উত্তরণের পরও এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর মতো সুবিধা চায় বাংলাদেশ
ছবি : সংগৃহীত
এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও যাতে আন্তর্জাতিক সহায়তা ব্যবস্থা থেকে এলডিসিভুক্ত দেশের মতো সুবিধা পায় সেই বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ।
নিউ ইয়র্কে এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি বৈঠক হয়। বৈঠকে নেতৃত্ব দেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। শনিবার (৪ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিউইয়র্কে সরকারি সফরকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি আব্দুল্লাহ সহিদ; জাতিসংঘ অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের সভাপতি কোলেন ভিক্সেন কিলাপাইল; স্বল্পোন্নত দেশ, ভূ-বেষ্টিত উন্নয়নশীল দেশ এবং উন্নয়নশীল ক্ষুদ্র দ্বীপ রাষ্ট্রসমূহের উচ্চ প্রতিনিধি ও আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল কোর্টিনে র্যাট্রে এবং জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসির সচিব রোন্যাল্ড ম্যোলেরাসের নেতৃত্বাধীন একটি বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে আলাদা আলাদা ‘ফলপ্রসু বৈঠক’ করেন।
গত ২৪ নভেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে সর্বসম্মতিক্রমে এলডিসি ক্যাটাগরি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের রেজুলেশন গৃহীত হয়।
বৈঠকগুলোতে মন্ত্রিপরিষদ সচিব কাতারের দোহায় ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিতব্য ৫ম এলডিসি সম্মেলনে 'এলডিসি'র দেশগুলোর পরবর্তী ১০ বছরের কর্মপরিকল্পনা’ শীর্ষক ডকুমেন্টের নেগোসিয়েশনে বাংলাদেশের নেতৃত্বদানের বিষয়টি উল্লেখ করে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জগুলোর প্রতি আলোকপাত করেন।
আরইউ/টিটি/