বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ১৫

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা

বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ফুলগাছটির দিকে তাকিয়ে থাকে অঞ্জন। এই সময়টুকু ওর কাছে বড় ধরনের বিনোদন। ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে জারুলগাছটি। বেগুনি রঙের চমৎকার ফুলের দিকে তাকিয়ে থাকা ওর কাছে এক মনোরম দৃশ্য। নিজেকে বলে, নিজেকে আনন্দে ভরিয়ে রাখার জন্য এমন দৃশ্য নিজেই তৈরি করে ও। কারো দিকে তাকিয়ে থাকে না সুন্দর দৃশ্যের জন্য।

প্রথম দিকে মা ওর দাঁড়িয়ে থাকা দেখে বলতেন, কী হয়েছে রে? এখানে দাঁড়িয়ে আছিস কেন অঞ্জন?

-মাগো এই ফুলের দৃশ্য নিয়ে কলেজে যাব।

-এতক্ষণ দাঁড়িয়ে দেখতে হয়?

-প্রাণ ভরানোর জন্য তো দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।

-পাগলামি করার আর জায়গা পাস না।

-এটা আমার পাগলামি না মা।

-তুই এত মনোযোগ দিয়ে পড়ালেখা করিস যে, তা দেখে আমার মন ভরে যায়, কিন্তু এমন করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে আমার মন খারাপ হলো।

-না, মা মন খারাপ করবেন না। মন খারাপ হলেও ঘরে থাকবেন, আমাকে বলবেন না। আমি ঠিকমতো পড়ালেখা করব।

-আয়, ঘরে আয়।

-না, আমি যাব না।

-কলেজে যাবি না?

-এখান থেকেই চলে যাব। এই যে আমার কলেজের ব্যাগ রেখেছি এখানে।
খালিদা খাতুন কথা না বলে ঘরে চলে যায়। ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করলে ঠাস করে শব্দ আসে অঞ্জনের কানে। ও বুঝতে পারে মা খুব রাগ করেছে। নইলে এত জোরে দরজা বন্ধ করত না। ও গাছের কান্ডে জড়িয়ে ধরে দাঁড়ালে বুকের ভেতর বাবা-মায়ের স্মৃতি ভেসে ওঠে। ও এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজে ফাইনাল ইয়ারে পড়ে। স্কুল থেকেই খুব নিষ্ঠার সঙ্গে পড়াশোনা করত। পড়ায় ফাঁকি দিয়ে সময় নষ্ট করত না।
বাবা-মা জানত তাদের ছেলেটি মেধাবী ছেলে না। ক্লাসে ফার্স্ট হতো না। কিন্তু খুব খারাপ রেজাল্ট করত না। ঠিকমতো পড়ে পরীক্ষা দিত। বাবা-মা ওর ওপর খুব খুশি ছিল। ক্লাসে দশজনের মধ্যে থাকত। খালিদা খাতুন প্রায়ই বলত, ছেলেটি বড় হয়ে বড় জায়গায় উঠবে।

মায়ের এমন আশাবাদী চিন্তা অঞ্জন বুকে ধারণ করত।

বলত, মা আমি বড় হয়ে ডাক্তার হতে চাই।

-বাবারে, তুই যা হতে চাইবি আমি আর তোর বাবা তা করব তোর জন্য। তুই এগিয়ে যা। তোর কোনো পিছুটান থাকবে না। তুই বড় হয়ে দাঁড়ালে তা আমাদের গৌরব হবে। অঞ্জন সঙ্গে সঙ্গে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে বলে, আমার জন্য দোয়া করো মাগো।

-এটা কি তোর বলতে হবে রে সোনার ছেলে। দোয়া তো সব সময় করি। তোর বাবাও করে। তোর বাবা তো তোকে ছাড়া আর কিছু ভাবে না। যা কিছু চিন্তা তা সব তোর জন্য।

-মাগো, এইসব আমি বুঝি। আপনাদের দিকে তাকালে বুঝতে পারি আপনাদের দৃষ্টি আমার শরীর ছুঁয়ে বুকের ভেতর ঢুকে যায়। আমি তখন বাইরে গিয়ে আনন্দে লাফালাফি করি।

খালিদা খাতুন গভীর আনন্দে ছেলের মাথা বুকে জড়িয়ে ধরে। বেঁচে থাকার সুন্দর ছবিগুলো হৃদয়জুড়ে ধারণ করে রাখলে মহোৎসব অনুষ্ঠিত হয় অবসরের বিনোদনে। দু’জনেই একই ভাবনায় আলোড়িত হয়। ভাবে আজকে সময়ের হিসেব দরকার নেই। জড়িয়ে ধরে রাখাই বড় সময়। যতক্ষণ জড়িয়ে ধরে রাখা যায়, ধরে রাখা হোক। মা-ছেলের নিঃশ্বাস ভাসে বাতাসে। দু’জনের কেউ কাউকে ছাড়ে না। তখন তোজাম্মেল বাসায় ঢোকে।

মা-ছেলের সামনে দাঁড়িয়ে বলে, তোদের দেখে মনে হচ্ছে আনন্দের খবর আছে। অঞ্জন আনন্দের খবর কী রে?

-বাবা, আপনাকে জড়িয়ে ধরা আমার আনন্দের খবর।

-বলিস কী রে? শুভ খবরটা বল আমাকে।

-মা বলবেন। আমি বাইরে গেলাম। কলেজে যাচ্ছি।

অঞ্জন চলে গেলে, বাবা-মা দু’জনে ওর যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে। ওকে আর দেখা না গেলে তোজাম্মেল চোখ ফেরায় খালিদার দিকে। মৃদুস্বরে বলে, অঞ্জনের পরে আমাদের দুটো ছেলেমেয়ে হয়ে মরে গেল। আমাদের ভাগ্য খারাপ। আরও দুটো ছেলেমেয়ে থাকলে ঘর এমন শূন্য থাকত না। চলো আমরা দু’জনে বিছানায় যাই। আমি আরও বাচ্চা চাই। তুমি না করতে পারবে না।

-বাচ্চা হলে তো এতদিনে হয়ে যেত। হলো না তো। বিছানায় তুমি তো আমাকে ছেড়ে দাওনি। আমিও চেয়েছি বাচ্চা হোক। হলো না। নতুন করে আর ভাবতে হবে না।

-না, আমি ভাবব। চেষ্টা করে যাব। আমি বাচ্চা চাই।

-আমাকে দিয়ে না হলে তুমি কি আবার বিয়ে করবে?

-বাজে কথা বলছ কেন?

-বাজে কথা না। তোমাকে যাচাই করছি।

-খবরদার! বাড়াবাড়ি করবে না।

-তুমি আমাকে শাসাচ্ছ কেন?

-মোটেই শাসাচ্ছি না। আমি তোমাকে ভালোবাসি।

-এটা কি ভালোবাসার কথা হলো?

-তুমি গ্রহণ না করলে আমি স্যরি খালিদা। এসো, দরজা বন্ধ করো। তোমার ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করে রাখে। আমি মনে করি তোমাকে আমার জীবনে পেয়ে আমি ধন্য।

(চলবে)

কেএফ/

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১১

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১০

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৯

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৮

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৭

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৬

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৫

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত