রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা

দুজনে বেশ খানিকটা সামনে গিয়ে রাস্তার দুপাশে দাঁড়ায়। দুজনেই বুঝতে পারে যে গাড়িটা আসতে বেশ সময় লাগবে। দূরত্বটা এখনও অনেক।

মারুফ মনে মনে স্বস্তি বোধ করে। সময় লাগাই ভালো, তাহলে আসমানীকে পরিস্কার করে ফেলতে পারবে ওর মা। গর্ভের পানি ও রক্তে ভিজে আছে ও। আহারে আসমানী! সবার জীবনে এক নতুন অভিজ্ঞতা হলো আজ। সন্তানটির জন্ম ও মৃত্যু ঘটে গেল মাটিতে এবং আকশের নিচে। এই স্মৃতি মৃত্যু পর্যন্ত কেউ ভুলবেনা। দূর থেকে দেখতে পায় আসমানীকে অন্য একটি শাড়ি পরাচ্ছে ওর মা।
সময় পেরিয়ে যায়। গরুর গাড়ি এগিয়ে আসছে। চারদিকে তাকালে পথ-প্রান্তর দেখে মন ভরে যায় রবিউলের। জোরে জোরে বলে, কি সুন্দর আমার দেশ। মনে হচ্ছে মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে রাখি।

- না, আব্বা আমরা যুদ্ধ করব। আমি শুধু শরণার্থী হব না। আপনাদেরকে ক্যাম্পে রেখে আমি ট্রেনিং নিতে যাব।
- ঠিক বলেছিস বাবা। আমিতো ভেবেছিলাম ছেলেটার মৃত্যু তোকে বসিয়ে দেবে।
- ওর মৃত্যু বুকে নিয়ে যুদ্ধ করব। যুদ্ধ শুরু না হলেতো ছেলেটার জন্ম রাস্তায় হতোনা। ঠিকমতো কবর দিতে পারলামনা।

কথা শেষ করে ফুঁপিয়ে কেঁদে ওঠে ও। রবিউলের চোখও পানিতে ভরে যায়। মাথা নিচু করে বসে থাকে। মনে হয় মৃত্যুর হৃদয়-ভাঙা কান্না স্তব্ধ করে ফেলেছে দুজনকে। চারদিকে বাসাতের শোঁ- শোঁ শব্দ। খোলা প্রান্তর জনশূন্য।

পাখিদের ওড়াউড়ি মাথার ওপর থেকে ভালোবাসার পরশ বুলোয়। রবিউল বিড়বিড়িয়ে বলে, আমাদের যুদ্ধ, আমাদের স্বাধীনতা
- তোরা আমাদের পাশে থাকিস পাখিরা।

ততক্ষণে গরুর গাড়ি এগিয়ে এসেছে। দুজনে মাথার উপর হাত তুলে রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে থাকে। গরুর গাড়ি কাছাকাছি এসে দাঁড়ায়। গাড়ি থেকে নামে ওয়াজেদ মিয়া। জিজ্ঞেস করে, কি হয়েছে আপনাদের? 

- আমরা আপনাদের সাহায্য চাই।
- কি হয়েছে?

রবিউল কাঁদ কাঁদ কন্ঠে বলে, আমার মেয়েটি গর্ভবতী ছিল। এই যে মারুফ আমার মেয়ের জামাই।

মারুফ বলে, আমরা গরুর গাড়িতে আনতে চেয়েছিলাম। কিন্তু একটাও খোঁজ পাইনি। শেষে হেঁটে রওনা করি। ওই যে সামনের বট গাছের নিচে আমার শাশুড়ি আর বউ বসে আছে।

রবিউল কাঁদতে কাঁদতে বলে, ওই বট গাছের নিচে আমার মেয়েটি একটি সন্তানের জন্ম দেয়। ছেলেটি জন্মের পর মরে গেছে।
- কি করেছেন আপনারা?
- ওকে কবর দেয়া হয়েছে। এই অবস্থায় মেয়েটি হাঁটতে পারবে না বলে আপনাদের সাহায্য চাই। গাড়িতে যদি জায়গা থাকে ওকে গাড়িতে তুলে নেন।
- জায়গা বের করব। চলেন বটগাছের কাছে যাই। ওখানে গাড়ির সবাইকে নামিয়ে জায়গা ঠিক করব। আমি গাড়িতে উঠবনা। আপনাদের সঙ্গে হাঁটব।

মারুফ ঝট করে ওনার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে।
রবিউল জিজ্ঞেস করে, তোমার নাম কি রে ভাই?

- মোবারক। আমি সাতগাঁ গ্রামে থাকি। ঠিক করেছি বউ-ছেলেমেয়েকে শরণার্থী ক্যাম্পে রেখে আমি ফিরে এসে মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে যুক্ত হব। ওরা যা করতে বলবে তাই করব। 

- বাব্বা, তুমিতো অনেক চিন্তা করেছ।

মোবারক গরুর গাড়ির চালককে বলে, সামনে এগোও। আমাদের সঙ্গে চলো। ওই বটগাছের কাছে গিয়ে থামবে।
গরুর গাড়ির সঙ্গে স্বামী আর মেয়ের জামাইকে আসতে দেখে আকাশী বুঝে যায় যে আসমানীর যাওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে। পোটলাগুলো পথের পাশে এনে জড়ো করে রাখে। আসমানীর দুহাত ধরে বলে, মা ওঠ। ওই দেখ ওরা গরুর গাড়ি জোগাড় করতে পেরেছে। দরকার হলে শুধু তোকে ওঠাব। আমরা সবাই হেঁটে যাব।

- আমার উঠতে কষ্ট হচ্ছে মা। আমি গরুর গাড়িতে বসতে পারবনা। তাহলে আমি যাব না।
- না গেলে এখানে কি করবি?
- মরে যাব। তারপর ছেলের সঙ্গে মাটির নিচে শুয়ে থাকব।

- কি বলছিস মারে। এটা কোনো কথা হলো। দেশ স্বাধীন হলে মনে রাখবি তোর ছেলে স্বাধীনতার জন্য প্রাণ দিয়েছে। ও আমার শহীদ নাতি।
- মাগো, তুমি এইভাবে বলতে পারলে?
- কেন পারবনা? এটাইতো সত্য। যুদ্ধের সময় না হলে আমরাতো পথে নামতাম না।
আসমানী কেঁদে উঠে মাকে জড়িয়ে ধরে বলে, তুমি আমাকে বাঁচিয়ে দিলে। সম্মানের শিক্ষা দিলে। সবার কাছে এভাবেই বলব।
- হ্যাঁ, বলবি, বলবি। আজীবন তোর স্মরণে এইকথা থাকবে।
- ওই দেখ গরুর গাড়ি কাছাকাছি এসে গেছে। চল রাস্তার ধারে গিয়ে দাঁড়াই।

পা টেনে হেঁটে রাস্তার কাছে যায় আসমানী। একটু পরে গরুর গাড়ির এসে থামে। মোবারক এগিয়ে এসে বলে, আমার বউ বাচ্চারা আছে। আমি আসমানীকে নিতে পারব গাড়িতে। মোবারক বউ সাফিয়াকে বলে, মেয়েটার বাচ্চা হয়ে মরে গেছে। ও হেঁটে যেতে পারবেনা। ওকে গাড়িতে নিতে হবে।

- হ্যাঁ, হ্যাঁ, নিব। আস মা আস।
গাড়িতে আছে মোবারকের দশ-পনেরো বছরের তিনজন ছেলেমেয়ে। ওরা একসঙ্গে বলে ওঠে, আমরাও মাঝে মাঝে হাঁটব। বুবুকে গাড়িতে উঠান। দেখি কতদূর হেঁটে যেতে পারি।
সবাই গাড়ি থেকে নেমে আসে। আকাশী এগিয়ে গিয়ে সাফিয়াকে বলে, আমি ওর মা। ওকে গাড়িতে একটু জায়গা দেবেন। আমি হেঁটে যাব।
- চলেন, ওকে গাড়িতে উঠাই। আয় মা। দুজনে আসমানীকে গাড়িতে উঠায়। ও গাড়িতে উঠেই গুটিসুটি হয়ে
শুয়ে পড়ে। বসে থাকার সাধ্য ওর নেই।

সাফিয়া বলে, মাগো এই বালিশটা মাথার নিচে দে। আমি গাড়িতে শোব বলে বালিশ রেখেছি। কাঁথা রেখেছি।
- আমিতো বিছিয়ে রাখা কাঁথার উপরে শুইলাম। নে, বালিশ দিচ্ছে তোর মাথার নিচে। আমরা দুজন তোর দুই পাশে বসব। আমার ছেলেমেয়েরা
হাঁটুক। যখন ওরা হাঁটতে পারবেনা, তখন ওরা গাড়িতে উঠে বসবে, আমরা দুজন নেমে যাব।
- আচ্ছা, ঠিক আছে। তাই হবে।

মোবারক গাড়োয়ান শফিককে বলে, তুমি আগাও। পথ একটাই। এদিক-ওদিক যেতে হবে না।
- আচ্ছা, সালাম হুজুর।
গরুর গাড়ি চলতে শুরু করে। ছেলেমেয়েরা দৌড়াতে শুরু করে। কিছুদূর গিয়ে থামে। মারুফও ওদের সঙ্গে দৌড়ে ওদের কাছে থাকে। বাবুল বলে, আপনি কেন
এসেছেন মারুফ ভাই?
- তোমরা যেন এদিক-ওদিক চলে না যাও সেজন্য। আমরা এখানে এখন দাঁড়িয়ে থাকব। তোমাদের বাবা এলে, আমার বাবা এলে, গরুর গাড়ি এলে
আমরা একসঙ্গে যাব।
- আচ্ছা তাই হবে। তাহলে আমরা এখানে বসি।
- তোমাদের নাম বল আমাকে।
- আমি বাবুল, আমি সবার বড়। আমি নজরুল, আমি মেজো। আমি আমিনা সবার ছোট।
- চলো ওই ঘাসের উপর বসি। কি সুন্দর চারদিক। সবাই মিলে ঘাসের ওপর বসে। আমিনা জিজ্ঞেস করে, এই যুদ্ধ কবে শেষ হবে মারুফ ভাই?
- যেদিন আমরা পাকিস্তান সেনাদের এই দেশ থেকে তাড়াতে পারব সেদিন। যেদিন দেশ স্বাধীন হবে সেদিন। বাবুল জিজ্ঞেস করে, মারুফ ভাই আপনি
বঙ্গবন্ধুকে দেখেছেন।
- তিনি যেদিন মার্চ মাসের সাত তারিখে রমনা রেসকোর্সে ভাষণ দিয়েছিলেন সেদিন আমি তাঁকে মঞ্চে দেখি। আর কোনোদিন দেখিনি।
- আমরাতো দেখতে চাই। কিভাবে দেখতে পাবো?
- যুদ্ধ শেষ হলে আমি তোমাদেরকে ঢাকায় নিয়ে যাব।
- সত্যি, সত্যি, সত্যি মারুফ ভাই।
- হ্যাঁ রে সত্যি। গাড়ি এসে গেছে। চল, আমাদের যেতে হবে। উঠে দাঁড়িয়ে তিনজনে দৌড়াতে শুরু করে। কিছুদূর দিয়ে আবার দাঁড়িয়ে থাকে। মারুফ ওদের সঙ্গে যায়নি। ও গরুর গাড়ির পেছনে সবার সঙ্গে চলে।

মোবারক বলে, আমার ছেলেমেয়ে তিনটি এমনভাবে দৌড়ায় যে আমি ভয় পাই।

- ভয় পাবেন না চাচা। এরপরে আমি ওদেরকে আমার সঙ্গে ধরে রাখব। ওদেরকে আর দৌড়াতে দেব না। তাহলে হয়রান হয়ে যাবে।
- ঠিক বলেছ। চলো এগোই।

(চলবে)

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ২

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক