বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা। ছবি: সংগৃহীত

জার্মানির নিউজ পোর্টাল‘দি মিরর এশিয়া’ সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেখানে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ বাংলাদেশে একাধিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ভারত ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত একটি প্রকল্প শুরু করেছে।

এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো বামপন্থীদের মাধ্যমে বাংলাদেশের ইউনূস সরকারের ওপর একটি নেতিবাচক বয়ান প্রতিষ্ঠা করা। এর সাথে, হেফাজত ইসলাম ও হিজবুত তাহরীরের মতো সংগঠনগুলোর উপর ভিত্তি করে একটি ভয় তৈরি করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

দি মিরর এশিয়া ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ প্রতিবেদটি প্রকাশে আনে, বর্তমানেও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চলমান আছে বলে জানা যায়।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ‘র’-এর সাথে দীর্ঘদিন যোগাযোগ আছে এমন কিছু হেফাজত ইসলামের অংশকে বোঝানো হচ্ছে যে, ড. ইউনূস একটি মার্কিন এজেন্ট এবং সুদখোর, ফলে তিনি ভালো মুসলিম নন। একইসাথে, তাদের জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক দলগুলোর সাথে ঐক্যবদ্ধ না হওয়ার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।

‘দি মিরর এশিয়া’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘বাংলা মিশন’-এ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে আন্দোলনকারীদের হিজবুত তাহরীরের সাথে সংশ্লিষ্টতা তুলে ধরে জনগণের মধ্যে এক ধরনের ভয় তৈরি করা। এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে তিনজন বামপন্থী সাবেক ছাত্রনেতার সাথে দিল্লির এক সাংবাদিক দীর্ঘ আলোচনা করেছেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের বর্তমান অগ্রাধিকার হলো- হিজবুত তাহরীর ও শিবির প্রভাবিত সরকার বলে চিহ্নিত করে একটি রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করা। একইসাথে, আওয়ামী লীগকে প্রকাশ্য রাজনীতিতে ফিরে আসার জন্য প্রস্তুত করা।

এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ইতোমধ্যে ‘র’-এর একটি উপ-গ্রুপ গঠন করা হয়েছে। এর নাম দেয়া হয়েছে ‘বাংলা মিশন’। এই মিশনের অন্তর্ভুক্ত কয়েকজন সমন্বয়কের বক্তব্যকে বিশেষ নজরে রাখা হয়েছে। তাঁদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পোস্টগুলো হিন্দি ও ইংরেজিতে অনুবাদ করে ‘র’-এর একটি সেল, ‘ভিক্টর-২’-এর কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, হাসিনাকে দক্ষিণ দিল্লির একটি সরকারি আবাসনে স্থানান্তরিত করা হয়েছে, এবং তার নিরাপত্তার দায়িত্ব সরাসরি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (আইবি) গ্রহণ করেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের নির্দেশনায় ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল শেখ হাসিনার নিরাপত্তার তত্ত্বাবধান করছেন। হাসিনার মনোবল ফিরিয়ে আনার জন্য নিয়মিত তার সাথে দেখা করছেন তার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।

‘দি মিরর এশিয়া’ প্রতিবেদনে বলছে, ভারতের পরবর্তী পরিকল্পনা হলো ছাত্র আন্দোলনের সম্ভাব্য বিপ্লব প্রতিহত করা এবং একটি ‘প্রতিবিপ্লব’ সংগঠিত করা। এই লক্ষ্যে সংখ্যালঘুদের সমাবেশের আড়ালে একটি প্রতিবিপ্লবের পরিকল্পনা করা হয়েছিল, যা ৫ আগস্ট ব্যর্থ হয়। এরপরে ১৫ আগস্ট একটি ক্যু পরিকল্পনা করা হয়, কিন্তু সেটিও সফল হয়নি।

ভারত মনে করে, বিএনপির সাথে আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব থাকলেও, আওয়ামী লীগই তাদের জন্য নিরাপদ রাজনৈতিক মিত্র হতে পারে। ফলে, ছাত্র আন্দোলন এবং বামপন্থী দলগুলোকে অগ্রাধিকার না দিয়ে, তারা আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত এখনই জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে আলোচনার দরজা খুলতে চাচ্ছে না, তবে তারা একটি ‘জানালা’ খুলে রাখার চিন্তা করছে। আর বিএনপির নেতৃত্বে ভারত কোনো নিরাপত্তা পাবে না বলে মনে করছে তারা।

‘দি মিরর এশিয়া’ বলছে, ভারতের সামগ্রিক পরিকল্পনা হলো- বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে নিজের আঞ্চলিক নিরাপত্তা শক্তিশালী করা এবং তাদের কৌশলগত অবস্থান ধরে রাখা।

Header Ad
Header Ad

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯

ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় মদপানের ফলে দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় আরও ৯ জন গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই যুবকের মৃত্যু হয়। এর আগে, ঈদের সন্ধ্যায় তারা মদপান করেন এবং রাতের মধ্যে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।

মৃতদের মধ্যে রয়েছেন আশাশুনি উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের জাফর আলী খাঁর ছেলে জাকির হোসেন টিটু (৪০) ও সোহরাব গাজীর ছেলে নাজমুল গাজী (২৬)।

এ ঘটনায় অসুস্থদের মধ্যে রয়েছেন ব্রাহ্মণ তেতুলিয়া গ্রামের সাইদ সরদারের ছেলে ফারুক হোসেন, মোকামখালী গ্রামের কুদ্দুস সরদারের ছেলে ইমরান, মিত্র তেতুলিয়ার মর্জিনা খাতুনের ছেলে ইকবাল, কামরুলের ছেলে লিফটন, আজিবার সরদারের ছেলে রবিউল, শহীদ গাজীর ছেলে তুহিন, আনিসের ছেলে নাজমুলসহ আরও কয়েকজন।

গুরুতর অসুস্থদের মধ্যে ফারুক হোসেনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং ইমরানকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঈদের দিন সন্ধ্যায় আশাশুনির তেতুলিয়া শ্মশানঘাট মাঠে বসে জাকির হোসেন টিটু, নাজমুল গাজীসহ মোট ১১ জন একসঙ্গে মদপান করেন। মদপানের পর তারা বাড়ি ফিরে যান এবং ঘুমিয়ে পড়েন।

এরপর রাত ১২টার দিকে একে একে সবাই মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাকির হোসেন টিটু ও নাজমুল গাজী মারা যান। বাকি ৯ জনের চিকিৎসা চলছে।

আশাশুনি থানার ডিউটি অফিসার এসআই ফিরোজ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, "অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃত্যু অন্য কোনো কারণে হয়েছে কিনা, তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।"

নিহতদের মধ্যে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরান, চীন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ইরানের অস্ত্র সংগ্রহ নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়।

এই পদক্ষেপকে ইরানের ওপর আরও চাপ সৃষ্টির একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে সতর্ক করে বলেছিলেন, নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে রাজি না হলে দেশটির ওপর বোমা হামলা চালানো বা নতুন শুল্ক আরোপ করা হতে পারে।

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ও বিচার বিভাগ যৌথভাবে জানিয়েছে, ইরানের ড্রোন কর্মসূচির অন্যতম প্রধান নির্মাতার জন্য মানববিহীন এয়ার ভেহিকল (ইউএভি)–এর উপকরণ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ছয়টি সংস্থা ও দুই ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, "ইরান তাদের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়াসহ তাদের প্রক্সিদের সরবরাহ করছে। রুশ বাহিনী এগুলো ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে, যা বেসামরিক নাগরিক, মার্কিন বাহিনী ও মিত্রদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা ইরানের সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্স এবং তাদের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও প্রচলিত অস্ত্রের বিস্তার ব্যাহত করতে কাজ চালিয়ে যাব।"

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে একটি ইরান-ভিত্তিক সংস্থা, দুইজন ইরানি নাগরিক, একটি চীন-ভিত্তিক সংস্থা এবং চারটি সংযুক্ত আরব আমিরাত-ভিত্তিক সংস্থা।

এ বিষয়ে জাতিসংঘে ইরানের মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগের দোসররা বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, "পরাজিত শক্তি নিউইয়র্ক টাইমসে মিথ্যা তথ্য দিয়ে রিপোর্ট করিয়েছে। ফ্যাসিবাদের দোসররা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে। তারা এই অবৈধ টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করতে চায়।"

বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, "শেখ হাসিনা জঙ্গি দমনের নামে একটি নাটক সাজিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করেছেন। এটি মূলত ক্ষমতায় টিকে থাকার একটি রাজনৈতিক কৌশল ছিল। এমনকি একজন সাবেক আইজিপির বইয়েও এটি উঠে এসেছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে উগ্রবাদের কোনো উত্থান ঘটেনি। বরং বর্তমানে দেশে ফ্যাসিবাদের কোনো ছোবল নেই, মানুষ নির্বিঘ্নে ধর্মপালন করতে পারছে, কথা বলতে পারছে। এবার মানুষ নির্ভয়ে ঈদ উদযাপন করেছে, যা অতীতে সম্ভব হয়নি।"

আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, "আওয়ামী লীগ বসে নেই, তারা কালো টাকা ব্যবহার করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তারা অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। বিদেশে পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারাই দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্দেশে মুগ্ধ ফাইয়াজদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, কিন্তু এ নিয়ে তার কোনো অনুশোচনা নেই। প্রশাসনের চারপাশে আওয়ামী লীগের দোসররা বসে আছে, যার ফলে দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসন ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।"

রিজভী আহমেদ দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, "নির্বাচনী সরকারই হচ্ছে বৈধ সরকার। নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি সাধারণ জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হবে।"

তিনি নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দ্রুত নির্বাচনের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের ঘটনা ঘটেনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আখাউড়ায় ট্রেনের ছাদে টিকটক বানাতে গিয়ে দুর্ঘটনা, নিহত ২
বাংলাদেশকে ভেঙে ফেলার আহ্বান ভারতের ত্রিপুরার রাজপরিবার প্রধানের
বিএনপি কখনোই নির্বাচনের পরে সংস্কারের কথা বলেনি: মির্জা ফখরুল
বিরামপুরে জমি নিয়ে বিরোধ, চাঁদা দাবি ও হামলার ঘটনায় আটক ৫
হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ভ্যাল কিলমার আর নেই
ময়মনসিংহে সিনেমা হলে যান্ত্রিক ত্রুটির জেরে দর্শকদের ভাঙচুর
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের মন্তব্যে ভারতীয় রাজনীতিবিদদের তীব্র প্রতিক্রিয়া
মিয়ানমারের ভূমিকম্পে এক ইমামের ১৭০ স্বজনের মৃত্যু
ঈদের আনন্দে যমুনার দুর্গম চরে গ্রাম-বাংলার ঘুড়ি উৎসব, আনন্দে মেতে উঠে বিনোদনপ্রেমীরা!
ইমামকে ঘোড়ার গাড়িতে রাজকীয় বিদায়, দেওয়া হলো ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
লন্ডনে একসঙ্গে দেখা গেলো সাবেক চার আওয়ামী মন্ত্রীকে
ঢাকায় ফিরছে ঈদযাত্রীরা, অনেকে ছুটছেন শহরের বাইরে
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আবারও সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ৭
বিটিভিতে আজ প্রচারিত হবে ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, নেই যানজটের চিরচেনা দৃশ্য
মাদারীপুরে তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ২