বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

হুন্ডি বন্ধে মালদ্বীপে সরকারি ব্যাংকের শাখা চান বাংলাদেশিরা

মালদ্বীপে বসবাসকারী বাংলাদেশি শ্রমিকদের আয়ের একটা বড় অংশই কেটে রাখে সেই দেশের ব্যাংক। দেশে টাকা পাঠাতে গেলেই ১০০ ডলারে ২৫ ডলার লোকসান দিতে হয়। বছরের পর বছর ধরে এই সংকটের কারণে বেশিরভাগ বাংলাদেশি শ্রমিকদের দেশে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে বাধ্য হয়েই হুন্ডির আশ্রয় নিতে হয়। আর এই হুন্ডির কারণে বাংলাদেশ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বছরের পর বছর।

মালদ্বীপে বসবাসকারী বাংলাদশিরা বলছেন, মালদ্বীপের সরকারি ব্যাংকের সঙ্গে যদি বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংকের একটা চুক্তি বা সমঝোতা থাকত, তাহলে তাদের দেশে টাকা পাঠাতে অতিরিক্ত অর্থ গুণতে হতো না।

দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপের জনসংখ্যা মাত্র সাড়ে পাঁচ লাখ। এর বাইরে দেশটিতে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশ বাংলাদেশি। যারা গত কয়েক বছর ধরে কর্মসূত্রে মালদ্বীপে বসবাস করছেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ মালদ্বীপের রাজধানী মালে কিংবা পাশের হুলহুমালে শহরে হোটেলসহ বিভিন্ন ব্যবসা করছেন। অনেকে চাকরি করছেন।

মালে শহরে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিক এম নাছির হোসেন গত কয়েক বছর ধরে হোটেল ব্যবসায় জড়িত। তিনি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘মালদ্বীপ থেকে দেশে টাকা পাঠাতে গেলে সেই টাকার একটা বড় অংশই কেটে রাখে স্থানীয় ব্যাংক। এই সমস্যার কারণে দেশে টাকা পাঠাতে হুন্ডির আশ্রয় নিতে হয়।’

একই কথা জানালেন, আল আমিন হোসেন নামে আরেক বাংলাদেশি। দিন-রাত পরিশ্রম করে অর্থ উপার্জন করা অর্থ ব্যাংক সমস্যার কারণে মালদ্বীপের ব্যাংক কেটে নিচ্ছে। তাই বাংলাদেশি ব্যাংকের শাখা সেখানে খোলার দাবি জানান তারা।

প্রায় দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে মালদ্বীপে বসবাসকারী সজীব হোসেন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘আমরা চাই আমাদের কষ্টার্জিত উপার্জনের টাকা বৈধভাবে দেশে পাঠাতে; কিন্তু মালদ্বীপের স্থানীয় সরকারি ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংকের কোনো সমঝোতা না থাকায় দেশে টাকা পাঠাতে গেলেই স্থানীয় ব্যাংক মোটা অংকের চার্জ কেটে রাখে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের অনেক দেশেই বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংকের শাখা আছে। ফলে সেসব দেশে বসবাসকারী বাংলাদেশিরা সহজেই দেশে টাকা পাঠাতে পারেন। এতে করে দেশে টাকা পাঠানো যেমন সহজ হয়, তেমনি সরকারও রাজস্ব পায়; কিন্তু মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে বাংলাদেশের কোনো সরকারি ব্যাংকের শাখা নেই। এমনকি স্থানীয় সরকারি ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশি ব্যাংকের কোনো সমঝোতাও নেই। ফলে দেশে টাকা পাঠাতে গেলে বাংলাদেশিদের ১০০ ডলারে ২৫ ডলার স্থানীয় ব্যাংককেই দিতে হয়।’

মালেতে বসবাসকারী বাংলাদেশীরা বলছেন, দেশে টাকা পাঠানোর রাস্তা সহজ করতে দুই দেশের সরকারি ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা চুক্তির কোনো বিকল্প নেই। এ জন্য তারা প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

তারা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর মালদ্বীপ সফরকালে এই বিষয়টি যদি গুরুত্বসহকারে দেখা হয়, তাহলে মালদ্বীপে বসবাসকারী বাংলাদেশিরা যেমন উপকৃত হবেন, তেমনি হুন্ডির মাধ্যমে দেশে টাকা পাঠানো বন্ধ হয়ে যাবে। এতে করে আমাদের দেশের সরকারও লাভবান হবে। কষ্টার্জিত উপার্জনের টাকার একটা বড় অংশ মালদ্বীপের ব্যাংকের দিতে হবে না।

বাংলাদেশি কোনো সরকারি ব্যাংকের শাখা মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে স্থাপন করা গেলে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠানো স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। একইসঙ্গে ব্যাংকিং পদ্ধতিতে দেশে টাকা পাঠালে সরকারের রাজস্ব আয়ও বাড়বে। বাংলাদেশ সরকার যেন বিষয়টি বিবেচনায় নেয় সেই প্রত্যাশা করছেন মালদ্বীপে বসবাসকারী ৬০-৭০ হাজার বাংলাদেশি।

এনএইচবি/এসএ/

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব