বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নির্বাচনী যৌথসভায় যা বললেন আইভী

নারায়নগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের মধ্যে অন্তদ্বন্দ্বের বিষয়টি সামনে নিয়ে আসলেন সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী। আসন্ন ১৬ জানুয়ারি নির্বাচনে সকল বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি অনুরোধ করেন বর্তমান মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী।

সোমবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সঙ্গে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের যৌথসভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, আমাদের মধ্যে কোনো বিভাজন, কোনো কিছুই ছিল না। কিন্তু হঠাৎ করেই ২০০৯ সাল এর পর থেকে আমাদের মধ্যে একটু দূরত্ব সৃষ্টি হয়।

 

 

সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, যখন ডিএনডি মাঠে মহানগর যুবলীগের কনফারেন্স হয়েছিল। সেই সময় আমি ওতপ্রোতভাবে পার্টির সঙ্গে জড়িত ছিলাম। জেলা যুবলীগ, জেলা মহানগর আওয়ামী লীগ, জেলা আওয়ামী লীগের সকল কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলাম ২০০৯ সাল পর্যন্ত। আজকে যারা আমার সঙ্গে নৌকা চেয়েছিলেন তাদের মধ্যে ‘খোকন কাকা, বাদল ভাই, চন্দন শীল দাদা আমরা প্রত্যেকে কিন্তু এক সঙ্গে মিলে কাজ করেছি, জেলা আওয়ামী লীগের জন্য এবং নগর আওয়ামী লীগের জন্য। আমাদের মধ্যে কোন বিভাজন, কোন কিছুই ছিল না। কিন্তু হঠাৎ করেই ২০০৯ সাল এর পর থেকে আমাদের মধ্যে একটু দূরত্ব সৃষ্টি হয়। সেটা হতেই পারে, বিভিন্ন কারণে হয়েছে। কিন্তু কখনও আমি কোন দিন কারো বিপক্ষে একটি শব্দও উচ্চারণ করিনি। আমি নেত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী আমার মতো করে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভায় কাজ করেছি।'

তিনি আরও বলেন, '২০১১ সালে যখন নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন হল, তখন আমি প্রার্থী ছিলাম। তখন নেত্রীর দোয়া নিয়ে আমি প্রার্থী হয়েছি। নেত্রীর দোয়া ছিল বলে ফ্রি এবং ফেয়ার নির্বাচন হয়েছিল বলে আজকে এখানে দাঁড়িয়ে কথা বলতে পারছি। আমি দলের প্রতি ভিষণ কৃতজ্ঞ, কৃতজ্ঞ আমার নেত্রীর প্রতি, যে উনি আমার প্রতি আস্থা রেখেছিলেন। আমি বিজয়ী হয়েছিলাম ২০১১ সালে। তখনও অনেকে গিয়েছিলেন পক্ষে-বিপক্ষে কিন্তু আমি জয়যুক্ত যখন হয়েছি সকলে আমাকে সহযোগিতা করেছিল। এরপর ২০১৬ সালে আমি নেত্রীর প্রার্থী হয়েছিলাম। নেত্রী তখন আমাকে মনোনয়ন দিয়েছিলেন। আমি কখনো কোনোদিনও দলের বাইরে কোনো কর্মকাণ্ড করিনি। কাউকে হতাশ করিনি। যে কোনো ব্যক্তি যখন আমার প্রতি বিমুখ হয়েছে, আমি নীরব থেকেছি, নিজেকে গুটিয়ে রেখেছি। আমার শেষ ঠিকানা এই দল।'

 আইভি বলেন, আমার বাবা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জয়বাংলা স্লোগান দিয়েছেন। আমার শেষ ঠিকানা আওয়ামী লীগ। আমি দলের একজন ছোট্ট কর্মী হয়ে সারাজীবন আওয়ামী লীগ করব। আমি জয়বাংলা বলব। আমার শেষ ঠিকানা এই দল। আমি আশাকরি ১৬ জানুয়ারি আর একটা বিজয় নিয়ে আমার দলকে উপহার দেব, নেত্রীকে উপহার দেব। ছোট আপা (শেখ রেহানা) সব সময় আমার জন্য দোয়া করেছেন। আপা আমাকে সব সময় দেখেন, আমাকে দোয়া করবেন, জননেত্রীর দোয়া  আপনারা সকলে (দলীয় নেতারা) দোয়া করবেন। নির্বাচন পরিচালনায় যে কমিটি হয়েছে সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন সকলের দোয়া নিয়ে.. যেভাবে শুরু থেকে ছিলেন সেভাবে আমার সঙ্গে থাকবেন। আমাদের ছোট খাটো সমস্যা সেগুলো আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে আগামী ১৬ জানুয়ারি জয় লাভ করব ইনশাআল্লাহ।

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন পরিচালনা টিমের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানকের সভাপতিত্বে এবং নির্বাচন পরিচালনা টিমের সদস্য সচিব ও বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কেন্দ্রীয় সদস্য আনোয়ার হোসেন, শাহাবুদ্দিন ফরাজী, এ বি এম রিয়াজুল কবির কাওসার, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতারা মেয়র প্রার্থী আইভি রহমান উপস্থিত ছিলেন।

এসএম/জেডএকে

Header Ad
Header Ad

জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  

রাত ১২টায় উপাচার্য অধ্যাপক কামরুল আহসান কোটা বাতিলের সিদ্ধান্তের কথা জানান। ছবিঃ সংগৃহীত

শিক্ষার্থীর দাবির মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পোষ্য কোটা বাতিল ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন (জাবি)।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ১২টায় উপাচার্য অধ্যাপক কামরুল আহসান কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির জরুরি সভা শেষে এ ঘোষণা দেন।

এসময় উপাচার্য অধ্যাপক কামরুল আহসান বলেন, “কয়েকদিন ধরে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল। আজকে প্রায় সাত ঘণ্টা যাবৎ তারা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করেছে। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে আমরা আজ কর্মকর্তা, কর্মচারীদের নেতাদের সাথে আলোচনা করি। আলোচনায় তারা শিক্ষার্থীদের অভিভাবকের ভূমিকা নিয়ে পোষ্য কোটা বাতিলের মত দেয়। এরপর আমরা কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির জরুরি সভায় আলোচনা করে ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিল করি।”

এ ঘোষণা শুনে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনরত এক শিক্ষার্থী নাহিদ হাসান বলেন, “পোষ্য কোটা বাতিল ঘোষণা করায় উপাচার্য স্যারকে ধন্যবাদ। আমরা দীর্ঘ সাত ঘণ্টা ধরে এখানে অবস্থান করার ফল আমরা পেয়েছি। এইজন্য আমরা আনন্দিত।”

উল্লেখ্য, রবিবার রাতে দুইদিন ধরে অনশনরত শিক্ষার্থীদের সংস্কারের আশ্বাস দিয়ে অনশন ভাঙান উপাচার্য। এদিকে, পোষ্যদের কোটা সুবিধা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে সোমবার সকলে আন্দোলন শুরু করে কর্মকর্তা–কর্মচারীরা। এসময় শিক্ষার্থীদের সাথে বাকবিতণ্ডা হলে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে শিক্ষার্থীরা।

Header Ad
Header Ad

মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান

ড. সলিমুল্লাহ খান। ছবিঃ সংগৃহীত

প্রথিতযশা বাংলাদেশী চিন্তাবিদ ও লেখক এবং রাজনীতি, সংস্কৃতি ও সাহিত্যের বিশ্লেষণ অধ্যাপক ড. সলিমুল্লাহ খান বলেন, যেভাবে মুসলিম লীগ বিলুপ্ত হয়েছে, একইভাবে আওয়ামী লীগও একদিন বিলুপ্ত হবে।

প্রবাসী সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দিনের এক অনলাইন আলোচনায় যুক্ত হয়ে আওয়ামী লীগ বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং নিজের বিশ্লেষণধর্মী মতামত তুলে ধরার এক পর্যায়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. সলিমুল্লাহ খান বলেন, আমি বিশ্বাস করি, আওয়ামী লীগ আর কখনো উঠে দাঁড়াতে পারবে না। যদি পারে, তাহলে আমার রাজনৈতিক পড়াশোনার সবকিছুই বৃথা যাবে।

তিনি দাবি করেন, আমি শুনেছি, আওয়ামী লীগের একজন প্রথম সারির নেতা বলেছেন, দলটি এখন জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে প্রস্তুত, কিন্তু তাদের নেত্রী কখনোই এ কথা বলেন নি। তবে ক্ষমা চাইলেও খুনের অপরাধের মার্জনা হয় না। যারা হত্যার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচার ফৌজদারি আদালতের মাধ্যমেই হবে।

ড. সলিমুল্লাহ খান বলেন, আমি মনে করি, আওয়ামী লীগ তাদের রাজনীতি করার নৈতিক বৈধতা হারিয়েছে। তিনি শামসুর রহমানের প্রথম কবিতার বই 'প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে'-এর উদাহরণ টেনে বলেন, "বাকশাল গঠনের আগে আওয়ামী লীগ যেমন নিজেকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেছিল, তেমনি এখন তারা আবার দ্বিতীয়বার আত্মবিলুপ্তির পথে হাঁটছে।"

ড. সলিমুল্লাহ খান আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ঐতিহাসিকভাবে প্রতিশোধপরায়ণ নন, যদিও শেখ হাসিনাকে নিয়ে বলা হয় যে তিনি ভয়ানক প্রতিশোধপরায়ণ।

তিনি বলেন, আমি মনে করি, শেখ হাসিনার প্রধান সমস্যা হলো তিনি লেখাপড়া জানতেন না। তার কথা বলার ধরন থেকে কখনোই মনে হয়নি যে তিনি প্রজ্ঞাবান।

এ আলোচনা শেষে তিনি উল্লেখ করেন, রাজনৈতিক বাস্তবতা পরিবর্তনশীল এবং সময়ই বলে দেবে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কী হতে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  

ছবিঃ সংগৃহীত

রাজনীতি নিষিদ্ধ ক্যাম্পাসে গত বছর মার্চে ছাত্রলীগের ছত্রছায়ায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) রাজনীতি ফেরাতে বেশ সরব ছিলেন সংগঠনটির একদল নেতাকর্মী। এর অন্যতম সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সদস্য ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের ২০তম ব্যাচের ছাত্র ইমতিয়াজ হোসেন রাহিম রাব্বী। এ ঘটনায় রাব্বীসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত এমন ৮ জন শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। আর বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার ও শোকজ করা হয়েছে ৫২ জনকে।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক এ কে এম মাসুদ বলেন, বুয়েটে রাজনীতি নিষিদ্ধ। কিন্তু শাস্তি পাওয়া শিক্ষার্থীরা গত মার্চে ছাত্রলীগের ছত্রছায়ায় রাজনীতি ফেরাতে বেশ সরব ছিলেন। সেসব বিষয় তদন্ত করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

রাব্বী ছাড়া আজীবন বহিষ্কার হওয়া বাকি শিক্ষার্থীরা হলেন, বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের ২০তম ব্যাচের তানভীর মাহমুদ স্বপ্নীল ও মিশু দত্ত চাঁদ, কেমিকৌশল বিভাগের ২০তম ব্যাচের অরিত্র ঘোষ, সাগর বিশ্বাস জয়, আশিক আলম ও আসগর দাস এবং যন্ত্রকৌশল বিভাগের ১৯তম ব্যাচের আসিফ আল জাবের।

শাস্তি-শোকজ হওয়া ৬০ জনই ছাত্রলীগের সাথে জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন শহীদ আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ। ফেসবুকের এক পোস্টে তিনি লেখেন, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাথে প্রকাশ্যে বা গোপনে যুক্ত থাকা, শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মিডিয়ায় মিথ্যা ইন্টারভিউ দেওয়া, ক্যাম্পাসের নিরাপদ পরিবেশ নষ্টের চেষ্টা করেছে এমন বুয়েটের ৮ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার, ১২ জনকে ৬-৪ টার্ম বহিষ্কার, ৬ জনকে ২ টার্ম এবং ৩৪ জনকে ওয়ার্নিং ও হল বহিষ্কার করা হয়েছে আজ। অর্থাৎ মোট ৬০জনকে প্রায় ৫মাস তদন্তের পরে শাস্তি দেওয়া হলো।

তিনি আরও লেখেন, মূলত গত বছরের এপ্রিল থেকে বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি চালুর যে চেষ্টা হয়েছিলো, এরা তার সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত ছিল। ভবিষ্যতে যারা পুনরায় একই ধরনের চেষ্টা করার কথা ভাবছেন, আশা করি ফলাফল কেমন হতে পারে তা স্মরণে রেখে নিজেকে বিরত রাখবেন।

এর আগে, সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় বুয়েটের আট শিক্ষার্থীকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এছাড়াও আরও ৫২ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি ও শোকজ করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেন বুয়েটের ডিএসডাব্লিউ অধ্যাপক ড. এ কে এম মাসুদ।

তিনি বলেন, আমাদের এক সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে ৮ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়াও ১২ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে টার্ম বহিষ্কার করা হয়েছে। ছয়জনকে দুই টার্মের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে এবং শেষ বারের মতো সতর্ক করা হয়েছে। হলের সিট বাতিল করা হয়েছে সাতজন শিক্ষার্থীর ও ২৭ জনকে সতর্ক করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন
বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস
২০ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা
নিহত যুবদল নেতা তৌহিদুলের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস সেনাবাহিনীর
১৭ বছর পর বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে নেই সাকিব
সিরিয়ায় নির্বাচন হতে লাগবে আরও ৪-৫ বছর: অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল শারা
ভোটার তালিকা হালনাগাদে যুক্ত হচ্ছে ৫০ লাখ নতুন ভোটার: ইসি সচিব
রাঙামাটিতে তৃতীয় লিঙ্গের একজনকে গলা কেটে হত্যা
টিকটকে প্রেম নওগাঁর মোমিনের সাথে পালায় সুবা  
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত প্রায় ৬২ হাজার, ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজারো মরদেহ