বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | ৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষ দিশেহারা: চুন্নু

জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দেশের মানুষ ভালো নেই। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষ আজ দিশেহারা। সাধারণ মানুষ মাংস বলতে ব্রয়লার মুরগির প্রতি নির্ভরশীল ছিল, তাও আজ ২২০ টাকা। যাই কিনতে যাবেন সেখানেই ঊর্ধ্বগতি।

শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকালে রাজধানীর কাওরান বাজারে তেজগাঁও থানা জাপার সাবেক সভাপতি প্রয়াত হাজী সিরাজুল ইসলামের স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

জাপা মহাসচিব বলেন, মানুষ আজ চুরি করতে হলেও ঢাকায় আসেন, দুর্নীতি করতে, চাকরি করতে এমনকি রিকশা চালাতেও ঢাকায় আসেন। মানুষের চাপে ঢাকা আজ স্তব্ধ নগরী। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে পল্লীবন্ধু এরশাদ প্রণীত প্রাদেশিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রণয়ন করতে হবে। আর তা বাস্তবায়ন করতে হলে জাতীয় পার্টিকে তৃণমূলে শক্তিশালী করতে হবে। প্রয়াত হাজী সিরাজের মতো ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। হাজী সিরাজ যেভাবে সর্বক্ষণ জাতীয় পার্টি ও এরশাদের আদর্শ বাস্তবায়নে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে গেছেন সবাইকে এমন হাজী সিরাজ হয়ে জনগণের দ্বারস্থ হতে হবে।

তিনি আরও বলেন, জাতীয় পার্টি ইতোমধ্যে নির্বাচনী প্রস্তুতি নিচ্ছে। যার ধারাবাহিকতায় আমরা সংগঠনকে তৃণমূল পর্যায়ে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনকেও শক্তিশালী করতে কাজ করে যাচ্ছি, যাতে ভোটের ময়দানে কেন্দ্র পাহারা রাখা যায়।

তেজগাঁও থানা জাপা সভাপতি আব্দুল বারেকের সভাপতিত্বে জাতীয় পার্টির শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান মিরুর সঞ্চালনায় স্মরণসভায় আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম ফয়সল চিশতি, মীর আব্দুস সবুর আসুদ, জাপা চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমান, মনিরুল ইসলাম মিলন, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, যুগ্ম মহাসচিব বেলাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক হেলাল উদ্দিন, কৃষি সম্পাদক মোস্তফা কামাল, কেন্দ্রীয় নেতা আলী হোসেন, আজাহার সরকার, কবির হোসেন, জাহাঙ্গীর বেপারী, ছাত্রনেতা মো. তপন প্রমুখ।

এমএইচ/এসজি

Header Ad
Header Ad

টেকনাফ স্থলবন্দরে তিন মাস ধরে ইয়াঙ্গুন থেকে পণ্য আমদানি বন্ধ

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মির প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে ইয়াঙ্গুন শহর থেকে পণ্য আমদানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। বিগত তিন মাস ধরে এ অবস্থার কারণে সীমান্ত বাণিজ্যে বড় ধস নেমেছে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা সোহেল উদ্দিন।

তিনি বলেন, মিয়ানমার অংশে আরাকান আর্মির আধিপত্যের ফলে পণ্য পরিবহন নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছে, যার ফলে বাণিজ্যিক কার্যক্রম প্রায় থেমে গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরাকান আর্মি রাখাইনের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছে এবং ইয়াঙ্গুন থেকে টেকনাফগামী পণ্যবাহী জাহাজগুলোকে সীমান্ত এলাকায় বাধা দিচ্ছে। সর্বশেষ গত ১৬ জানুয়ারি ইয়াঙ্গুন থেকে ছেড়ে আসা তিনটি পণ্যবাহী জাহাজ রাখাইনের নাইক্ষ্যংদিয়া সীমান্তে আরাকান আর্মির হাতে আটকে যায়। এরপর থেকে ইয়াঙ্গুন শহর থেকে আর কোনো পণ্যবাহী জাহাজ টেকনাফ বন্দরে পৌঁছায়নি।

এদিকে সীমিত পরিসরে রাখাইনের মংডু শহর থেকে কাঠ আমদানি হচ্ছে এবং বাংলাদেশ থেকে আলু ও পানি জাতীয় পণ্য রপ্তানি করা হচ্ছে। তবে ইয়াঙ্গুন শহরের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক স্থগিত থাকায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন।

টেকনাফ সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এহেতাশামুল হক বাহদুর বলেন, “টেকনাফ বন্দর দিয়ে বাংলাদেশ সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পেয়ে থাকে। কিন্তু রাখাইনে চলমান সংঘর্ষের কারণে এই রাজস্ব হারানোর শঙ্কা তৈরি হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “আমরা মিয়ানমার সরকারের অনুমোদিতভাবে ট্যাক্স দিয়ে পণ্য আমদানি করি। এখন আবার আরাকান আর্মিকেও আলাদা করে ট্যাক্স দিতে বলা হচ্ছে, যা অনৈতিক ও অগ্রহণযোগ্য।”

তিনি সমাধানের প্রস্তাব দিয়ে বলেন, “যদি ইয়াঙ্গুন শহর থেকে জাহাজগুলো সেন্টমার্টিন ঘুরে শাহপরীর দ্বীপে ঢোকার সুযোগ পায়, তাহলে আরাকান আর্মির হস্তক্ষেপ এড়ানো সম্ভব হতে পারে। কারণ বর্তমানে ঘোলা চরের কারণে জাহাজগুলো রাখাইনের নাইক্ষ্যংদিয়া সীমান্ত দিয়েই চলাচল করছে।”

বন্দর এলাকার শ্রমিকরাও এই সংকটের কারণে ক্ষতির মুখে পড়েছেন। টেকনাফ বন্দরের শ্রমিক আলী হোসেন বলেন, “গত পাঁচ বছর ধরে বন্দর এলাকায় কাজ করছি। বর্তমানে আমদানি-রপ্তানি কমে যাওয়ায় আমরা খুবই বিপাকে পড়েছি। কাজ না থাকলে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ে।”

একইভাবে, বন্দরসংলগ্ন দোকানদাররাও হতাশ। চা বিক্রেতা রহমত উল্লাহ বলেন, “বন্দরে লোকজন না থাকলে আমাদের বিক্রিও হয় না। আগে যেখানে ভিড় লেগে থাকত, এখন লোকজন কমে গেছে।”

সার্বিকভাবে, সীমান্ত অঞ্চলের এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ী, শ্রমিক এবং সাধারণ জনগণ—তবে সবচেয়ে বড় ক্ষতিই হচ্ছে রাষ্ট্রের রাজস্ব খাতে। সংশ্লিষ্ট মহল এই সংকট নিরসনে দ্রুত কার্যকর উদ্যোগের দাবি জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

খাগড়াছড়িতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীসহ ৬ জন অপহরণের অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

খাগড়াছড়ি জেলার সদর উপজেলার গিরিফুল এলাকা থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ৫ শিক্ষার্থীসহ মোট ৬ জনকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (১৬ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (পিসিপি)।

অপহৃতরা হলেন—চবি চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী অলড্রিন ত্রিপুরা ও মৈত্রীময় চাকমা, নাট্যকলা বিভাগের দিব্যি চাকমা, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের রিশন চাকমা এবং প্রাণীবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী লংঙি ম্রো। তারা সবাই ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। অপহৃতদের সঙ্গে থাকা টমটম চালককেও তুলে নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

পিসিপির তথ্য ও প্রচার সম্পাদক রিবেক চাকমা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, অপহৃতরা বিজু উৎসব উদযাপন শেষে মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বাঘাইছড়ি থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেরার উদ্দেশ্যে রওনা হন। কিন্তু বাসে টিকিট না পাওয়ায় তারা সদর উপজেলার কুকিছড়া এলাকায় মৈত্রীময় চাকমার আত্মীয়ের বাড়িতে রাতযাপন করেন। পরদিন সকাল ৭টার গাড়িতে চট্টগ্রাম ফেরার কথা থাকলেও গিরিফুল এলাকা থেকে তাদের জোরপূর্বক অপহরণ করা হয়।

এ ঘটনার জন্য পিসিপি ইউপিডিএফ (প্রসীত খীসা) গ্রুপকে দায়ী করেছে। তবে ইউপিডিএফের খাগড়াছড়ি জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, "এই ঘটনার সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমরা প্রতিহিংসামূলক রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। বিজু একটি সার্বজনীন উৎসব, এই সময় এ ধরনের নিন্দনীয় ঘটনা যারা ঘটিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। কেউ আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে দায় চাপানোর চেষ্টা করছে।"

খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন জানান, “চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থীসহ মোট ছয়জনকে অপহরণের অভিযোগ পেয়েছি। প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের অবস্থান শনাক্তের চেষ্টা চলছে এবং উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।”

এদিকে শিক্ষার্থী অপহরণের ঘটনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। দ্রুত অপহৃতদের মুক্তি ও নিরাপদে ফিরে আসার দাবি জানানো হয়েছে বিভিন্ন মহল থেকে।

Header Ad
Header Ad

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বেনাপোল দিয়ে ভারতীয় চাল আমদানি বন্ধ

ছবি: সংগৃহীত

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় চাল আমদানি সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে। ফলে ভারত থেকে চাল আনতে আসা ব্যবসায়ীরা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

সরকার গত বছরের ১৭ নভেম্বর মোট ৯২ জন আমদানিকারককে সেদ্ধ চাল ২ লাখ ৭৩ হাজার মেট্রিক টন এবং আতপ চাল ১ লাখ ১৯ হাজার মেট্রিক টন আমদানির অনুমোদন দেয়। বেঁধে দেওয়া সময় অনুযায়ী আমদানি কার্যক্রম শুরুর পর পাঁচ মাসে বেনাপোল বন্দর দিয়ে মোট ২১ হাজার ৩৬০ মেট্রিক টন চাল দেশে প্রবেশ করে। সর্বশেষ গত রবিবার, ১৩ এপ্রিল রাত সাড়ে ৯টার দিকে ২০০ মেট্রিক টন চাল দেশে আসে।

প্রথমে অনুমতির মেয়াদ ছিল ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত, তবে আশানুরূপ আমদানি না হওয়ায় চার ধাপে মেয়াদ বাড়ানো হয়। শেষ পর্যন্ত চতুর্থ মেয়াদের সময়সীমা ছিল ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত। ব্যবসায়ীরা আরো ১৫ দিনের সময় বাড়ানোর আবেদন করলেও এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া মেলেনি।

চাল আমদানিকারক আলাউদ্দিন জানান, সরকারের চুক্তি অনুযায়ী ১৫ এপ্রিল ছিল চাল আমদানির শেষ সময়। অথচ এখনো ভারতীয় সীমান্তে তার এক হাজার মেট্রিক টন চাল দেশের প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে।

আরেক আমদানিকারক মো. মোশাররফ হোসেন জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি করা মোটা চাল পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি ৫৩ টাকায় এবং চিকন চাল ৬৫ থেকে ৭২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে মোটা চালের মূল্য প্রতি মেট্রিক টন ৩৯০ থেকে ৪০০ মার্কিন ডলার এবং চিকন চালের মূল্য ৪৫০ থেকে ৪৭০ মার্কিন ডলারের মধ্যে ছিল। এসব চাল আমদানির ক্ষেত্রে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়েছে।

বেনাপোল বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) শামীম হোসেন জানান, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার আলোকে মঙ্গলবার থেকে ভারতীয় চাল আমদানি বন্ধ হয়ে গেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।

এ বিষয়ে বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার মো. কামরুজ্জামান বলেন, "চাল আমদানির চতুর্থ ও সর্বশেষ বর্ধিত মেয়াদ শেষ হয়েছে ১৫ এপ্রিল। এই সময়সীমার মধ্যে ২১ হাজার ৩৬০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে।"

চাল আমদানির অনিশ্চয়তা এবং সময়মতো সিদ্ধান্ত না আসায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন আমদানিকারকরা। ব্যবসায়ীরা দ্রুত নতুন নির্দেশনার আশায় রয়েছেন, যাতে করে সীমান্তে আটকে থাকা চাল দেশে প্রবেশ করানো যায় এবং বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা সম্ভব হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টেকনাফ স্থলবন্দরে তিন মাস ধরে ইয়াঙ্গুন থেকে পণ্য আমদানি বন্ধ
খাগড়াছড়িতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীসহ ৬ জন অপহরণের অভিযোগ
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বেনাপোল দিয়ে ভারতীয় চাল আমদানি বন্ধ
টাঙ্গাইলে পহেলা বৈশাখে দিন ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী, অভিযুক্ত প্রেমিক কারাগারে
ভারতের মন্দিরে গোপনে তরুণীর ছবি তুলে তোপের মুখে মধ্যবয়সী ব্যক্তি
চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে বাংলাদেশিদের পছন্দ এখন থাইল্যান্ড
ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু
পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
অসত্য সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে বিরামপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
চীনা পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ২৪৫ শতাংশ করলেন ট্রাম্প
গাইবান্ধার সাবেক এমপি সারোয়ার কবিরকে কারাগারে প্রেরণ
প্রখ্যাত ইসলামী বক্তা বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা
দারিদ্র্যপীড়িত রাজিবপুরে শিক্ষার্থীদের পকেট কাটছে রাজিবপুর সরকারি কলেজ
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
গোবিন্দগঞ্জে স্কুলছাত্র সাব্বির হত্যার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ, দোষীদের শাস্তির দাবি
৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
৮৬ জনকে চাকরি দেবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
নওগাঁ শহরে বাসায় ঢুকে এক তরুণকে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা