বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | ৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে’

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের মতো প্রতারণামূলক নির্বাচন দেশের সচেতন জনতা হতে দেবে না।

তিনি বলেন, সরকার আগামী নির্বাচন একইভাবে করতে চাইলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না বরং সরকার গোঁয়ার্তুমি করে সংঘাতের পথ অনুসরণ করলে তা ষড়যন্ত্রের পথ উন্মুক্ত করবে। ফলে দেশ কঠিন পরিস্থিতির দিকে ধাবিত হবে।

মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) বিকালে রাজধানীর পুরানা পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে ইউনুছ আহমাদ এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, মানুষের নাগরিক ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই। দেশ ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। এমন পরিস্থিতি থেকে দেশ ও জনগণকে বাঁচতে হলে দেশের রাজনীতিতে গুণগত ও আদর্শিক পরিবর্তন আনতে হবে। রাজনীতি মানুষের কল্যাণের জন্য। ধ্বংসাত্মক রাজনীতি দিয়ে জাতির কল্যাণ কখনো সম্ভব নয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন দলের যুগ্ম-মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ফজলে বারী মাসউদ ও মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, মাওলানা খলিলুর রহমান, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, আলহাজ্ব মো. হারুন অর রশীদ, মুফতি দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, মাওলানা এবিএম জাকারিয়া প্রমুখ।

এমএইচ/এসজি

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ রাষ্ট্রীয় অতিথি যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ছবি: সংগৃহীত

পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্ভাবনা অনুসন্ধানে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচের সঙ্গে সাক্ষাতে এলে প্রধান উপদেষ্টা এ আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ‘কিছু বাধা আছে। আমাদের সেগুলো অতিক্রম করে এগিয়ে যাওয়ার উপায় খুঁজে বের করতে হবে।’

অতীতের কথা উল্লেখ করে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব বালুচ বলেন, ‘বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে দুই দেশের মধ্যে সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর উপায় খুঁজে বের করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের নিজস্ব অধিকারে বিশাল আন্ত আঞ্চলিক বাজার রয়েছে। আমাদের এটি ব্যবহার করা উচিত। আমরা প্রতিবার বাস মিস করতে পারি না। দুই দেশের বেসরকারি খাতের মধ্যে নিয়মিত বিটুবি (ব্যবসা থেকে ব্যবসা) মিথস্ক্রিয়া এবং সব স্তরে সফর বিনিময়ের প্রয়োজন।’

২০২৫ সালের জানুয়ারিতে পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় ব্যাবসায়িক চেম্বার এফপিসিসিআইয়ের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করে এবং এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আশা করেন, ‘এপ্রিলের শেষে দেশটির উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দারের আসন্ন সফর দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরো জোরদার করবে।’

তিনি সর্বদা সার্কের কাঠামোর মধ্যে পাকিস্তানসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক পছন্দ করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক স্থবির হয়ে পড়ায় আমরা দীর্ঘদিন ধরে একে অপরকে মিস করে চলেছি। আমাদের বাধাগুলো অতিক্রম করতে হবে।’

প্রধান উপদেষ্টা ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের পাশাপাশি নিউইয়র্কে এবং ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে কায়রোতে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনের পাশাপাশি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সঙ্গে তার সাক্ষাতের কথা স্মরণ করে বলেন, ‘দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতিতে এই সাক্ষাতের গুরুত্ব অপরিসীম। বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সার্ক, ওআইসি এবং ডি-৮-এর মতো বহুপক্ষীয় ও আঞ্চলিক ফোরামে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ চালিয়ে যাবে।

এ সময় এসডিজিবিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোর্শেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১৫ বছরের মধ্যে প্রথম পাকিস্তানি পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে বাংলাদেশ সফর করছেন আমনা বেলুচ।

Header Ad
Header Ad

তোপের মুখে ওয়াক্‌ফ আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট

ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ছবি: সংগৃহীত

ভারতে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি করা সংশোধিত ওয়াক্ফ আইন কার্যকরে আপাত বিরতি দিল দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আইনটির কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারার কার্যকারিতা স্থগিত রাখার আদেশ দেয়।

এই আদেশের ফলে আপাতত নতুন করে কোনো সম্পত্তিকে ওয়াক্ফ ঘোষণা করা, বোর্ডে সদস্য নিয়োগ এবং ওয়াক্ফ সম্পত্তির মালিকানায় পরিবর্তন আনা যাবে না। একই সঙ্গে আদালত নির্দেশ দিয়েছে, পূর্বে ‘ওয়াক্ফ বাই ইউজার’ অর্থাৎ দীর্ঘদিন ধরে ধর্মীয় কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসা জমির মালিকানা সম্পর্কিত অবস্থান পরিবর্তন করা যাবে না।

বুধবার থেকে সংশোধিত ওয়াক্ফ আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দাখিল হওয়া ৭৩টি আবেদনের শুনানি শুরু হয় সুপ্রিম কোর্টে। এর মধ্যে পাঁচটি আবেদন প্রাথমিকভাবে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে, বাকি আবেদনগুলোর নিষ্পত্তি এই শুনানির মাধ্যমে ধরে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে আদালত।

শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, “শত বছর আগে গড়ে ওঠা ওয়াক্ফ সম্পত্তির মালিকানা প্রমাণে লিখিত কাগজপত্র না থাকাও বাস্তবতা। কিন্তু তাই বলে পূর্ববর্তী আদালতের স্বীকৃতি কি নতুন আইনে বাতিল হয়ে যাবে?”

সংশোধিত আইন অনুযায়ী, সরকারি জমি বা বিরোধপূর্ণ জমিকে ওয়াক্ফ হিসেবে ঘোষণার সুযোগ থাকছে না। পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় ও রাজ্য ওয়াক্ফ বোর্ডে অমুসলিম সদস্য রাখার বিধান যুক্ত হওয়ায় ব্যাপক অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে মুসলিম সমাজে।

প্রধান বিচারপতি সরকারের উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, “আপনারা কি হিন্দু দেবোত্তর বোর্ডে মুসলিম সদস্য নিয়োগ করবেন?”—এই প্রশ্ন আদালতের উদ্বেগের গভীরতাকে স্পষ্ট করে তোলে।

আদালতে প্রবীণ আইনজীবী কপিল সিবাল ও অভিষেক মনু সিংভি জানান, ভারতে অন্তত আট লাখ ওয়াক্ফ সম্পত্তির অর্ধেকই ‘ওয়াক্ফ বাই ইউজার’ আওতায় পড়ে। নতুন আইনে এই সম্পত্তিগুলো হুমকির মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তারা।

সরকারের পক্ষে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা আদালতের কাছে সময় চেয়ে জানান, ওয়াক্ফ বোর্ড ও কাউন্সিলের সদস্য নিয়োগ সংক্রান্ত ধারা আপাতত স্থগিত রাখা হবে। আদালত তার আবেদনে সাড়া দিয়ে সরকারের লিখিত ব্যাখ্যার জন্য এক সপ্তাহ সময় মঞ্জুর করে।

এই পরিস্থিতিতে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ বাড়ছে। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে বিক্ষোভ চলাকালে পুলিশের গুলিতে তিনজন নিহত হন। ঘটনার প্রেক্ষিতে রাজ্যে আইন কার্যকর না করার ঘোষণা দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপি এই অবস্থানকে ‘ধর্মীয় তোষণ’ হিসেবে অভিহিত করেছে।

কংগ্রেস, আম আদমি পার্টি, ডিএমকে, সিপিআইসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও ধর্মীয় সংগঠন যেমন জমিয়তে উলামা-ই-হিন্দ ও অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড এই আইন বাতিলের দাবি তুলেছে। কেউ কেউ আইনটির সম্পূর্ণ রদ চাইলেও অনেকে বাস্তবায়ন স্থগিত রাখার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।

সবশেষে, আদালত তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে কেন্দ্র করে সিদ্ধান্ত নেবে— আদালতের রায়ে স্বীকৃত ওয়াক্ফ বাতিল হবে কিনা, বোর্ডে অমুসলিম সদস্য রাখার বৈধতা এবং বিতর্কিত জমিকে ওয়াক্ফ হিসেবে গণ্য করার সুযোগ থাকবে কি না।

Header Ad
Header Ad

নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। ছবি: সংগৃহীত

বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ২০২৩ সালের নির্বাচনে ‘ভোট জালিয়াতির’ অভিযোগ এনে ফলাফল বাতিল এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমকে বিজয়ী ও মেয়র হিসেবে ঘোষণা করার দাবি জানিয়ে আদালতে মামলা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে বরিশাল সদর সিনিয়র সহকারী জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে এই মামলা দায়ের করেন মুফতি ফয়জুল করীম নিজেই। মামলায় বিজয়ী প্রার্থী নৌকার আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাতসহ ছয়জন মেয়র প্রার্থীকে বিবাদী করা হয়েছে।

মামলার বিষয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মিডিয়া সেলের প্রধান সমন্বয়ক কে এম শরীয়াতুল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, “স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতা প্রয়োগ করে প্রকৃত বিজয়ী ফয়জুল করীমকে পরাজিত ঘোষণা করেছে। প্রতিটি কেন্দ্রে তাকে প্রতিহত করা হয়েছে এবং হামলার শিকার করা হয়েছে।"

তিনি আরও অভিযোগ করেন, “নির্বাচন কমিশনের কাছে এসব বিষয়ে প্রতিকার চাওয়া হলেও কোনো সহায়তা পাওয়া যায়নি। এমনকি তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল ব্যঙ্গ করে বলেন, 'তিনি তো ইন্তেকাল করেন নাই!'—যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অপমানজনক।"

কে এম শরীয়াতুল্লাহ বলেন, "বর্তমানে প্রশাসন দিয়ে বরিশাল সিটি পরিচালিত হচ্ছে। এতে নগরবাসী পর্যাপ্ত নাগরিক সেবা পাচ্ছেন না। আমরা চাই আদালত এই নির্বাচন বাতিল করে জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ফয়জুল করীমকে বিজয়ী ঘোষণা করুক।”

মামলায় আরও যেসব প্রার্থীকে বিবাদী করা হয়েছে তারা হলেন—গোলাপ ফুল প্রতীকের মিজানুর রহমান বাচ্চু, হরিণ প্রতীকের আলী হোসেন হাওলাদার, হাতি প্রতীকের আসাদুজ্জামান, লাঙল প্রতীকের ইকবাল হোসেন তাপস এবং টেবিল ঘড়ি প্রতীকের কামরুল আহসান রুপন।

মামলার আইনজীবী শেখ আবদুল্লাহ নাসির জানিয়েছেন, আদালত প্রাথমিকভাবে মামলার বক্তব্য শুনেছেন এবং পরবর্তী শুনানিতে এ বিষয়ে আদালত পর্যবেক্ষণ জানাবেন।

২০২৩ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত বরিশাল সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত (নৌকা প্রতীক) পান ৮৭ হাজার ৮০৮ ভোট। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুফতি ফয়জুল করীম (হাতপাখা প্রতীক) পান ৩৩ হাজার ৮২৮ ভোট।

ভোটগ্রহণের দিনেই হাতপাখার প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে, যা নিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনা শুরু হয়। নির্বাচন কমিশনের ‘অবহেলাপূর্ণ ও কটাক্ষমূলক’ মন্তব্য ঘিরেও ব্যাপক বিতর্ক তৈরি হয় এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ দাবি ওঠে।

পরবর্তীতে ফয়জুল করীমের কাছে ক্ষমা চান তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বরাবরই এ নির্বাচনকে ‘প্রহসন’ হিসেবে অভিহিত করে আসছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
তোপের মুখে ওয়াক্‌ফ আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম
ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের
টাঙ্গাইলে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে কেন্দ্র সচিব ও পরীক্ষার্থীসহ আটক ৬
৭১ এর গণহত‍্যার জন‍্য ক্ষমা ও সম্পদ ফেরত দেয়া নিয়ে আলোচনায় সম্মত পাকিস্তান
এবার স্ত্রী রিয়া মনিকে তালাকের ঘোষণা দিলেন হিরো আলম
সাবেক এমপি বাহারের জমি-বাড়ি জব্দ, ২৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো ধরণের বাণিজ্যযুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত
বিজ্ঞানীদের সফলতা: ইমপ্লান্ট নয়, নতুন করে গজাবে ক্ষয়ে যাওয়া দাঁত!
নওগাঁয় বাসায় ঢুকে তরুণকে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব
অবশেষে আসছে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন-৫’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ফোনের চার্জ দ্রুত শেষ? জেনে নিন ১০টি কার্যকর সমাধান
সংস্কারের নাম উচ্চারণের আগেই খালেদা জিয়া ভিশন ২০৩০ দিয়েছেন: বিএনপি
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা, ১০ দফা দাবি পোল্ট্রি খামারিদের
গাজায় এক মাসে গৃহহীন প্রায় ৫ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
বাংলাদেশি জন্মসনদ পাচ্ছেন কানাডিয়ান তারকা সামিত সোম, মাঠে অভিষেক জুনে!
পুলিশ পরিদর্শক হত্যা মামলায় আলোচিত আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন