বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস, উৎপাদনে জোর সরকারের

আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘কাউকে পশ্চাতে রেখে নয়, ভালো উৎপাদনে উত্তম পুষ্টি, সুরক্ষিত পরিবেশ এবং উন্নত জীবন’।

পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতিতে এবারের বিশ্ব খাদ্য দিবস খুবই গুরুত্ত্বপূর্ণ বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। বিশেষ করে করোনা মহামারীর পর বিশ্ব যখন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে ঠিক তখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে পাল্টে গেছে বিশ্ব পরিস্থিতি। পুরো বিশ্বজুড়ে তৈরি হয়েছে অস্থিরতা। খাদ্যের সংকটকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ত্ব দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে সারা বিশ্বে খাদ্যের সংকট দেখা দেওয়ার আভাস দিয়েছে জাতিসংঘ ।

বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের মানুষকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত কিছু দিন ধরেই তিনি বিভিন্ন সভা-সমাবেশে, সংবাদ সম্মেলনে এবং দলীয় ফোরাম ও সরকারি বিভিন্ন সভায় খাদ্য উৎপাদনে জোর দেওয়ার উপর বার বার আহ্বান জানাচ্ছেন।

জাতিসংঘের খাদ্য নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান ডেভিড বিসলি বলেছেন, ‘বর্তমানে খাদ্য পণ্যের মূল্য যে হারে বাড়ছে তা অব্যাহত থাকলে আগামী ২০২৩ সালে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে খাদ্য সংকট শুরু হবে। ফলে শিগগিরই বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে দুর্ভিক্ষ শুরু হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’

শুক্রবার (১৬ অক্টোবর) জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে এ আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বিশ্বের অন্তত ৮২টি দেশের প্রায় ৩৫ কোটি মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে। তাদের মধ্যে অন্তত ৩৪ কোটি ৫০ লাখ চুড়ান্ত খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।’

বিশ্বকে সতর্ক করে ডেভিড বিসলি বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে শিগগিরই এই সংখ্যার সঙ্গে আরও ৭০ কোটি মানুষ যুক্ত হবেন। তাই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যদের অবিলম্বে সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি।

তিনি আরো জানান, ‘এই মুহূর্তে বিশ্বের অন্তত ৪৫টি দেশে দুর্ভিক্ষ পরিস্থতির সৃষ্টি হয়েছে। মহামারির আগ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে ক্ষুধার যে ঢেউ ছিল, মহামারির প্রভাবে তা সুনামিতে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে খাদ্য পণ্যের মূল্য যে হারে বাড়ছে, তা অব্যাহত থাকলে আগামী ২০২৩ সালে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে খাদ্য সংকট শুরু হবে। ফলে শিগগিরই বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে দুর্ভিক্ষ শুরু হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’

জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা বিভাগের প্রধান মার্টিন গ্রিফিথ জানান, ইথিওপিয়া, নাইজেরিয়া, দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন, সোমালিয়া, আফগানিস্তানসহ এশিয়া ও আফ্রিকার বেশ কিছু দরিদ্র দেশে খাদ্য পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণে ইতিমধ্যে মানবিক বিপর্যয় পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে।

সোমালিয়ায় ইতিমধ্যে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে। অন্য দেশগুলোর অবস্থাও খুব সঙ্গীন। সেসব দেশে লাখো মানুষ একবেলাও ঠিকমতো খেতে পারছে না।

এদিকে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত মানুষের মধ্যে অভাব দেখা না গেলেও নিত্য পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে মানুষ যে কষ্টে আছেন সেই কথা সরকারের প্রায় প্রত্যেক মন্ত্রী বিভিন্ন সভা-সেমিনারে একাধিকবার বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীও বার বার দেশবাসীকে সতর্ক করছেন।

অবশ্য কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক গত ১১ অক্টোবর এক অনুষ্ঠানে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা নাকচ করে দিয়ে বলেন, দেশে এ মুহূর্তে চালের মজুত আছে প্রায় ১৬ লাখ টন। ধান ৩৭ হাজার টন এবং গম ১ লাখ ৬৯ টন। এটা আমরা সাধারণত আশা করি ১০-১২ লাখ টন থাকার। কার্তিক-আশ্বিন মাসে প্রায় ১৮ লাখ টন মজুত, খুবই ভালো বলে আমি মনে করি। কাজেই এ নিশ্চয়তা দিতে পারি, দেশে দুর্ভিক্ষ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই’।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশের খাদ্যের মজুদ পরিস্থিতি যথেষ্ট ভালো অবস্থায় রয়েছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত বর্তমানে দেশে খাদ্য শস্যের মজুদ আছে ১৬ লাখ ৬৯ হাজার টন। এর মধ্যে চাল হচ্ছে ১৪ লাখ ৭৪ হাজার টন। গমের মজুদ আছে এক লাখ ৭৩ হাজার টন এবং ধানের মজুদ ৩৫ হাজার টন।

একই সময়ে অর্থাৎ ১২ অক্টোবর পর্যন্ত আমদানি পরিস্থিতির তথ্য তুলে ধরে বলা হয়েছে, বর্তমানে চাল আমদানি হয়েছে সরকারিভাবে ৭৮ হাজার টন, গম দুই লাখ ৪৩ হাজার টন। বেসরকারিভাবে আমদানি করা চালের পরিমাণ ৮১ হাজার টন। সব মিলিয়ে আমদানি করা খাদ্য শস্যের পরিমান হচ্ছে চার লাখ দুই টন।

সরকারের কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত চালের বাজার হচ্ছে- প্রতি কেজি মোটা চাল পাইকারি পর্যায়ে ৪২ থেকে ৪৪ টাকা এবং খুচরা বাজারদর হচ্ছে প্রতি কেজি ৪৭ থেকে ৫০ টাকা। একই সময় পর্যন্ত প্রতি কেজি আটা পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫২ টাকা এবং খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৫৬ টাকা।

এদিকে প্রতিবছরের মতো এ বছরও কৃষি মন্ত্রণালয় বিশ্ব খাদ্য দিবস উদযাপন করবে। তবে ১৬ অক্টোবর বিশ্ব খাদ্য দিবস হলেও দেশে এটি পালন হবে ১৭ অক্টোবর। কৃষি মন্ত্রণালয় দিবসটি উদযাপনের জন্য বর্ণাঢ্য কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ১৭ তারিখ সকাল ১০টায় বিশ্ব খাদ্য দিবসের মূল অনুষ্ঠান হবে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কৃষিমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বিশেষ অতিথি হিসেবে খাদ্যমন্ত্রী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী, কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মতিয়া চৌধুরী, এফএওর বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট সিম্পসন প্রমুখ ।

দুপুর ১২ টায় একই স্থানে কারিগরি সেশন ও সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন।

এসআইএইচ/এএস

Header Ad
Header Ad

ঢাকায় রাস্তা খোঁড়াখুঁড়িতে এখন থেকে লাগবে পুলিশের অনুমতি

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগরে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির আগে এখন থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি ছাড়া রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির ফলে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে ডিএমপি।

মঙ্গলবার ডিএমপি সদর দপ্তর থেকে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দিনের বেলায় রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির ফলে যানবাহন চলাচলে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়। অনেক সময় বিকল্প রাস্তা ছাড়াই খোঁড়াখুঁড়ি করা হয় এবং প্রয়োজনের চেয়ে বেশি জায়গা কেটে ফেলা হয়। এছাড়া, ট্রাফিক সিগন্যাল ও নির্দেশনাসংবলিত সাইনবোর্ড না বসানো, খোঁড়াখুঁড়ির মাটি পাশের লেনে ফেলে রাখা, এবং রাস্তার দুই পাশেই একসঙ্গে খোঁড়াখুঁড়ি করার কারণে যান চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়।

ডিএমপি কর্তৃপক্ষ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

১. ডিএমপি সদর দপ্তরের অনুমতি ছাড়া রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে না।
২. সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ নিষিদ্ধ।
৩. কাজ শুরু ও শেষ করার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে।
৪. খোঁড়াখুঁড়ির আগে-পরে ২০০ মিটারের মধ্যে ট্রাফিক নির্দেশনা ও সিগন্যাল লাইট স্থাপন করতে হবে।
৫. বিকল্প রাস্তার ব্যবস্থা করতে হবে এবং যথাযথ সংখ্যক জনবল দিয়ে দ্রুত কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
৬. কোনো অবস্থাতেই একই রাস্তার দুই পাশে একসঙ্গে খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে না।
৭. ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে রাতে খোঁড়াখুঁড়ি করতে হবে।
৮. সর্বোচ্চ সাত দিনের মধ্যে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ শেষ করতে হবে এবং পরবর্তী তিন রাতের মধ্যে তা মেরামত করতে হবে।

ডিএমপি এই নির্দেশনা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেছে এবং নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে। এর আগে রমজান মাসে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ রাখার জন্যও ডিএমপি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল।

Header Ad
Header Ad

ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানাল জ্যোতির্বিদ্যা গ্রুপ

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র রমজান মাসের প্রথম দশক পার হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই জ্যোতির্বিদ্যা গ্রুপ রোজার ঈদের সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ করেছে।

বুধবার (১২ মার্চ) খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, আরব আমিরাতে আগামী ৩০ মার্চ শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাবে। এর ফলে ৩১ মার্চ দেশটিতে ঈদুল ফিতর পালিত হতে পারে।

জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র জানিয়েছে, চাঁদ দেখার বিষয়টি স্থানীয় কমিটি অথবা অফিসিয়াল চাঁদ দেখা কমিটিকে জানাতে হবে। আমিরাতে ৩০ মার্চ সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

মধ্যপ্রাচ্যসহ আমিরাতে ৩১ মার্চ ঈদুল ফিতর পালিত হলে এবারের রমজান ৩০টি রোজা পূর্ণ হবে। এর আগে ২৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় রমজানের চাঁদ দেখা যাওয়ায় ১ মার্চ থেকে দেশটিতে রমজান মাস শুরু হয়।

খালিজ টাইমস জানিয়েছে, আমিরাতের চাঁদ দেখা কমিটি আগামী ২৯ মার্চ শাওয়াল মাসের চাঁদ অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করবে। ওইদিন দেশটিতে ২৯তম রোজা পালিত হবে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে রমজানে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ, ১০ টাকায় ইফতার পাচ্ছেন সুবিধাবঞ্চিতরা

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

রমজান মাস উপলক্ষে টাঙ্গাইলের শিশুদের জন্য ফাউন্ডেশন ও যুবদের জন্য ফাউন্ডেশন এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে। সমাজের অবহেলিত ছিন্নমূল ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের জন্য মাত্র ১০ টাকায় ইফতার সামগ্রী সরবরাহ করা হচ্ছে।

বুধবার (১২ মার্চ) বিকেলে টাঙ্গাইল পৌর শহরের জেলা সদর রোডের ইসলামী পাঠাগারের সামনে এই ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়। ইফতারের মধ্যে রয়েছে খেজুর, মুড়ি, ছোলা, পিয়াজু, বেগুনি, আলুর চপ, জিলাপী ও এক বোতল খাবার পানি।

দরিদ্র মর্জিনা বেগম বলেন, “গরীব হওয়ায় ভালো ইফতার করতে পারি না। আজ ১০ টাকায় ইফতার কিনেছি। প্রতিদিন এমন আয়োজন করা উচিত।” শারীরিক প্রতিবন্ধী ভিক্ষুক আসলাম মিয়া জানান, “আমি প্রতিদিন ঠিকমত ইফতার করতে পারি না। এত খাবার ১০ টাকায় পেয়ে খুব খুশি।”

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মুঈদ হাসান তড়িৎ জানান, “সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা যেন বিনা সংকোচে ১০ টাকায় ইফতার কিনতে পারেন, এজন্যই আমাদের এই উদ্যোগ। ইতোমধ্যে আমরা ইফতার বিক্রি শুরু করেছি। শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে এমন আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।”

তিনি আরও জানান, মাদ্রাসা, এতিমখানা, দুর্গম চর ও বস্তিতেও ইফতার আয়োজন করা হবে এবং ঈদের আগে দুস্থ পরিবারের মাঝে ঈদ বাজার বিতরণ করা হবে। সমাজের বিত্তবানদের এই মহতী উদ্যোগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকায় রাস্তা খোঁড়াখুঁড়িতে এখন থেকে লাগবে পুলিশের অনুমতি
ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানাল জ্যোতির্বিদ্যা গ্রুপ
টাঙ্গাইলে রমজানে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ, ১০ টাকায় ইফতার পাচ্ছেন সুবিধাবঞ্চিতরা
হজযাত্রীর সর্বনিম্ন বয়স নির্ধারণ করে দিল সরকার
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ
টাঙ্গাইলে মুখে লাল কাপড় বেঁধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল, ধর্ষকের কুশপুত্তলিকা দাহ
নওগাঁয় আগামী শনিবার খাওয়ানো হবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল
অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো নির্বাচনই বিশ্বাসযোগ্য হবে না: জিএম কাদের
মসজিদে তিন জনকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লক্ষ্মীপুরে রোজা না রাখায় প্রকাশ্যে কান ধরিয়ে ওঠ-বস, নেটিজেনদের ক্ষোভ
বিদেশ থাকা সত্ত্বেও কেন শেখ হাসিনার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা!
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
পাবনা-১ আসনে জামায়াতের প্রার্থী নিজামীপুত্র মোমেন, বাদ পড়লেন ডা. বাসেত
যুক্তরাষ্ট্রে হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর, ভারত ও মোদিকে গালি!
শুক্রবার এক লাখ রোহিঙ্গার সাথে ইফতার করবেন ড. ইউনূস ও গুতেরেস
কুবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ, পরীক্ষা স্থগিত
লাকিকে গ্রেফতারসহ পাঁচ দাবিতে শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন
দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল
সারাদেশে বৃহস্পতিবার ২ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে এনআইডি সেবা
আম্মার ভয়ে প্রেম করিনি, এখন আম্মাই বলে, তুমি খুঁজে আনো