সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ফিরে দেখা ২০২১

রোহিঙ্গা: ভাসানচরে স্থানান্তর ও মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ড ছিল আলোচিত

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, ভাসানচরে জাতিসংঘের সম্পৃক্ত হওয়া এবং মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ড ছিল বছর জুড়ে আলোচিত বিষয়। এসব ইস্যু নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বছর জুড়েই তৎপর থাকতে হয়েছে।

বর্তমানে মিয়ানমারের ১১ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অবস্থান করছে। মিয়ানমার যাতে তাদের ফিরিয়ে নেয় সেজন্য বাংলাদেশের কূটনৈতিক তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো।

চলতি বছর ২৪ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুবই গুরুত্বের সঙ্গে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন। এটা যে বাংলাদেশের একার সমস্যা নয়, বৈশ্বিক সমস্যা সেটা তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রী। এজন্য তিনি প্রত্যাবাসনে বিশ্বনেতাদের ভূমিকা রাখার আহবান জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বিভিন্ন সময় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলো রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কার্যকর ভূমিকার বদলে মিয়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াচ্ছে। তিনিও বিশ্বনেতাদের এ ব্যপারে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহবান জানিয়েছেন।

তবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চলতি বছর উল্লেখযোগ্য একটি ঘটনা হলো সর্বসম্মতিক্রমে জাতিসংঘে রোহিঙ্গা রেজ্যুলেশন গ্রহণ। রেজ্যুলেশনটি যৌথভাবে উত্থাপন করে ওআইসি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

এ প্রসঙ্গে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা বলেন, জাতিসংঘে এবারই প্রথমবারের মতো সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণ করা হলো রোহিঙ্গা রেজুলেশন। এই ঘটনা রোহিঙ্গা সঙ্কটের সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন।

ভাসানচরে জাতিসংঘের সম্পৃক্ত হওয়া

রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনে সরকারের নির্মিত ভাসানচর প্রকল্পে জাতিসংঘের সম্পৃক্ত হওয়া ছিল ২০২১ সালের অন্যতম আলোচিত ঘটনা। ভাসানচরে এক লাখ রোহিঙ্গাকে স্থানান্তরের পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে সরকার। কিন্তু শুরু থেকেই জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক নানা সংস্থা রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে এ থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করেছিলো বাংলাদেশকে।

নানা ঘটনা পরিক্রমায় অবশেষে গত ১৮ অক্টোবর ভাসানচরের শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের নিয়ে কাজ করতে সরকারের ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই করে জাতিসংঘ। সমঝোতা অনুযায়ী সেখানে মানবিক কার্যক্রমের সমন্বয় করবে জাতিসংঘ।

সমঝোতা স্মারক সইয়ের পর ত্রাণ ও দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান বলেন, অনেক দিন দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও শেষ পর্যন্ত সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে জাতিসংঘ। এটি যেহেতু বড় বাজেটের ব্যাপার সেজন্য লোকাল এনজিওগুলোই চাইছিলো জাতিসংঘ সম্পৃক্ত হোক।

রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ড

চলতি বছর ৩০ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের উখিয়ায় লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ঢুকে রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহকে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের পর সারাবিশ্বে তোলপাড় শুরু হয়। স্থানীয় প্রশাসন তৎপর হয়ে সন্দেহভাজন হত্যাকারীদের গ্রেফতার করে। এখন মামলটি বিচারাধীন।

মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের পর নিন্দা জানিয়ে এবং তার হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করে বিবৃতি দেয় হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো।

জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের প্রধান মিশেল ব্যাচেলেট, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি জে. ব্লিঙ্কেন ‘পূর্ণ ও স্বচ্ছ’ তদন্তের আহবান জানান। এছাড়া পশ্চিমা দেশগুলোও বিবৃতি দিয়ে হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানায় এবং বিচার দাবি করে।

জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে বক্তব্য রাখার জন্য ২০১৯ সালে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন মুহিবুল্লাহ। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গেও হোয়াইট হাউজে সাক্ষাৎ করেছিলেন তিনি।

২০১৭ সালে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নের মুখে দেশটির রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে আসার আট লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে মুহিবুল্লাহও বাংলাদেশে আসেন। আশ্রয় নেন কক্সবাজারের উখিয়া ক্যাম্পে। সেই সময় রোহিঙ্গাদের কোনো নেতা ছিল না। মুহিবুল্লাহ গুছিয়ে কথা বলতে পারতেন।

২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট উখিয়ার কুতুপালং শিবিরের ফুটবল মাঠে কয়েক লাখ রোহিঙ্গার গণহত্যাবিরোধী যে মহাসমাবেশ হয়েছিল, তা সংগঠিত করেছিলেন মুহিবুল্লাহ। তার ডাকেই অনুষ্ঠিত হয়েছিল সেই বিশাল সমাবেশ।
গণহত্যাবিরোধী ওই সমাবেশ বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছিল। ওই সমাবেশের লক্ষ্য ছিল রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব প্রদানের বিষয় এবং তাদের মিয়ানমারে ফেরত যাবার ক্ষেত্রে শর্তগুলো বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরা।

মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের পর সংশ্লিষ্টদের ধারনা, রোহিঙ্গাদের নেতৃত্বশূন্য করতেই মুহিবুল্লাহকে হত্যা করা হতে পারে। এই হত্যাকাণ্ডে মিয়ানমারের হাত থাকতে পারে বলেও সন্দেহ করা হয়।

আরইউ/

Header Ad
Header Ad

আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, আমাদের ব্যর্থতা আছে, এটা অস্বীকার করার কোনো কারণ নাই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমন যে আমাদের আত্মতুষ্টির সুযোগ নাই।

তবে আমাদের চেষ্টা আছে এবং আত্ম-জিজ্ঞাসা আছে। ব্যর্থতা উত্তরণের জন্য আমাদের প্রচণ্ড চেষ্টা আছে, তাড়না আছে। প্রত্যেকটা ব্যর্থতার ক্ষেত্রে প্রচণ্ড চেষ্টা আছে।

‘দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের ওপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ’ বিষয়ক কর্মশালায় যোগদানের পূর্বে সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন। আজ সোমবার দুপুরে রাজশাহীর পিটিআই মিলনায়তনে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

এ সময় আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটা ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান নিয়ে কাজ করছি; বিশেষ করে পুলিশ প্রশাসন ও বিচার বিভাগ। সেখান থেকে দাঁড়াতে আমাদের সময় লাগছে।

তিনি আরও বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তির হাতে হাজার হাজার কোটি টাকা আছে, টাকা থাকলে এবং বদ মতলব থাকলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করা সম্ভব। সে বিষয়টিও দেখা হচ্ছে। আমাদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে কাজ করছেন এবং আমাদের কো-অর্ডিনেশন মিটিংয়েও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।

চলমান বিচার পদ্ধতি নিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের শক্ত প্রমাণ আছে তাদের বিরুদ্ধে যেন যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আর যারা নির্দোষ তাদের যেন অযথা হয়রানি করা না হয় সে বিষয়টিও সমন্বয় করে দেখার নির্দেশনা দেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ

ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

রংপুরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মিঠাপুকুরের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থী, ভূমিহীন সংগঠন ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেছেন।

আন্দোলনকারীরা মিঠাপুকুর উপজেলা চত্বর থেকে মিছিল সহ পদযাত্রা করে মিঠাপুকুর থানায় পৌঁছান এবং সেখান থেকে ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং কুশপুত্তলিকা দাহ করেন। এতে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়।

এসময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের গ্রেফতার, সর্বোচ্চ শাস্তি এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি কার্যকরের পাশাপাশি মিঠাপুকুর থানার বর্তমান ওসিকে অপসারণের দাবি জানান।

মিঠাপুকুর থানার বর্তমান ওসিকে অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পরবর্তীতে প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আন্দোলনকারীদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করেন। তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, যদি আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ধর্ষক গ্রেফতার না হয়, তবে আরও বড় ধরনের আন্দোলন কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন।

Header Ad
Header Ad

এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত

যুগ্ম পুলিশ কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার ও ট্রাফিকের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার এস এম মেহেদি হাসান। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিএমপি) পুলিশের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) বিপ্লব কুমার সরকার ও ডিএমপির ট্রাফিকের (দক্ষিণ) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার এস এম মেহেদি হাসানকে সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা থেকে জারিকৃত সিনিয়র সচিব নাসিমুল গণির সই করা পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ দেওয়া হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন অ্যান্ড গোয়েন্দা-দক্ষিণ) বিপ্লব কুমার সরকার এবং ডিএমপির ট্রাফিকের (দক্ষিণ) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান গত বছরের ৬ আগস্ট থেকে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে মৌখিক বা লিখিতভাবে অবহিত না করে বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন।

সেহেতু, বিপ্লব কুমার সরকার এবং এস এম মেহেদী হাসানকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর ২ (চ) বিধি অনুযায়ী ২০২৪ সালের ৬ আগস্ট থেকে সরকারি চাকরি হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  
এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  
‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আ:লীগ পাচার হওয়া অর্থ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২০০ ভরি সোনা ছিনতাই    
চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা