বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ছাত্র সংগঠনকে সন্ত্রাসী বাহিনীতে পরিণত করেছে সরকার: নুর

গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, বর্তমান ক্ষমতাসীন ফ্যাসিস্ট সরকার নিজেদের অবৈধ ক্ষমতা ধরে রাখতে সরকারি দলের সহযোগী ছাত্র সংগঠনকে একটি সন্ত্রাসী বাহিনীতে পরিণত করেছে। ফলে ১৩ বছর ধরে ভিন্ন রাজনৈতিক মতের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে অবস্থান তো দূরের কথা, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পাঠ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ এমনকি পরীক্ষা পর্যন্ত দেওয়ার সুযোগ পায় না।

মঙ্গলবার (৩১ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডাকসুর সাবেক নেতাদের উদ্যোগে 'শিক্ষা বাঁচাও, শিক্ষাঙ্গন বাঁচাও' শীর্ষক ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে নুর।

তিনি বলেন, সরকারি দলের সন্ত্রাসী ছাত্র সংগঠন চর দখলের মত করে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় দখল করে রেখেছে। ভিন্নমত পোষণ এমনকি কেবলমাত্র সরকারি দল বা তাদের সহযোগী সংগঠনের কর্মসূচিতে অংশ না নেওয়ায় নির্মম শারীরিক নির্যাতন, হল থেকে বের করে দেওয়া এমনকি পিটিয়ে মেরে ফেলার ঘটনা ঘটেছে বারংবার। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের দলদাস নির্লজ্জ প্রশাসন বরাবরই নির্লিপ্ত থেকেছে। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে।

লিখিত বক্তব্যে নুর বলেন, দেশের ধ্বংসপ্রায় শিক্ষা ব্যবস্থা এবং শিক্ষাঙ্গনের নৈরাজ্যমূলক অবস্থার প্রেক্ষিতে আমরা ডাকসুর সাবেক নেতারা আজ এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছি। বিগত ১৩ বছর ধরে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা এবং শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশ পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করার চেষ্টা করে যাচ্ছে বর্তমান ক্ষমতাসীন অবৈধ সরকার। নিজেদের ফ্যাসিবাদী শাসন টিকিয়ে রাখতে তারা দেশকে মেধাহীন করার সকল ব্যবস্থা করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা থেকে শুরু করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রশ্নপত্র ফাঁস এখন একটি স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এসব ঘটনায় ক্ষমতাসীন দল এবং এর সহযোগী ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীদের নাম প্রমাণসহ ওঠে আসার পরও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। উপরন্তু প্রমাণিত সত্যকে অস্বীকার করা হয়েছে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে।

নুর বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সরকারের আজ্ঞাবহ দাসে পরিণত হয়েছে। জাতির মনন গঠনের কারিগর শিক্ষকদের দলদাসে পরিণত করা হয়েছে। যে সকল সম্মানিত শিক্ষকরা নিরপেক্ষভাবে সত্যিকারের শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি এবং শিক্ষাদানের চেষ্টা করছেন তাদের বিভিন্নভাবে লাঞ্চিত করা হচ্ছে বছরের পর বছর ধরে।

তিনি বলেন, গত ২৪ এবং ২৬ মে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ওপর বর্বরোচিত হামলা চালিয়েছে সরকারি দলের সন্ত্রাসী ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। তারা মধ্যযুগীয় কায়দায় নিষ্ঠুরভাবে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের রাস্তায় ফেলে পিটিয়েছে। এমনকি তারা কাপুরুষোচিতভাবে নারী শিক্ষার্থীদের ওপর বর্বর হামলা চালিয়েছে। নারী শিক্ষার্থীদের ওপর এমন নির্মম হামলার ঘটনা পাকিস্তান আমলেও কখনো ঘটেনি। হামলার শিকার এসব বিরোধী ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় আইসিইউতে রয়েছেন। নারী শিক্ষার্থীদের হাত-পা ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এই হামলায় ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা দেশীয় অস্ত্রের পাশাপাশি আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করেছে যা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে ছবি এবং ভিডিওসহ উঠে এসেছে। এই হামলায় জড়িতদের নাম-পরিচয়, হামলা এবং আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের ছবি, ভিডিও সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হলেও দলদাস বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এমনকি ঘটনার বিষয়ে জানেন না বলেও মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অযোগ্য উপাচার্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এই ঘটনায় হামলার শিকার ছাত্র সংগঠন ছাত্রদলকে দায়ী করে মামলাও করেছেন।

দেশের সকল শিক্ষাঙ্গন আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এমন অভিযোগ করে সাবেক ভিপি নুর বলেন, শিক্ষাব্যবস্থা এবং শিক্ষাঙ্গনকে বাঁচানো শুধুমাত্র ছাত্র সংগঠন বা রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব নয়। এই দায়িত্ব সবার। দেশের শিক্ষাব্যবস্থা এবং শিক্ষাঙ্গনকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে আমরা ডাকসুর সাবেক নেতারা দেশের সকল ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, পেশাজীবী, ডাকসুসহ দেশের সকল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক-বর্তমান ছাত্র সংসদ নেতারা, সাবেক-বর্তমান ছাত্র নেতাসহ দেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে দখলদারদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, দেশ আজ এক চরম ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। ফ্যাসিবাদী সরকার দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে, জনগণের ন্যূনতম গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করেছে, মানুষের বাকস্বাধীনতা হরণ করেছে, শিক্ষাব্যবস্থা এবং শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশ ধ্বংস করেছে। তারা গুম, খুন, হামলা, মামলা বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নির্যাতন, নিপীড়নের মাধ্যমে বিরোধী মতকে দমন করে একটি একনায়কতান্ত্রিক স্বৈরশাসন প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে। কিন্তু দেশের জনগণ বিশেষ করে ছাত্র সমাজ বরাবরই রুখে দাঁড়িয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে ডাকসুর সাবেক ভিপি আ স ম আব্দুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্না, আমান উল্লাহ আমান, জি এস খায়রুল কবির খোকন, এ জি এস নাজিমউদ্দিন আলম উপস্থিত ছিলেন।

এমএইচ/এসজি/

Header Ad
Header Ad

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সিমা বেগম (৪০) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের স্বামী আক্তার হোসেন জানান, সন্ধ্যার দিকে তিনি তার মেয়েকে কোচিং থেকে নিয়ে ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা তার স্ত্রীকে আক্রমণ করে। ছিনতাইকারীরা এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে তার কাছ থেকে ২ হাজার টাকা ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়।

আক্তার হোসেন বলেন, "আমি খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাই। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান, আমার স্ত্রী আর বেঁচে নেই।"

তিনি আরও জানান, তার স্ত্রীর মাথা, হাত ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নিহতের বাড়ি মাদারীপুর জেলার সদর থানার বড়কান্দি এলাকায়।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন,
"কেরানীগঞ্জ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় এক নারীকে জরুরি বিভাগে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।"

এ ঘটনায় কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নিরাপত্তা জোরদার করতে নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল শুরু হয়েছে। সন্দেহ হলে করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে সদর থানা থেকে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, সেনাবাহিনী ও আনসারের সমন্বয়ে যৌথ বাহিনীর এই টহল শুরু করা হয়।

জানা যায়, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে আজ রাত ৮টা থেকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ বাহিনীর টহল শুরু করা হয়েছে। এ সময় বিভিন্ন প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও বাস থামিয়ে কাগজপত্র যাচাই ও তল্লাশি করা হচ্ছে। এছাড়া, সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান বলেন, ‘ছিনতাই, ডাকাতি ও চাঁদাবাজি রোধে আমরা সন্ধ্যা থেকে বিভিন্ন উপজেলায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করছি। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ টহল অভিযান শুরু করা হয়েছে। মানুষ যাতে আস্থা ও বিশ্বাস নিয়ে নিশ্চিন্তে চলাফেরা করতে পারে, তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া প্রকৃত দুষ্কৃতকারী আইনের আওতায় আনা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নওগাঁ ধান ও চালের জন্য বিখ্যাত। প্রতিদিন বিভিন্ন ট্রাকে করে ধান ও চাল বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এ সময় কেউ অনিরাপদ মনে করলে, আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে তাদেরকে শতভাগ নিরাপত্তা দেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু ব্যক্তির বক্তব্যে দেশে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অস্থিতিশীলতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানান।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কুমিল্লা টাউনহল মাঠে মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, "আমরা কোনো অস্থিতিশীলতা দেখতে চাই না। সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে পারবে। নির্বাচন বিলম্ব হলে যাদের সুবিধা হবে, তারাই ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপি শক্তিশালী হলে তৃণমূলে আরও দৃঢ় হবে, তাই অনেকে ষড়যন্ত্র করছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে গণতন্ত্রের চর্চা থাকলে ষড়যন্ত্রকারীদের হাত থেকে দেশ ও জনগণকে রক্ষা করা সম্ভব। গণতন্ত্র যত বেশি চর্চিত হবে, ততবেশি দেশ নিরাপদ থাকবে।"

তারেক রহমান দাবি করেন, "আমরা চাই অন্তর্বর্তী সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা দেখছি, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন কথা বলছেন। আমরা বাংলাদেশে অস্থিরতা চাই না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই এই অস্থিরতা দূর করা সম্ভব।"

বিএনপির চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, "গত ১৫-১৬ বছর ধরে বিএনপি গুম, খুন, হামলা, মামলা ও নির্যাতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে বিএনপি জনগণের দল, জনগণের কথা বলে। আমরা মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন চালিয়ে যাব।"

তিনি আরও বলেন, "মত পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু সেটি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। বিভেদ সৃষ্টি করা উচিত নয়। আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশের জন্য কাজ করতে চাই।"

সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। তিনি বলেন, "শেখ হাসিনার সরকারের আমলে বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কিন্তু জনগণের বিজয় সুনিশ্চিত।"

বুলু নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুসের প্রসঙ্গে বলেন, "হাসিনা আপনাকে হয়রানি করেছেন, বিএনপি তার প্রতিবাদ করেছে। তারেক রহমান আপনাকে সম্মান করেন। দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকুন।"

সম্মেলনে মহানগর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। আগামী দুই বছরের জন্য সভাপতি হয়েছেন উদবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন রাজিউর রহমান রাজিব।

সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হাজী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোশতাক মিয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন, সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, যুগ্ম আহ্বায়ক আমিরুজ্জামান আমিরসহ অন্যান্য নেতারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত
নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ
সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান
বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ, আটক ৪
জুলাইয়ে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় আসবে পাকিস্তান
টাঙ্গাইল পৌরসভায় দুদকের অভিযান
ডিআইজি-এসপিসহ পুলিশের ৮২ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ওএসডি
অনির্দিষ্টকালের জন্য কুয়েট বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন ৭ জন অতিরিক্ত সচিব
দেশজুড়ে ডেভিল হান্টে আরও ৬৩৯ জন গ্রেপ্তার
এআই প্ল্যাটফর্ম সালামা: ২০ সেকেন্ডে মিলবে দুবাইয়ের ভিসা
অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ পণ্ড হওয়ায় যেমন দাঁড়ালো ‘বি’ গ্রুপের সমীকরণ
চুয়াডাঙ্গায় নবদম্পতিকে কুপিয়ে লুট, ৪৫ হাজার টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
রমজানে ব্যাংক লেনদেন চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত
হস্তান্তরের আগেই ফাঁটল রামগঞ্জের মডেল মসজিদে, স্থানীয়দের অসন্তোষ
৫০৪ জন নিয়োগ দেবে ডাক বিভাগ, আবেদন অনলাইনে
‘আল্লাহ জানেন, একদিন নাহিদ হয়তো দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন’
বাসে ডাকাতি ও নারীদের শ্লীলতাহানির ঘটনায় মূলহোতাসহ আরও ২ জন গ্রেফতার
ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার
সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ