সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মোখার আঘাতের পর ঝুঁকিতে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের লাখ লাখ শিশু: ইউনিসেফ

জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক তহবিল ইউনিসেফ বলছে, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের কিছু অংশে ঘূর্ণিঝড় মোখার ধ্বংসযজ্ঞের পর লাখ লাখ শিশু ক্ষতিগ্রস্ত এবং তাদের জীবনে মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। যার মধ্যে অনেকেই ইতোমধ্যে ভয়াবহ পরিস্থিতিতে বসবাস করছে।

ঘূর্ণিঝড়ের সবচেয়ে খারাপ সময় পেরিয়ে গেলেও রয়ে গেছে ভূমিধসের আশঙ্কা। এ ছাড়া আগামীতে বাড়তে পারে পানিবাহিত রোগ।

গত ১৪ মে বিকাল ৪টার দিকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় মোখা। যা ভারী বৃষ্টিপাত, ঝড়বৃষ্টি এবং প্রতি ঘণ্টায় ১৭৫ মাইল প্রবল বেগে বাতাস প্রবাহিত হয়েছিল।

ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কিছু শিশু এবং পরিবার আবারও একটি সংকটের তীক্ষ্ণ প্রান্তে রয়েছে, যা তাদের সৃষ্ট নয়। ঝড়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলগুলোতে ইতোমধ্যেই সংঘাত, দারিদ্র্য, অস্থিতিশীলতা এবং জলবায়ু সংকট , পরিবেশগত ঝুঁকির মধ্যে সম্প্রদায়গুলো বসবাস করছে।

তিনি বলেন, যেহেতু আমরা জরুরিভাবে এই ঘূর্ণিঝড়ের পরে শিশুদের তাৎক্ষণিক প্রয়োজনের মূল্যায়ন এবং প্রতিক্রিয়া জানাই, সেহেতু আমরা নিশ্চিতভাবে জানি যে শিশুদের এবং তাদের পরিবারের জীবন বাঁচাতে এবং উন্নত করার সর্বোত্তম উপায় হলো দীর্ঘমেয়াদি সমাধান খুঁজে বের করা।

কক্সবাজারে বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী শিবিরের আবাসস্থল বাংলাদেশে। যেখানে ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রবল ঝড়ের কবলে পড়েছে, যাদের অর্ধেকই শিশু। শরণার্থী শিবিরগুলো পৃথিবীর সবচেয়ে আঁটসাঁট জায়গাগুলোর মধ্যে স্থাপিত হয়েছে, যা শিশুদের রোগ, অপুষ্টি, অবহেলা, শোষণ এবং সহিংসতার জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতিতে প্রকাশ করে। শিবিরগুলোও ভূমিধসের প্রবণ, এবং শিশুরা ভঙ্গুর অস্থায়ী আশ্রয়ে থাকে।

ঘূর্ণিঝড় মোখা ২০১৯ সালের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড় ফণীর সঙ্গে উত্তর ভারত মহাসাগরে রেকর্ড করা সবচেয়ে শক্তিশালী ঝড় হিসেবে যুক্ত হয়েছে।

বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি দেখেছেন যে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রচেষ্টা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ঘূর্ণিঝড়ের সময় মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাস করেছে, জলবায়ু পরিবর্তন এই অগ্রগতিকে হুমকি দিচ্ছে।

তারা উল্লেখ করেছে যে ঝড়ের ক্রমবর্ধমান ফ্রিকোয়েন্সি এবং তীব্রতা আগামী দশকগুলোতে বাংলাদেশের জন্য আরও বেশি ঝুঁকি তৈরি করবে।

কক্সবাজার ঝড়ের হাত থেকে রক্ষা পেলেও, হাজার হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং শরণার্থীদের দেওয়া বেশ কিছু অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র, সুযোগ-সুবিধা এবং অবকাঠামো বন্যায় প্লাবিত হয়েছে এবং প্রবল বাতাস ও বৃষ্টির কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উভয় দেশের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সময়মতো এবং জরুরি মানবিক প্রবেশাধিকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ইউনিসেফ মাঠে রয়েছে, প্রয়োজন মূল্যায়ন করছে এবং জরুরি ত্রাণ প্রদান করছে। আন্তর্জাতিক সংস্থাটি স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে একত্রে সুপেয় পানি ও স্যানিটেশন, শিশু সুরক্ষা, স্বাস্থ্য, পুষ্টি এবং শিক্ষাসহ আমাদের প্রতিক্রিয়া পরিষেবাগুলোকে আরও বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারে সরবরাহের পূর্ব বরাদ্দ করেছে।

রবিবার দিনের শেষের দিকে ঝড়টি দুর্বল হয়ে পড়ে, ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাড়িঘর, স্বাস্থ্য সুবিধা, স্কুল এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর উপর দিয়ে বয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত লক্ষাধিক লোকের মধ্যে অনেকেই উদ্বাস্তু বা অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষ (আইডিপি), শিবিরে এবং নাগালের কঠিন এলাকায় দুর্বল কাঠামোগত আশ্রয়ে বসবাস করে।

তারা খাদ্য, পানি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং সুরক্ষার জন্য মানবিক সহায়তার উপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। বিশেষ করে মিয়ানমারে পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। ১৬ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ- এর মধ্যে ৫৬ লাখ শিশু-রোহিঙ্গা, জাতিগত রাখাইন এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের ১২ লাখ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত লোকসহ রাখাইন রাজ্যে এবং উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের চীন রাজ্য এবং সাগাইংসহ ম্যাগওয়ে অঞ্চল অবস্থানগুলো ঘূর্ণিঝড়ের পথে ছিল। এলাকাগুলো নিচু এবং বন্যার ভূমিধসের ঝুঁকিপূর্ণ।

মূলত বিঘ্নিত পরিবহন ও টেলিযোগাযোগ পরিষেবা এবং গাছপালা ও ধ্বংসাবশেষের কারণে কিছু রাস্তার দুর্গমতার কারণে মিয়ানমারে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণের মূল্যায়ন চ্যালেঞ্জিং। তবে প্রাথমিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, যে ঝড়ের শিকারদের মধ্যে শিশুরাও রয়েছে। সূত্র: ইউএনবি

এসজি

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২