বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মালদ্বীপে ভিসা বন্ধ, প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে অভিবাসীরা

দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপে বসরবাসকারী বাংলাদেশিরা ভালো নেই। বিশেষ করে কাজ বা ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া যারা বিভিন্ন সময়ে দালাল ও প্রতারকদের খপ্পরে পড়ে মালদ্বীপ গেছেন, তাদের অবস্থা খুবই খারাপ। কাজ নেই। বেকার দিনযাপন করছেন।

অন্যদিকে, গত প্রায় তিন বছর ধরে বাংলাদেশিদের জন্য মালদ্বীপের শ্রমবাজার বন্ধ থাকায় নতুন করে বাংলাদেশি শ্রমিকরা মালদ্বীপে যেতে পারছেন না। এ ব্যাপারে মালদ্বীপ প্রবাসী বাংলাদেশিরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মালদ্বীপ সফরের দিকে তাকিয়ে আছেন। আগামী ২২ ও ২৩ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মালদ্বীপ সফরের কথা রয়েছে।

শুধু ভিসা বন্ধ নয়, মালদ্বীপে বাংলাদেশি শ্রমিকরা যে বেতন পান, তা কাজের তুলনায় অনেক কম। একই কাজ করে বা শ্রম দিয়ে বাংলাদেশিদের তুলনায় অন্য দেশের শ্রমিকরা দুই তিন গুণ বেশি বেতন পাচ্ছেন। এর কারণ হিসেবে মালদ্বীপে বসবাসকারী বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে যখন শ্রমিকরা মালদ্বীপে আসেন, তখন ভালোভাবে দর কষাকষি করে আসতে না পারায় বেতন কম পায়।

অপরদিকে, শ্রীলঙ্কান, নেপালি বা ভারতীয় নাগরিক মালদ্বীপে গেলে আগেই বেতনের বিষয়ে দর কষাকষি করে নেন। অথবা যে দালালের মাধ্যমে মালদ্বীপে যান, সেই দালাল ব্যক্তিগত স্বার্থে শ্রমিকদের শ্রমমূল্য নিয়ে দর কষাকষি করে না।

মালদ্বীপে বসবাসকারি বাংলাদেশিরা বলছেন, চলতি মাসের ২২ ও ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মালদ্বীপ সফরের কথা রয়েছে। ওই সময় তিনি যদি মালদ্বীপ সরকারের সঙ্গে একটা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে মালদ্বীপে বাংলাদেশি শ্রমিকদের প্রবেশাধিকার অবাধ করতে পারেন, তাহলে মালদ্বীপে বসবাসকারী ও যারা নতুন করে কর্মসংস্থানের জন্য দেশটিতে যাবেন তারা উপকৃত হবেন। এখন মালদ্বীপে বসবাসকারী বাংলাদেশি কমিউনিটির সবাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মালদ্বীপ সফরের দিকে তাকিয়ে আছেন।

দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপের জনসংখ্যা মাত্র সাড়ে পাঁচ লাখ। এর বাইরে বিদেশিদের বসবাস মালদ্বীপজুড়ে। বিদেশিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় বসবাস বাংলাদেশিদের। বিশ্বজুড়ে দেখা দেওয়া অতিমারি কোভিড-১৯-এর আগে মালদ্বীপে বাংলাদেশিদের সংখ্যা ছিল লক্ষাধিক। তবে কোভিড-১৯ এর কারণে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো মালদ্বীপেও মানুষ চাকরি হারাতে থাকে। বন্ধ হয়ে যায় ব্যবসা-বাণিজ্য। ফলে অনেকেই তল্পিতল্পা গুটিয়ে দেশের পথে পা বাড়ান। করোনাকালে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ হাজার বাংলাদেশি দেশে ফেরত আসেন। তাদের বেশিরভাগই এখন পর্যন্ত দেশেই অবস্থান করছেন।

মালদ্বীপের রাজধানী মালে শহরে প্রায় ২৩ বছর ধরে বসবাস করছেন বাংলাদেশি সজীব হোসেন। তিনি একটি সরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন। ঢাকাপ্রকাশকে তিনি বলেন, ‘অন্য দেশের তুলনায় মালদ্বীপে বাংলাদেশির সংখ্যা বেশি। কিন্তু তারা ভারতীয় বা শ্রীলঙ্কান নাগরিকদের তুলনায় বেতন কম পাচ্ছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই কোম্পানিতে একই কাজ করে একজন বাংলাদেশি বেতন পান স্থানীয় মুদ্রায় দুই হাজার রুপাইয়া। সেখানে একজন ভারতীয় বা শ্রীলঙ্কান নাগরিক একই কাজ করে বেতন পাচ্ছেন তিন থেকে চার হাজার রুপাইয়া।’ মালদ্বীপের মুদ্রার নাম রুপাইয়া।

এই বৈষম্যের কারণ সম্পর্কে সজীব হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশি শ্রমিকরা যখন মালদ্বীপে আসেন, তখন তারা বেতন-ভাতা নিয়ে কোনোরকম দেন-দরবার করে না। দালাল যা বলে, তারা তা-ই মেনে নেয়।’

বাংলাদেশি শ্রমিকদের দুরবস্থার কথা বর্ণনা করে মালে শহরে বসবাসকারী রাকিবুল ইসলাম রকি বলেন, ‘বাংলাদেশি শ্রমিকরা বিভিন্নভাবে দালালের মাধ্যমে মালদ্বীপ আসেন। দালাল কোনোভাবে তাকে মালদ্বীপ পৌঁছে দিয়ে নিজের দায়িত্ব শেষ করে। এর পরপরই দুর্ভোগ শুরু হয় নতুন আসা বাংলাদেশি শ্রমিকের। সে কাজ পায় না। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়।

মালেতে ১৩ বছর ধরে বসবাস করেন বাংলাদেশি এ আর নাসির। তিনি বলেন, ‘আগের মালদ্বীপ আর বর্তমান মালদ্বীপের মধ্যে অনেক তফাৎ। করোনা পরিস্থিতির পর এখন মালদ্বীপে শ্রমিকের চাহিদা অনেক বেশি। কাজের তুলনায় শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ এই সময়ে আমাদের দেশের শ্রমিকরা মালদ্বীপে আসতে পারছে না। কারণ আমাদের দেশের শ্রমিকদের জন্য মালদ্বীপের ভিসা বন্ধ রয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নেপালি, শ্রীলংকান ও ভারতীয় শ্রমিকরা খুবই অল্প টাকায় মালদ্বীপে আসতে পারছে। অথচ সুযোগ থাকা সত্ত্বেও ভিসা প্রদান বন্ধ থাকায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা আসতে পারছে না।

নাসির ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘আমরা জেনেছি আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মালদ্বীপ আসছেন। আমরা আশা করি, আমাদের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশি শ্রমিকদের মালদ্বীপে প্রবেশেধিকার নিশ্চিত করতে মালদ্বীপ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে ভিসা খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘এখানে কাজের অনেক সুযোগ আছে। যদি আমরা সুযোগটা কাজে লাগাতে পারি, তাহলে বাংলাদেশিরা অনেক কাজ করার সুযোগ পাবে। এখন তো এখানে ভারতীয়, নেপালি ও শ্রীলঙ্কানরা সব ধরনের সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে। শুধু বাংলাদেশিরা সেই সুযোগ পাচ্ছে না; বরং বাংলাদেশিরা এখানে খুবই অবহেলিত।’

আরেক বাংলাদেশি আল আমিন হোসেন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘দালালদের মাধ্যমে এসে বাংলাদেশিরা প্রতারণার শিকার হন। তারা বিভিন্ন কোম্পানির নামে লোকজনকে নিয়ে আসে। তবে মালদ্বীপে পৌঁছার পর তাদের ছেড়ে দেয়। তখনই সংকটে পড়েন বাংলাদেশি শ্রমিকরা। আর দালালের মাধ্যম ছাড়া কেউ আসতে পারে না।’

তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যতে যেন মালদ্বীপে আসা বাংলাদেশিরা এ রকম সংকট ও ভোগান্তিতে না পড়ে, সে জন্য সরকারি ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের মালদ্বীপ পাঠানোর উদ্যোগ নিলে ভালো হয়। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেন উদ্যোগ নেন, এমটাই আশা করছি আমরা।’

এনএইচবি/এসএ/

Header Ad
Header Ad

সচিবালয়ে আগুন: কারণ খুঁজতে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ সচিবালয়ের সাত নম্বর ভবনে আগুনের ঘটনায় সাত সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সরকার।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক অফিস আদেশ থেকে এই কমিটি গঠনের বিষয়টি জানা যায়। কমিটিকে আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (জেলা ও মাঠপ্রশাসন) মোহাম্মদ খালেদ রহীমকে কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে। এই কমিটির সদস্য-সচিব হবেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়)।

সদস্য হিসেবে থাকবেন- জননিরাপত্তা বিভাগের প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রতিনিধি এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের প্রতিনিধি।

কমিটির কার্যপরিধিতে বলা হয়, অগ্নিকাণ্ডের উৎস ও কারণ উদঘাটন, অগ্নি দুর্ঘটনার পেছনে কারো ব্যক্তিগত বা পেশাগত দায়দায়িত্ব আছে কি না তা উদ্‌ঘাটন, এ জাতীয় দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করতে সুপারিশ প্রেরণ। কমিটি প্রয়োজনে এক বা একাধিক সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।

প্রসঙ্গত, বুধবার দিবাগত রাত ১টা ৫২ মিনিটে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুনের ঘটনা ঘটে। এতে ভবনের ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম তলা পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিটের চেষ্টায় সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।

Header Ad
Header Ad

সরকার হাসিনা আমলের নথি চাওয়ার পরই সচিবালয়ে আগুন: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

সচিবালয়ে লাগা আগুনে জরুরি নথি পুড়ে যাওয়া কোনো স্বাভাবিক ঘটনা নয় উল্লেখ করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, সরকার শেখ হাসিনা আমলের নথি চাওয়ার পরই তা গায়েব করতে আগুন দেওয়া হয়েছে। নিরপেক্ষ রাষ্ট্রীয় তদন্তের দাবি জানাই।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা একটি রাজনৈতিক দল গঠনের জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। কারা নির্বাচিত হবে রাষ্ট্র গোয়েন্দা সংস্থাগুলো যদি তা নির্ধারণ করে দেয় তাহলে এ আত্মত্যাগের কী দাম থাকবে।

তিনি বলেন, ভারত গণতান্ত্রিক দেশ হয়ে শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেয় কীভাবে। পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ নিয়ে ভারত অপপ্রচার চালাচ্ছে। ভারতের নীতি শেখ হাসিনার মাধ্যমে দেশে বাস্তবায়নের চেষ্টা করেছে। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর পরিবর্তিত দেশকে শুধু মাত্র ভারত ছাড়া সবাই স্বীকৃতি দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনার কালা কানুনের বিরুদ্ধে বিএনপিসহ অনেক দলের আত্মত্যাগ অস্বীকার করা যাবে না। বিএনপিকে ভাঙার জন্য এই সরকারের ভেতরে ক্ষীণ প্রচেষ্টা কাজ করছে কি-না তা নিয়ে জনগণের ভেতরে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।

বিএনপি নেতা বলেন, আওয়ামী লীগের তৈরি আইনের সঙ্গে সাইবার সুরক্ষা আইনের কোনো পার্থক্য নেই। সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের যে রুটটি দেখছি তাতে ভালো কিছু নেই। সরকার গুরুত্বপূর্ণ নথি চাওয়ার পরে সচিবালয়ে আগুন জনগণের মধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ময়মনসিংহে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ময়মনসিংহের গাছতলা বাজারে বালুবোঝাই ড্রামট্রাকের সঙ্গে সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে একই পরিবারের চারজন প্রাণ হারিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় ময়মনসিংহ সদর ও তারাকান্দা সীমানায় ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে দুইজন ঘটনাস্থলেই মারা যান এবং বাকি দুইজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। নিহতরা হলেন- আব্দুর রশিদ (৫৫), তার স্ত্রী বকুল আক্তার (৪৫), শ্যালক বিদ্যা মিয়া (৪২) এবং পুত্রবধূ লাবনী আক্তার (১৮)। তারা সবাই নেত্রকোনা সদরের বাহাদুরপুর এলাকার বাসিন্দা।

শ্যামগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ সঞ্জয় চক্রবর্তী এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নাজমুস সাখাওয়াত দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে ঘন কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা কম থাকায় ময়মনসিংহ থেকে নেত্রকোনাগামী সিএনজি অটোরিকশাটি বিপরীত দিক থেকে আসা বালুবোঝাই ড্রামট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই লাবনী আক্তার ও বিদ্যা মিয়া নিহত হন। পরবর্তীতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুর রশিদ এবং তার স্ত্রী বকুল আক্তারের মৃত্যু হয়।

নিহতদের লাশ শ্যামগঞ্জ হাইওয়ে ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সচিবালয়ে আগুন: কারণ খুঁজতে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
সরকার হাসিনা আমলের নথি চাওয়ার পরই সচিবালয়ে আগুন: রিজভী
ময়মনসিংহে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত
হাসিনার দালালেরা বিভিন্ন অপকর্মের ফাইল পুড়িয়ে দিয়েছে: সারজিস
লামায় ত্রিপুরাদের পাড়ায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
সচিবালয়ে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করলেন উপদেষ্টারা
সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে: নৌবাহিনী কর্মকর্তা
বগুড়া কারাগারে সাবেক এমপি রিপুর ‘হার্ট অ্যাটাক’, আনা হয়েছে ঢাকায়
নিখোঁজের ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল ২ পর্যটকের লাশ
ভারত থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় নারী-শিশুসহ আটক ১৬
রাফসানের সঙ্গে প্রেম নিয়ে মুখ খুললেন জেফার
সংবাদমাধ্যমের গাড়িতে বোমা হামলায় ৫ সাংবাদিক নিহত
সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সচিবালয়ে আগুনের সূত্রপাত নিয়ে যা জানালেন ফায়ারের ডিজি
শেখ হাসিনাকে ভারত কি ফেরত পাঠাবে? আল–জাজিরার প্রতিবেদন
সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় ফায়ার সার্ভিস কর্মী নিহত
৬ ঘণ্টা পর সচিবালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে
সচিবালয়ের আগুন লাগা ভবনে রয়েছে যেসব মন্ত্রণালয়
মধ্যরাতে সচিবালয়ে ভয়াবহ আগুন, বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আট ও নয়তলা