বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নাসরীন জাহানের একগুচ্ছ কবিতা

এবং

নাসরীন জাহান

আমি যখন বৃদ্ধ অন্তিম শয্যায়, এবং
ধুসর প্রদীপ আমার কাছবর্তী,
দীর্ঘশ্বাসের ছায়া তোমার মোমবাতি ঘিরে আবর্তিত।
এবং তুমি পাঠ করছো নিজের অক্ষর এবং
স্মরণ করো, অজস্র সুন্দর মুহূর্ত
সেই বাছুর আর ভেড়ার পাল, এবং পাহাড় এবং
আর রোদ দুপুর আর শহর, তোমার প্রভাত,
যা আমার সাথে পেরিয়েছিলে ছায়ায়,

যেখানে আমার মিথ্যেগুলোও
পছন্দ ছিল তোমার, যা ছিল কারুকার্যে আকীর্ণ,
এখানে আমি তুমি মানে এক শব্দে একাকার
যেহেতু অন্তিমে সূর্য হাসছে, চাঁদ ফুটছে,আর আকাশ
যে আমার আজীবনের ঈর্ষা।
যেখানে যে আকাশ দেখি, ভাষাহীন দিন!

আমি আজীবন তোমার কষ্টগুলো ভালোবেসে গেছি।
তারার চাটাই নামিয়ে এনে কেউ যেন ঢেকে
দেয় আমাকে অসহ্য আগরবাতির গন্ধ,
খোলা আসমান, আর আসমান আমার জীবন,
মনে পড়ে কত রূপ ছিল আমার আর অদ্ভুত মন,
ভালোবাসতো কত রকমজন।

কোনো একটা ভালো বই পড়তে পড়তে
করো আমাকে স্মরণ,
তোমার আনন্দ, আমি আজীবন আমি প্রকাশ্য করে গেছি।
আমার সুখ আকাশ কে জানিও,
এবং, ফুলদানি ফুলে সাজিও
যেন কাতরে হওনা ডুবিও,
তখন দিন যখন করে সন্ধ্যা তোমার বরণ,
অন্তিমে কেউ যেন প্রেমের কথা শুনিয়ে শিস দেয়,

২.
বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে,
নাসরীন জাহান

 

বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে যেন ভূমিষ্ট হওয়ার পর থেকেই এতো শুনেছি, এতো শুনেছি,
প্রথমে আব্বা, পড়ে নানা বাড়ির আওয়ামী করা এখলাস মামা।
আমার আগ্রহী মুখ দেখে তাঁরা নিরন্তর মুজিব নামে এমন মুখর থাকতেন,
মনে হতো তিনি বাংলার রূপকথার রাজা
পাকিস্তানিরা রাক্ষস।

যুদ্ধের স্মৃতি কত জায়গায় যে লিখেছি।
স্কুল ভর্তির আগেই স্বাধীন বাংলা বেতারের জয় বাংলা বাংলার জয়, রেডিওতে শুনে শুনে মুখস্থ ছিলো।
রেডিও তখন আর সবার মতোন আমার কাছেও ছিলো জাদুবাক্সের মতো।

ক্লাস ফাইভে হঠাৎ বাড়িতে কবরশূন্যতা।
শহর থেকে গ্রামে বেড়াতে গেছিলাম।
প্রায় পুরো পরিবারসহ বঙ্গবন্ধু হত্যা শুনে আমি মাঠে মাঠে
গ্রামে গ্রামে কত যে কেঁদেছি। (কী অদ্ভুত লাগে, এই স্বাধীন দেশে লবিং ছাড়া কিছু হয় না।
ঘৃনা করি লবিং)

এই লেখাটা এই দেশ এনে দেয়া বঙ্গবন্ধুর উদ্দেশ্যে,,

সেইরাতে, অনেক ঘুমেও ঘুম ছিলো না
অনেক রাতেও চাঁদ ছিলো না অনেক
আঁধারে হিম ছিলো না,
সেইরাতে।

থমকে দাঁড়ালো ঋতু,
সেদিন প্রেমের উষ্ণতা ছিলো না,
সেদিন কথারাত মুখর ছিল না
সেদিন ভোরের স্তব্ধ সূর্য
লেকের জলে রঙের ভাসান
অদ্ভুত প্রচ্ছায়া,

আগে মনে হতো জীবন জীবের বন,
সেই বনে শুধু প্রাণের বসবাস,
সেইরাতে সব উলটে গেল,
সারারাত ধরে স্তব্ধ শব্দ,
হাহাকার উন্মাদ।

পাথর কাটার মতো করে তারা
মানুষ কাটলো, নেতার মাথা ছিটকে
ছিটকে বিস্ময় দুই চোখ!
চশমা গড়ালো, জামায় জামায়
রক্তের উচ্ছ্বাস।

জীবের বন জীবন শূন্যহীন।
তারাহীন আর শূন্যহীনতার শূন্য,
জীব নড়ে না প্রাণ হাসে না
আঁধারের গুঞ্জন।

এরপর কত শব্দ গড়ালো, হাত গড়ালো
পা ছুটে গেলো মাথার সাথে জুতো জড়ালো,
স্রোতের মতোন ধানমন্ডিতে রক্তের ক্যানভাস।

বিবর বাজন মতো,
অদ্ভুত এক এতিম জাতি,
আলোহীন আর রোদহীন রাত
এলে যেন আর জোছনা জ্বলে না,
তারার আকাশ পাখনা মেলে না,
বিষণ্ণ বিস্ময়,
যারা পিষেছিল তারা ছিল তাঁর সঙ্গবন্ধু।

যাঁর পাঁজরে যেন শত শত হাড়,
যাঁর প্রাণে যেন শত শত মন
যার মনে মনে শত শত রঙ
একটা দেশের ক্যানভাস কারুকার,

অনেক আঁধার অনেক সবুজ দিন
দাঁড়িয়ে আছে, থাকে রোজ দিনে
শক্ত অন্ধকার!
রক্তের নামে রঙতুলি নিশ্চুপ।
সবার মাথার ছায়া সরে গেলো,
সবার রোদে মুখ ঝলসালো,
সবাই ভেতরে একা হয়ে গেল,

আসুন বঙ্গবন্ধু

অদ্ভুত জীবন গান।

নাসরীন জাহান

মনে হয় বলি, অনেক ক্লান্ত আমি ন্যাড়ার শহরে চিরুনি বিক্রি করি,
চিরুনি ভেঙে চুরচুর দেখি, ওদের চোখের মণি জেগে গেছে।
বেগানা রাত্রি এসে ঢেকে দেয় স্তন, ধেয়ে ওঠে নীলগিরি,
এ এক অদ্ভুত শীত ভাবতে ভাবতে ঘুম মরে যায় রোজ।
পাহাড় পাহাড় ডাকি শব্দহীন প্রতিবিম্ব কান বুজে দেয়।

ঘুম কিনবেন ঘুম? ফেরিওয়ালার হাতে ঝাঁপাতেই বেসামাল
হয়ে দেখি, সব উড়ে গেছে, বিহ্বল চোখ তার পূর্ণিমায় স্থির,
ভিড় করে আমরাও উড়তে থাকি অদ্ভুত এক ঈশ্বরীর দিকে
দেখি, যেখানে প্রাণ নেই সেখানে প্রকৃতি আরও সুন্দর
মন আমাকে ছেড়ে বলে, পরজনমে এরচেয়ে বেশি সুন্দর নেই।

পরকাল লোভীদের দেখিনি তো, এ জনমে কোন ছাড় দিতে?
সব জগতেই আমরা বিড়ালের সামনে প্রতিদিন ইঁদুর।
ঢোলকলমি ফণা তোলে আর প্রাণ হোঁচট খায় প্রেম ছুঁতে গিয়ে
মন বসে থাকে শৈশবে, তরুণে, দেহ বৃদ্ধ হতে থাকে রোজ,
মনে হয়, জড়তার চাইতে মৃত্যুর অধিকার অনেক সবুজ।

৪.
ফের

জেলাস?
নাসরীন জাহান।

কী হয়েছে? জেলাস?
কারণ? জলের মাস?
পুড়ে থই থই ঘাস?
জেলাস?

আকাশে আগুন লেগেছে?
বাতাসে ফাগুন ভেগেছে?
ফাগুন প্রচুর রেগেছে?

জেলাস?
পুড়ে গেছে রোদের শ্বাস?

চলো একসাথে হাঁটি,
চলো নির্মাণে মাটি,
ভাস্কর?
ভেসেছে প্রাণের চর?
ভেসেছে রাতের আকাশ, ডুবেছে মন,
কিন্তু তাহার সাথে তোমাকে দেখে,
মৃত্যুকে পড়ছে স্মরণ।

জেলাস?
পোড়া পোড়া ঘ্রাণ পাচ্ছি!

 

 

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪