রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা

গরুর গাড়ির ওপর থেকে ভেসে আসে আসমানীর কান্না। গুনগুন শব্দ চারদিকে ছড়ায়। আকাশী ওর কপালে হাত রেখে বলে, থাম মা। এখন কাঁদিস না। তোর শরীর খারাপ হয়ে যাবে। আমাদের আরও কত পথ হাঁটতে হবে কে জানে, ভারতের সীমান্তে গেলে আমাদের গরুর গাড়ি কি ঢুকতে দেবে?

–আমারও মনে হয় দেবে না। তুমি এখন শান্ত থাক মা। কান্নাকাটি করলে শরীর খারাপ হয়ে যাবে সোনামণি।

–চাচী, আপনি আমাকে অনেক মায়া করেছেন। এই গাড়িতে চড়ে যেতে না পারলে আমার আব্বা-আম্মা আমাকে নিয়ে গাছতলায় বসে থাকত।

–থাক মা, এসব কথা। আমরা বেনাপোল সীমান্তের কাছে এসেছি। আমরা একবার এই পথে কলকাতা ঘুরতে গিয়েছিলাম। রাস্তাটা আমার চেনা। দুপাশের গাছগুলোর দিকে তাকালে মন ভরে যায়। তাকিয়ে দেখ কত বড় গাছ। মনে হয় একশ বছর বয়স হয়েছে এই গাছগুলোর। এই গাছের ছায়ায় আমাদের দিন ভালো কাটবে।

আসমানী গাড়ির উপর উঠে বসে। যশোর রোডের গাছের দিকে তাকিয়ে বুক ভরে যায়। সন্তানের মৃত্যু গাছের ছায়ায় মায়া ছড়ায়। দুঃখ চেপে রেখে মনে জোর ফিরিয়ে আনে। নিজেকে বলে, বেঁচে থাকার কঠিন সময় এখন। এই সময়কে পার করতে হবে। হেরে গেলে চলবে না।
গাড়ি এসে থামে সীমান্তে। মারুফ এগিয়ে এসে শাশুড়িকে ধরে বলে, আমি আপনাকে নামাই আম্মা। আপনি আমার ঘাড়ে হাত রাখেন।

আকাশী ওকে ধরে গরুর গাড়ি থেকে নামে। মারুফ আবার সাফিয়াকে বলে, আপনি আমাকে ধরেন চাচী।

সাফিয়া নেমে বলে, আমরা দুজনে এবার আসমানীকে নামাই।

–আমরা দুজনে ওকে কোলে করে নামাব। তুমি যাও।

মারুফ সরে যায়। আকাশী আর সাফিয়া দুজনে ওকে কোলে নিয়ে নামায়। ওর ব্যবহৃত যেসব কাপড় লাগবে সেই পোটলাটা আকাশী নিজের কাছে রাখে। প্রয়োজনে সেগুলো দিয়ে ওর সেবা করতে হবে। মেয়েটাকে নিয়ে এতবড় একটা বিপদ হতে পারে এটা আকাশীর মাথায় ছিলনা। ওর কষ্টে নিজের বুক তোলপাড় করে। তারপরও দুজনে আসমানীকে নামিয়ে দাঁড় করায়। মেয়ের হাত ধরে পার হয় সীমান্ত। এর আগে মারুফের সঙ্গে সীমান্ত পার হয়ে বড় গাছের ছায়ায় দাঁড়িয়ে আছে বাবুল, নজরুল আর আমিনা। তিনজন লাফালাফি করে বলে, কি সুন্দর, কি সুন্দর!

মারুফ ধমক দিয়ে বলে, এই থাম তোরা। চুপ করে দাঁড়িয়ে থাক।

তিনজন চুপচাপ দাঁড়িয়ে যায়। বাবুল বলে, আমার খিদে পেয়েছে।

–আমারও খিদে পেয়েছে।

–আমরাও। আমিনা চেঁচিয়ে বলে, গরুর গাড়ি থেকে নেমে হাঁটতে হয়েছে সেজন্য বেশি খিদে পেয়েছে।

–ওই যে সবাই আসছে। খাওয়ার ব্যবস্থা হবে।

রবিউল, মোবারক সবাইকে নিয়ে বর্ডার পার হয়। ছেলেমেয়েরা ছুটে আসে, মাগো খিদে পেয়েছে। মাগো ভাত দাও।

আকাশী বলে, আমার হাঁড়িতে ভাত আছে। সবাইকে ভাত দেব।

মারুফ বলে, বাবা-চাচা এই রাস্তার নাম যশোর রোড। এই রাস্তা অনেকদিন ধরে যশোর রোড নামে পরিচিত।

–কিন্তু আমরাতো এখন ভারতে ঢুকেছি?

–ভারতের অংশের নামও যশোর রোড। সামনে তাকিয়ে দেখেন কত শরণার্থী ক্যাম্প হয়েছে। আমরা নিশ্চয় একটা ক্যাম্প পাব। চলেন এগোই।

–গরুর গাড়ি চলে গেছে। দেখ কত লোক হেঁটে হেঁটে আসছে।

–বাব্বা দেখে মনে হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ আসছে। এত মানুষকে কোথায় জায়গা দেয়া হবে।

–ইন্দিরা গান্ধী বুঝবেন কি করতে হবে। চল আমরা আগাই। একটা জায়গা খুঁজে নেই। নইলে আবার ফিরে যেতে হবে কিনা কে জানে?

–না, বাবা এভাবে ভাববেন না। আমরা যখন ঢুকেছি আমাদেরকে টিকে থাকতে হবে। বুকের ভেতর কষ্ট একটাই যে ছেলেটা মরে গেল।

দুহাতে চোখ মোছে মারুফ। কাছেই দাঁড়িয়ে আছে আসমানী। কিন্তু মুখে কোনো কথা নেই। ও এখন দরকার ছাড়া একদম কথা বলেনা।

সবাই এগিয়ে গিয়ে একটি বড় গাছের ছায়ায় বসে। শরণার্থীদের সাহায্য করার জন্য যারা আশেপাশে ছিল তারা এগিয়ে আসে। নির্মল বলে, এই গাছের নিচে আপনাদের দুটো তাঁবু করে দিচ্ছি।

–আমরা কি কিছু ভাত পাব?

–পাবেন। ডাল-ভাত-আলু ভর্তা এনে দিচ্ছি। এখানে এর বেশিকিছু খাওয়া হবে না।

–হ্যাঁ, হ্যাঁ, ঠিক বলেছেন। আামদের বেঁচে থাকাটাই দরকার।

–আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে মালামাল আসে। আমাদের সব সীমান্তে শরণার্থী ভরে গেছে।

–কি করব? পাক সেনারা গুলি ছাড়া আর কিছু বোঝে না। বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়া ছাড়া ওদের আর আনন্দ নেই। ওরা মানুষ চেনেনা। চেনে শুধু নিজেদের ছবি।

নির্মল সঙ্গে সঙ্গে বলে, আচ্ছা, ঠিক আছে চলুন। আপনাদের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি।

–আমরা দুটো পরিবার একসঙ্গে এসেছি।

–ঠিক আছে, দুটো ক্যাম্প বানিয়ে দেব।

ওরা তিনজন সামনে হেঁটে যায়। বাকিরা সবাই পেছনে হাঁটে। ওরা সামনে গিয়ে এক জায়গায় থামলে ছেলেমেয়েরা ভাত খাবার জন্য কাঁদতে শুরু করে।

আকাশী বলে, এই তোরা গাছের নিচে বস। আমি তোদের ভাত খাওয়াব। পোটলায় বেঁধে আনা ভাতের হাঁড়ি বের করে ছেলেমেয়েদেরকে থালা দিয়ে বলে, সবাই হাত ধুয়ে নে। আমি ভাত-তরকারি দিচ্ছি।

তারপর আসমানীর দিকে তাকিয়ে বলে, মাগো তুই খেতে আয়। তোর খাওয়া দরকার।

–হ্যাঁ, আমার ভীষণ খিদে পেয়েছে মা।

–আয় বস।

–বসতে কষ্ট হয়। মনে হয় শুয়ে থাকি।

–আমাদেরকে তাঁবু দিলে তোকে শোওয়ার ব্যবস্থা করে দেব। ভাত খেয়ে নে।

আসমানী ঘাসের ওপর বসে এদিক-ওদিকে মোড়ামুড়ি করে। একসময় ভাতের থালা টেনে নেয়।

একটুপরে নির্মল আর যাদব এসে বলে আপনাদের জন্য একটা তাবু ঠিক করেছি। কাছে দাঁড়িয়ে থাকা মারুফ বলে, আমি যাব আপনাদের সঙ্গে। বাবা ও চাচাকে নিয়ে যাব।

–হ্যাঁ, আসুন।

একটু দূরে দাঁড়িয়ে থাকা রবিউল ও মোবারককে নিয়ে মারুফ তাঁবুর কাছে যায়। একই ধরণের তাঁবুর পরিসর। কাছাকাছি করার কোনো সুযোগ নেই।

–বাবা, চাচা আপনারা এখানে থাকেন। আমি সবাইকে নিয়ে আসছি।

যাদব বলে, আপনাদেরকে শরণার্থী কার্ড দেয়া হবে। কাল সকালে নিয়ে আসব আমরা। এখন যাই।

–আচ্ছা বাবারা যাও। কাল দেখা হবে। তোমাদেরকে আশীর্বাদ করি।

নির্মল, যাদব, অসীম হাসতে হাসতে চলে যায়। ছোটদের খাওয়া হলে অবশিষ্ট ভাত সবাই একমুঠো করে খেয়ে ফেলে। তারপর জড়ো হয়ে যে যার তাঁবুর নিচে শুয়ে পড়ে। বেঁচে থাকার স্বস্তিতে আপ্লুত হয় সবাই। শুনতে পায় হেঁটে যাওয়া শরণার্থীর পায়ের শব্দ।

(চলবে)

এসএ/

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৩

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক