শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

যা আছে বৈষম্য বিরোধী বিলে

সমান অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় বৈষম্য নিরোধে মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ‘বৈষম্য বিরোধী বিল-২০২২’ উত্থাপন করেছেন।

বিলটি পরীক্ষা করে ৩০ দিনের মধ্যে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য আইন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।

প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, বৈষম্য নিরোধে একটি মনিটরিং কমিটি থাকবে। যার সভাপতি হবেন আইনমন্ত্রী। এ ছাড়া, সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব বা তার মনোনীত অন্যূন যুগ্ম-সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তারা এর সদস্য হবেন।

বিলে বলা হয়েছে, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের অধীনে একটি বৈষম্য বিরোধী সেল থাকবে বলে প্রস্তাবিত আইনে বিধান রাখা হয়েছে। এ ছাড়া, বৈষম্য বিরোধী জাতীয় ও স্থানীয় কমিটি গঠনেরও বিধান রাখা হয়েছে।

বৈষম্যমূলক কাজ কী

বিলে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি ধর্ম, বর্ণ, গোত্র জাতি, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, ভাষা, বয়স, লিঙ্গ, শারীরিক, মানসিক বা তৃতীয় লিঙ্গ, জন্মস্থান, জন্ম, পেশা এবং অস্পৃশ্যতার অজুহাতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নিচের কাজগুলো করলে তা বৈষম্যমূলক কাজ বলে গণ্য হবে-

  • কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর সর্বসাধারণের স্থলে প্রবেশ বা উপস্থিতিতে বাধা প্রদান, নিয়ন্ত্রণ অথবা সীমাবদ্ধতা আরোপ করা;
    সরকারি আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা বেসরকারি অফিসের সেবা প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত করা;
  • কোনো পণ্য বা সেবা আইনানুগভাবে উৎপাদন, বিক্রয় অথবা বিপণন করতে বাধা দেওয়া বা আইনে নির্ধারিত কোনো সুবিধা বা পণ্য বা সেবা গ্রহণে নিয়ন্ত্রণ ও সীমাবদ্ধতা আরোপ করা;
  • উপযুক্ত কারণ ব্যতীত পিতা-মাতার পরিচয় প্রদানে অসমর্থতার কারণে কোনো শিশুকে ‍শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি করতে অস্বীকৃতি বা অমত বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি বা বাধা দেওয়া বা সমান সুযোগ-সুবিধা প্রদান বা অবস্থানের ক্ষেত্রে পার্থক্য, বঞ্চনা, বিধি-নিষেধ আরোপ, সীমাবদ্ধকরণ, শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বহিষ্কার বা অন্য যেকোনো ধরনের বৈষম্য করা;
  • প্রতিবন্ধী বা তৃতীয় লিঙ্গের হওয়ার কারণে কোনো শিশুকে পরিবারে প্রতিপালন না করে বিশেষ কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠানের কাছে হস্তান্তর করা বা প্রতিবন্ধিতার অজুহাতে পরিবারে বসবাসে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা;
  • কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে কোনো বৈধ পেশা বা চাকরি গ্রহণ বা বৈধ ব্যবসা পরিচালনা থেকে নিষিদ্ধ করা;
  • কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে কোনো উৎসব বা অনুষ্ঠানের আয়োজন ও তাতে প্রবেশ ও অংশ নেওয়ার বা নিজস্ব ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রবেশ ও অংশগ্রহণ বা নিজ ধর্ম অনুযায়ী দাফন বা শেষকৃত্য বা অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া বা সৎকার সম্পাদন ও যোগদানে বাধা প্রদান করা;
  • সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা বেসরকারি চাকরিতে নিয়োগ, ছুটি, পদোন্নতি, বদলি, বেতন-ভাতা-মজুরি বা সুযোগ-সুবিধাদি প্রাপ্তিতে পার্থক্য, বঞ্চনা, বিধি-নিষেধ আরোপ, সীমাবদ্ধকরণ বা পদত্যাগ করতে বাধ্য করা বা চাকরিচ্যুত করা;
  • কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে বাড়ি ভাড়া না দেওয়া বা বসবাসের স্থান প্রদানে অস্বীকৃতি বা অমত প্রদান করা বা আবেদন অনুমোদন না করা বা কঠিন শর্ত আরোপ করা;
  • কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে তার বা তাদের বাসস্থানের অভ্যন্তরে প্রবেশে বাধা দেওয়া, বাসস্থান বা এলাকা থেকে উচ্ছেদ বা এলাকা বা বাসস্থান ত্যাগে বাধ্য করা;
  • গ্রাম্য সালিস বা সামাজিকভাবে বা ধর্মীয়ভাবে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে এক ঘরে করা, সামাজিকভাবে বয়কট করা বা হয়রানি করা;
  • তালাকপ্রাপ্ত, বিধবা বা স্বামী পরিত্যক্তা অথবা বৈবাহিক সম্পর্কের কারণে বৈষম্যমূলক আচরণ করা;
  • কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে কোনো ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান বা রীতি-নীতি পালন করা থেকে বিরত রাখা বা তাদের অন্য কোনো ধর্ম গ্রহণ ও পালন বা ত্যাগ করতে বাধ্য করা;
  • কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে আইনানুগভাবে সম্পত্তি অর্জনে ও হস্তান্তরে বাধা প্রদান করা এবং সম্পত্তিতে অধিকার বা উত্তরাধিকার বঞ্চিত করা;
  • স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সামাজিক, রাজনৈতিক, ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা।

বিলটি সংসদে তোলার আপত্তি জানিয়ে বিএনপির হারুনুর রশীদ ‘পাবলিক প্লেসের’ সংজ্ঞায় ধর্মীয় উপাসনালয় রাখার বিরোধিতা করে বলেন, ‘ধর্মীয় উপাসনালয় পাবলিক প্লেস নয়। মসজিদে ভিন্ন ধর্মের কারও প্রবেশের অনুমতি নেই। বিলে বলা হয়েছে ধর্মীয় স্থানে প্রবেশ করতে না দিলে বৈষম্য হবে–এর ব্যাখ্যা চাই।’

প্রস্তাবিত আইনের ৩(ঘ) ধারার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শিশুর পরিচয় থাকতে হবে। পিতৃ পরিচয়ে সমস্যা থাকলে মাতৃ পরিচয় থাকতে হবে। নানী-নানা তো থাকবে। এই বিধান থাকলে ব্যাভিচারকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে। বিষয়টি পরিষ্কার করতে হবে।’

বিলের ওই ধারায় বলা হয়েছে, উপযুক্ত কারণ ব্যতীত পিতা-মাতার পরিচয় প্রদানে অসমর্থতার কারণে কোনো শিশুকে ‍শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি করতে অস্বীকৃতি বা অমত বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি বা বাধা দেওয়া বা সমান সুযোগ-সুবিধা প্রদান বা অবস্থানের ক্ষেত্রে পার্থক্য, বঞ্চনা, বিধি-নিষেধ আরোপ, সীমাবদ্ধকরণ, শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বহিষ্কার বা অন্য যে কোনো ধরনের বৈষম্য করা যাবে না।

এসএ/

Header Ad
Header Ad

অবৈধ বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার নির্দেশ অমিত শাহর

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ছবি: সংগৃহীত

ভারতে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারীদের অবৈধভাবে প্রবেশ, নথিপত্র সংগ্রহ ও বসবাসে সহায়তাকারী নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন অমিত শাহ।

দিল্লির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর তিনি এই নির্দেশনা দেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নবনির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্ত, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশীষ সুদ ও দিল্লি পুলিশের কমিশনার সঞ্জয় অরোরা।

বৈঠকে অমিত শাহ বলেন, অবৈধ অনুপ্রবেশ ভারতের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি এবং এটি কঠোরভাবে মোকাবিলা করা হবে। তিনি অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের শনাক্ত ও প্রত্যাবাসনের নির্দেশও দিয়েছেন।

দিল্লির শালিমার বাঘ থেকে নির্বাচিত বিজেপি বিধায়ক রেখা গুপ্ত মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গত ২০ ফেব্রুয়ারি তিনি দিল্লির চতুর্থ নারী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।

ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারীদের নথিপত্র তৈরি ও বসবাসে সহায়তাকারী পুরো নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বৈঠকে অমিত শাহ আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রত্যাশা অনুযায়ী, দিল্লির "ডাবল ইঞ্জিন সরকার" উন্নত ও নিরাপদ রাজধানী গড়তে দ্বিগুণ গতিতে কাজ করবে।

Header Ad
Header Ad

ক্ষমতায় কে যাবে, তা ভারত নয়, নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ: হাসনাত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, বাংলাদেশের গণভবনে কে যাবে, তা ভারত থেকে নির্ধারিত হবে না, বরং সেটি ঠিক করবে বাংলাদেশের জনগণ। সংসদে কারা যাবেন, মসনদে কে বসবে—এই সিদ্ধান্ত দেশের খেটে খাওয়া মানুষ নেবে।

শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউতে জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, "বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে বিভাজনের রাজনীতি জিইয়ে রাখা হয়েছে। কিন্তু আমরা বিভাজনের রাজনীতি নয়, একতার রাজনীতি করব। বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে নতুনভাবে গঠন করব।"

তিনি আরও বলেন, "গত ৫৩ বছরে আমরা জাতি হিসেবে গড়ে উঠতে পারিনি। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো ভেঙে পড়েছে। স্বাধীন পুলিশ, বিচার বিভাগ গড়তে পারিনি। আমরা একটি কার্যকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারিনি। কিন্তু তরুণরা এই বাংলাদেশকে নতুনভাবে গঠন করবে এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যকরভাবে পরিচালনা করবে।"

বিদেশনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "বিদেশের সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকবে, কিন্তু কোনো দেশের প্রেসক্রিপশনের ওপর নির্ভরশীল থাকব না। আমাদের তরুণরা যখন রক্ত দিতে শিখেছে, তখন তাদের কেউ দমিয়ে রাখতে পারবে না।"

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, "প্রবীণদের অভিজ্ঞতা ও তরুণদের উদ্দীপনা মিলিয়ে আমরা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ে তুলব। পরিবারতন্ত্রের যুগ শেষ হয়েছে। যোগ্যতার ভিত্তিতেই নেতৃত্ব আসবে। আমরা এমন বাংলাদেশ চাই, যেখানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

নতুন দলের সঙ্গে আলোচনার দরজা খোলা থাকবে: জামায়াতের সেক্রেটারি

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দলকে স্বাগত জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, নতুন দলের সঙ্গে যেকোনো বিষয়ে আলোচনা ও সংলাপের পথ খোলা থাকবে।

শুক্রবার বিকেলে সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির আহমেদ আলী কাসেমী, বিকল্পধারার নেতা মেজর (অব.) আব্দুল মান্নান, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমেদ, লেবার পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ইসলামী ঐক্য জোটের সহসভাপতি জসিম উদ্দিন, বিএলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদের প্রমুখ।

সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামী বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। নতুন দলের সঙ্গে জোট গঠনের সম্ভাবনা রয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, "আলাপ-আলোচনার পথ সবসময়ই খোলা থাকে। নতুন দলের ক্ষেত্রেও সেই সম্ভাবনা থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অবৈধ বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার নির্দেশ অমিত শাহর
ক্ষমতায় কে যাবে, তা ভারত নয়, নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ: হাসনাত
নতুন দলের সঙ্গে আলোচনার দরজা খোলা থাকবে: জামায়াতের সেক্রেটারি
ভারত-পাকিস্তানপন্থীর কোনো ঠাঁই বাংলাদেশে হবে না: নাহিদ ইসলাম
জাতীয় নির্বাচনের গুরুত্ব অন্তর্বর্তী সরকার বুঝতে পারছে না : দুদু
খালেদা জিয়ার মতো সাজলেন কিশোরী, ছবি তুলতে উৎসুক জনতার ভিড়!
ম্যানসিটিতে যোগ দিলেন নতুন মেসি
একটি দল বেহেশতের টিকিট বিক্রি করছে বলে সতর্ক করেছেন তারেক রহমান
অমর একুশে বইমেলার পর্দা নামছে আজ
নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বিএনপির দুই নেতা
সরকারি ও আধা-সরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার পাবেন জুলাই শহীদ পরিবারের সদস্যরা
টাঙ্গাইলে প্রথমবার ‘বই বিনিময়’ সংগ্রহ করা যাচ্ছে প্রিয় লেখকের পছন্দের বই
বর্তমান সংবিধান ফেলে দিয়ে নতুন সংবিধান গ্রহণযোগ্য নয়: ড. কামাল হোসেন
জাতীয় নাগরিক পার্টির শীর্ষ ১০টি পদ চূড়ান্ত, থাকছেন যারা
দলে দলে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আসছেন ছাত্র-জনতা
সেপ্টেম্বরে এশিয়া কাপ, ভারত-পাকিস্তানের গ্রুপে থাকবে না বাংলাদেশ
বাংলাদেশ থেকে ইলিশ নিতে চায় চীন
ভারতে পাচারকালে চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে আড়াই কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ
ভাঙ্গা থানার ওসি শফিকুল ইসলামসহ ৪ পুলিশ সদস্য গ্রেফতার
নতুন দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ ও জাপা বাদে সব দল আমন্ত্রিত