বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪ | ২১ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা মাঠে নামলে কোটাবিরোধীরা টিকতে পারবে না : শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক

আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা মাঠে নামলে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা এক মুহূর্তও টিকতে পারবে না এমনটাই মন্তব্য করেছেন আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক।

শনিবার (১৩ জুলাই) শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে কোটা বাতিল আন্দোলনের নামে বঙ্গবন্ধু, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে কটূক্তিকারীদেরকে দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিসহ ৭ দফা দাবিতে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, কোটা বাতিলের আন্দোলনকারীদের নেতৃত্ব দিচ্ছে বিএনপি, যারা কিনা রাজাকারের সন্তান। এরা প্রশাসনিক দায়িত্ব পেলে তো এখনকার মতো সুপ্রিম কোর্টের কোনো আদেশ মানবে না, ছিঁড়ে ফেলে দেবে। এরা দেশের জাতীয় পতাকা মাথায় বেঁধে পতাকার অবমাননা করেছে।

মানববন্ধনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আ ক ম জামাল উদ্দিন বলেন, ‘প্রয়োজনে ৭১-এর মতো আবারও অস্ত্র নিয়ে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পিছপা হব না।’

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে ৭ দফা দাবি জানানো হয়। সেগুলো হলো-

১। ২০১৮ সালের অসাংবিধানিক ও অবৈধ পরিপত্র বাতিল করে নতুন পরিপত্র জারি করে বঙ্গবন্ধুর উপহার ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহাল, সংরক্ষণ ও পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করতে হবে।

২। সাম্প্রতিক সময়ে কোটা বাতিল আন্দোলনের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে নিয়ে কটূক্তিকারীদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে ছাত্রত্ব বাতিলসহ বিশেষ ট্রাইব্যুনালে দ্রুত বিচারের মাধ্যমে কঠোর শাস্তি নিশ্চিতের পাশাপাশি হলোকাস্ট ডিনায়াল অ্যাক্টের মতো নতুন আইন প্রণয়ন করতে হবে।

৩। রাজাকারদের নামের তালিকা প্রকাশ করে দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের নোটিশ বোর্ডে তালিকা প্রদর্শনপূর্বক নাগরিকত্ব বাতিলসহ এদের বংশধরদের চিহ্নিত করে চাকরিচ্যুত করার পাশাপাশি সব সম্পত্তি রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করতে হবে।

৪। কোটায় নিয়োগপ্রাপ্তরা সকলেই মেধাবী, কেউ অমেধাবী নয়। সাধারণ প্রার্থীদের সাথে একই প্রশ্নপত্রে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে প্রিলি, লিখিত ও ভাইভায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর কোটা প্রয়োগ হওয়ার কারণে বৈষম্যমূলক মেধা শব্দ পরিবর্তন করে সাধারণ শব্দ সংযোজনপূর্বক সাধারণ প্রার্থী নামকরণ করে সকল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে।

৫। সমগ্র দেশে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ওপর হামলা, মামলা, হত্যা, নির্যাতন ও কটূক্তি স্থায়ীভাবে প্রতিরোধ করার জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করতে হবে।

৬। ২০১৮ সালে কোটা বাতিল আন্দোলনের নামে পুলিশের ওপর নগ্ন সন্ত্রাসী হামলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও হামলায় জড়িত সন্ত্রাসীদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

৭। বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের অধিকার আদায়ের প্লাটফর্ম বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে।

Header Ad

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ, গ্রেপ্তার ৩

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর বদলগাছীতে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ও উদ্ধারের ঘটনায় আওয়ামী লীগ ও দলটির সহযোগী সংগঠনের ৪০ নেতাকর্মীর নামে বিস্ফোরক মামলা করা হয়েছে। মামলার প্রেক্ষিতে থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে বদলগাছী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক বাবর আলীসহ তিন জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গত মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

এর আগে সোমবার (৪ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার গোবরচাঁপা হাট নামক স্থানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মুল ফটকের সামনে দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এছাড়া অবিস্ফোরিত ৬টি ককটেল উদ্ধার করে থানা পুলিশ। ঘটনার পর ওইদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে তাদের বিচার দাবি করে।

বিএনপির একাধিক নেতাকর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সোমবার রাতে উপজেলার মিঠাপুরের দিক থেকে দুটি মাইক্রোবাস আসছিল। মাইক্রোবাসটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছে আসা মাত্রই হঠাৎ করে ককটেল বিস্ফোরণে শব্দ শোনা যায়। মাইক্রোবাস থেকে ককটেল গুলো নিক্ষেপ করা হয়েছে। আর জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া হয়েছে বলে তারা জানান।

বদলগাছি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহ্জাহান আলী বলেন, সোমবার উপজেলার গোবরচাঁপা এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনার প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের এজাহার নামীয় ৪০ জন নেতাকর্মীসহ আরও অজ্ঞাত ৮০-১০০ জনকে আসামী করে থানায় মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার ৫ নভেম্বর সকালে বেলাল হোসেন সৌখিন বাদী হয়ে থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন। যার নং-৭।

তিনি আরও বলেন, সেই মামলার প্রেক্ষিতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে বাবর আলী, হাকিম ও ইদ্দিসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা সকলেই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাথে সক্রিয়। আসামিদের দুপুরের পর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

Header Ad

২৩০ ইলেক্টোরাল ভোটে জিতে এগিয়ে ট্রাম্প, কমলার ২১০

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এখন চলছে গণনা। বাংলাদেশ সময় বুধবার (৬ নভেম্বর) বেলা ১১টা পর্যন্ত ২৩০ ইলেক্টোরাল ভোটে জিতে এগিয়ে রয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থীর ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর ডেমোক্রেটিক প্রার্থীর কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২১০টি। খবর এপির।

জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এবার রেকর্ড পরিমাণ ভোট পড়েছে। তবে নানা কারণে এবার আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণায় কয়েক দিন সময় লাগাতে পারে বলে আভাস নিয়েছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা। ফলে চূড়ান্ত ফল পেতে লাগতে পারে কয়েক দিন।

২০২০ সালের নির্বাচনে মার্কিন সংবাদমাধ্যম জো বাইডেনকে জয়ী হওয়ার খবর প্রকাশ করে ভোটের দুই দিন পর ৭ নভেম্বর। ২০১৬ ও ২০১২ সালে অবশ্য ভোটারদের ফলাফল পেতে সময় লেগেছিল আরও বেশি। এবারে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বেশি হওয়ার গণনায় আরও বেশি সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তার ওপরে প্রার্থীরা ভোট পুনঃগণনার দাবি করতে পারে এমন ধারণা মাথায় রেখে এবার আরও সতর্ক থাকছে নির্বাচন কর্তৃপক্ষ।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি রাজ্যে ভোটের পদ্ধতির নির্দিষ্ট বিধি রয়েছে। ভোট গণনার পদ্ধতিও আলাদা । তিন পদ্ধতির মাধ্যমে নেয়া হয় ভোট। হ্যান্ডমার্ক করা কাগজের ব্যালট, ব্যালট মার্কিং ডিভাইস বা বিএমডি ও ডাইরেক্ট রেকর্ডিং ইলেকট্রনিক বা ডিআরইয়রে মাধ্যম ভোট নেয়া হয়। এর মধ্যে বহুল প্রচলিত কাগজের ব্যালট ব্যবহৃত প্রায় ৭০ শতাংশ । ২৫ শতাংশেরও বেশি ভোটার ব্যবহার করেন কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত ভোটদান পদ্ধতি- বিএমডি।

দেশটিতে ভোট গণনার পদ্ধতিতেও রয়েছে কিছুটা ভিন্নতা। ভোটের দিন যে ভোট পড়ে তা প্রথমে গণনা করা হয়। এরপর আগাম ও ডাকযোগে আসা ভোট গণনা করা হয়। সবশেষে গণনায় করা হয় অভিবাসী ও সামরিক ভোট।

মূলত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য ডাকযোগে দেশের ভেতরে ও বাইরে থেকে গৃহীত ভোট গণনার প্রক্রিয়ায় বেশি সময় লাগে। দুই দলের জন্য জয়-পরাজয়ে বড় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্য পেনসিলভেনিয়া ও উইসকনসিনের মতো রাজ্যগুলো। এ ছাড়াও কোনো অঙ্গরাজ্যে ভোট সমান হলে সেখানে ভোট পুনঃগণনার করতে আরও সময়ের প্রয়োজন।

Header Ad

বুয়েটে চাকরির সুযোগ, নবমসহ বিভিন্ন গ্রেডে নিয়োগ

ফাইল ছবি

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) চার বিভাগে শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বুয়েটের নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে।

১. বিভাগ: পুরকৌশল বিভাগ
পদ: অধ্যাপক
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল : ৫৬,৫০০-৭৪,৪০০ টাকা
পদ: সহকারী অধ্যাপক
পদসংখ্যা: ২টি
বেতন স্কেল : ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা

২. বিভাগ: ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং
পদ: অধ্যাপক
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল : ৫৬,৫০০-৭৪,৪০০ টাকা

৩. বিভাগ: রসায়ন
পদ: সহকারী অধ্যাপক
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল : ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা
পদ: লেকচারার
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল : ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

৪. বিভাগ: তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগ
পদ: লেকচারার
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল : ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

যেভাবে আবেদন
বুয়েটের নির্ধারিত (REG-1) ফরমে সব অতীত ও বর্তমান চাকরির পদমর্যাদা, বেতন স্কেল ও তারিখ উল্লেখ করে ১৭ সেট আবেদনপত্র রেজিস্ট্রার বরাবর জমা দিতে হবে। এর মধ্যে এক সেটের সাথে তিন কপি সত্যায়িত ছবি এবং কম্পট্রোলার বুয়েট বরাবর আবেদন ফি জমার রশিদসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদনপত্র পাঠাতে হবে। প্রত্যেক সেটের সাথে আবেদনপত্র সব সার্টিফিকেট, টেস্টিমোনিয়াল, ট্রান্সক্রিপ্ট/মার্কশিট, অভিজ্ঞতার সনদ এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি (সব কাগজপত্র বাঁধাইকৃত সেট) সংযুক্ত করতে হবে। অসম্পূর্ণ, ভুল তথ্যসংবলিত এবং ত্রুটিপূর্ণ আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।

আবেদন ফি
আবেদন ফি বাবদ ৬০০ টাকার ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার অথবা কম্পট্রোলার অফিস কর্তৃক প্রদত্ত নির্ধারিত জমা রসিদের মাধ্যমে সোনালী ব্যাংক, বুয়েট শাখায় নগদ টাকা জমা দিয়ে টাকার রসিদ আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ, গ্রেপ্তার ৩
২৩০ ইলেক্টোরাল ভোটে জিতে এগিয়ে ট্রাম্প, কমলার ২১০
বুয়েটে চাকরির সুযোগ, নবমসহ বিভিন্ন গ্রেডে নিয়োগ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ১২ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব স্থগিত
প্রেমের টানে সিরাজগঞ্জে তুরস্কের যুবক
প্রথম ওয়ানডেতে আজ আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু, আহত চার
শমী কায়সার গ্রেপ্তার
স্বৈরাচার পালিয়েছে, তবে দেশে এখনো ক্রান্তিকাল বিদ্যমান: তারেক রহমান
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
সম্মেলন শেষে ঢাবি পরিচ্ছন্নতা অভিযান করেছে তাবলিগের সাথীরা
বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হলেন সালাহউদ্দিন
আরও ২৯ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
কৃষক বাবাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে পুলিশের এএসপি হন শতকোটি টাকার মালিক হারুন
হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী
মানুষ আগেও ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না: মির্জা আব্বাস
মাওলানা সাদকে দেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন