বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ | ১ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ছিল না এস আলম পরিবারের সদস্যদের, অর্থ পাচারে নতুন কৌশল

এস আলম পরিবারের সদস্যরা। ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর থেকেই সামনে আসতে শুরু করে এস আলম গ্রুপের একের পর এক অনিয়ম ও দুর্নীতির খবর। পুরো ব্যাংকিং সেক্টরকে নিজের হাতের মুঠোয় বাগিয়ে কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছে গ্রুপটি। বাংলাদেশের মানুষ এস আলম গ্রুপ বলতেই এখন ব্যাংকিং সেক্টরের মাফিয়াকে বুঝে। গ্রুপটি নামে বেনামে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা।

সোমবার (২৬ আগস্ট) এ নিয়ে গণমাধ্যমে একটি ‌সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতে আধিপত্য প্রতিষ্ঠার পর সপরিবারে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছিলেন বহুল আলোচিত এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম। ২০২২ সালের ১০ অক্টোবর বাংলাদেশি পাসপোর্ট প্রত্যাহার করেন এস আলম, তার স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং তাদের তিন ছেলে আহসানুল আলম, আশরাফুল আলম ও আসাদুল আলম মাহির। একই দিন বিদেশি নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশে স্থায়ী বসবাসের (পারমানেন্ট রেসিডেন্সিয়াল) অনুমোদন পায় পরিবারটি। সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশে এসব সুবিধা দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। অর্থ পাচারের পথ সহজ করা এবং প্রতিকূল পরিস্থিতিতে জবাবদিহি এড়াতে এমন কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রভাবশালী এই পরিবারটি যেদিন বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছিলেন, ঠিক সেইদিনই বাংলাদেশে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেয়েছিলেন। নাগরিকত্ব ত্যাগ ও স্থায়ী আবাসিক সুবিধা গ্রহণ বাংলাদেশে জটিল প্রক্রিয়া হলেও ক্ষমতার অপব্যবহার করে একই দিন সন্ধ্যায় অতি গোপনে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এই কাজটি করা হয়। নাগরিকত্ব ত্যাগ ও আবাসিক সুবিধা গ্রহণ করতে হলে পুলিশের বিশেষ শাখার ছাড়পত্রসহ বিভিন্ন দপ্তরের অনুমতি প্রয়োজন হলেও কীভাবে একই দিনে দুটি কাজ সম্পন্ন হলো, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আইনজ্ঞরা।

শেখ হাসিনাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানায় এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

স্থায়ীভাবে বসবাসের আবেদনপত্র অনুযায়ী, ২০২২ সালের ১০ অক্টোবর এস আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীন, তিন ছেলে আহসানুল আলম, আশরাফুল আলম এবং আসাদুল আলম মাহির বাংলাদেশে স্থায়ী আবাসিক সুবিধা গ্রহণ করেন। বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের এই সুবিধা অর্জনের সুযোগ বা প্রয়োজন নেই। নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছিলেন বলেই তারা স্থায়ী আবাসিক সুবিধা গ্রহণ করেন।

নথিপত্র থেকে জানা যায়, বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত থেকে প্রায় এক লাখ কোটি টাকা ঋণ নিলেও স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে এস আলম পরিবারের সদস্যরা জনপ্রতি বিনিয়োগ দেখিয়েছেন মাত্র ৭৫ হাজার ডলার।

এস আলম পরিবারের সদস্যদের স্থায়ী বসবাসের পৃথক অনুমোদনপত্রে উল্লেখ করা হয়, আবেদনকারী স্থায়ী আবাসিক সুবিধা অধিকারের জন্য সনদ প্রদানের জন্য সরকারকে সন্তুষ্ট করেছেন। সেহেতু, ১৯৭২ সালের বাংলাদেশে নাগরিকত্ব (অস্থায়ী বিধান) অধ্যাদেশ ১৪৯-এর অনুচ্ছেদ ৪এ-তে প্রদত্ত ক্ষমতা বলে এবং ওই অধ্যাদেশের অধীনে প্রণীত ১৯৭৮ সালের বাংলাদেশে নাগরিকত্ব (অস্থায়ী বিধান) অধ্যাদেশের ৪বি অনুযায়ী আবেদনকারীকে স্থায়ী আবাসিক অধিকার প্রদান করা হলো এবং তিনি স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে গণ্য হবেন। বাংলাদেশের বাসিন্দার মতো সব অধিকার, সুযোগ-সুবিধা ও যোগ্যতার অধিকারী হবেন এবং বাংলাদেশের নাগরিকের মতোই দায়িত্ব ও কর্তব্য থাকবে। তবে, সরকার কর্তৃক অর্পিত বা পরিত্যক্ত ঘোষিত কোনো সম্পত্তি দাবি করতে পারবে না।

এতে আরও উল্লেখ রয়েছে, বাংলাদেশে শিল্প বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগকৃত অর্থ আবেদনকারী তাহার স্বদেশে অথবা বাংলাদেশের বাইরে অন্য কোনো দেশে ফেরত বা প্রেরণ করিতে পারবে না, অন্যথায় তার স্থায়ী আবাসিক সুবিধা বাতিল বলে গণ্য হবে।

এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব আলীমুন রাজীব গণমাধ্যমকে বলেন, বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী বিনিয়োগকারী হিসেবে স্থায়ী আবাসিক সুবিধা দেওয়া হয়। যদি কোনো বিদেশি নাগরিক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ বাংলাদেশে করে, তবে তাকে স্থায়ী আবাসিক সুবিধা দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। বাংলাদেশের কেউ নাগরিকত্ব ত্যাগ করলে তিনিও বিনিয়োগকারী হিসেবে স্থায়ী আবাসিক সুবিধা পেতে পারেন।

এস আলম পরিবারকে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ওই সময় আমি দায়িত্বে ছিলাম না। এ কারণে বিষয়টি নিয়ে কিছু বলতে অপারগ।

Header Ad
Header Ad

জামায়াত আমিরের সঙ্গে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন মালয়েশিয়ার নিযুক্ত হাইকমিশনার মোহাম্মদ সুহাদা ওসমান। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

মতবিনিময়ের সময় বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে উভয়ের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা হয়। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়ন, অগ্রগতি, এবং পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তারা।

সাক্ষাতের সময় জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম ও মাওলানা রফিকুল ইসলাম খানসহ দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া সাবেক এমপি হামিদুর রহমান আযাদ, মাওলানা আবদুল হালিম, এডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইনও আলোচনায় অংশ নেন।

সাক্ষাৎকারের মূল লক্ষ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করা এবং উন্নয়ন ও সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করা। জামায়াত নেতৃবৃন্দ দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে তাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

Header Ad
Header Ad

দহগ্রাম সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ায় মদের বোতল ঝুলিয়ে দিলো বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের ছয় দিন পর এবার সেই বেড়ায় খালি মদের বোতল ঝুলিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বিজিবির বাধা সত্ত্বেও তারা বোতল ঝোলাতে থাকে। এ ঘটনার ফলে সীমান্তের বাসিন্দাদের মধ্যে নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে দহগ্রামের সরকারপাড়া এলাকায় বাংলাদেশ-ভারত প্রধান ৪১ নম্বর পিলার সংলগ্ন স্থানে এই ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শূন্যরেখায় কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের পর থেকেই বিএসএফ ভারী অস্ত্রসহ টহল জোরদার করেছে। সন্ধ্যার পর উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন আলো ব্যবহার করে সীমান্ত নজরদারি করছে তারা। এতে স্থানীয় বাসিন্দারা আতঙ্কিত।

স্থানীয় বাসিন্দা ফরিদুল ইসলাম বলেন, "কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার পর থেকেই আমরা ভয় পাচ্ছি। এবার বোতল ঝুলিয়ে দেওয়ায় আতঙ্ক আরও বেড়েছে।"

কৃষক জমশের আলী বলেন, "কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের কারণে আমাদের মাঠে কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে। এখন আমাদের দাবি, এই এলাকায় অন্তত তিনটি বিজিবি ক্যাম্প স্থাপন করা হোক।"

৫১ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল সেলিম আল দিন জানান, "বিএসএফ বোতল ঝুলিয়েছে যেন কেউ রাতের অন্ধকারে বেড়া তুলে নিয়ে না যায়। এটি নতুন কোনো স্থাপনা নয়, বরং তাদের নিরাপত্তার অংশ হিসেবে তারা এই ব্যবস্থা নিয়েছে।"

এর আগে গত ১০ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করে বিএসএফ শূন্যরেখার প্রায় অর্ধ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে কাঁটাতারের বেড়া স্থাপন করেছিল। তখন বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এবার বোতল ঝুলানোর ঘটনায় সীমান্তের বাসিন্দারা আরও আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।

সীমান্তে এমন তৎপরতা বন্ধে স্থানীয়দের দাবি, বিজিবি তাদের কার্যক্রম জোরদার করে সীমান্তবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক।

Header Ad
Header Ad

নিলামে উঠছে আওয়ামী লীগ আমলের ৩০ এমপির বিলাসবহুল গাড়ি

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক সংসদ সদস্যদের (এমপি) শুল্কমুক্ত সুবিধায় আনা ৩০টি বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে তুলতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস। আগামী ২১ জানুয়ারি এ সংক্রান্ত দরপত্র প্রকাশের প্রস্তুতি চলছে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নিয়ম অনুযায়ী শুল্কসহ গাড়িগুলো ছাড়িয়ে নিতে সংশ্লিষ্টদের নোটিশ দিলেও এখনো সাড়া পাওয়া যায়নি।

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ আমলের এসব এমপি শুল্কমুক্ত সুবিধায় গাড়ি আমদানি করলেও সংসদ ভেঙে যাওয়ায় সেই সুবিধার শুল্ক আদায় করা সম্ভব হয়নি।

চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস সূত্রে জানা গেছে, বন্দরের শেড খালি করার নির্দেশনার পর নৌ-উপদেষ্টার চাপের মুখে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সক্রিয় হয়। শেডে থাকা সাবেক ৩০ এমপির গাড়িসহ ১০৩টি গাড়ি ইনভেন্ট্রির পর আমদানিকারকদের নোটিশ দেয় কাস্টমস। এর মধ্যে ৩১টি গাড়ি শুল্ক পরিশোধ করে ছাড়িয়ে নেওয়া হলেও ৩০ এমপির গাড়িসহ ৭২টি গাড়ি এখনও বন্দরেই রয়েছে।

কাস্টমসের নিলাম শাখার সহকারী কমিশনার সাকিব হোসেন জানান, "৩০ এমপির গাড়িসহ ৭২টি গাড়ির দর নির্ধারণের জন্য শুল্কায়ন শাখায় পাঠানো হয়েছে। দর নির্ধারণের পর ২১ জানুয়ারি নিলামের দরপত্র প্রকাশ করা হবে।"

বন্দরে গাড়ি পড়ে থাকার পর নিলামের উদ্যোগ নিলে অনেক আমদানিকারক তড়িঘড়ি করে তাদের ৩১টি গাড়ি ছাড়িয়ে নেন। তবে সাবেক কোনো সংসদ সদস্য এখনো শুল্ক পরিশোধ করে গাড়ি ছাড়েননি।

বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিকেলস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বারভিডা) সহ-সভাপতি ড. হাবিবুর রহমান খান জানান, "অনেক সময় গাড়ি এলেও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিলম্বে পৌঁছায়। এছাড়া কাস্টমস ক্লিয়ারেন্সেও সময় লাগে। সবকিছু ঠিক হলে আমদানিকারকরা শুল্ক ও জরিমানা পরিশোধ করে গাড়ি ছাড়িয়ে নেন।"

তবে কাগজপত্রের অভাবই একমাত্র কারণ নয় বলে উল্লেখ করেন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজের নিলাম ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. এয়াকুব চৌধুরী। তিনি বলেন, "কিছু ক্ষেত্রে কাগজপত্রের জটিলতা এবং মামলা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে দেরি হয়। তবে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে ফলোআপ করলে এসব জটিলতা দ্রুত সমাধান করা সম্ভব।"

কাস্টম হাউস কর্তৃপক্ষ জানায়, নিলামের মাধ্যমে শুল্ক আদায়ের পাশাপাশি বন্দরের শেড খালি করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দহগ্রাম সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ায় মদের বোতল ঝুলিয়ে দিলো বিএসএফ
নিলামে উঠছে আওয়ামী লীগ আমলের ৩০ এমপির বিলাসবহুল গাড়ি
ছয় কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত: রিজওয়ানা হাসান
ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিশন গঠন
সংস্কারের আগে ডাকসুর নির্বাচন নয়: ঢাবি ছাত্রদল
বেনাপোলে বিজিবি ও বিএসএফের সেক্টর পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত
হত্যার বিচার না করতে পারলে আমাদের বাঁচার অধিকার নেই: আইন উপদেষ্টা
অনশনরত এসআইদের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা
ডেসটিনির এমডিসহ ১৯ জনের ১২ বছরের কারাদণ্ড
বাম চোখে সমস্যা, শিশুর ডান চোখ অপারেশন করলেন চিকিৎসক
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রস্তাব জমা দিলো চার সংস্কার কমিশন
পারিশ্রমিক না পাওয়ায় দুর্বার রাজশাহীর ক্রিকেটারদের অনুশীলন বয়কট
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন গ্রেপ্তার
নারী উদ্যোক্তা তনির স্বামী মারা গেছেন
ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে, অন্যদেরও খুঁজে খুঁজে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৪৫০ মেট্রিক টন চাল আমদানি
সারজিস আলমসহ ৪৫ জনের পাসপোর্ট জব্দের বিষয়ে যা জানা গেল
মসজিদুল হারামের প্রসিদ্ধ গাইড শেখ মোস্তফা দাব্বাগ মারা গেছেন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা