বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৭ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

হাতিরঝিলের ওয়াটার ট্যাক্সি নিষিদ্ধের রায় প্রকাশ

রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকায় পায়ে চলার রাস্তা, বাইসাইকেল লেন, শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য পৃথক লেন তৈরির পাশাপাশি পানির জন্য ক্ষতিকর লেকে এরকম সব যান্ত্রিক যান তথা ওয়াটার ট্যাক্সি সার্ভিস নিষিদ্ধের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেছে আদালত। মঙ্গলবার (২৪ মে) বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের স্বাক্ষরে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে ৫৫ পৃষ্ঠার লিখিত পূর্ণাঙ্গ এ রায় প্রকাশ করা হয়েছে। রাজধানীর নান্দনিক এলাকা হাতিরঝিলকে ‘জনগণের সম্পত্তি’ ঘোষণা করে সেখানে হোটেল-রেস্টুরেন্টসহ সব ধরনের বাণিজ্যিক স্থাপনা অবৈধ ও এখতিয়ারবহির্ভূত মর্মে এই রায় দিয়েছে আদালত।

রায়ের অনুলিপি পাওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে হাতিরঝিল এলাকার সব বাণিজ্যিক স্থাপনা উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি রায়ে চার দফা নির্দেশনাসহ ৯টি পরামর্শ দিয়েছে উচ্চ আদালত। রায়ে বলা হয়, সংবিধান, পরিবেশ আইন, পানি আইন এবং তুরাগ নদী রায় মোতাবেক রাজধানী ঢাকার ফুসফুস বেগুনবাড়ী খালসহ হাতিরঝিল এলাকা যা ‘হাতিরঝিল’ নামে পরিচিত পাবলিক ট্রাস্ট প্রপার্টি (Public Trust Property) তথা জনগণের জাতীয় সম্পত্তি। হাতিরঝিল-বেগুনবাড়ি প্রজেক্টকে পাবলিক ট্রাস্ট (জনগণের সম্পত্তি) ঘোষণা করে ২০২১ সালের ৩০ জুন হাইকোর্টের উল্লিখিত বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করে।

হাতিরঝিলের ব্যবসায়িক স্থাপনা উচ্ছেদে জারি করা রুলের পূর্ণাঙ্গ রায়ে হাইকোর্ট বলেছেন, হাতিরঝিলের পানি এবং এর নজরকাড়া সৌন্দর্য অমূল্য সম্পদ। এ অমূল্য সম্পদকে কোনোভাবেই ধ্বংস বা ক্ষতি করা যাবে না। হাতিরঝিল-বেগুনবাড়ি প্রকল্পে লেআউট প্ল্যানের নির্দেশনার বাইরে কতিপয় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনা বন্ধে রাজউকের নিষ্ক্রিয় ভূমিকার প্রতিবেদন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর ২০১৮ সালের ৯ সেপ্টেম্বর রিট দায়ের করে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ। ওই রিটের শুনানি নিয়ে ওই বছরের ১০ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল যথাযথ ঘোষণা করে গত বছরের ৩০ জুন রায় দেন আদালত।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ, তাকে সহায়তা করেন আইনজীবী রিপন বাড়ৈ ও সঞ্জয় মন্ডল । রাজউকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ইমাম হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ওয়ায়েস আল হারুনী ও আশেক মোমিন। রায়ে বলা হয়, পানির প্রতিটি ফোটা অতি মূল্যবান। পানির চেয়ে তথা সুপেয় পানির চেয়ে মূল্যবান আর কোনো সম্পদ এ পৃথিবীতে নেই। সুতরাং প্রতি ফোটা পানির দূষণ প্রতিরোধ একান্ত আবশ্যক।

রায়ে হাইকোর্ট বলে, দেয়ার ইজ নো ‘প্ল্যানেট বি’। দ্বিতীয় কোনো পৃথিবী নেই। এ পৃথিবী ছাড়া আর কোনো গ্রহে পানির অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। বিভিন্ন দেশ ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করে এক ফোটা পানি এ পৃথিবীর বাইরে থেকে আনতে সক্ষম হয়নি। অথচ এ খরচের শতভাগের একভাগ টাকা খরচ করলে আমরা আমাদের গ্রহের পানিকে দূষণমুক্ত ও ব্যবহারযোগ্য রাখতে সক্ষম হবো। হাতিরঝিলের সৌন্দর্য ও জাতীয় সম্পদ সংরক্ষণ এবং উন্নয়নে হাইকোর্টের দেওয়া চার দফা নির্দেশনা হলো রায়ে-

১. সংবিধান, পরিবেশ আইন, পানি আইন এবং তুরাগ নদী রায় মোতাবেক রাজধানী ঢাকার ফুসফুস খ্যাত বেগুনবাড়ী খালসহ খালসহ হাতিরঝিল এলাকা যা ‘হাতিরঝিল’ নামে পরিচিত পাবলিক ট্রাস্ট প্রপার্টি তথা জনগণের জাতীয় সম্পত্তি।

২. হাতিরঝিল এলাকায় হোটেল, রেস্টুরেন্টসহ সব ধরনের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বরাদ্দ এবং নির্মাণ-সংবিধান, পরিবেশ আইন, পানি আইন এবং তুরাগ নদীর রায় অনুযায়ী বেআইনি ও অবৈধ।

৩. হাতিরঝিল প্রকল্প এলাকায় বরাদ্দকৃত সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান অবৈধ এবং এখতিয়ারবহির্ভূত মর্মে এসব বরাদ্দ বাতিল ঘোষণা করা হলো।

৪. এ রায়ের অনুলিপি প্রাপ্তির পরবর্তী ৬০ দিনের মধ্যে সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান উচ্ছেদের জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।

এছাড়া হাতিরঝিল বিষয়ে ৯ দফা সুপারিশসহ পরামর্শ দেন উচ্চ আদালত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে-

ক. হাতিরঝিল এবং বেগুনবাড়ি সম্পূর্ণ প্রকল্পটি সংরক্ষণ, উন্নয়ন এবং পরিচালনার নিমিত্তে একটি পৃথক কর্তৃপক্ষ তথা হাতিরঝিল লেক সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সরাসরি অধীন গঠন করা।

খ. বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) প্রকৌশল বিভাগ এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪তম ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডকে যৌথভাবে হাতিরঝিল প্রকল্প এলাকার স্থায়ী পরামর্শক নিয়োগ করা।

গ. জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য মাটির নিচে আন্তর্জাতিক মানের টয়লেট স্থাপন করা।

ঘ. নির্ধারিত দূরত্বে বিনামূল্যে জনসাধারণের জন্য পান করার পানির ব্যবস্থা করা।

ঙ. পায়ে চলার রাস্তা, বাইসাইকেল লেন এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য পৃথক লেন তৈরি করা।

চ. পানির জন্য ক্ষতিকর হেতু লেকে সব ধরনের যান্ত্রিক যান তথা ওয়াটার ট্যাক্সি সার্ভিস ব্যবহার নিষিদ্ধ করা।

ছ. লেকে মাছের অভয়ারণ্য করা।

জ. হাতিরঝিল-বেগুনবাড়ি প্রকল্পটি বাংলাদেশের প্রথম বাঙালি বিজ্ঞানী স্যার জগদীশ চন্দ্র বসুর নামে নামকরণ করা।

ঝ. হাতিরঝিল এবং বেগুনবাড়ি সম্পূর্ণ প্রকল্পটি সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও পরিচালনার ব্যয় রেভিনিউ (রাজস্ব) বাজেট থেকে বরাদ্দ করা।
এমএ/এএজেড

Header Ad
Header Ad

সাবেক মেয়র তাপসের সন্ধান দিলেন ডিবি হারুন

শেখ ফজলে নূর তাপস (বামে) এবং হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগীরা অনেকেই দেশ ছেড়েছেন। পরিস্থিতি আরো তীব্র হওয়ার আগেই পালিয়ে গিয়েছিলেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তাদের মধ্যে ছিলেন শেখ পরিবারের সদস্য এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

তাপসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নানা অভিযোগ রয়েছে, যা তাকে বিতর্কের মুখে ফেলেছে। বর্তমানে তিনি কোথায় অবস্থান করছেন, কী করছেন—এই বিষয়টি নিয়ে মানুষের মধ্যে কৌতূহল রয়েছে। তার অবস্থান নিয়ে সম্প্রতি নতুন তথ্য দিয়েছেন আরেক বিতর্কিত ও পালাতক সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদ।

কানাডার নাগরিক টিভির বার্তা প্রধান নাজমুস সাকিব সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন সম্প্রচার করেন, যেখানে হারুন অর রশিদের একটি কল রেকর্ড প্রকাশ করা হয়। ওই কল রেকর্ডে জানা যায়, সাবেক মেয়র শেখ তাপস বর্তমানে সিঙ্গাপুরে অবস্থান করছেন এবং সেখানে তিনি ভিসা ছাড়াই রয়েছেন।

জানা গেছে, শেখ তাপস ৩ আগস্ট, ২০২৩-এ ঢাকা ছাড়েন। সেদিন বিমানবন্দরে তাকে আটক করা হলেও তিনি তার পরিবারকে যুক্তরাজ্যে পাঠিয়ে দেন এবং রাতের ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর চলে যান।

এদিকে, হারুন অর রশিদও বর্তমানে পালাতক অবস্থায় আছেন। তার অবস্থান পরিষ্কার নয়, তবে জানা গেছে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের লং আইল্যান্ডে অবস্থান করছেন। ৫ আগস্টের পর তিনি সেখানে পালিয়ে যান।

তাপসের মতো, হারুনও সরকারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগের মুখে ছিলেন, এবং তার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি জনমনে বেশ আলোচিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধদের নামাজ আদায়

টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে নামাজ আদায় করেছেন বিক্ষুব্ধরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে বনবিভাগের লোকজন সুমাইয়া নামে এক নওমুসলিম নারীর ঘর ভেঙে দেয়। এতে স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এর প্রতিবাদে বুধবার (৯ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৫ টায় টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার পঁচিশ মাইল এলাকায় বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজ আদায় করেন স্থানীয়রা।

এর পর প্রশাসনের আশ্বাসে রাত সাড়ে ৮ টার দিকে অবরোধটি তুলে নেয় বিক্ষুব্ধ জনতা। এর আগে সকালে বন বিভাগ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় ওই নওমুসলিম নারীর বাড়ি-ঘর ভেঙে দেয়।

জানা যায়, উপজেলার গাছাবাড়ী এলাকায় এক খৃষ্টধর্মীয় গারো নারী কয়েক বছর আগে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বর্তমানে সুমাইয়া শেখ নামের ওই নারী পঁচিশ মাইল এলাকায় ফারুক হোসেন নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে বিনা ভাড়ায় বসবাস করে আসছেন।

স্থানীয়রা ওই নারীর প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়ে অর্থ দিয়ে পঁচিশ মাইল বাসস্ট্যান্ডের কাছে বসতিপূর্ণ এলাকায় ৩ শতাংশ জমির দখলস্বত্ব কিনে দিয়ে ঘর নির্মাণ করে দেন। সেই ঘরটির নির্মাণ কাজ এখনো শেষ হয়নি।

এর মধ্যেই বুধবার সকালে বন বিভাগ সুমাইয়ার ঘরটি ভেঙে দেয়। পর স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হরে আছরের নামাজের পর থেকেই জলছত্র থেকে পঁচিশ মাইল এলাকায় ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করে মাগরিবের নামাজ আদায় করে। পরে পঁচিশ মাইল বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা।

সমাবেশে বক্তব্য দেন- বিএডিসি মসজিদের ইমাম ইব্রাহীম তকী, মুফতি আরিফ আদনান, পঁচিশ মাইল জামে মসজিদের খতিব আব্দুল বাছেদ, মুফতি মাসুম বিল্লাহ, ব্যবসায়ী আব্দুল মজিদ, আব্দুস সামাদ খান, আবু হানিফ, হাফেজ সোহাইল আহমেদ প্রমুখ।

ভুক্তভোগী নওমুসলিম সুমাইয়া শেখ জানান, ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করায় আমি এখন অসহায়। বর্তমানে এক ব্যক্তির বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে বসবাস করছি। স্থানীয়রা অনুদান ও যাকাতের টাকা দিয়ে সহযোগিতা করায় ঘর নির্মাণ করতেছি, এখনো কাজ শেষ হয়নি।

তিনি আরও বলেন- ঘরটি সরিয়ে নিতে আমাকে কোন প্রকার নোটিশ দেওয়া হয়নি। হঠাৎ করেই আমার ঘর ভেঙে দিয়েছে বনবিভাগ। অথচ চারদিকে শতশত বাড়ি ঘর, সেগুলো ভেঙে ফেলেনি। ঘরটি ভেঙে ফেলায় থাকার জায়গা আর রইল না।

উপজেলার গাছাবাড়ী বিটের বন কর্মকর্তা আব্দুল কদ্দুছ জানান, রেঞ্জ অফিস থেকে আমাকে বলেছে তাই আমি উচ্ছেদ অভিযানে গিয়েছি। আমি নতুন এসেছি, তাই বেশি কিছুই জানি না।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুবায়ের হোসেন বলেন, ঘটনাস্থলে রয়েছি, বিক্ষোভকারীরা অবরোধ তুলে নিয়েছেন এবং স্বাভাবিকভাবে যানবাহন চলাচল করছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন ড. খলিলুর রহমান

ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি সংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে একই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (৯ এপ্রিল) অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে খলিলুর রহমানকে এই নতুন দায়িত্ব দেয়ার কথা জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এই প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিবের রুটিন দায়িত্বে থাকা সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) জাহেদা পারভীন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে খলিলুর রহমানের পদবি হবে ‘জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং রোহিঙ্গা সমস্যাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ’। এর পাশাপাশি তিনি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত দায়িত্ব পালনেও সাহায্য করবেন।

গত বছরের ১৯ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলিসংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে নিয়োগ পান খলিলুর রহমান। খলিলুর রহমান উপদেষ্টার মর্যাদা, বেতন-ভাতা ও আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা পাবেন বলে সেদিন এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল। আজ তার নতুন পদায়নের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সেই প্রজ্ঞাপনের অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক মেয়র তাপসের সন্ধান দিলেন ডিবি হারুন
টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধদের নামাজ আদায়
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন ড. খলিলুর রহমান
ভারতে ৫ বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৬ নারী
বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
২১ এপ্রিল কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
১৬২ জনকে নিয়োগ দেবে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর
বিমানে সহযাত্রীর শরীরে মূত্রত্যাগ করলেন ভারতীয় মাতাল যাত্রী!
এ বছর ৩৬ টাকায় ধান ও ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার
আওয়ামী লীগের বিচার এবং নিবন্ধন বাতিলে একমত হেফাজত ও এনসিপি
দুর্বল শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করা হবে: গভর্নর
গুলশানের এক কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত দখলমুক্ত করল ডিএনসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের ১০৪ শতাংশের জবাবে ৮৪ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করল চীন
মুজিববর্ষে ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়, শেখ হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
১৫ কোটি বাজেটের ‘বরবাদ’-এ শাকিবের পারিশ্রমিক ১ কোটি ২০ লাখ টাকা
‘অতি গোপনীয় অভিযোগ’ নিয়ে দুদকে হাসনাত-সারজিস
ডিসেম্বরের আগে সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ চাওয়া হবে: সালাহ উদ্দিন
ঈদযাত্রায় সড়কে ৩১৫ দুর্ঘটনায় ৩২২ জন নিহত: যাত্রী কল্যাণ সমিতি
উদ্ধার করা সওজের জমি দখলে নিল সমন্বয়করা!
নবাব শেখের ভাইরাল সেই ‘চলমান-খাট’ নিয়ে গেছে পুলিশ