শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভোটকেন্দ্রে হিরো আলমকে মারধর

ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের ভেতর থেকে ধাওয়া করে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে দুর্বৃত্তরা মারধর করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সোমবার (১৭ জুলাই) বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে রাজধানীর বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করতে গেলে মারধরের শিকার হন তিনি। তাকে রামপুরায় বেটার লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, একদল লোক হিরো আলমকে ধাওয়া করে এবং তাকে মারতে থাকে। এসময় হিরো আলম দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন।

এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় হিরো আলম বলেন, আমি সারা দিন বিভিন্ন ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করেছি। বিকাল ৩টা পর বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল কেন্দ্রে কিছু লোক আমার উপর হামলা চালায়।

তবে এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

ফিলিস্তিনিদের মুক্তি কামনায় মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হলো 'মার্চ ফর গাজা'

ফিলিস্তিনিদের মুক্তি কামনায় মোনাজাত। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ইসরায়েলি আগ্রাসনের শিকার ফিলিস্তিনিদের মুক্তি এবং শান্তির প্রত্যাশায় মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হলো ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি। শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেল ৩টা থেকে ঢাকার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুরু হওয়া এই গণজমায়েত শেষ হয় বিকেল ৪টার দিকে মোনাজাতের মাধ্যমে।

ফিলিস্তিনিদের জন্য করা এই আবেগঘন মোনাজাত পরিচালনা করেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক।

জনসমুদ্রে পরিণত হওয়া এই কর্মসূচিতে লাখো মানুষের অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণিপেশার মানুষ ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানাতে সমবেত হন রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে।

অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন বিশ্বখ্যাত কারী আহমদ বিন ইউসুফ। এরপর দেশের প্রথিতযশা ইসলামিক স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ ও ড. মিজানুর রহমান আজহারী বক্তব্য দিয়ে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করেন। আলেমদের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে জনতাও গর্জে উঠে—“আমার ভাই শহীদ কেন? জাতিসংঘ জবাব চাই।”

কর্মসূচিতে উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন মুফতি রেজাউল করিম আবরার। বক্তব্য দেন দেশের বিভিন্ন ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

এদিনের কর্মসূচির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল ‘মার্চ ফর গাজা’ ঘোষণাপত্র পাঠ। এটি পাঠ করেন জাতীয় দৈনিক আমার দেশ-এর সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। ঘোষণাপত্রে ফিলিস্তিনের মুক্তির জন্য মুসলিম বিশ্বের ঐক্যের আহ্বান জানানো হয়।

গণজমায়েত উপলক্ষে রাজধানীর শাহবাগ, দোয়েল চত্বর, রমনা পার্ক, মৎস্য ভবন, গুলিস্তান ও আশপাশের এলাকায় ছিল অভূতপূর্ব জনসমাগম। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোতায়েন ছিল বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

উল্লেখ্য, ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’-এর উদ্যোগে আয়োজিত এই কর্মসূচি শুধু একটি রাজনৈতিক বা ধর্মীয় আয়োজন নয়—বরং এটি হয়ে উঠেছে এক জনতার আত্মিক প্রতিবাদ, একটি মানবতার বার্তা।

Header Ad
Header Ad

আমাদের প্রত্যেকের হৃদয়ে বাস করে একটি করে ফিলিস্তিন: আজহারী (ভিডিও)

ছবি: সংগৃহীত

"আমাদের একেক জনের হৃদয়ে বাস করে একেকটা ফিলিস্তিন, একেকটা গাজা, একেকটা আল-কুদস।"—এই ভাষায় ফিলিস্তিনের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের অটুট ভালোবাসার কথা তুলে ধরেছেন ইসলামিক স্কলার ড. মিজানুর রহমান আজহারী।

শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর ঐতিহাসিক শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির জনসমাবেশে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি এই অনুভবের কথা বলেন।

প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত এই গণজমায়েতে সারা দেশ থেকে লাখো মানুষের ঢল নামে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। জনতার সেই ঢেউয়ের মাঝে দাঁড়িয়ে আজহারী বলেন, “এই জনসমুদ্র শুধু সমাবেশ নয়, এটি ফিলিস্তিন ও আল-আকসার প্রতি আমাদের হৃদয়ের স্পন্দন। ভৌগোলিকভাবে আমরা দূরে, কিন্তু আজকের এই উপস্থিতি বলে দিচ্ছে—আমাদের হৃদয় ঠিক সেখানে, যেখানে গুলিবিদ্ধ এক শিশু পড়ে আছে, যেখানে এক মা সন্তান হারানোর আহাজারি করছে।”

জনসভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ।

বক্তব্যের সময় আজহারী রণধ্বনির মতো স্লোগান তোলেন- “আমার ভাই শহীদ কেন? জাতিসংঘ জবাব চাই!” “ফিলিস্তিন! ফিলিস্তিন! জিন্দাবাদ! জিন্দাবাদ!” “আল-কুদস! আল-কুদস! জিন্দাবাদ! জিন্দাবাদ!”

তার এই স্লোগানে সাড়া দেয় উপস্থিত লাখো মানুষ, উত্তাল হয়ে ওঠে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। যেন ঢাকার বুকে জন্ম নেয় একখণ্ড ফিলিস্তিন—ব্যথিত, রক্তাক্ত, তবুও সংগ্রামী।

এই কর্মসূচি ঘিরে দলমত নির্বিশেষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক এবং ধর্মীয় সংগঠনের প্রতিনিধিরা একত্রিত হয়েছেন। ইসলামী চিন্তাবিদ থেকে শুরু করে কবি, শিল্পী, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরাও অংশ নিয়েছেন এই গণজাগরণে।

উল্লেখ্য, ইসরায়েলের চলমান আগ্রাসন ও গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে ‘মার্চ ফর গাজা’ শিরোনামে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। সারাদেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ সকালে রাজধানীতে এসে জড়ো হন এই ঐতিহাসিক উদ্যানে।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন

বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ সদর উপজেলার নলখাগড়া বিলে খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় কৃষকেরা। শনিবার (১২ এপ্রিল) বেলা ১১ টার দিকে স্থানীয় এলাকাবাসী ব্যানারে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে স্থানীয় কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার পাঁচ শতাধিক মানুষ অংশ নেন।

বক্তারা বলেন, নওগাঁ সদর উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের চকতারতা, মুরাদপুর, মোক্তারপাড়া, শ্যামপুর, আলাদাদপুর, পাহাড়পুরসহ অন্তত ১৫টি গ্রামের ফসলি মাঠের পানি নামে নলগাড়া বিল দিয়ে। ধানী জমির ওই বিলে পুকুর খননের মহোৎসব চলছে। সম্প্রতি ওই বিলের ২০ একর ৫৮ শতক (৬৪ বিঘা) জমি দখল করে সেখানে ছোট-বড় ১০টি পুকুর খনন করেছেন মনির হোসেন নামের এক ব্যক্তি। এর ফলে বিলের পানি নিষ্কাশনে ব্যাপক বাধাগ্রস্ত হবে এবং জলাবদ্ধতার কারণে ওই মাঠে কয়েকশ বিঘা জমির ফসল আবাদ ব্যাহত হবে।

মানববন্ধনে বক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সারওয়ার কামাল চঞ্চল, ইউপি সদস্য সোহানুর রহমান মামুন, ফাহিম হোসেন, বাছাড়ীগ্রামের বাসিন্দা আইনুল হক, সাইদুল ইসলাম, জাহিদুল হক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

ইউপি সদস্য সোহানুর রহমান বলেন, 'নওগাঁ সদর উপজেলার নলগাড়া বিলে ৪৩৮ দাগে ২০ একর ৫৮ শতক (প্রায় ৬৪ বিঘা) খাস জমি রয়েছে। বিলের মাঝ বরাবর অবস্থিত কিছুটা নিচু ওই জমিগুলোতে ছোট ছোট কুয়া (ডোবা) খুঁড়ে স্থানীয় জেলেরা মাছ চাষ করতেন। কুয়ার উঁচু পাড় না থাকায় বিলের পানি নিষ্কাশনে তেমন সমস্যা হতো না। কিন্তু গত ঈদুল ফিতরের ছুটির মধ্যে নওগাঁ পৌরসভার পার-নওগাঁ এলাকার বাসিন্দা মনির হোসেন নামের বিলের ওই সব খাস জমি দখল করেন নিয়ম না মেনে পুকুর খনন করছেন। আশপাশের ধানি জমি থেকে একেকটি পুকুরের পাড় ১০ থেকে ১২ ফুট উঁচু করা হয়েছে। এর ফলে বিলের পানি নিষ্কাশন ব্যাপক বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিষয়টি প্রশাসনকে জানানোর পর কৃষি জমিতে পুকুর খননের অভিযোগে মনির হোসেনকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা ও পাঁচটি এক্সকেভেটর মেশিন জব্দ করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে থানায় ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করা হয়। আমাদের দাবি হচ্ছে, বিলের খাস জমিতে খনন করা পুকুরের পাড় প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ভেঙে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।'

সরজমিনে নলগাড়া বিলে গিয়ে দেখা যায়, সুবিশাল বিলের মাঝ বরাবর পাশাপাশি ছোট-বড় ১০টি নতুন পুকুর খনন করা হয়েছে। পুকুরগুলোর চারপাশের জমিতে বোরো ধানের খেত। অবৈধভাবে ফসলি জমিতে পুকুর খননের অভিযোগে মাটি খনন কাজে ব্যবহৃত পাঁচটি এক্সকেভেটর মেশিন জব্দ করেছে প্রশাসন। জব্দ করা খননযন্ত্রগুলো মাঠের মধ্যেই পড়ে থাকতে দেখা যায়।

এ বিষয়ে নওগাঁ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইবনুল আবেদিন বলেন, ‘কৃষি জমির শ্রেণি পরিবর্তন না করে কিংবা কোনো প্রকার প্রশাসনিক অনুমোদন ছাড়া যেখাইে পুকুর খননের খবর পাওয়া যাচ্ছে, সেখানেই অভিযান চালানো হচ্ছে। সম্প্রতি ঈদের ছুটির মধ্যে আমাদের কাছে খবর আসে যে নলগাড়া বিলে রাতের আঁধারে বিলের খাস খতিয়ানভুক্ত ফসলি জমিতে পুকুর খননের কাজ করছেন স্থানীয় এক ব্যক্তি। খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় পাঁচটি খননযন্ত্র জব্দ করা হয় এবং মাটি খননের দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। শুধু তাই নয় অবৈধভাবে কৃষি জমিতে পুকুর খননের দায়ে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা-২০২৩ আইনে থানায় নিয়মিত মামলা করা হয়েছে। কৃষি জমি ও কৃষকের ক্ষতি করে কোনোভাবেই পুকুর খনন করতে দেওয়া হবে না।’

তিনি আরও বলেন, স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে নিয়ে অবৈধভাবে খনন করা পুকুর পাড় ভেঙে দেওয়ার জন্য বক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানকে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। আসন্ন বর্ষার আগেই পুকুর পাড় ভেঙে দিয়ে বিলের পানিপ্রবাহ স্বাভাবিক করা হবে।

বক্তারপুর ইউপি চেয়ারম্যান সারওয়ার কামাল বলেন, নলগাড়া বিল নওগাঁ সদর উপজেলার অন্যতম ধানী জমির বিল। ওই বিল দিয়ে বর্ষায় অন্যান্য বিল ও ফসলি মাঠের পানি নিষ্কাশিত হয়ে খালে পড়ে। নলগাড়া বিলের মাঝ বরাবর সরকারি খাস জমিতে পুকুর কাটায় অন্তত ৫০০ বিঘা জমির ফসল জলমগ্ন হয়ে পড়বে। পানি নিষ্কাশিত হতে না পারলে নলগাড়া বিল ছাড়াও অন্যান্য বিল ও ফসলি মাঠেও জলাবদ্ধতার সমস্যা দেখা দেবে। একজন ব্যক্তির বাণিজ্যিক মাছ চাষের জন্য শত শত কৃষক ফসল আবাদ করতে না পেরে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বেন। প্রশাসন ও থানা পুলিশের মধ্যস্ততায় বিষয়টির সমাধানের চেষ্টা চলছে।’

অভিযোগের বিষয়ে মনির হোসেন বলেন, ‘বিলের যেসব জমিতে পুকুর খনন করা হচ্ছে সেগুলো কোনো খাস জমি না। ১৫ বছর মেয়াদি অঙ্গীকারনামায় কৃষকদের কাছ থেকে লিজ নিয়ে বিলের জমিতে আমি পুকুর খনন কাজ শুরু করি। এগুলো জলাভূমি, সেখানে কোনো ধান আবাদ হয় না। কুয়া খনন করে এতোদিন স্থানীয় জেলেরা এসব নীচু জমিতে মাছ চাষ করতেন। এখন যেহেতু মামলা হয়েছে, বিষয়টি আমি আইনিভাবে মোকাবিলা করব।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফিলিস্তিনিদের মুক্তি কামনায় মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হলো 'মার্চ ফর গাজা'
আমাদের প্রত্যেকের হৃদয়ে বাস করে একটি করে ফিলিস্তিন: আজহারী (ভিডিও)
নওগাঁয় বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
৩ বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করছে জার্মানি
কোরআন তেলাওয়াতে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
১০ জনের পরিবারের সবাইকে হত্যা করল ইসরায়েল
পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন
পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা