মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫ | ৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘ভারত-মিয়ানমারের কাছ থেকে বিশাল সমুদ্রসীমা আয়ত্তে এনেছি’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশের সমুদ্রসীমা রক্ষায় কোনো সরকার কাজ করেনি, আওয়ামী লীগই প্রথম উদ্যোগ নেয় এবং ভারত ও মিয়ানমারের কাছ থেকে বিশাল সমুদ্রসীমা নিজেদের আয়ত্তে আনে।

সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর শের-ই বাংলা নগরে কোস্টগার্ডের সদর দপ্তরে বাহিনীটির ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের সহযোগিতায় ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোস্টগার্ড যাতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে— সেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, শিগগিরই এই বাহিনীতে যুক্ত হবে আধুনিক জাহাজ, হোভারক্রাফ্টসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম।

কোস্টগার্ড সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আপনারা আমাদের সমুদ্র সম্পদ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এতে জনগণ উপকার পাচ্ছে। জনগণের বন্ধু হিসেবে কোস্টগার্ড আত্মপ্রকাশ করেছে। দেশপ্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বলিয়ান হয়ে তারা মাদকপাচার, অস্ত্র চোরাচালান, জলদস্যুতা রোধে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ—ভূমিধস, জলোচ্ছ্বাস ও বন্যার সময় কোস্টগার্ড অবদান রেখে যাচ্ছে।'

বিশ্ব পরিস্থিতির বর্তমান অবস্থার বিষয়ে সরকারপ্রধান বলেন, 'করোনার অতিমারি সারা বিশ্বে যখন অস্থির পরিস্থিতি তৈরি করেছিল, তখনো আমরা চেষ্টা করেছি অর্থনীতি ধরে রাখতে। এর পর যুদ্ধ বিশ্ব পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। এই অবস্থায় খাদ্যমন্দা থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছি। আমাদের মিতব্যায়ী হতে হবে। উৎপাদন বাড়াতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে।'

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশের সমুদ্র সীমা রক্ষায় কোনো সরকার কাজ করেনি জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ প্রথম উদ্যোগ নেয় এবং ভারত ও মিয়ানমারের কাছ থেকে বিশাল সমুদ্র সীমা নিজেদের আয়ত্তে আনে।

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের যে অধিকার আছে সেটা নির্দিষ্ট করার জন্য বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে আইন প্রণয়ন করে। তখনও জাতিসংঘে এই আইন হয়নি। জাতিসংঘে এই আইন হয়েছে ১৯৮২ সালে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশই এই আইন প্রথম পাস করে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের যেমন সমুদ্র আছে তেমন বিশাল উপকূলীয় অঞ্চল রয়েছে। এই অঞ্চলের সব ধরনের নিরাপত্তা বিধান করা, সব সম্পদ আমাদের অর্থনীতিতে কাজে লাগানো একান্ত অপরিহার্য। ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে এদেশে আমাদের যে অধিকার আছে তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করি। ১৯৭৫ সালের পরে যারা অবৈধভাবে সরকার গ্রহণ করেছিল তারা কিন্তু এই ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। আমি জানি না, তাদের এই ব্যাপারে সম্মুক ধারণা ছিল কি না।

তিনি আরও বলেন, আমাদের উদ্যোগের ফলে ১৯৯৬ সালে কিছু কাজ করে যাই, দ্বিতীয় দফা সরকারে আসার পর থেকে আমরা আবার উদ্যোগ নেই এবং সমুদ্রসীমায় আমাদের যে অধিকার তা নিশ্চিত করি। এক দিকে মিয়ানমার, অন্যদিকে ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সর্ম্পক রেখেও আমরা আমাদের বিশাল সমুদ্র সীমা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে সামুদ্রিক ও নদীমাতৃক অর্থনীতির গুরুত্ব তুলে ধরেন। এ সময় তিনি আবারও বিশ্বব্যাপী অত্যাধিক মূল্যস্ফীতির প্রসঙ্গে সবাইকে সতর্ক ও মিতব্যায়ী হওয়ার আহ্বান জানান।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম

অতিরিক্ত ডিআইজি মহিউল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর নতুন প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন অতিরিক্ত ডিআইজি মহিউল ইসলাম। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন জাতীয় জরুরি সেবার গণমাধ্যম ও জনসংযোগ কর্মকর্তা, পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার।

দায়িত্ব গ্রহণের পর ৯৯৯-এ কর্মরত সব পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন মহিউল ইসলাম। তিনি ৯৯৯-এর সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে আন্তরিকতা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।

মতবিনিময় সভায় মহিউল ইসলাম বলেন, পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। পেশাদারিত্বের মাধ্যমে ৯৯৯-কে সামনে এগিয়ে নিতে হবে। জনগণের আস্থার প্রতিদান দিতে হবে এবং জনগণের পুলিশ হয়ে সর্বোচ্চ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।

প্রসঙ্গত, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ দেশে যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা ও সহায়তার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ৬

প্রতিকি ছবি। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পাগলা কুকুরের আক্রমণে শিশুসহ ৬ জন আহত হয়েছেন। এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। আতঙ্কের মাত্রা এতটাই যে, সন্তানদের স্কুলে নিয়ে যাওয়ার সময় লাঠি হাতে রাস্তায় বের হচ্ছেন অভিভাবকরা।

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সকালে আখাউড়া পৌরশহরের রাধানগর এলাকার ঘোষপাড়া থেকে এক অভিভাবক দুলাল ঘোষ জয় তার ফেসবুক প্রোফাইলে একটি ছবি পোস্ট করেন, যেখানে তিনি লাঠি হাতে সন্তানকে স্কুলে পৌঁছে দিচ্ছেন। ছবির ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘পাগলা কুকুর থেকে বাঁচার জন্য শিশুদের লাঠি হাতে স্কুলে নিয়ে যাচ্ছি।’

এই ঘটনার আগে, গত সোমবার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত রাধানগর ঘোষপাড়া এলাকায় পাগলা কুকুরের কামড়ে ৬ জন আহত হন। এদের মধ্যে চারজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং বাকি দুইজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠানো হয়।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন, নারায়ণ ঘোষের ছেলে প্রহ্লাদ ঘোষ (১২), মজিদ মিয়ার ছেলে মো. রবিউল ইসলাম (১২), মৃত দুখাই দাসের ছেলে সুকুমার দাস (৬৬), চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার আবু হানিফ মিয়ার ছেলে আবুল হোসেন (৭৫), আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের হিরাপুর গ্রামের আলম মিয়ার ছেলে মো. মুজাহিদ (১২) এবং ঢাকার মিরপুর-১ এর বাসিন্দা বাবু মিয়ার স্ত্রী শিউলি বেগম (২৭)।

আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. আব্দুল্লাহ আল জিলানী জানান, পাগলা কুকুরের কামড়ে আহত ৬ জনের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠানো হয়েছে।

স্থানীয়দের মতে, এলাকায় পাগলা কুকুরের আতঙ্ক দূর করতে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

আপনি কি পরিবারের বড় সন্তান? আপনাকে অভিনন্দন!

ছবি: সংগৃহীত

কিছু বিষয় আছে যা সর্বজনীন সুন্দর আর ভালোলাগার, যার বিপক্ষে বলার কোনো সুযোগ নেই, ফলে বহু কিছুতে খটকা লাগলেও বলা যায় না। যেমন, আমরা প্রায়ই দেখি পরিবারের বড় ছেলে, বাবার অবর্তমানে বা বর্তমান থাকা অবস্থায়ও যদি বাবা কিছু না করেন, তো সেই ছেলেকে সংসারের দায়িত্ব নিতে হয়।

আপনি কি ভাইবোনদের মধ্যে সবার বড়? তাহলে হয়তো আপনি অনেক বেশি মনোযোগ পান। কিংবা আপনি পড়াশোনায় খুব ভালো। তবু পরিবারের প্রথম সন্তান হয়ে জন্মানোর কিছু ‘খেসারত’ আপনাকে দিতেই হবে। প্রথম সন্তানদের ব্যাপারে যেসব ধারণা প্রচলিত, সেসবের মধ্যে অন্যতম হলো তারা নির্ভুলভাবে নিজেদের দায়িত্ব পালন করে, তাদের শিক্ষাগত এবং পেশাগত অর্জন অন্যদের তুলনায় ভালো হয়, তারা ভাইবোনদের যত্ন নেয়, বাড়ির ছোটরা সবাই তাদের নিয়মে চলে। মোটকথা, বলা চলে তারা বাড়ির ‘ছোট মুরব্বি’। কথাগুলো অনেকের ক্ষেত্রে সত্য।

অনেক সময় মা–বাবারা বড় সন্তানকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতেও ব্যর্থ হন। ফলে বড় সন্তানেরা সাধারণত বিশেষ ধরনের মনস্তাত্ত্বিক অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে যান। বড়রা বড় হন খানিকটা অলক্ষ্যে। বড় হওয়ার ভার অনেকটা নিজেদের কাঁধে নিয়েই বড় হন তাঁরা। ফলে অনেক সময় তাঁদের ভেতর দেখা যায়

তবে এক গবেষণায় দেখা গেছে, বড় সন্তানদের কাছে পরিবার ও সমাজের এসব প্রত্যাশা সারা জীবনই তাদের ওপর কিছু প্রভাব ফেলে, যেসব নিয়ে আমরা হয়তো চিন্তাও করি না।

গবেষক দলটির অন্যতম প্রধান কার্সটেন বার্টলেট এক সাক্ষাৎকারে তাঁদের এই গবেষণার ফলাফল তুলে ধরেছেন। এই গবেষণা কীভাবে পারিবারিক জীবনে আমাদের উপকারে আসতে পারে, সে বিষয়েও কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। বার্টলেট ও তাঁর সঙ্গী আরও তিন বিজ্ঞানী ‘এপিক রিসার্চ’ নামক একটি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে গবেষণাটি পরিচালনা করেন। তাঁরা ২০০৯ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে জন্ম নেওয়া ১ লাখ ৮২ হাজার শিশুর ওপর গবেষণা চালান!

গবেষকদের উদ্দেশ্য ছিল, একজন ব্যক্তি তার ভাইবোনদের মধ্যে কততম, এই বিষয়ের সঙ্গে তার মানসিক অবস্থার সম্পর্ক খুঁজে দেখা। বিশেষ করে আট বছরের মতো শিশুরা দুশ্চিন্তা ও বিষণ্নতার মতো সমস্যায় কেন আক্রান্ত হচ্ছে, এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করাও ছিল অন্যতম উদ্দেশ্য।

গবেষণাটিতে বেশ কিছু বিষয় বিবেচনা করা হয়েছে। যেমন শিশুর বয়স, লিঙ্গ, জাতীয়তা; পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কারও দুশ্চিন্তা ও বিষণ্নতাসহ অন্যান্য অসুখ–বিসুখ আছে কি না; শিশু অপরিণত অবস্থায়, অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ের আগেই জন্ম নিয়েছিল কি না; জন্মের সময় ওজন কত ছিল ইত্যাদি। আর্থসামাজিক বিষয়গুলোও বিবেচনায় নেওয়া হয়েছিল। যেমন শিশুর নামে কোনো বিমা আছে কি না; শিশু যে এলাকায় বাস করে, সেখানকার পরিবেশ কেমন ইত্যাদি।

গবেষকেরা দেখেছেন, বাদবাকি সব বিষয়ে মিল আছে, এমন শিশুদের মধ্যেও যারা পরিবারের বড় সন্তান, তাদের সঙ্গে বাদবাকিদের মানসিক অবস্থার বেশ পার্থক্য আছে।

গবেষণাটি বড় সন্তানদের সম্পর্কে কী বলে

এতে দেখা গেছে, পরিবারের বড় সন্তানদের মধ্যে কয়েকটি মানসিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। যেসব বড় সন্তানের ছোট ভাইবোন আছে, তাদের দুশ্চিন্তায় ভোগার আশঙ্কা তাদের ভাইবোনদের চেয়ে ৪৮ শতাংশ বেশি। বিষণ্নতার ক্ষেত্রেও তারা ভাইবোনদের চেয়ে ৩৫ শতাংশ বেশি ঝুঁকিতে আছে।

মা–বাবার একমাত্র সন্তানদের ক্ষেত্রেও এসব ঝুঁকি অনেক বেশি। যাদের ভাইবোন আছে, তাদের চেয়ে একমাত্র সন্তানদের দুশ্চিন্তায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ৪২ শতাংশ এবং বিষণ্নতায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ৩৮ শতাংশ বেশি।

অর্থাৎ একমাত্র সন্তান কিংবা বড় সন্তানদের দুশ্চিন্তা ও বিষণ্নতায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অন্যদের চেয়ে বেশি।

কখন এসব পরিবর্তন শুরু হয়

প্রশ্ন হলো, বড় সন্তানেরা কি জন্ম থেকেই এ রকম? নাকি এসব মানসিক সংকট ছোট ভাইবোনদের জন্মের পর থেকে শুরু হয়? এই প্রশ্নের উত্তর এই গবেষণায় খুঁজে পাওয়া যায়নি। গবেষণাটিতে শিশু গর্ভে থাকা অবস্থায় কী ধরনের যত্নআত্তি পেয়েছে, তা বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। তবে এর আগের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, কিছু পরিবর্তন গর্ভাবস্থা থেকেই শুরু হয়। যেমন ২০২৪ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে দেখা গেছে, যেসব শিশুর মা গর্ভাবস্থায় প্রচণ্ড মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন, সেসব শিশুর মস্তিষ্কে প্রদাহ সৃষ্টির আশঙ্কা বেশি ছিল। অর্থাৎ সেসব শিশু বড় হলে দুশ্চিন্তা ও বিষণ্নতায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। এর সঙ্গে যুক্ত হয় পারিবারিক কিছু প্রত্যাশার চাপ।

বড় সন্তানদের ওপর মা–বাবারা চাপ দেন এবং তাদের বেশ কিছু দায়দায়িত্ব দিয়ে থাকেন। মা–বাবার প্রত্যাশা, পড়াশোনার চাপ, পরিবারের দায়দায়িত্ব—সব মিলিয়ে তাদের মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে।

গবেষণাটিতে লিঙ্গের কোনো উল্লেখযোগ্য প্রভাব দেখা যায়নি। ছেলে ও মেয়েদের কাছে পরিবার ও সমাজের প্রত্যাশা এক হয় না। এসব পার্থক্য তাদের মানসিক গঠনে প্রভাব ফেলে। কিন্তু লিঙ্গভেদে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এসব প্রত্যাশার কোনো নেতিবাচক প্রভাব দেখা যায়নি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ৬
আপনি কি পরিবারের বড় সন্তান? আপনাকে অভিনন্দন!
টিসিবির জন্য রাইস ব্রান তেল ও মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
শেখ হাসিনা ও রেহানার পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা জব্দ
ফেসবুক স্টোরি থেকেও আয়ের সুযোগ
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়াধীনে একাধিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান
নতুন দলের নিবন্ধন বিষয়ে ইসির জারিকৃত গণবিজ্ঞপ্তি হাইকোর্টে স্থগিত
সাবেক আইজিপি সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মারা গেছেন
বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্নে যা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র
‘যমুনা রেল সেতু’র উদ্বোধন সম্পন্ন, হুইসেল বাজিয়ে ছুটল উদ্বোধনী ট্রেন
বকেয়ার বেতন ও ঈদের ছুটি বাড়ানোর দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় মদদ, জাবি উপাচার্যের পেনশন বাতিল
‘কবজি কাটা’ গ্রুপের সদস্য পানি রুবেল গ্রেপ্তার    
ঢাকায় আসেননি ফাহমিদুল, ফিরে গেছেন ইতালি  
পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা  
ইরানকে কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে : ডোনাল্ড ট্রাম্প  
দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসান, কিছুক্ষণ পরেই যমুনা রেল সেতু উদ্বোধন