শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫ | ১৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

গাড়িতে চড়লেই মাথা ঘোরে, বমি পায়? জেনে নিন করণীয়

ছবি সংগৃহিত

কোথাও ঘুরতে যাওয়ার সময় গাড়িতে উঠলেই মনমেজাজ ভালো হয়ে যায় সবারই। তবে কিছুক্ষণ পর থেকে অনেকেরই শরীর খারাপ লাগে, আবার বমি বমি ভাব হতে থাকে। আবার মাথা ঘুরছে বলে মনে হয়।অনেকে কিছু বুঝে ওঠার আগেই বমি করেও ফেলেন। একে ডাক্তারি ভাষায় মোশন সিকনেস বলা হয়। চিকিৎসকদের মতে, গাড়ি চলার সঙ্গে এই শারীরিক সমস্যা সম্পর্কিত।

বাস-ট্রাম-ট্যাক্সি চড়ার কথা শুনলেই ভয় করে? একা আপনি নন, প্রবল মাথার যন্ত্রণা বা বমি ভাবের জ্বালায় অনেকেই এই যানবাহনগুলো থেকে দূরে থাকেন। সারা বছর আলাদা করে হজম সংক্রান্ত কোনও সমস্যা না থাকলেও বাসে-ট্রাম-ট্যাক্সি একটু গতিতে চললেই অনেকের এমনটা হয়। দূরের কোনও ভ্রমণে তাই অনেকেরই ট্রেন ছাড়া গতি থাকে না। পাহাড়ি রাস্তায় গাড়িতে চড়লে তো এই সমস্যা হু হু করে বাড়তে থাকে।

কিন্তু কেন এমন হয়? অন্য সময় স্বাভাবিক থাকলেও নির্দিষ্ট একটি গতির মধ্যে থাকলেই শরীরে এমন সমস্যা হওয়ার কারণই বা কী? চিকিৎসকদের মতে, মানুষের শরীরের তিনটি অংশ গতি নির্ণয় করে। চোখ, অন্তঃকর্ণ ও ত্বক। এই তিনটি অংশকেই ‘সেনসরি রিসেপ্টর’ বলা হয়। এরাই এই গতির অনুভূতিকে পাঠিয়ে দেয় মস্তিষ্কে। এই তিন সেনসরি রিসেপ্টরের মধ্যে যোগাযোগের ক্ষেত্রে কোনও অসামঞ্জস্য থাকলে তখনই এমন ‘মোশন সিকনেস’-এর সমস্যা হয়।

সকলের ক্ষেত্রে এই অসামঞ্জস্য দেখা যায় না বলেই তাঁরা মোশন সিকনেসের শিকার হন না। তবে চিকিৎসকদের মতে, এই অসুখ কিছুটা যেমন শারীরবৃত্তীয় তেমন কিছুটা মানসিকও বটে। পূর্বের অভিজ্ঞতা ভাল না হওয়ায় গাড়িতে ওঠার আগেই একটা ‘প্যানিক সিকনেস’ তৈরি হয়ে যায়। তা শরীরের উপরেও চাপ ফেলে। তবে কিছু নিয়ম ও কৌশল মেনে চললে এই অসুস্থতাকেও বাগে আনা যায়। আজ থেকেই অনুসরণ করুন সেই সব উপায়।

​গাড়িতে চড়লে কোনও রকম অসুবিধা হবে না, মনকে এটাই বোঝান আগে। এই শারীরবৃত্তীয় সমস্যাকে সরাতে আগে মানসিক জোরকেও বাড়াতে হবে। গাড়িতে বসে সামনের কাচের দিকে বা গাড়ির মধ্যের যন্ত্রপাতির দিকে না তাকিয়ে রাস্তা, বাইরের মানুষ, প্রকৃতি এ সব দেখুন। চোখ, অন্তঃকর্ণ এতে আরাম পাবে। যাত্রাপথের বিপরীতেও দেখবেন না। সেনসরি অর্গানের অসামঞ্জস্যতাআসতে পারে। একটানা গাড়িতে বসবেন না। মাঝে মাঝেই নামুন, ব্যক্তিগত গাড়ি না হলে দীর্ঘ পথ যাওয়াকে দু’টি-তিনটি ভাগে ভেঙে নিন। এমনিতেও দীর্ঘযাত্রার বাসগুলিও মাঝে মাঝে এক একটি জায়গায় থামে। তখন সেখানে নেমে একটু হাঁটাচলা করে নিন। পেট্রলের গন্ধ তাড়াতে ব্যাগে রাখুন সুগন্ধী। মাঝে মাঝেই তা স্প্রে করুন শরীরে। ব্যাগে কয়েকটা লেবু পাতা রাখুন ও গাড়িতে চড়ে তা নাকের কাছে ধরুন মাঝে মাঝেই। এতে গা গোলানোর সমস্যা অনেকাংশে কমবে।

গাড়িতে বসে মোবাইল ঘাঁটবেন না। মোবাইলের রশ্মি থেকেও বমি ভাব বাড়ে। কম ঝাঁকুনির সিট বাছুন। তাতে সমস্যা অনেকটা কমবে। শ্বাস-প্রশ্বাসের স্বাভাবিক ব্যায়ামগুলো রপ্ত করতে পারলে ভাল হয়। জোর শ্বাস নিয়ে খুব ধীরে ধীরে ছাড়ুন। মন অন্য দিকে রাখতে মন ভাল রাখার সুরেলা গান শুনুন। তবে সে গানে খুব বেশি বাজনার প্রভাব থাকলে মস্তিষ্ক বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। তাই শান্ত, সুরেলা গান শুনুন।

বমি বমি ভাব দূর করার কিছু উপায় হলো-

১) লেবু: খুব সহজ এবং সস্তা একটি উপায় হল লেবু। এক টুকরো লেবু মুখে নিয়ে কিছুক্ষণ চুষে নিন। এ ছাড়া এক গ্লাস পানিতে এক টুকরো লেবুর রস, এক চিমটি নুন মিশিয়ে পান করুন। এটি দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করে দিবে।

২) লবঙ্গ: ১ চা চামচ লবঙ্গের গুঁড়ো ১ কাপ পানিতে ৫ মিনিট সিদ্ধ করুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে আস্তে আস্তে এটি পান করুন। আপনার যদি এর স্বাদ কটু লাগে তবে এর সঙ্গে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এ ছাড়া ১-২ টি লবঙ্গ কিছু ক্ষণ চিবিয়ে নিন। এটি সঙ্গে সঙ্গে বমি বমি ভাব দূর করে দেবে।

৩) জিরা: জিরা আরেকটি উপাদান যা আপনার বমি বমি ভাব নিমিষে দূর করে দিবে। কিছু পরিমাণ জিরা গুঁড়ো করে নিন, তারপর সেটি খেয়ে ফেলুন। মুহূর্তের মধ্যে বমি বমি ভাব দূর হয়ে যাবে।

৪) আদা: দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করতে আদা খুবই কার্যকরী একটি উপাদান। এক টুকরা আদা চায়ের সঙ্গে খান, এটি দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করে দেবে। আদা হজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। ১ টেবিল চামচ আদার রস, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস এবং সামান্য বেকিং সোডা মিশিয়ে খেলে বমি ভাব দূর হবে।

৫) লেবু বা লবঙ্গ: মোসন সিকনেসের সমস্যা থাকলে সঙ্গে সব সময় লেবু বা লবঙ্গ সঙ্গে রাখুন। রাস্তায় বমি বমি লাগলে সঙ্গে সঙ্গে মুখে লেবু বা লবঙ্গ দিয়ে দিন। এটি দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করে দেবে।

 

 

Header Ad
Header Ad

জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়

ফাইল ছবি

এবার ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। তবে, যদি আবহাওয়া অনুকূলে না থাকে, তাহলে ঈদের জামাত সকাল ৯টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিত হবে।

সম্প্রতি ঈদুল ফিতর উদযাপন উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।

সভায় জানানো হয়, যদি আবহাওয়া ভাল থাকে, তবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদের প্রধান জামাত আয়োজন করা হবে। কিন্তু, যদি আবহাওয়া প্রতিকূল থাকে, তাহলে ঈদ জামাত বায়তুল মোকাররমে সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে।

এছাড়া, যদি আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ হয়ে ওঠে, তবে ঈদের জামাতের স্থান পরিবর্তন করতে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হবে। এই কমিটি ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের নেতৃত্বে, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, এসএসএফ, ডিএমপি কমিশনার, আবহাওয়া অধিদপ্তর, স্পারসো এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠন করা হবে।

কমিটি নির্ধারিত সময়ের আগে, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে প্রধান জামাত বায়তুল মোকাররম মসজিদে স্থানান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেবে।

এছাড়া, এবার প্রধান জামাতের প্রথম কাতারটি গত বছরের তুলনায় দীর্ঘ করা হবে যাতে ভিআইপিরা প্রথম কাতারে দাঁড়াতে পারেন। ঈদগাহ মাঠে আসা মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বছর চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৩১ মার্চ অথবা ১ এপ্রিল ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সন্‌জীদা খাতুনের শেষ ইচ্ছা: চিকিৎসা গবেষণার জন্য দেহ দান

সন‌্জীদা খাতুন। ছবি: সংগৃহীত

বাঙালি সংস্কৃতির প্রখর আলো ছড়িয়ে যাওয়ার এক অমূল্য প্রতীক, ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সভাপতি সন‌্জীদা খাতুন তার জীবনাবসানের পরও বাঙালির জন্য এক মহান দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তার শেষ ইচ্ছা ছিল দেহ দান, যা অঙ্গ প্রতিস্থাপন এবং গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হবে।

তার মৃত্যুর পর, সন‌্জীদা খাতুনের ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ জানিয়েছেন, “এটি ছিল সন‌্জীদা খাতুনের ২৭ বছর আগের সিদ্ধান্ত। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা, তার পরিবার, মরদেহ দান করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছি এবং আজকের দিনে (বৃহস্পতিবার) মরদেহ দান করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।”

এমন একজন কিংবদন্তি, যিনি বাঙালির সাংস্কৃতিক পরিচয় ও ঐতিহ্যের জন্য কাজ করেছেন, সন‌্জীদা খাতুন ছিলেন এক আলোকবর্তিকা। গানে গানে, সুরে সুরে তিনি বাঙালির আত্মপরিচয়ের সন্ধান দিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন সন‌্জীদা খাতুন। মৃত্যুর পর, সেদিন রাতে তার মরদেহ রাখা হয় হাসপাতালের হিমঘরে। পরের দিন, বুধবার দুপুরে তার কফিন ছায়ানট ভবনে নেওয়া হয়, যেখানে গানে গানে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানান ছায়ানটের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

এরপর, তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে, যেখানে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরবর্তীতে, সন‌্জীদা খাতুনের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হয় এবং সেখানে শিল্পী, সংস্কৃতিকর্মী ও সর্বস্তরের মানুষ তাকে শেষ বিদায় জানান।

বৃহস্পতিবার, সন‌্জীদা খাতুনের পরিবার বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে গিয়ে তার মরদেহ দান করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। এটি তার শেষ মহৎ কর্ম, যা ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এক অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।

Header Ad
Header Ad

গোবিন্দগঞ্জের কামদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাকিরুল গ্রেফতার

গ্রেফতার জাকিরুল। ছবি: সংগৃহীত

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কামদিয়া ইউনিয়ন নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাকিরুলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) দুপুরে গোবিন্দগঞ্জ বন্দর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

জাকিরুল গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বইল গ্রামের বাসিন্দা মতিয়ার আলীর ছেলে। তিনি কামদিয়া ইউনিয়নে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এই গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে, জাকিরুলের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে, এবং তিনি বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশের নজরে ছিলেন।

গ্রেফতারের বিষয়ে জানতে চাইলে গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বুলবুল বলেন, "জাকিরুলকে আজ গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তবে, তাকে কোন মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কোনো তথ্য জানাতে পারছি না। এ ঘটনায় আরও বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
সন্‌জীদা খাতুনের শেষ ইচ্ছা: চিকিৎসা গবেষণার জন্য দেহ দান
গোবিন্দগঞ্জের কামদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাকিরুল গ্রেফতার
কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় চাকরি হারানোর অভিযোগ এক নারী পোশাককর্মীর
লাইলাতুল কদরের সন্ধানে ইবাদতে মশগুল ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা
৫ সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়লো
চুয়াডাঙ্গায় যুবকের কোমরে মিলল ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকার স্বর্ণ
জীবন-মৃত্যু আল্লাহর হাতে: বিষ্ণোইয়ের হুমকি প্রসঙ্গে সালমান খান
গুলশানে কয়েদির বেশে দেখা মিলল আফরান নিশোর
বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এখন থেকে ‘শহীদ আবরার ফাহাদ এভিনিউ’
পিএসএলে খেলার ছাড়পত্র পেলেন লিটন-নাহিদ-রিশাদ
দেশের ইতিহাসে রেকর্ড সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এলো মার্চে
ব্যাটারিচালিত ভ্যানে শোডাউন দিয়ে নিজ এলাকায় আখতার হোসেন
আশরাফুল আলম খোকন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
এবার এমপি পদ ফেরত চাইলেন হিরো আলম
মেসিকে বিশ্বকাপ নিয়ে বিরক্ত না করার অনুরোধ স্কালোনির
স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মেয়র হিসেবে শপথ নেব কি না, সেটা দলীয় বিষয়: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের বডিগার্ড পরিচয়ে চাঁদা দাবি, গ্রেফতার ১
ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বললেও জুনে চলে যায় কীভাবে, প্রশ্ন রিজভীর