সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তিতে সম্মত ইউক্রেন  

ছবিঃ সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্র্রের সঙ্গে বড় খনিজ চুক্তির শর্তাবলিতে সম্মত হয়েছে ইউক্রেন। কিয়েভের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা এ কথা বলেছেন।

“আমরা বেশ কয়েকটি ভালো সংশোধনীতে একমত হয়েছি এবং এটিকে একটি ইতিবাচক ফলাফল হিসেবে দেখছি,” আর কোনো বিবরণ না দিয়ে বলেন ওই কর্মকর্তা ।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটন প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার থেকে সম্ভাব্য ৫০০ বিলিয়ন ডলার রাজস্বের অধিকারের প্রাথমিক দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। কিন্তু যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনকে দৃঢ় নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেয়নি, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইউক্রেনীয় দাবি।

দুই নেতা একে অপরের বিরুদ্ধে তীব্র বাক্য বিনিময়ের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন যে তিনি আশা করছেন, এই সপ্তাহে ওয়াশিংটনে তার ইউক্রেনীয় প্রতিপক্ষ ভলোদিমির জেলেনস্কি চুক্তিতে স্বাক্ষর করবেন।

কোনো চুক্তিতে পৌঁছানোর বিষয়টি নিশ্চিত না করেই, ট্রাম্প মঙ্গলবার বলেন, চুক্তির বিনিময়ে ইউক্রেন ‘লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অধিকার’ পাবে।

“তারা খুব সাহসী,” তিনি সাংবাদিকদের বলেন।

“কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ এবং সামরিক সরঞ্জাম ছাড়া এই যুদ্ধ খুব অল্প সময়ের মধ্যেই শেষ হয়ে যেত।” যোগ করেন ট্রাম্প।

ইউক্রেনে মার্কিন সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ সরবরাহ অব্যাহত থাকবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, “হয়তো রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি না হওয়া পর্যন্ত... আমাদের একটি চুক্তি করতে হবে, অন্যথায় এটি চলতেই থাকবে।”

ট্রাম্প আরও বলেন, “যেকোনো শান্তি চুক্তির পর ইউক্রেনে “শান্তিরক্ষা’ প্রয়োজন হবে। তবে তা সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে।”

গত সপ্তাহেই ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘একনায়ক’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন এবং যুদ্ধ শুরু করার জন্য রাশিয়াকে নয় বরং ইউক্রেনকে দোষারোপ করেছেন বলে মনে হচ্ছে, যখন ইউক্রেনের নেতা ৫০০ বিলিয়ন ডলারের খনিজ সম্পদের জন্য মার্কিন দাবি প্রত্যাখ্যান করেন। বলেন, মার্কিন রাষ্ট্রপতি রাশিয়ার তৈরি ‘ভুল তথ্যের জায়গায়’ বাস করছেন।

তিন বছর আগে মস্কো পূর্ণাঙ্গ আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ট্রাম্প ইউক্রেনের পূর্ববর্তী সামরিক ও অন্যান্য সাহায্যের বিনিময়ে দেশটির খনিজ সম্পদে প্রবেশাধিকারের জন্য চাপ দিচ্ছেন।

জেলেনস্কি যুক্তি দেন যে এত বেশি আমেরিকান সাহায্য এখনো পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। তিনি আরও বলেন, “আমি আমাদের রাষ্ট্র বিক্রি করতে পারি না।”

মঙ্গলবার, ট্রাম্প বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ৩০০ থেকে ৩৫০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। আমরা সেই টাকা ফেরত পেতে চাই। আমরা দেশকে একটি খুব বড় সমস্যার মধ্য দিয়ে সাহায্য করছি... কিন্তু আমেরিকান করদাতারা এখন তাদের টাকা ফেরত পাবেন।”

ইউক্রেনের উপ-প্রধানমন্ত্রী ওলহা স্টেফানিশিনা মঙ্গলবার খনিজ চুক্তির বিষয়ে প্রথম রিপোর্ট করা ফিনান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, চুক্তিটি ‘ছবির একটি অংশ মাত্র’।

“আমরা মার্কিন প্রশাসনের কাছ থেকে একাধিকবার শুনেছি যে এটি একটি বৃহত্তর ছবির অংশ,” আলোচনার নেতৃত্বদানকারী স্টেফানিশিনা বলেন।

ইউক্রেনীয় সূত্রের মতে, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির কাছ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে তার আরও কিছু কঠিন দাবি থেকে সরে আসতে হয়েছে এবং এই চুক্তির অনেক বিবরণের জন্য আরও আলোচনার প্রয়োজন হবে।

ইউক্রেনের নিউজ ওয়েবসাইট ইউক্রেনস্কা প্রাভদা জানিয়েছে যে খনিজ চুক্তিটি ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রি সিবিহা এবং মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও স্বাক্ষর করবেন।

নিউজ সাইটের অর্থনীতি ইউনিট ইপি জানিয়েছে যে দুটি দেশ একটি পুনর্গঠন বিনিয়োগ তহবিল গঠনেও সম্মত হয়েছে।

ইউক্রেনে লিথিয়াম এবং টাইটানিয়ামসহ গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এবং খনিজ পদার্থের বিশাল মজুদ রয়েছে। পাশাপাশি বিশাল পরিমাণে কয়লা, গ্যাস, তেল এবং ইউরেনিয়াম রয়েছে।

গত বছর জেলেনস্কি ইউক্রেন এবং তার পশ্চিমা অংশীদারদের কাছে একটি ‘বিজয় পরিকল্পনা’ উপস্থাপন করেছিলেন যাতে প্রস্তাব করা হয়েছিল যে যুদ্ধের শেষে বিদেশী সংস্থাগুলি দেশগুলির কিছু খনিজ সম্পদে প্রবেশাধিকার পেতে পারে।

মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছিলেন যে তিনি ইউক্রেনের রাশিয়া-অধিকৃত অঞ্চলগুলিসহ বিরল খনিজ পদার্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রবেশাধিকার দেওয়ার জন্য উন্মুক্ত।

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন