বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নির্বাচন কমিশনের ডাকে না’তে অনড় বিএনপি

নির্বাচন কমিশন নয়, বিএনপির ভাবনা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা। তাই নির্বাচন কমিশন ও তাদের কোনো বিষয় নিয়ে বিএনপির কোনো আগ্রহ নেই। বিএনপির মূল কথা হচ্ছে- আওয়ামী লীগ সরকারের অধীন কোনো নির্বাচন কমিশনের পক্ষে নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়, এটা প্রমাণিত। বিএনপির নেতারা মনে করছে- নির্বাচন করে সরকার, দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের কোনো কার্যকর ক্ষমতা বা ভূমিকা নেই। সেটা বিবেচনায় নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতির ডাকা সংলাপের আহ্বানে সাড়া দেয়নি দলটি। বিএনপির একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে এমনটাই উঠে এসেছে।

সকল রাজনৈতিক দল বিশেষত প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলকে অচিরেই সংলাপে আহ্বান জানানো হবে, বিএনপি তাতে অংশ নেবে কী জানতে চাইলে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন কমিশন তাদের আজ্ঞাবহ হয়। সরকারে আওয়ামী লীগ থাকলে সেখানে নির্বাচন কোনোভাবেই নিরপেক্ষ হবে না এটা সর্বজনীন সত্য। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সর্বক্ষেত্রে দলীয়করণ হয়েছে। যাঁরা নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেয়েছেন, সরকার তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দিয়ে ছিল। অনুগত বলেই তাঁদের নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এদিকে শেখ হাসিনা সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘এর বাইরে আমরা এক চুলও নড়ব না। এখানে এটা মেনেই আসতে হবে। কমিশন নিরপেক্ষ থাকলে নির্বাচনও নিরপেক্ষ হবে।’ রবিবার (২২ মে) বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মৎস্যজীবী লীগের ১৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এ কথা বলেন।

বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার সর্বোচ্চ আদালত জাদুঘরে পাঠিয়েছেন। বিএনপি সেই সরকারের দাবি করে। পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে সরকারের যে দায়িত্ব, ভারতে ও অন্যান্য দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় সেভাবেই নির্বাচন হবে।’

নির্বাচন কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে হবে না। নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। শেখ হাসিনা সরকার কমিশনকে সহযোগিতা করবে একটা অবাধ নিরপেক্ষ ফ্রি ফেয়ার ক্রেডিবল ইলেকশন অনুষ্ঠানে। এটাই নিয়ম। এটাই নিয়ম। এর বাইরে আমরা এক চুলও নড়ব না। এখানে এটা মেনেই আসতে হবে, যোগ করেন তিনি।

কমিশন নিরপেক্ষ থাকলে নির্বাচনও নিরপেক্ষ হবে। আইন শৃঙ্খলা থেকে শুরু করে সেনাবাহিনী নির্বাচনের সঙ্গে যারা সংশ্লিষ্ট সেই অফিসাররা, পুলিশ, বিজিবি, সেনাবাহিনী যারাই দায়িত্ব পালন করে তারা কিন্তু থাকবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটি অপর আরেক সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বিএনপির ঘোষণা করেছে বর্তমান সরকারের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। এ কারণে এই নির্বাচন কমিশন গঠনের সময় যে সিলেকশন কমিটির নামে নাটক হয়েছে সেখানে বিএনপির অংশ নেয়নি। আমরা জানি না এই নির্বাচন কমিশন কারা? আমরা তাদের কোনো ভাবেই দাম দেই না। আমরা তাদের কোনো ভাবেই স্বীকৃতি দেই না।’

তিনি বলেন, ‘আমরা যে নির্বাচন চাই-সেটি হবে এ দেশে শেখ হাসিনার পদত্যাগ বা পতন, সংসদ বাতিল এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি নির্বাচন। ওই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার যখন একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করবে সেই নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আমরা বিএনপি কথা বলব।’

এদিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট- সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে হবে। ওই সরকার নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করবে। তার অধীনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি হলে তাতে আমরাসহ সব দল অংশগ্রহণ করব।’

আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সব মেশিনারিজ সরকারের হাতে। তাই আসল চোরকে সরাতে না পারলে সহযোগী চোরদের নিয়ে আলোচনা করে তো কোনো লাভ নেই। একটা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ব্যতীত এ জাতীয় নির্বাচন কমিশন এবং তাদের সঙ্গে আলোচনা করে কোনো লাভ নেই। কারণ, এখন যা হচ্ছে, তা লোক দেখানো।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, কেউ যদি মনে করে আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনার অধীনে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে তাহলে এটা ভুল চিন্তা করবে। আওয়ামী লীগের কর্মী সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। এই কমিশনের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে সঙ সাজার জন্য, এটা যদি কেউ ভাবে তাহলে ভুল ভাববে। আমরা শুধু যে নির্বাচনে যাব না এই পর্যায়ে থাকবো এটা ভাবা ঠিক হবে না। আমরা মুক্তিযুদ্ধের দল, স্বাধীনতার ঘোষকের দল, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের দল। এই দল অন্যায়ের সাথে কখনো আপস করে না। অনেকেই ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে গিয়ে ছিল। তাতে বিএনপি'র কিছু যায় আসে নাই। বিএনপি এরশাদের সাথে আপোষ করে নাই।
এমএইচ/এএজেড

Header Ad
Header Ad

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সিমা বেগম (৪০) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের স্বামী আক্তার হোসেন জানান, সন্ধ্যার দিকে তিনি তার মেয়েকে কোচিং থেকে নিয়ে ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা তার স্ত্রীকে আক্রমণ করে। ছিনতাইকারীরা এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে তার কাছ থেকে ২ হাজার টাকা ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়।

আক্তার হোসেন বলেন, "আমি খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাই। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান, আমার স্ত্রী আর বেঁচে নেই।"

তিনি আরও জানান, তার স্ত্রীর মাথা, হাত ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নিহতের বাড়ি মাদারীপুর জেলার সদর থানার বড়কান্দি এলাকায়।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন,
"কেরানীগঞ্জ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় এক নারীকে জরুরি বিভাগে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।"

এ ঘটনায় কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নিরাপত্তা জোরদার করতে নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল শুরু হয়েছে। সন্দেহ হলে করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে সদর থানা থেকে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, সেনাবাহিনী ও আনসারের সমন্বয়ে যৌথ বাহিনীর এই টহল শুরু করা হয়।

জানা যায়, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে আজ রাত ৮টা থেকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ বাহিনীর টহল শুরু করা হয়েছে। এ সময় বিভিন্ন প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও বাস থামিয়ে কাগজপত্র যাচাই ও তল্লাশি করা হচ্ছে। এছাড়া, সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান বলেন, ‘ছিনতাই, ডাকাতি ও চাঁদাবাজি রোধে আমরা সন্ধ্যা থেকে বিভিন্ন উপজেলায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করছি। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ টহল অভিযান শুরু করা হয়েছে। মানুষ যাতে আস্থা ও বিশ্বাস নিয়ে নিশ্চিন্তে চলাফেরা করতে পারে, তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া প্রকৃত দুষ্কৃতকারী আইনের আওতায় আনা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নওগাঁ ধান ও চালের জন্য বিখ্যাত। প্রতিদিন বিভিন্ন ট্রাকে করে ধান ও চাল বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এ সময় কেউ অনিরাপদ মনে করলে, আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে তাদেরকে শতভাগ নিরাপত্তা দেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু ব্যক্তির বক্তব্যে দেশে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অস্থিতিশীলতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানান।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কুমিল্লা টাউনহল মাঠে মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, "আমরা কোনো অস্থিতিশীলতা দেখতে চাই না। সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে পারবে। নির্বাচন বিলম্ব হলে যাদের সুবিধা হবে, তারাই ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপি শক্তিশালী হলে তৃণমূলে আরও দৃঢ় হবে, তাই অনেকে ষড়যন্ত্র করছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে গণতন্ত্রের চর্চা থাকলে ষড়যন্ত্রকারীদের হাত থেকে দেশ ও জনগণকে রক্ষা করা সম্ভব। গণতন্ত্র যত বেশি চর্চিত হবে, ততবেশি দেশ নিরাপদ থাকবে।"

তারেক রহমান দাবি করেন, "আমরা চাই অন্তর্বর্তী সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা দেখছি, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন কথা বলছেন। আমরা বাংলাদেশে অস্থিরতা চাই না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই এই অস্থিরতা দূর করা সম্ভব।"

বিএনপির চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, "গত ১৫-১৬ বছর ধরে বিএনপি গুম, খুন, হামলা, মামলা ও নির্যাতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে বিএনপি জনগণের দল, জনগণের কথা বলে। আমরা মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন চালিয়ে যাব।"

তিনি আরও বলেন, "মত পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু সেটি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। বিভেদ সৃষ্টি করা উচিত নয়। আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশের জন্য কাজ করতে চাই।"

সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। তিনি বলেন, "শেখ হাসিনার সরকারের আমলে বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কিন্তু জনগণের বিজয় সুনিশ্চিত।"

বুলু নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুসের প্রসঙ্গে বলেন, "হাসিনা আপনাকে হয়রানি করেছেন, বিএনপি তার প্রতিবাদ করেছে। তারেক রহমান আপনাকে সম্মান করেন। দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকুন।"

সম্মেলনে মহানগর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। আগামী দুই বছরের জন্য সভাপতি হয়েছেন উদবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন রাজিউর রহমান রাজিব।

সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হাজী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোশতাক মিয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন, সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, যুগ্ম আহ্বায়ক আমিরুজ্জামান আমিরসহ অন্যান্য নেতারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত
নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ
সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান
বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ, আটক ৪
জুলাইয়ে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় আসবে পাকিস্তান
টাঙ্গাইল পৌরসভায় দুদকের অভিযান
ডিআইজি-এসপিসহ পুলিশের ৮২ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ওএসডি
অনির্দিষ্টকালের জন্য কুয়েট বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন ৭ জন অতিরিক্ত সচিব
দেশজুড়ে ডেভিল হান্টে আরও ৬৩৯ জন গ্রেপ্তার
এআই প্ল্যাটফর্ম সালামা: ২০ সেকেন্ডে মিলবে দুবাইয়ের ভিসা
অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ পণ্ড হওয়ায় যেমন দাঁড়ালো ‘বি’ গ্রুপের সমীকরণ
চুয়াডাঙ্গায় নবদম্পতিকে কুপিয়ে লুট, ৪৫ হাজার টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
রমজানে ব্যাংক লেনদেন চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত
হস্তান্তরের আগেই ফাঁটল রামগঞ্জের মডেল মসজিদে, স্থানীয়দের অসন্তোষ
৫০৪ জন নিয়োগ দেবে ডাক বিভাগ, আবেদন অনলাইনে
‘আল্লাহ জানেন, একদিন নাহিদ হয়তো দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন’
বাসে ডাকাতি ও নারীদের শ্লীলতাহানির ঘটনায় মূলহোতাসহ আরও ২ জন গ্রেফতার
ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার
সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ