রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা। ছবি: সংগৃহীত

জার্মানির নিউজ পোর্টাল‘দি মিরর এশিয়া’ সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেখানে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ বাংলাদেশে একাধিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ভারত ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত একটি প্রকল্প শুরু করেছে।

এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো বামপন্থীদের মাধ্যমে বাংলাদেশের ইউনূস সরকারের ওপর একটি নেতিবাচক বয়ান প্রতিষ্ঠা করা। এর সাথে, হেফাজত ইসলাম ও হিজবুত তাহরীরের মতো সংগঠনগুলোর উপর ভিত্তি করে একটি ভয় তৈরি করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

দি মিরর এশিয়া ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ প্রতিবেদটি প্রকাশে আনে, বর্তমানেও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চলমান আছে বলে জানা যায়।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ‘র’-এর সাথে দীর্ঘদিন যোগাযোগ আছে এমন কিছু হেফাজত ইসলামের অংশকে বোঝানো হচ্ছে যে, ড. ইউনূস একটি মার্কিন এজেন্ট এবং সুদখোর, ফলে তিনি ভালো মুসলিম নন। একইসাথে, তাদের জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক দলগুলোর সাথে ঐক্যবদ্ধ না হওয়ার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।

‘দি মিরর এশিয়া’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘বাংলা মিশন’-এ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে আন্দোলনকারীদের হিজবুত তাহরীরের সাথে সংশ্লিষ্টতা তুলে ধরে জনগণের মধ্যে এক ধরনের ভয় তৈরি করা। এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে তিনজন বামপন্থী সাবেক ছাত্রনেতার সাথে দিল্লির এক সাংবাদিক দীর্ঘ আলোচনা করেছেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের বর্তমান অগ্রাধিকার হলো- হিজবুত তাহরীর ও শিবির প্রভাবিত সরকার বলে চিহ্নিত করে একটি রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করা। একইসাথে, আওয়ামী লীগকে প্রকাশ্য রাজনীতিতে ফিরে আসার জন্য প্রস্তুত করা।

এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ইতোমধ্যে ‘র’-এর একটি উপ-গ্রুপ গঠন করা হয়েছে। এর নাম দেয়া হয়েছে ‘বাংলা মিশন’। এই মিশনের অন্তর্ভুক্ত কয়েকজন সমন্বয়কের বক্তব্যকে বিশেষ নজরে রাখা হয়েছে। তাঁদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পোস্টগুলো হিন্দি ও ইংরেজিতে অনুবাদ করে ‘র’-এর একটি সেল, ‘ভিক্টর-২’-এর কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, হাসিনাকে দক্ষিণ দিল্লির একটি সরকারি আবাসনে স্থানান্তরিত করা হয়েছে, এবং তার নিরাপত্তার দায়িত্ব সরাসরি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (আইবি) গ্রহণ করেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের নির্দেশনায় ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল শেখ হাসিনার নিরাপত্তার তত্ত্বাবধান করছেন। হাসিনার মনোবল ফিরিয়ে আনার জন্য নিয়মিত তার সাথে দেখা করছেন তার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।

‘দি মিরর এশিয়া’ প্রতিবেদনে বলছে, ভারতের পরবর্তী পরিকল্পনা হলো ছাত্র আন্দোলনের সম্ভাব্য বিপ্লব প্রতিহত করা এবং একটি ‘প্রতিবিপ্লব’ সংগঠিত করা। এই লক্ষ্যে সংখ্যালঘুদের সমাবেশের আড়ালে একটি প্রতিবিপ্লবের পরিকল্পনা করা হয়েছিল, যা ৫ আগস্ট ব্যর্থ হয়। এরপরে ১৫ আগস্ট একটি ক্যু পরিকল্পনা করা হয়, কিন্তু সেটিও সফল হয়নি।

ভারত মনে করে, বিএনপির সাথে আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব থাকলেও, আওয়ামী লীগই তাদের জন্য নিরাপদ রাজনৈতিক মিত্র হতে পারে। ফলে, ছাত্র আন্দোলন এবং বামপন্থী দলগুলোকে অগ্রাধিকার না দিয়ে, তারা আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত এখনই জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে আলোচনার দরজা খুলতে চাচ্ছে না, তবে তারা একটি ‘জানালা’ খুলে রাখার চিন্তা করছে। আর বিএনপির নেতৃত্বে ভারত কোনো নিরাপত্তা পাবে না বলে মনে করছে তারা।

‘দি মিরর এশিয়া’ বলছে, ভারতের সামগ্রিক পরিকল্পনা হলো- বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে নিজের আঞ্চলিক নিরাপত্তা শক্তিশালী করা এবং তাদের কৌশলগত অবস্থান ধরে রাখা।

Header Ad

জয়কে হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানের সাজা স্থগিত

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্রের দায়ের করা মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমান এবং এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লার সই করা প্রজ্ঞাপনে এ স্থগিতাদেশ জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শফিক রেহমান এবং মো. মিজানুর রহমান ভূঁইয়া ওরফে এম আর ভুঁইয়া ওরফে মিল্টন ভূইয়ার সাজা স্থগিতের বিষয়ে দাখিল করা আবেদন এবং আইন ও বিচার বিভাগের মতামতের আলোকে ‘দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিকিউটর, (অ্যাক্ট নম্বর, ভি অব ১৮৯৮)-এর ধারা ৪০১(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং-২, ঢাকা এর পল্টন মডেল থানার মামলা নং-০১ (০৮)২০১৫, জিআর মামলা নং-২৯৪/১৫-এ তাদের বিরুদ্ধে প্রদত্ত দণ্ডাদেশ বিজ্ঞ আদালতে আত্মসমর্পণপূর্বক আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য নির্দেশক্রমে স্থগিত করা হলো।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এ আদেশ জারি করা হয়েছে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।

 

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী

ফাইল ছবি

এবার ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মিষ্টি ছানামুখী। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাড়া দেশের আর কোথাও ছানামুখী তৈরি হয় না। এই মিষ্টির খ্যাতি রয়েছে দেশজুড়ে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই মিষ্টান্ন জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ডিপিডিটি কোনো পণ্যের জিআই স্বীকৃতি দেয়।

কোনো একটি দেশের নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের মাটি, পানি, আবহাওয়ার প্রেক্ষাপটে সেখানকার জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি যদি কোনো একটি পণ্য উৎপাদনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাহলে সেটিকে সেই দেশের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। কোনো একটি পণ্য চেনার জন্য জিআই স্বীকৃতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ সেপ্টেম্বর শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হওয়ার বিষয়টি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনকে নিশ্চিত করে। ডিপিডিটিতে ছানামুখী ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) নম্বর ৪১।

২৪ সেপ্টেম্বর ডিপিডিটির মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান স্বাক্ষরিত জেলা প্রশাসনের কাছে পাঠানো জিআই সনদে উল্লেখ রয়েছে, ভৌগোলিক নির্দেশক (যার নমুনা এতদসঙ্গে সংযুক্ত আছে) নিবন্ধন বইয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের নামে ২৯ ও ৩০ শ্রেণিতে জিআই-৭৫ নম্বরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি পণ্যের জন্য চলতি বছরের ৮ এপ্রিল থেকে নিবন্ধিত হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তৎকালীন জেলা প্রশাসক (১ জানুয়ারি ২০২২ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত) মো. শাহগীর আলম প্রথমে ও পরে সদ্য বিদায়ী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান গত ২ এপ্রিল ‌‘ছানামুখী’ মিষ্টান্নকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) খাবার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ডিপিডিটির রেজিস্ট্রারের কাছে ১০ পৃষ্ঠার একটি আবেদন পাঠান। সেখানে ছানামুখী মিষ্টান্নের বৈশিষ্ট্য, ভৌগোলিক নাম, ছানামুখীর বর্ণনা, উৎপাদনের প্রদ্ধতিসহ নানা বিষয় বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেন।

জানা গেছে, জেলা তথ্য বাতায়নে পুরোনো ও ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে উল্লেখ আছে এই ছানামুখীর নাম। ছানামুখীর উৎপত্তি ব্রিটিশ রাজত্বকালে বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। এক কেজি ছানামুখী তৈরিতে গাভির সাত-আট লিটার দুধ লাগে। প্রতি কেজি ছানামুখীর দাম ৭০০ টাকা।

ভোলাগিরি মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী নান্টু মোদক জানান, এক কেজি ছানামুখী তৈরিতে গাভির সাত থেকে আট লিটার দুধ লাগে। প্রথমে দুধ জ্বাল দিয়ে ঠান্ডা করে ছানায় পরিণত করতে হয়। এরপর পানি ঝরে পড়বে এমন টুকরিতে ছানা রাখতে হবে। ওই ছানা পরিষ্কার কাপড়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রেখে সব পানি ঝরে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে যাওয়া ছানা ছোট ছোট করে প্রায় সমান আকৃতির কাটতে হবে। এরপর পানি, চিনি ও এলাচির মিশ্রণে তৈরি করা শিরায় ছানা ছেড়ে দিয়ে নাড়তে হবে। ওই শিরা থেকে ছানা তুলে ঠান্ডা করা অর্থাৎ শুকানোর ব্যবস্থা করতে হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ছানামুখী জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। সরকারিভাবে ছানামুখীকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্র্যান্ডিংয়ের আওতায় আনা হয়েছে। জেলার ব্র্যান্ডবুকেও একে অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে।বিদেশি অতিথিসহ মন্ত্রী পর্যায়ের যারাই আসেন, ছানামুখী দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।

ছানামুখী নিয়ে প্রচলিত ইতিহাস হলো, মহাদেব পাঁড়ে নামে ভারতের কাশিধামের এক কারিগরের হাত ধরে এর জন্ম। মহাদেব পাঁড়ে তার বড় ভাই দুর্গা প্রসাদের সঙ্গে কলকাতায় এসে মিষ্টির দোকানে কাজ শুরু করেন। দুর্গা প্রসাদের মৃত্যুর পর মহাদেব পাঁড়ে সেখান থেকে বেরিয়ে পড়েন। ঘুরতে ঘুরতে চলে আসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। তখন তিনি পৌর এলাকার মেড্ডার শিবরাম মোদকের দোকানে কাজ শুরু করেন। শিবরামের দোকানে বানানো মহাদেব পাঁড়ের সেই ছানামুখী কয়েক দিনের মধ্যেই আলোচনায় চলে আসে। দীর্ঘদিন পর অন্য দোকানদাররাও ছানামুখী বানানো শুরু করেন।

নওগাঁয় ভোররাতে যুবদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি, টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ শহরের দক্ষিণ কালিতলা এলাকায় এক যুবদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি, ডাকাত দলটি বাড়ির সদস্যদের মারপিট ও ধারালো অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করেছে। এ সময় ডাকাতদের হামলায় বাড়ির দুই সদস্য আহত হন।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর চারটার দিকে নওগাঁ পৌর যুবদলের যুগ্ন আহ্বায়ক সঞ্জয় কুমার দাসের বাড়িতে এ ডাকাতি সংঘটিত হয়। খবর পেয়ে আজ সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফৌজিয়া হাবিবের নেতৃত্বে নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আলামত সংগ্রহ করেছেন।

যুবনেতা সঞ্জয় কুমার দাস বলেন, আজ ভোর ৪টার দিকে তিনি ও তাঁর স্ত্রী সন্তান নিয়ে ঘড়ে শুয়ে ছিলেন প্রতিদিনের মতো বাবা (দ্বীনবন্ধু দাস) পূজার ফুল নিতে বাড়ির সামনে আঙিনায় যান। এ সময় ওঁত পেতে থাকা ডাকাত দল দরজা খোলা পেয়ে বাড়ির ভেতর ঢুকে পড়ে। বাড়িতে ঢুকে ডাকাতেরা তাঁর ছোট ভাই রাজিব দাস ও বাবা দিনবন্ধু দাসকে রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করে। একপর্যায়ে তাঁর ভাই ও বাবাকে ধারালো অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ২০ ভরি স্বর্ণালংকার, ৩০ হাজার টাকা ও তিনটি মুঠোফোন সেট লুট করে নিয়ে যায়। আহত ব্যক্তিদের নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

নওগাঁ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল গফুর ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বাড়ির মালিক সঞ্জয় কুমার দাস থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।’

সর্বশেষ সংবাদ

জয়কে হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানের সাজা স্থগিত
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
নওগাঁয় ভোররাতে যুবদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি, টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট
শাবি ছাত্রলীগের সভাপতি খলিলুর গ্রেপ্তার
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের চূড়ান্ত সূচি প্রকাশ
ডিসেম্বরের মধ্যে সচিবালয়কে প্লাস্টিকমুক্ত করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্নয়ের নামে মহাসাগর চুরি করেছেন হাসিনা: রিজভী
‘দেশ আমাদের সবার, কোন দল কিংবা ব্যক্তির নয়’- জামায়াতে ইসলামীর আমীর
আবারও ৪ দিনের রিমান্ডে সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন
ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা
চাকরিতে পুনর্বহাল ও কারাবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তির দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন
এস আলম গ্রুপের সব সম্পত্তির তালিকা হাইকোর্টে দাখিলের নির্দেশ
নোয়াখালীতে গণপিটুনিতে যুবলীগ নেতা নিহত
আওয়ামী লীগ সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করেছেন রাফি ও আজিজ!
কর্মস্থলে যোগ না দেওয়া পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রক্রিয়া শুরু : ডিএমপি কমিশনার
হিজবুল্লাহর পরবর্তী প্রধান: হাশেম সাফিদ্দিন না নাইম কাশেম?
বছরের শেষ বিরল সূর্যগ্রহণ বুধবার, দেখা যাবে যেসব দেশ থেকে
খৈয়াছড়া ঝরনায় পর্যটক প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমার থেকে ফিরলেন ৮৫ বাংলাদেশি, ফেরত গেলেন ১২৩ বিজিপি-সেনা সদস্য
মেসির গোলে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়লো মায়ামি