শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০২৪ | ২০ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

পতঞ্জলি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ভারতের যোগগুরু বাবা রামদেব

যোগগুরু বাবা রামদেব। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের যোগব্যায়ামের জনপ্রিয় গুরু বাবা রামদেবের বিশ্বজুড়ে লাখো ভক্ত রয়েছে। পাশাপাশি তাঁর রয়েছে আয়ুর্বেদিক ওষুধের প্রতিষ্ঠান পতঞ্জলি। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, সব ধরনের গুরুতর অসুখ ‘সারিয়ে’ দিতে পারে তাদের ওষুধ। তবে এই প্রচারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ)। খবর বিবিসির।

আইএমএ-এর অভিযোগ, ওষুধের বিজ্ঞাপনে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে পতঞ্জলি। এরপর বিষয়টি আদালতে গড়ালে ক্ষমা চাইতে হয় রামদেবকে। এতে তার ভাবমূর্তি বেশ নড়বড়ে হয়ে পড়েছে।

যোগগুরু বাবা রামদেব। ছবি: সংগৃহীত

রামদেব ও তার ঘনিষ্ঠ আচার্য বালকৃষ্ণা ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলেন। পতঞ্জলি দাঁতের মাজন থেকে শুরু করে ত্বকের যত্ন ও সুস্থ থাকার নানা পণ্য বিক্রি করে। তাদের আয়ুর্বেদিক পণ্যগুলোর চাহিদাও ব্যাপক।

রামদেব জ্বর, টাইফয়েড থেকে শুরু করে যকৃতের অসুখ, ত্বকের সমস্যাসহ নানা ধরনের অসুস্থতার চিকিৎসায় সাধারণত যেসব ওষুধ ব্যবহৃত হয়, সেগুলোকে ‘বিষাক্ত, সিন্থেটিক’ বলে দাবি করেন। আর ব্যবহারকারীদের করেন ভর্ৎসনা। তিনি তাদের এসবের পরিবর্তে পতঞ্জলির পণ্য ব্যবহার করার অনুরোধ জানান।

সম্প্রতি ভারতের সর্বোচ্চ আদালত পতঞ্জলির সব ধরনের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করে বলেন, যোগগুরু ভুল তথ্য ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন।

ড্রাগস অ্যান্ড মেজিক রেমেডিস (অবজেকশনেবল অ্যাডভারটাইজমেন্ট—আপত্তিজনক বিজ্ঞাপন) অ্যাক্ট ১৯৫৪ অনুযায়ী ক্যানসার, হৃদ্‌রোগ, রক্তচাপসহ ৫৪টি অসুখের নিরাময়ের জন্য ওষুধের প্রচার করা অবৈধ।

মিথ্যা বিজ্ঞাপনের অভিযোগে করা মামলায় গত মার্চ মাসে সুপ্রিম কোর্ট বাবা রামদেব ও তার সহযোগী পতঞ্জলির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বালকৃষ্ণকে আদালত হাজির হতে বলেছিলেন। কিন্তু এপ্রিলে নির্দিষ্ট তারিখে তাঁরা আদালতে হাজির না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে ‘নিঃশর্ত ক্ষমা’ চান। আদালত তা গ্রহন করেননি। আদালত বলেছেন, তারা ইচ্ছা করে আদালতের আদেশ অমান্য করেছেন। কাগজে লিখে এই ক্ষমা চাওয়ার কোনো মূল্য নেই। আদালত আরও বলেন, ‘এর পরিণতি আপনাদের ভুগতে হবে।’

পাশাপাশি আইন অমান্য করার পরও পতঞ্জলির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ায় উত্তরাখন্ড রাজ্যের লাইসেন্স প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের প্রতিও বিচারকেরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এই কৃর্তপক্ষের দায়িত্ব হলো আয়ুর্বেদিক ওষুধ ও সনাতন চিকিৎসা পদ্ধতির বিষয়টি তদারকি করে। পতঞ্জলির সদর দপ্তর উত্তরাখন্ডে।

Header Ad

পরীক্ষার হলে ছাত্রের পকেটে মিলল গাঁজা, ৬ মাসের কারাদণ্ড

ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রে পকেটে করে গাঁজা নিয়ে এসে ধরা খেয়েছেন এক পরীক্ষার্থী। এ ছাড়া মোবাইল ফোন, নকলের চিরকুটসহ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের হাতে আটক হয়েছেন আরও দুই শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে দুজন বহিষ্কার হলেও গাঁজা রাখায় জেলে যেতে হয়েছে ওই পরীক্ষার্থীকে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুরে উপজেলার ভুলতা স্কুল অ্যান্ড কলেজে এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্র সচিব ও ভুলতা স্কুল অ্যান্ড কলেজ অধ্যক্ষ ড. আব্দুল আউয়াল মোল্লা।

তিনি বলেন, আজ এইচএসসির ইংরেজি প্রথমপত্র পরীক্ষা চলছিল। তখন শ্রাবণ মোল্লা নামে এক পরীক্ষার্থী গাঁজাসহ হলে প্রবেশ করেন। যা অন্যায়। এ সময় পাঁচরুখি কলেজের ওই ছাত্রকে মাদক আইনে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন নির্বাহী ম্যাজিস্টেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) সিমন সরকার।

তিনি আরও বলেন, একই কলেজের পরীক্ষার্থী সাইদ ও সলিমদ্দিন চৌধুরী কলেজের পরীক্ষার্থী তরিকুল ইসলাম তুরজুকে নকলের দায়ে বহিষ্কার করেন ইউএনও আহসান মাহমুদ রাসেল।

এ বিষয়ে ইউএনও আহসান মাহমুদ রাসেল বলেন, পরীক্ষার হলে নকলের চিরকুট, মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ করায় দুজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া এক পরীক্ষার্থীর কাছে গাঁজা পাওয়ায় তাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ছয়মাসের সাজা দেওয়া হয়েছে।

সৌদিতে নিহত নওগাঁর ৩ প্রবাসীর মরদেহ দ্রুত আনতে সরকারের সহযোগিতা চায় স্বজনেরা

ফারুক হোসেন, এনামুল হক, শুকবর আলী। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সৌদি আরবের রিয়াদের মুসাসানাইয়া এলাকায় একটি সোফা তৈরির কারখানায় আগুনে পুড়ে চার বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে নওগাঁর আত্রাই উপজেলার রয়েছেন তিনজন। বুধবার (৩ জুলাই) সৌদির স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা নাগাদ আগুনের এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন নিহতদের স্বজনরা।

নিহতদের তিন পরিবার থেকেই দ্রুত মরদেহ দেশে আনতে সরকারের সহযোগিতা চাচ্ছেন। নিহতদের মধ্যে আত্রাই উপজেলার তেজনন্দি গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে ফারুক হোসেন (৪০), শিকারপুর গ্রামের সাহাদ আলীর ছেলে এনামুল হোসেন (২৫) ও দিঘা স্কুলপাড়া গ্রামের কবেজ আলীর ছেলে শুকবর রহমান (৪০)।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বিকেলে তেজনন্দি গ্রামের ফারুক হোসেনের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়,গ্রামের লোকজন,পাড়া প্রতিবেশী এবং আত্মীয় স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা ভিড় করে আছেন। গ্রাম জুড়েই যেন কান্না আর শোকের রোল পরে গেছে। ফারুকের স্ত্রী-দুই সন্তানকে যেন কেউ থামাতেই পারছেন না। বার বার কান্নায় ভেঙ্গে পরছেন।

ফারুকের ভাতিজা পিন্টু আলী জানান, চাচা ফারুক হোসেন গার্মেন্টেসে কাজ করতেন। গত প্রায় ৬বছর আগে ধার-দেনা করে সৌদি আরবে যান। কিন্তু যাবার পর থেকেই সেখানে নানা সমস্যার মধ্যে পরে যায়। গত প্রায় ৮মাস হচ্ছে স্থায়ীভাবে সোফা তৈরির কারখানায় কাজে যোগদান করেছেন। এরই মধ্যে বুধবার রাত ১০টা নাগাদ মোবাইল ফোনে জানতে পারেন কারখানায় আগুনে ফারুক নিহত হয়েছেন।

উপজেলার দিঘা গ্রামের নিহত শুকবর আলীর জামাই বিদ্যুৎ হোসেন বলেন, তার শ্বশুর কৃষি শ্রমিক ছিলেন। গত আড়াই বছর আগে একমাত্র সম্বল ১১শতক জায়গা বিক্রি করে তার সাথে ধার-দেনার টাকায় সৌদি আরবে যান। এখন পর্যন্ত ধার-দেনার টাকা শোধ করতে পারেননি। শুকবরের দুই ছেলে এক মেয়ে। ছেলেদের মধ্যে বড় ছেলে শামীম হোসেন প্রতিবন্ধী। তার মাথা গোঁজার একমাত্র বাড়ির তিন শতক জায়গা ছাড়া আর কোনো জমি নেই। কীভাবে শাশুড়ি ,শ্যালকদের নিয়ে চলবেন তা নিয়ে ঘোর বিপাকে পড়েছেন। শ্বশুর শুকবর আলীই ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি।

শিকারপুর গ্রামের নিহত যুবক এনামুলের চাচা জাহিদুল ইসলাম জানান, এনামুল গার্মেন্টস শ্রমিক ছিল। অনেকটা সুখের আসায় ঘর বাঁধতে ধার-দেনা করে সৌদি আরবে যান। সেখান থেকে কেবল রোজগারের টাকায় ধার-দেনা শোধ করে ইটের বাড়ি নির্মাণ করছেন। বাড়ির কাজ শেষ হলে আগামী বছর নাগাদ দেশে এসে বিয়ে করার কথা ছিল। কিন্তু সেটা তার

ভাগ্যে সইলো না । বুধবার রাত অনুমান সাড়ে ১০টা নাগাদ আগুনে পুরে মারা যাবার খবর আসে। তখন থেকেই একমাত্র ছেলেকে হারানোর শোকে বাবা-মা পাথর হয়ে গেছেন। কিছুতেই যেন তাদেরকে বুঝ দিয়ে থামানো যাচ্ছেনা।

সৌদি আরবে আগুনে পুরে তিনজন নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে আত্রাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সঞ্চিতা বিশ্বাস ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘একজন পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। বাকি দুইজনেরও তথ্য পেয়েছি। জেলা প্রশাসক স্যারের মাধ্যমে মন্ত্রণালয়কে জানানো হবে। সেখান থেকে দুই দেশের দূতাবাসের মাধ্যমে কাগজ পেলে নিহতদের মরদেহ দেশে ফেরাতে এবং সরকারি কোন সুযোগ সুবিধা থাকলে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।’

গাইবান্ধা বন্যায় ৬৩ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় সদরসহ সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলের ৬৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

এর মধ্যে গাইবান্ধা সদরে ১৭টি, ফুলছড়িতে ১৪টি, সাঘাটায় ২১টি ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ১১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) রাত ৮ টায় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে জেলার চার উপজেলার নিম্নাঞ্চলের ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাটসহ বেশকিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এ অবস্থায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা কেউই স্কুলে আসতে পারছেন না। এমন ৬৩ টি স্কুলের পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে। বন্যার পানি কমার সাথে সাথে এসব স্কুলে পাঠদান শুরু করা হবে।

জানা গেছে, কয়েকদিন ধরেই নদ-নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে গাইবান্ধার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা। গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার ২০টি ইউনিয়নে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ৩০ হাজার মানুষ।

তলিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ এলাকার পাট, বাদাম ও শাক-সবজিসহ বিভিন্ন ফসল। কাঁচা রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। পরিবারের শিশু-বৃদ্ধসহ গৃহপালিত পশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ভুক্তভোগীরা।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি জেলার ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও ঘাঘট নদীর পানি জেলা শহরের নতুন ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

অন্যদিকে কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৪৭ সেন্টিমিটার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। করতোয়া নদীর পানি গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালী পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৫৭ সেন্টিমিটার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

পরীক্ষার হলে ছাত্রের পকেটে মিলল গাঁজা, ৬ মাসের কারাদণ্ড
সৌদিতে নিহত নওগাঁর ৩ প্রবাসীর মরদেহ দ্রুত আনতে সরকারের সহযোগিতা চায় স্বজনেরা
গাইবান্ধা বন্যায় ৬৩ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ
বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রবেশ ফি একলাফে ২০ থেকে ১০০ টাকা
ব্যয় কমাতে সরকারের নতুন নির্দেশনা, কী করা যাবে-করা যাবে না
টাঙ্গাইলে বিনামূল্যে দিনব্যাপি সেনাবাহিনীর মেডিকেল ক্যাম্প
শুধু নাসিরই নয়, আগে আরও এক বিয়ে করেছিলেন অভিনেত্রী চমক!
সব স্থলবন্দরে ডিজিটাল সেবা চালু হবে: নৌ প্রতিমন্ত্রী
ওমানের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে বাংলাদেশি জনশক্তি : প্রধানমন্ত্রী
জমি রক্ষায় কাফনের কাপড় ও বিষের বোতল নিয়ে কৃষকের প্রতিবাদ
ছাগলকাণ্ড : মতিউর পরিবারের ১০১৯ শতাংশ জমি ও ৪টি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ
মারা গেলেন 'মডেল গার্ল' অভিনেত্রী স্মৃতি বিশ্বাস
কোয়ার্টার ফাইনালে মেসি খেলবেন কি না, জানালেন কোচ স্কালোনি
যমুনার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বিলীন হচ্ছে নদীপাড়ের বসতভিটা
মালয়েশিয়ায় যেতে না পারাদের টাকা ১৮ জুলাইয়ের মধ্যে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ
আন্দোলন করে কি রায় পরিবর্তন করা যায়, প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির
কোটা বাতিলের দাবিতে আজও উত্তাল শাহবাগ, যানচলাচল বন্ধ
কোটা বাতিলের দাবিতে কুবি শিক্ষার্থীদের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ, ১০ কি.মি. যানজট
গরু আনতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত
ভোট দিলেন ঋষি সুনাক ও তার স্ত্রী