শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নাসরীন জাহানের একগুচ্ছ কবিতা

এবং

নাসরীন জাহান

আমি যখন বৃদ্ধ অন্তিম শয্যায়, এবং
ধুসর প্রদীপ আমার কাছবর্তী,
দীর্ঘশ্বাসের ছায়া তোমার মোমবাতি ঘিরে আবর্তিত।
এবং তুমি পাঠ করছো নিজের অক্ষর এবং
স্মরণ করো, অজস্র সুন্দর মুহূর্ত
সেই বাছুর আর ভেড়ার পাল, এবং পাহাড় এবং
আর রোদ দুপুর আর শহর, তোমার প্রভাত,
যা আমার সাথে পেরিয়েছিলে ছায়ায়,

যেখানে আমার মিথ্যেগুলোও
পছন্দ ছিল তোমার, যা ছিল কারুকার্যে আকীর্ণ,
এখানে আমি তুমি মানে এক শব্দে একাকার
যেহেতু অন্তিমে সূর্য হাসছে, চাঁদ ফুটছে,আর আকাশ
যে আমার আজীবনের ঈর্ষা।
যেখানে যে আকাশ দেখি, ভাষাহীন দিন!

আমি আজীবন তোমার কষ্টগুলো ভালোবেসে গেছি।
তারার চাটাই নামিয়ে এনে কেউ যেন ঢেকে
দেয় আমাকে অসহ্য আগরবাতির গন্ধ,
খোলা আসমান, আর আসমান আমার জীবন,
মনে পড়ে কত রূপ ছিল আমার আর অদ্ভুত মন,
ভালোবাসতো কত রকমজন।

কোনো একটা ভালো বই পড়তে পড়তে
করো আমাকে স্মরণ,
তোমার আনন্দ, আমি আজীবন আমি প্রকাশ্য করে গেছি।
আমার সুখ আকাশ কে জানিও,
এবং, ফুলদানি ফুলে সাজিও
যেন কাতরে হওনা ডুবিও,
তখন দিন যখন করে সন্ধ্যা তোমার বরণ,
অন্তিমে কেউ যেন প্রেমের কথা শুনিয়ে শিস দেয়,

২.
বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে,
নাসরীন জাহান

 

বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে যেন ভূমিষ্ট হওয়ার পর থেকেই এতো শুনেছি, এতো শুনেছি,
প্রথমে আব্বা, পড়ে নানা বাড়ির আওয়ামী করা এখলাস মামা।
আমার আগ্রহী মুখ দেখে তাঁরা নিরন্তর মুজিব নামে এমন মুখর থাকতেন,
মনে হতো তিনি বাংলার রূপকথার রাজা
পাকিস্তানিরা রাক্ষস।

যুদ্ধের স্মৃতি কত জায়গায় যে লিখেছি।
স্কুল ভর্তির আগেই স্বাধীন বাংলা বেতারের জয় বাংলা বাংলার জয়, রেডিওতে শুনে শুনে মুখস্থ ছিলো।
রেডিও তখন আর সবার মতোন আমার কাছেও ছিলো জাদুবাক্সের মতো।

ক্লাস ফাইভে হঠাৎ বাড়িতে কবরশূন্যতা।
শহর থেকে গ্রামে বেড়াতে গেছিলাম।
প্রায় পুরো পরিবারসহ বঙ্গবন্ধু হত্যা শুনে আমি মাঠে মাঠে
গ্রামে গ্রামে কত যে কেঁদেছি। (কী অদ্ভুত লাগে, এই স্বাধীন দেশে লবিং ছাড়া কিছু হয় না।
ঘৃনা করি লবিং)

এই লেখাটা এই দেশ এনে দেয়া বঙ্গবন্ধুর উদ্দেশ্যে,,

সেইরাতে, অনেক ঘুমেও ঘুম ছিলো না
অনেক রাতেও চাঁদ ছিলো না অনেক
আঁধারে হিম ছিলো না,
সেইরাতে।

থমকে দাঁড়ালো ঋতু,
সেদিন প্রেমের উষ্ণতা ছিলো না,
সেদিন কথারাত মুখর ছিল না
সেদিন ভোরের স্তব্ধ সূর্য
লেকের জলে রঙের ভাসান
অদ্ভুত প্রচ্ছায়া,

আগে মনে হতো জীবন জীবের বন,
সেই বনে শুধু প্রাণের বসবাস,
সেইরাতে সব উলটে গেল,
সারারাত ধরে স্তব্ধ শব্দ,
হাহাকার উন্মাদ।

পাথর কাটার মতো করে তারা
মানুষ কাটলো, নেতার মাথা ছিটকে
ছিটকে বিস্ময় দুই চোখ!
চশমা গড়ালো, জামায় জামায়
রক্তের উচ্ছ্বাস।

জীবের বন জীবন শূন্যহীন।
তারাহীন আর শূন্যহীনতার শূন্য,
জীব নড়ে না প্রাণ হাসে না
আঁধারের গুঞ্জন।

এরপর কত শব্দ গড়ালো, হাত গড়ালো
পা ছুটে গেলো মাথার সাথে জুতো জড়ালো,
স্রোতের মতোন ধানমন্ডিতে রক্তের ক্যানভাস।

বিবর বাজন মতো,
অদ্ভুত এক এতিম জাতি,
আলোহীন আর রোদহীন রাত
এলে যেন আর জোছনা জ্বলে না,
তারার আকাশ পাখনা মেলে না,
বিষণ্ণ বিস্ময়,
যারা পিষেছিল তারা ছিল তাঁর সঙ্গবন্ধু।

যাঁর পাঁজরে যেন শত শত হাড়,
যাঁর প্রাণে যেন শত শত মন
যার মনে মনে শত শত রঙ
একটা দেশের ক্যানভাস কারুকার,

অনেক আঁধার অনেক সবুজ দিন
দাঁড়িয়ে আছে, থাকে রোজ দিনে
শক্ত অন্ধকার!
রক্তের নামে রঙতুলি নিশ্চুপ।
সবার মাথার ছায়া সরে গেলো,
সবার রোদে মুখ ঝলসালো,
সবাই ভেতরে একা হয়ে গেল,

আসুন বঙ্গবন্ধু

অদ্ভুত জীবন গান।

নাসরীন জাহান

মনে হয় বলি, অনেক ক্লান্ত আমি ন্যাড়ার শহরে চিরুনি বিক্রি করি,
চিরুনি ভেঙে চুরচুর দেখি, ওদের চোখের মণি জেগে গেছে।
বেগানা রাত্রি এসে ঢেকে দেয় স্তন, ধেয়ে ওঠে নীলগিরি,
এ এক অদ্ভুত শীত ভাবতে ভাবতে ঘুম মরে যায় রোজ।
পাহাড় পাহাড় ডাকি শব্দহীন প্রতিবিম্ব কান বুজে দেয়।

ঘুম কিনবেন ঘুম? ফেরিওয়ালার হাতে ঝাঁপাতেই বেসামাল
হয়ে দেখি, সব উড়ে গেছে, বিহ্বল চোখ তার পূর্ণিমায় স্থির,
ভিড় করে আমরাও উড়তে থাকি অদ্ভুত এক ঈশ্বরীর দিকে
দেখি, যেখানে প্রাণ নেই সেখানে প্রকৃতি আরও সুন্দর
মন আমাকে ছেড়ে বলে, পরজনমে এরচেয়ে বেশি সুন্দর নেই।

পরকাল লোভীদের দেখিনি তো, এ জনমে কোন ছাড় দিতে?
সব জগতেই আমরা বিড়ালের সামনে প্রতিদিন ইঁদুর।
ঢোলকলমি ফণা তোলে আর প্রাণ হোঁচট খায় প্রেম ছুঁতে গিয়ে
মন বসে থাকে শৈশবে, তরুণে, দেহ বৃদ্ধ হতে থাকে রোজ,
মনে হয়, জড়তার চাইতে মৃত্যুর অধিকার অনেক সবুজ।

৪.
ফের

জেলাস?
নাসরীন জাহান।

কী হয়েছে? জেলাস?
কারণ? জলের মাস?
পুড়ে থই থই ঘাস?
জেলাস?

আকাশে আগুন লেগেছে?
বাতাসে ফাগুন ভেগেছে?
ফাগুন প্রচুর রেগেছে?

জেলাস?
পুড়ে গেছে রোদের শ্বাস?

চলো একসাথে হাঁটি,
চলো নির্মাণে মাটি,
ভাস্কর?
ভেসেছে প্রাণের চর?
ভেসেছে রাতের আকাশ, ডুবেছে মন,
কিন্তু তাহার সাথে তোমাকে দেখে,
মৃত্যুকে পড়ছে স্মরণ।

জেলাস?
পোড়া পোড়া ঘ্রাণ পাচ্ছি!

 

 

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টায় রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার।

উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের পর থেকে মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দীর্ঘদিনের নজরদারির পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা
বাংলাদেশ পুলিশে ১৬টি শূন্য পদে নিয়োগ, আবেদন শুরু ২ ফেব্রুয়ারি