সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অতিবৃষ্টিতে সবুজ হচ্ছে সৌদির মরুভূমি, যা কেয়ামতের আলামত

ছবিঃ সংগৃহীত

কেয়ামতের উল্লেখযোগ্য ছোট আলামত হলো, একদিকে বিশ্বজুড়ে অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, তীব্র ঠাণ্ডা ও দাবদাহসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যাপক হারে বেড়ে যাবে। এতে ফসল উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অপরদিকে মরু অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির কারণে ঘটবে এর উল্টোটা। বন্যার কবলে পড়ে বিপর্যস্ত হবে আরব অঞ্চল। পানির ছোঁয়ায় শুষ্ক মরুভূমি পরিণত হবে সবুজ অরণ্যে।

ইতোমধ্যে এরকম ঘটনার সাক্ষী হয়েছে সৌদি আরব। সম্প্রতি আরবে আকস্মিক বন্যায় আল উতাইবির অধিকাংশ রাস্তা পানির নিচে ডুবে গেছে, পানি দেখা গেছে মদিনার দক্ষিণ অঞ্চলগুলোতেও, রাজধানী রিয়াদের বিভিন্ন রাস্তাও বন্যায় কবলিত হয়েছে। একইভাবে আরবের বুকে দেখা যাচ্ছে সবুজ তৃণলতার দৃশ্য। সাম্প্রতিক সময়ে আরবের বিভিন্ন স্থানে গবেষণা করে অনেক ভূতাত্ত্বিকই এটি নিশ্চিত হয়েছেন। যাকে নবীজির ভবিষ্যদ্বাণীরই প্রতিফলন বলছেন অনেকে।

গত মঙ্গলবার সৌদি আরবের আবহাওয়া অধিদপ্তর, ন্যাশনাল সেন্টার ফর মেটেরোলজি, মক্কা ও মদিনাসহ পশ্চিম ও পূর্বাঞ্চলে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে। একই সঙ্গে রিয়াদসহ মধ্যাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় দুটি প্রদেশ, আসির ও জাজানে অরেঞ্জ অ্যালার্টও জারি করা হয়েছে। এসব অঞ্চলের বাসিন্দাদের বন্যার ঝুঁকি থেকে বাঁচতে সরকারের নিরাপত্তা নির্দেশনা মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, মক্কা ও মদিনার রাস্তাঘাট প্লাবিত হয়েছে, গাড়ি ভেসে যাচ্ছে এবং ভবনগুলো ডুবে যাচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন নিচু এলাকা ও উপত্যকায় পানি জমে রয়েছে।

সৌদি আরবের দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তর এবং রেড ক্রিসেন্ট জানায়, বন্যায় আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধার কার্যক্রমের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। একই সঙ্গে জনগণকে নিচু এলাকা ও বন্যার ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলোতে না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

সৌদি আরবে জলবায়ু পরিবর্তন গত কয়েক বছরে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। মরুর দেশটি এখন নিয়মিত তুষারপাত, বন্যা ও শিলাবৃষ্টির কবলে পড়ছে, যা আগের কোনো সময়ের নজির নয়। গত বছর শীতকালীন মৌসুমে দেশটিতে তাপমাত্রা মাইনাস ৯.০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছিল। এছাড়া শুষ্ক মৌসুমেও আকস্মিক বন্যার ঘটনা কিছু বিশেষজ্ঞদের মতে, কেয়ামতের ছোট আলামত হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে।

ইসলামিক বিশেষজ্ঞদের মতে, কেয়ামতের ছোট আলামত হিসেবে পৃথিবীজুড়ে অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, তীব্র ঠান্ডা এবং দাবদাহের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরিমাণ বাড়বে। এতে বিশ্বজুড়ে ফসলের উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হবে, অন্যদিকে মরু অঞ্চলে অতিরিক্ত ঝড়-বৃষ্টির কারণে বিপর্যয় সৃষ্টি হবে, আরব অঞ্চল বন্যার কবলে পড়ে বিপর্যস্ত হবে। পানি দ্বারা শুষ্ক মরুভূমি সবুজ অরণ্যে পরিণত হবে, যা একটি আশ্চর্যজনক পরিবর্তন।

Header Ad
Header Ad

রুপির দাম সর্বকালের সর্বনিম্ন, এক ডলারে ৮৬ রুপি

রুপির দাম সর্বকালের সর্বনিম্ন, এক ডলারে ৮৬ রুপি। ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন ডলারের বিপরীতে সর্বকালের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে ভারতীয় রুপির দাম। বর্তমানে এক মার্কিন ডলারের বিপরীতে পাওয়া যাচ্ছে ৮৬ ভারতীয় রুপি।

এশিয়ান মুদ্রার ব্যাপক দরপতনের ধারাবাহিকতায় আজ সোমবার (১৩ জানুয়ারি) রুপির দাম শূন্য দশমিক চার শতাংশ কমে ৮৬.৩৯ এ পৌঁছেছে। মার্কিন কর্মসংস্থান প্রতিবেদন প্রত্যাশার চেয়েও শক্তিশালী হওয়ার পর রুপির এই বড় পতন ঘটে, যা ডলারকে আরও শক্তিশালী করে তুলেছে এবং রুপিসহ বিভিন্ন মুদ্রার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে।

ইউএস ননফার্ম পে-রোল ডেটা অনুযায়ী, গত মাসে এক লাখ ৬০ হাজার প্রত্যাশার বিপরীতে চাকরিতে যোগদান করেছেন দুই লাখ ৫৬ হাজার জন। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের সেবা এবং উৎপাদন খাতে শক্তিশালী কর্মক্ষমতা বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির স্থিতিস্থাপকতাকে আরও একবার প্রমাণ করেছে।

নতুন তথ্যের ভিত্তিতে ফেডারেল রিজার্ভের কাছ থেকে দ্রুত সুদের হার কমানোর আশাগুলো ক্ষীণ হয়ে গেছে, যা ডলারকে শক্তিশালী করেছে এবং রুপিকে দুর্বল করেছে। রুপির পতনের পেছনে আরেকটি প্রধান কারণ হলো বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ধারাবাহিক বিক্রি। এটি রুপির পতনকে আরও তীব্র করে তুলেছে।

বাজার বিশেষজ্ঞদের ধারণা, প্রাথমিকভাবে শক্তিশালী অর্থনীতি এবং সুদের হার কমানোর কারণে ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে ডলারের প্রতিপত্তি অব্যাহত থাকবে। নভেম্বরে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রা রুপির দর হু হু করে কমছে। ভারতীয় শেয়ারবাজার থেকেও মুখ ফিরিয়ে রয়েছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বড় একটি অংশ। অবিলম্বে পরিস্থিতির বদল না হলে তা আরও খারাপের দিকে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

সিএনবিসির সংবাদে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে ফেডারেল রিজার্ভ দুবার নীতি সুদহার কমাতে পারে, যদিও এর আগে তারা চারবার পর্যন্ত সুদহার হ্রাসের আভাস দিয়েছিল। ২০২৫ সালে ২ দশমিক ৫ শতাংশ গড় মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস দিয়েছে ফেডারেল রিজার্ভ। সংগত কারণে নীতি সুদ বেশি কমাবে না তারা। ডলার ইনডেক্সের মান দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠে গেছে। ফলে রুপিসহ বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশের মুদ্রা চাপের মুখে পড়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ নিয়ে বিভ্রান্তি, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষ থেকে বিএনপির তিন নেতার আমন্ত্রণ নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করেছে দলটি। বিষয়টি স্পষ্ট করে দলটি জানিয়েছে, অনুষ্ঠানটি মার্কিন সরকার আয়োজন করে না। এটি ‘জাতীয় প্রার্থনা প্রাতরাশ ফাউন্ডেশন’ আয়োজন করে থাকে, যা একটি নির্দলীয় সংস্থা।

রোববার (১২ জানুয়ারি) রাতে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এ নিয়ে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।

মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক মওদুদ হোসেন আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ৬ ফেব্রুয়ারি ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিতব্য ‘জাতীয় প্রার্থনা প্রাতরাশ’ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আমন্ত্রণ সম্পর্কে কিছু সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে, বিএনপি মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে আমরা জানাতে চাই যে, অনুষ্ঠানটি মার্কিন সরকার আয়োজন করে না। জাতীয় প্রার্থনা প্রাতরাশ ১৯৫৩ সাল থেকে প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে এবং এতে মার্কিন রাষ্ট্রপতি, সিনেটর, কংগ্রেস সদস্য, ব্যবসায়ী এবং ১০০টিরও বেশি দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানটি ‘জাতীয় প্রার্থনা প্রাতরাশ ফাউন্ডেশন’ আয়োজন করে থাকে; যা একটি নির্দলীয় সংস্থা এবং রাজনৈতিক, সামাজিক এবং ব্যবসায়িক অভিজাতদের একত্র হওয়ার, দেখা করার, আলোচনা করার এবং একসঙ্গে প্রার্থনা করার জন্য একটি বিশেষ ফোরাম। এই ফাউন্ডেশন মার্কিন নীতিনির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বিশ্ব শান্তি ও ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় নিবেদিত।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জাতীয় প্রার্থনা প্রাতরাশের পক্ষ থেকে, অনুষ্ঠানের সহসভাপতি, কংগ্রেস সদস্য বেন ক্লাইন (রিপাবলিকান) এবং কংগ্রেস সদস্য থমাস আর. সুজি (ডেমোক্র্যাট) বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে আমন্ত্রণটি জানিয়েছেন। এ সত্ত্বেও যদি কোনো ব্যক্তি, মিডিয়া সূত্রে প্রকাশিত সংবাদের বিভ্রান্তির কারণ সৃষ্টি করে থাকে, তবে আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

গত শনিবার (১১ জানুয়ারি) মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট অনুষ্ঠানে মার্কিন নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষ থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

এরপর ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই ন্যাশনাল প্লেয়ার ব্রেকফাস্ট অনুষ্ঠানের আয়োজনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কোনো সম্পর্ক নেই। ফলে বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়।

Header Ad
Header Ad

নগদে ২৩০০ কোটি টাকার অনিয়ম, অবৈধ ই-মানি ৬০০ কোটি: গভর্নর

নগদে ২৩০০ কোটি টাকার অনিয়ম, অবৈধ ই-মানি ৬০০ কোটি: গভর্নর। ছবি: সংগৃহীত

ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ এর কার্যক্রমে ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকার অনিয়মের সন্ধান পাওয়া গেছে। প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে অবৈধভাবে ৬০০ কোটি টাকা অতিরিক্ত ই-মানি তৈরি হয়েছে। এমন তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।
রোববার (১২ জানুয়ারি) রাজধানীর গুলশানে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) ও পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট আয়োজিত 'ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল ইকোসিস্টেম: ব্রিজিং দ্য গ্যাপস' শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেছেন, এখন পর্যন্ত আমরা নগদে পরিচালনায় দুই হাজার ৩০০ কোটি টাকার অনিয়ম খুঁজে পেয়েছি। এর মধ্যে ৬০০ কোটি টাকা অতিরিক্ত ই-মানি তৈরি হয়েছে। নগদের অনিয়ম খুঁজে বের করতে অনুসন্ধান চলছে।

ডাক বিভাগের অনুমোদন ছাড়া মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) কোম্পানিটির ইলেক্ট্রনিক মানি (ই মানি) তৈরি, সরকারি ভাতা বিতরণ না করে অর্থ সরানোর মত অনিয়মের বিষয় প্রকাশ্যে এনেছেন তিনি।

অনিয়মগুলোর বিষয়ে তিনি বলেন, নগদে অডিট চলছে। এরইমধ্যে আমরা খুঁজে পেয়েছি প্রকৃত টাকার চেয়ে অতিরিক্ত ইলেকট্রনিক মানি তৈরি করা হয়েছে। অতিরিক্ত ৬০০ কোটি টাকা তৈরি করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো এমএফএস কোম্পানি গ্রাহকের নগদ আকারে জমা দেওয়া অথের্র সমপরিমাণ ইলেক্ট্রনিক অর্থ (ই মানি) তৈরি করতে পারবে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয়, কোনো গ্রাহক তার হিসাবে ১০০ টাকার ক্যাশইন করলে, সমপরিমাণ ১০০ টাকার ইলেক্ট্রনিক মানি তৈরি করতে পারবে কোনো এমএফএস কোম্পানি।

বয়স্ক, উপবৃত্তিসহ বিভিন্ন প্রকার সরকারি ভাতার অর্থ বিতরণ না করে নগদ সেই অর্থ অন্য জায়গায় সরিয়েছে বলেও জানান গভর্নর।

তিনি বলেন, নগদকে পুনর্গঠন করা হবে, এমএফএস প্রতিষ্ঠান বিকাশের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গড়ে তুলতে।কোম্পানিটিকে সক্রিয় করতে নতুন বিনিয়োগ আনার কথাও বলেন তিনি।

ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ এর যাত্রা ২০১৯ সালের ২৬ মার্চ। শুরু থেকে বলা হয়, এটি বাংলাদেশ ডাক বিভাগের সেবা। তবে ডাক বিভাগের সঙ্গে অংশীদারত্ব এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া এমএফএস সেবা দেওয়া নিয়ে শুরু করে আপত্তি ও সমালোচনার মুখে পড়ে কোম্পানিটি। কার্যক্রম শুরুর পর বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে এ নিয়ে আপত্তিও ওঠে। এর মধ্যেই আগের সরকারের সময় ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্সও পায় কোম্পানিটি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রুপির দাম সর্বকালের সর্বনিম্ন, এক ডলারে ৮৬ রুপি
যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ নিয়ে বিভ্রান্তি, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
নগদে ২৩০০ কোটি টাকার অনিয়ম, অবৈধ ই-মানি ৬০০ কোটি: গভর্নর
রাজনৈতিক চাপের মুখে বিএমডিএ, নিয়োগ বাতিল হচ্ছে সাড়ে ৪ হাজার কর্মচারীর!
সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফের বর্বরতা, ১ দশকে নিহত ২৮৯ বাংলাদেশি
১০ হাজার অবৈধ প্রবাসীকে ফেরত পাঠালো সৌদি আরব
রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
সায়ান এফ রহমান ব্রিটিশ রাজার দাতব্য সংস্থায় ‘আড়াই লাখ পাউন্ড’ দান করেন  
জবির গেটে তালা ঝুলিয়ে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা
বাবা হারালেন জনপ্রিয় নির্মাতা রায়হান রাফী
অতিবৃষ্টিতে সবুজ হচ্ছে সৌদির মরুভূমি, যা কেয়ামতের আলামত
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায়: ভারতের মার্কিন রাষ্ট্রদূত  
দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আনন্দ মোহন কলেজ হল বন্ধ ঘোষণা  
সীমান্তে উত্তেজনা এড়ানোর আহ্বান বাংলাদেশের  
দেশের মোবাইল ইন্টারনেট নিয়ে সুখবর দিলো বিটিআরসি  
নিজে নিজে হাঁটতে পারছেন খালেদা জিয়া  
রিয়ালকে বিধ্বস্ত করে স্প্যানিশ সুপার কাপ জিতল বার্সা  
দাবানলের তাণ্ডব: ৬ দিনেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন, ফায়ার সার্ভিসের সদস্য সেজে লুটপাট
এলিফ্যান্ট রোডে দুই ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম: তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
এইচএমপিভি প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা