রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা

সবাই মিলে পোটলাগুলো মাথায় তুলে হাঁটতে শুরু করে। চারদিকে অনেক লোকজন। রাস্তায় মানুষের লাইন। সবাই তটস্থ হয়ে দ্রুতপায়ে হাঁটছে সীমান্তের দিকে। আসমানীর জন্য দ্রুত হাঁটা হচ্ছেনা ওদের। আকাশীর মনে আতঙ্ক দানা বেঁধে ওঠে। আসমানীর মুখের দিকে তাকালে ভয় পায়। কিছুক্ষণ পরে আসমানী বলে, মাগো আমার পানি ভেঙে গেছে। ব্যাথাও উঠেছে। আমি আর এক পাও হাঁটতে পারবনা। আমি এই বটগাছের নিচে শুয়ে পড়ি।


 কি বলিস মা?
 এটাই কথা, আর অন্য কোনো কথা নাই।
আসমানী বটগাছের নিচে গিয়ে গড়িয়ে পড়ে।
রবিউল জিজ্ঞেস করে, কি হয়েছে ওর?

 বাচ্চাটার জন্ম হবে। মারুফ তুমি ওই পোটলা থেকে দুটো শাড়ি বের করে চারদিক ঘেরাও করে দাও।
মারুফ চারদিকে তাকিয়ে বলে, রাস্তায় লোকজন কমে গেছে। সবাই অনেক এগিয়ে গেছে। আমাদের জন্য ভালো হয়েছে। আমরা কিছুক্ষণ নিরিবিলি থাকতে পারব।

কথা বলতে বলতে মারুফ চারদিকের ছোট ছোট গাছ ধরে শাড়ি পেঁচিয়ে দেয়।

মাটিতে শুয়ে আসমানী কঁ-কঁ শব্দ করছে। আকাশী ওকে একটি শাড়ি বিছিয়ে দিয়ে শুইয়েছে। ওর শব্দ শুনে আকাশী বুঝে যায় যে প্রবল ব্যথা উঠেছে। বাচ্চাটা বোধহয় অল্পক্ষণে বেরিয়ে আসবে। নাড়ি কাটার জন্য বেøডটা হাতে নিয়ে অপেক্ষা করে আকাশী। একসময় ভূমিষ্ঠ হয় শিশু। কান্নার শব্দে জানান দেয় নিজের আগমনের খবর। রবিউল আর মারুফ শাড়ির আড়ালে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করে, কি বাচ্চা হলো? ছেলে না মেয়ে?

 ছেলে। বেশ বড়সড় হয়ে জন্মেছে।
 আলহামদুলিল্লাহ। রবিউল দুহাত উপরে তোলে। বলে, আল্লাহমাবুদ আমাদের নাতিটি সুস্থ থাকুক। ওকে কোলে নিয়ে আমরা সীমান্ত পার হব মাবুদ। ওর মাও যেন সুস্থ থাকে মাবুদ। যে ছেলে মুক্তিযুদ্ধকালে রাস্তায় জন্ম নেয় সে আমাদের স্বাধীনতার সৈনিক।
মারুফ বলে, মা আসমানী কি পানি খাবে?
 হ্যাঁ, বাবা দাও।

মারুফ পানি ভর্তি বোতলটা পর্দার নিচ দিয়ে ঢুকিয়ে দেয়। আসমানী মাথাটা সোজা করে খানিকটুকু পানি খায়। ওর মনে হয় উঠে বসারও শক্তি নেই। বাচ্চাটাকে মা ধোয়া-মোছা করছে। কিন্তু ও কেমন জানি নেতিয়ে পড়ছে। চোখ খোলেনা। হাত-পা তেমন করে নাড়াচাড়াও করে না। আকাশী বিষণœ হয়ে যায়। কাউকে কিছু বলতে পারেনা। এই রাস্তায়ওতো চারদিকে মাঠের পরে মাঠ। কোথাও কোন ঘরবাড়ি নেই যে বাচ্চাটাকে সেখানে নিয়ে কোনো ঘরের মাঝে রাখতে পারবে।
হঠাৎ করে ও তীব্রস্বরে কান্না শুরু করে। আকাশী ওকে দুহাতে জড়িয়ে নানাভাবে দোলায়, কিন্তু ওর কান্না থামেনা। ওর কান্নায় আসমানীও কান্না শুরু করে। কাঁদতে কাঁদতে বলে, মাগো ও কি দুধ খাবে?

 খেতে পারে। কান্না থামুক তখন তোর কাছে দেব।
 এখনই দাও মা। ওকে আমি বুকে রাখব।
 নারে, তুই একটু শান্ত থাক মা। ওর কান্না থামুক।
আকাশী অনেক চেষ্টা করে শিশুর কান্না থামাতে পারছে না। ওর নিজেরও মন খারপ হয়ে যায়। আকাশীও কাঁদতে শুরু করে। জন্মের পরে কোনো শিশুকে এভাবে কাঁদতে দেখেনি ও। একটু পরে কান্না থেমে গেলে শিশুটি মাথা কাত করে গড়িয়ে পড়ে ওর কোলের ওপর। চোখ বন্ধ, নাকে নিঃশ^াস নেই। ও বুঝতে পারে মরে গেছে ছেলেটি। চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করে আকাশী। রবিউল আর মারুফ জিজ্ঞেস করে, কি হয়েছে?
 মরে গেছে আমাদের নাতি।
 মরে গেছে? মারুফও চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করে। রবিউলও। কান্নার ধ্বনি চারদিকে ছড়ায়। আসমানী জ্ঞান হারিয়েছে। রবিউল শাড়ির পর্দা খুলে ফেলে। শাড়ি ভাঁজ করে আসমানীকে ঢেকে দেয়। মাথা খোলা রাখে।
 ওর মাথায় পানি দিতে হবে মারুফ।
 আমিও তাই চিন্তা করছি। আমরাতো ছোট একটা বালতি এনেছি। সামনের এই ডোবা থেকে আমি পানি নিয়ে আসছি।
মারুফ বালতি নিয়ে দৌড়াতে থাকে। রবিউল মেয়ের মাথায় হাত বোলায়। অল্প সময়ে ফিরে আসে মারুফ। রবিউল মেয়ের মাথা উপরে তুলে ধরলে মাথায় পানি দেয় মারুফ। বেশ কিছুক্ষণ পরে চোখ খোলে আসমানী। বাবার দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করে।
 কাঁদিসনা মা। আর কাঁদিসনা। ধৈর্য ধর। আমাদের অনেক পথ যেতে হবে।
আসমানী বাবার হাত ছাড়িয়ে উঠে বসে। পেতে দেয়া শাড়ি ভিজে ঘাসের সঙ্গে মিশে আছে। প্রবল অস্বস্তিতে ও চারদিকে তাকায়। দেখতে পায় ওর মায়ের কোলে রাখা মৃত শিশুর দিকে ঘাড় নিচু করে তাকিয়ে আছে ওর মা। আসমানী মাকে বলে, ওকে আমার কোলে দাও মা।
 আকাশী বলে, হ্যাঁ দিচ্ছি। তুই কিছুক্ষণ কোলে রাখ। ওকেতো কবর দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
 এই রাস্তার ধারে?
 হ্যাঁ, এখানেই দিতে হবে। আর কোথায় যাব আমরা। মারুফ তুমি কবর খোঁড়ার ব্যবস্থা কর।
মারুফ প্রথমে শব্দ করে কাঁদে। তারপর দুহাতে চোখ মোছে। রবিউল বলে দেয় কোন পোটলায় দা আছে। বিভিন্ন সময়ে দায়ের দরকার হয়। সেজন্য রবিউল পোটলায় ঘরের দাটি ভরে নিয়েছিল। একটি গর্ত করার জন্য দাটির প্রথমেই দরকার হবে, এই ভাবনা তাকে প্রবল কষ্ট দেয়। দুহাতে চোখ মুছতে থাকে। মারুফ ছোট আকারের গর্তটি করা শেষ করলে রবিউল আসমানীর একটি শাড়িতে পেঁচিয়ে গর্তের ভেতর শুইয়ে দেয়। তারপরে সবাই মিলে দোয়া পড়ে। কিচ্ছুক্ষণ দোয়া পড়ার পরে মারুফ মাটি চাপা দিয়ে গর্তের মুখ বন্ধু করে দুহাত দিয়ে মাটি সমান করে দেয়। তারপর চারপাশের বুনো ফুল ছিঁড়ে দেয় সন্তানের কবরের উপর। একমুঠো ফুল আসমানীর হাতে দিয়ে বলে, তুমি ওর কবরের ওপর ছিটিয়ে দাও। ওর স্মরণে আমরা প্রতি বছরে ফুল দিব এখানে এসে।
রবিউল বলে, মনে হয়না পারবে। লোকজন কি রাস্তার ধারে এভাবে রাখতে দেবে? ওর একটা ছবিও রাখতে পারলাম না। পারলে আমরা ওর ছবিতে ফুল দিতাম।

 বাবাগো এইসব কিছু চিন্তা করতে হবে না। আমি এই দিনে ওর জন্য নামাজ পড়ব দোয়া করব।
আসমানী কাঁদতে কাঁদতে বলে। ওর কান্না ফুরোয় না। সবাই বোঝে প্রথম সন্তানের এই মৃত্যু ওকে জীবনভর কষ্ট দেবে। মারুফ এসে ওর পাশে বসে। আকাশী চোখ মুছতে মুছতে উঠে দাঁড়ায়। মুক্তিযুদ্ধের সময়ের এই মৃত্যু শরণার্থী জীবনের বড় দিক। এতদিনে নানাভাবে আশেপাশের মানুষের মৃত্যু দেখেছে, কিন্তু শরণার্থী জীবনের যাত্রায় মৃত সন্তান কোলে নিয়ে বসে থাকার স্মৃতি থেকে ও রেহাই পাবেনা। দেশ স্বাধীন হলে এই মুত্যু ওর সামনে স্বাধীনতার পতাকা হয়ে উড়বে। এই ভাবনায় আকাশীর মন প্রফুল্ল হয়। দুঃখ কাটিয়ে শক্তি সঞ্চয়ের জায়গা পায়। মেয়েটাকে নিয়ে কি করবে এই ভাবনা ওকে আবার আতঙ্কিত করে। আসমানীর পাশে বসে থাকা মারুফ ওর হাত ধরে নাড়াচাড়া করে। একসময় বলে, আমাদের জীবন থেকে শরণার্থী জীবন শেষ হলে আমরা আবার সন্তান নেব। ভালো থাকার চেষ্টা করো। মন ভেঙে ফেলোনা।

আসমানী দুহাতে মুখ ঢােেক। মারুফের কথার কোনো উত্তর দেয়না। মারুফ উঠে দাঁড়ায়। দূরে তাকালে দেখতে পায় একটি গরুর গাড়ি আসছে। রবিউল নাতির কবরের কাছে বসেছিল। মারুফ জোরে জোরে বলে, আব্বা দেখেন একটা গরুর গাড়ি আসছে। ওদেরকে অনুরোধ করব, জায়গা থাকলে ওরা যেন আসমানীকে নেয়। আমরা হেঁটে যাব গরুর গাড়ির সঙ্গে। রবিউল সায় দিয়ে বলে, ভালোই চিন্তা করেছ। আমরা দুজনে গরুর গাড়ির সামনে দাঁড়াব। দেখি ওরা থামে কিনা। আসমানীকে নিলে আমাদের মেয়েটার জন্য চিন্তা করতে হবে না। আকাশী ওদেরকে বলে, তোমরা একটু সামনের দিকে যাও। আমি ওকে পরিষ্কার করি।

(চলবে)

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১

 

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক