বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘একটা ভালো নির্বাচন দেশের মর্যাদা বাড়াবে’

একটা ভালো নির্বাচন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের মর্যাদা বৃদ্ধি করবে বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া একান্ত সাৎক্ষাতকারে সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের এই নেতা মনে প্রাণে চান আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করুক। এজন্য তিনি সুশীল সমাজ, সাংবাদিক ও বিশিষ্টজনদের এ বিষয়ে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।

ঢাকাপ্রকাশ: বিএনপি ঘোষণা দিয়েছে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে আসবে না? বিএনপি ছাড়া কি নির্বাচন হবে?

ড. আব্দুর রাজ্জাক: আমরা বার বারই একটা কথা বলছি, আমরা কোন সময়ই বলি না বিএনপি কোন ছোট রাজনৈতিক দল। তাদের কোনো গুরুত্ব নাই, অবশ্যই জাতীয় রাজনীতিতে তাদের একটা গুরুত্ব রয়েছে। যদিও তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বিপক্ষের দলগুলো, যারা প্রত্যক্ষভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করে। অনেক বিষয়েই তারা এক সঙ্গে কাজ করে। বিএনপি একটা বড় রাজনৈতিক দল। জাতীয় পর্যায়ে তাদের অনেক গুরুত্ব আছে। রাজনৈতিক আদর্শ যাই হোক। একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে হলে তাদের অংশগ্রহণ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করছি যে, আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু সুন্দর নিরপেক্ষ হয়; সেরকম একটা পরিবেশ সৃষ্টি করা।

ঢাকাপ্রকাশ: তাহলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে কোনো কাজ করছে সরকার?

ড. আব্দুর রাজ্জাক: না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার হবে না। তবে সেদিন দেখলাম মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছে আসনের সুষম বন্টন হওয়া দরকার। আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে তারা নির্বাচনে আসবে। আন্দোলন তারা করে যাবে। আমরা শেষ দিন পর্যন্ত চেষ্টা করব তাদের নির্বাচনে আনার জন্য।

এ ব্যাপারে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ সাংবাদিক, সুশীল সমাজ, সামাজিকভাবে যারা প্রভাবশালী ব্যক্তি সবার সহযোগিতা চাই; যাতে দেশে সকলের জন্য গ্রহণযোগ্য একটা নির্বাচন হয়। দেখা যাক, পরিবেশ সৃষ্টি হবে। নির্বাচন কমিশনও সেই লক্ষ্যে কাজ করবে।

ঢাকাপ্রকাশ: জাতীয় পার্টির মহাসচিব সম্প্রতি বক্তব্যে দিয়েছেন কাজটা কিন্তু রাতে হয়। এই বক্তব্য সরকারের জন্য বিব্রতকর কি না?

ড. আব্দুর রাজ্জাক: সেটা তো খুবই দুঃখজনক। সেটা প্রত্যাশিত না। সে কি প্রেক্ষিতে সেটা বলেছে তার বিষয়। আমার নির্বাচনী এলাকায় সুন্দর সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। তবে আমি মনে করি সবারই শুভ বুদ্ধির উদয় হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: বিএনপি তো নির্দলীয় সরকার চায়। সেই বিষয়ে কি সরকার...

ড. আব্দুর রাজ্জাক: পৃথিবীর কোথাও তত্ত্বাবধায়ক সরকার নাই। নির্বাচনকালীন সরকার আসবে না, কোনো ক্রমেই এটা হবে না। যেই সরকার ক্ষমতায় থাকে সেই সরকারই রুটিন কাজ করার দায়িত্বে থাকে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা দেওয়া আছে। তারা যদি সেটা ব্যবহার করে, যেমন ভারতে করে, ওই রকম যদি তারা করে বাংলাদেশেও সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার কথা। সংবিধানের ১২৬ ধারায় স্পষ্ট লেখা আছে প্রভাব মুক্ত সুষ্ঠু নির্বাচন করার দায়িত্ব ইসিকে দেওয়া আছে। এক্সিকিউটিভ প্রধানমন্ত্রী আর মন্ত্রীরা, এমপিরা এক্সিকিউটিভ না। কিন্তু সরকার একদম আইজিপি থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিটি সদস্য পর্যন্ত সবার উপর নির্বাচন কমিশনের কর্তৃত্ব থাকবে।

নির্বাচন কমিশন যদি শক্ত হয় এবং সেইভাবে প্রতিশ্রুতি দেয়, একটা আবহাওয়া সৃষ্টি করতে পারে তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া সম্ভব। সুশীল সমাজ, সাংবাদিক তাদের অনুরোধ করব তারাও যেন বিএনপিকে বুঝান নির্বাচনে আসার জন্য। আমি মনে করি একটা ভালো নির্বাচন করতে পারলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের মর্যাদা আরও বৃদ্ধি পাবে। দেশের উন্নয়নেও এটা সহায়ক।

ঢাকাপ্রকাশ: বর্তমান পরিস্থিতি কীভাবে দেখছেন?

ড. আব্দুর রাজ্জাক: ইউক্রেনের যুদ্ধটা বোঝা যাচ্ছে না। এই যুদ্ধের প্রভাব তো ব্যাপক। আমরা মনে করেছিলাম তাড়াতাড়ি শেষ হবে। একটা কিছু হবে, একটা সমঝোতা হবে। সেটা তো হচ্ছে না, আরও উত্তেজনা বাড়ছে। দুই পক্ষ অনেক উত্তেজনামূলক কথা বলছে। নতুন উপাদান তাইওয়ান যুদ্ধ। দূরত্ব আরও বাড়ছে। সমস্যা তো হবেই কিছু। সার, তেলের দাম দুইগুণ চার গুণ বাড়বে এর প্রভাব তো দেশেও পড়বে।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর