বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ | ১ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

তাজা সবজির যোগান নিশ্চিতে নীতিমালা শক্তিশালী করা জরুরি

হৃদরোগ, স্ট্রোক, ক্যান্সার এবং ডায়বেটিসের মতো অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে শরীরচর্চা এবং তাজা-সবজির যোগান নিশ্চিতে আইন ও নীতিমালা শক্তিশালী করা জরুরি। অস্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং অপর্যাপ্ত কায়িক পরিশ্রম বর্তমান বিশ্বে স্বাস্থ্য সমস্যার অন্যতম প্রধান কারণ। অসংক্রামক রোগ দেশের মোট মৃত্যুর ৬৭ শতাংশ এবং যার ২২ শতাংশ অকাল মৃত্যু। এ সকল রোগ প্রতিরোধ না করা হলে, দেশের সার্বিক অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হবে। অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য সেক্টরের বাইরে যারা আছেন তাদেরও দায়িত্ব নিতে হবে। এক্ষেত্রে স্থানীয় সরকারের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি।

শনিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) লেকশোর হোটেল সেন্টার ফর ল এন্ড পলিসি এফেয়ার্স-সিএলপিএ, আইডিএলও এবং সিটিজেন নেটওয়ার্ক আয়োজিত অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে শরীরচর্চা, কায়িক পরিশ্রম এবং নগরে তাজা শাক-সবজি যোগান নিশ্চিতে স্থানীয় সরকারের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভায় এই অভিমত ব্যক্ত করা হয়। সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রফেসর অধ্যাপক আ ফ ম সারোয়ার, রিসার্চ কনসালট্যান্স এবং সৈয়দ মাহবুবুল আলম, সেক্রেটারী, সেন্টার ফর ল এন্ড পলিসি এফেয়ার্স-সিএলপিএ।

সৈয়দ মাহবুবুল আলম প্রবন্ধে বলেন, অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ বিদ্যমান আইন সম্পর্কিত গবেষণার আলোকে বলেন, শরীরচর্চার খেলার মাঠ এবং উম্মুক্ত স্থান নিশ্চিতে দেশে প্রায় ১৬টির মত আইন রয়েছে। এছাড়া অস্বাস্থ্য খাদ্য নিয়ন্ত্রণে ৬ টি এবং স্বাস্থ্যকর তাজা খাদ্য নিশ্চিতে ১১ টি মন্ত্রণালয়ের ৩০টির বেশি আইন জড়িত। তবে এ সকল আইনগুলো প্রয়োগে স্বাস্থ্যের দিকগুলো গুরুত্ব পায় না। অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে অন্যান্য মন্ত্রণালয়গুলো এগিয়ে আসলেই এ রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। তিনি আরও বলেন স্থানীয় পর্যায়ে কায়িক পরিশ্রমের পরিবেশ সৃষ্টিতে স্থানীয় সরকার কর্তৃক পৃথক নীতিমালা প্রণয়ন করা জরুরী এবং স্থানীয় সরকার আইনে কায়িক পরিশ্রম ও শরীরচর্চার পরিবেশ সৃষ্টির বিষয়টি নিশ্চিতে আইন সুনির্দিষ্ট বিধান যুক্ত করা প্রয়োজন।

বক্তারা বলেন, নগর পরিকল্পনার মাধ্যমে মানুষের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সম্ভব। নগর পরিকল্পনায় হাঁটার জন্য ওয়ার্কওয়ে, পথচারীর নিরাপত্তা ও অগ্রাধিকার প্রদান, সাইকেলের জন্য লেন তৈরি, পার্ক, উম্মুক্ত স্থান তৈরি এবং সকলের অবাধ চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা। শিক্ষা কার্যক্রমে শরীরচর্চা বাধ্যতামূলক করা, শরীরচর্চার জন্য শিক্ষক এবং উপকরণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে শরীরচর্চা বৃদ্ধি করা যায়। মাঠ, পার্ক ও প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষন আইন ২০০০ এবং স্থানীয় সরকারের আইনসমূহের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। স্থানীয় সরকারকে ক্ষমতায়নের মাধ্যমে নগরে কায়িক পরিশ্রমের সুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব।

বক্তারা বলেন, মৌসুমি ফল উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশের তালিকায় নাম লিখিয়েছে বাংলাদেশ। তারপরও আমাদের পুষ্টি ঘাটতির অন্যতম কারণ হচ্ছে স্বাস্থ্যসম্মত ও বৈচিত্রপূর্ণ খাবার গ্রহণে উৎসাহী করতে পারিনি। গ্রামের নাগরিকদের বসত বাড়ীতে খাদ্য উৎপাদনে উৎসাহী করা জরুরি। নগর কৃষির লক্ষ্যে নীতিনির্ধারকদের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। নগরে সবজির চাহিদ পূরণে ছাদ কৃষি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, এদিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।

প্রতিবছর খেলাধূলার জন্য বাজেট বরাদ্ধ, পুকুর গুলো সংরক্ষণ এবং সাঁতার শিখানোর সুযোগ সৃষ্টি, মার্শাল আর্ট শিখানোর জন্য বিনামূল্যে স্থান বরাদ্ধ, হাঁটার জন্য দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের উপযোগী ফুটপাত এবং সাইকেল লেন প্রদান, নদী, দীঘীর পাড়ে পার্ক, উম্মুক্ত স্থান তৈরি করে বিনোদনের স্থান তৈরি, শহরের ছাদে সবজি এবং ঔষধী গাছ লাগানোতে কর মওকুফসহ উৎসাহী দেয়া, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক একটি পূর্ণাঙ্গ আইন প্রণয়ন স্বাস্থ্য উন্নয়ন হেলথ ডেভলাপমেন্ট সারচার্জের অর্থ দিয়ে হেলথ প্রমোশন ফাউন্ডেশন গঠন করা, শরীরচর্চার অবকাঠামো বিষয়ে বিষয়ে একটি জাতীয় গাইনলাইন প্রণয়ন এবং বাজেট বরাদ্ধ প্রদানের সুপারিশ করা হয়।

সভায় স্থপতি ইকবাল হাবিব, যুগ্ম সম্পাদক, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন, পরিকল্পনাবিদ এস এম মেহেদী আহছান, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স, পরিকল্পনাবিদ মাকসুদ হাসমি, চীফ টাউন প্ল্যানার, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, মীর আলমগীর হোসেইন, উপ-সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়, ড. এ কে এম শামীম আলম, প্রকল্প পরিচালক, ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সেবা কেন্দ্র স্থাপন, কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর, ড. রোমান হক, নির্বাহী পরিচালক, আর্ক ফাউন্ডেশন, গাজী কামরুল হুদা সেলিম, সাবেক মেয়র, মানিকগঞ্জ, সাবেক আহবায়ক মেয়র এল্যায়েন্স ফর হেলদি সিটি, জনাব ফারুক হোসন, মেয়র, হরিনাকুন্ড পৌরসভা, জনাব নজরুল ইসলাম মন্ডল, মেয়র, গোয়ালন্দ পৌরসভা, মো. গোলাম কবির, মেয়র, ধামরাই পৌরসভা, সভায় সভাপতিত্ব করেন আবু নাসের খান, চেয়ারম্যান, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন, স্বাগত বক্তব্য রাখেন, আমিনুল ইসলাম, কর্মসূচী প্রধান, সিএলপিএ।

এসএম/এএস

Header Ad
Header Ad

নারী উদ্যোক্তা তনির স্বামী মারা গেছেন

রোবাইয়াত ফাতিমা তনি ও তার স্বামী শাহাদাৎ হোসাইন। ছবি: সংগৃহীত

নারী উদ্যোক্তা ও সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার রোবাইয়াত ফাতিমা তনির স্বামী শাহাদাৎ হোসাইন আর নেই। ব্যাংককের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ভোর ৩টা ৩ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

তনি নিজেই সামাজিক মাধ্যমে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। নিজের ফেসবুকে তনি লেখেন, "সে আর নাই। ব্যাংকক সময় রাত ৩.০৩ মিনিটে আমাকে সারাজীবনের মতো একা করে চলে গেছে।"

কয়েক মাস আগে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন শাহাদাৎ। অবস্থার অবনতি হলে তাকে সিঙ্গাপুর ও পরে ব্যাংককে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। এ সময় নিজের ফেসবুকে তনি জানিয়েছিলেন, "জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছি। আমি কোনোভাবেই তাকে হারাতে চাই না। সব কিছু অনিশ্চিত জেনেও অনেক কষ্ট করে তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ব্যাংকক নিয়ে এসেছি। বাকি সব আল্লাহর ইচ্ছা।"

তনি তার ছেলের জন্য স্বামীর জীবন বাঁচানোর আকুতি জানিয়ে সবার কাছে দোয়া চেয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শাহাদাৎ হোসাইন আর ফিরে আসেননি।

শাহাদাৎ হোসাইন ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী। তার সঙ্গে তনির বৈবাহিক সম্পর্কের বয়সের ব্যবধান নিয়ে বিভিন্ন সময় কটাক্ষ করা হলেও তনি সবকিছুর সাহসিকতার সঙ্গে জবাব দিয়েছিলেন।

উল্লেখ্য, শাহাদাৎ হোসাইন তনির দ্বিতীয় স্বামী। প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর তনি ভালোবেসে শাহাদাৎকে বিয়ে করেন। শুরুতে পরিবারের আপত্তি থাকলেও পরে সব মিটমাট করে নেন তারা।

Header Ad
Header Ad

ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে, অন্যদেরও খুঁজে খুঁজে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কালীন অপরাধমূলক কার্যক্রম এবং বিতর্কিত ভূমিকার সঙ্গে জড়িত সবাইকে খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় আনসার ও ভিডিপি সদর দপ্তর পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, প্রতিদিন দু-একজন করে ধরা পড়ছেন। আজ মতিউর, ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে। তাকেও এতদিন ধরা যায়নি। অন্যদেরও ধরা হবে, আইনের আওতায় আনা হবে। সব তো এক দিনে ধরা যায় না। অনেকে লুকিয়ে আছে। খুঁজে খুঁজে একে একে তাদের সবাইকে ধরা হবে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'বিতর্কিত ভূমিকার পরও কিছু পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং তাদের বদলি, পদোন্নতি ও পদায়ন করা হয়েছে। অন্যদিকে, অনেক নবীন পুলিশ সদস্য, যারা ট্রেনিং শেষ করেছেন, তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়নি। যারা বিতর্কিত ভূমিকা রেখেছেন, তাদের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করা হচ্ছে। ফুটেজ দেখে ধরা হচ্ছে। প্রতিদিন ২-১ জন করে ধরা পড়ছেন। যেমন আজ মতিউরকে ধরা হয়েছে। অনেকেই লুকিয়ে আছেন, তাদেরও খুঁজে বের করা হবে।'

তিনি আরও বলেন, 'অনেক বিতর্কিত পুলিশ কর্মকর্তা, কনস্টেবল থেকে শুরু করে ডিসি পর্যন্ত, যারা সরাসরি গুলি করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। তদন্তে তথ্য-প্রমাণ মিললে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। এরই মধ্যে কয়েকজনকে ধরা হয়েছে। তবে ধরা পড়ার পরও এক ওসি পালিয়ে গেছেন।'

সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী কাজের প্রশংসা করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, 'পাশ্ববর্তী দেশের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আপনারা সঠিক ও স্বচ্ছ সাংবাদিকতা করেছেন। তবে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা আরও বাড়ানোর আহ্বান জানাই। বিতর্কিত পুলিশ সদস্যদের তালিকা থাকলে সেটি পুলিশের সদর দপ্তরে জমা দিন।'

Header Ad
Header Ad

দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৪৫০ মেট্রিক টন চাল আমদানি

দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৪৫০ মেট্রিক টন চাল আমদানি। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৪'শ ৫০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাত সোয়া নয়টায়  ভারতের গেঁদে বন্দর দিয়ে ৪২ ওয়াগনে রেলপথে এই চাল দর্শনা বন্দর ইয়ার্ডে পৌঁছে।

এসময় ভারতের রেলের পরিচালক স্বাগতম বালাকে ফুলে দিয়ে শুভেচ্ছা  জানান দর্শনা বন্দরের সিএ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আতিয়ার রহমান হাবু।

এ চাল খালাসে নিযুক্ত সি অ্যান্ড এফ এজেন্ট আতিয়ার রহমান হাবু জানান, ঢাকা পুরানা পল্টনের মেসার্স মজুমদার এগ্রোটেক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড এ চাল আমদানি করেছে। প্রতিটন চালের ইনভয়েস মূল্য ৪৯০ ডলার। কলকাতার ৭/১ লর্ড সিনহা রোডের সৌভিক এক্সপোর্ট লিমিটেড এ চাল রপ্তানি  করেছে।

দর্শনা আন্তর্জাতিক রেলস্টেশনের ম্যানেজার মির্জা কামরুল হক জানান, কাস্টমস পরীক্ষণ ও শুল্কায়নের পর এ চাল ঈশ্বরদী ও সিরাজগঞ্জে বুকিং হবে। সেখান থেকে ট্রাকযোগে আমদানিকারক চাল পরিবহন করবেন।

উল্লেখ্য, ভারত থেকে ১ লাখ ৫৯ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ সরকার। দর্শনা বন্দর দিয়ে মঙ্গলবার এ চালের প্রথম চালান দেশে ঢুকল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নারী উদ্যোক্তা তনির স্বামী মারা গেছেন
ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে, অন্যদেরও খুঁজে খুঁজে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৪৫০ মেট্রিক টন চাল আমদানি
সারজিস আলমসহ ৪৫ জনের পাসপোর্ট জব্দের বিষয়ে যা জানা গেল
মসজিদুল হারামের প্রসিদ্ধ গাইড শেখ মোস্তফা দাব্বাগ মারা গেছেন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
গোবিন্দগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি রবিউল, সম্পাদক আবু জাফর
ছাগলকাণ্ডে আলোচিত সেই মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
মধ্যরাতে সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
এলপি গ্যাসের দাম বাড়ল
পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক
অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবি প্রধান
ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার ডিজেল কিনছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে এখন কোনো উত্তেজনা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এবার নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে ইবি প্রশাসনের মামলা
‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
মিথিলার সঙ্গে দূরত্ব, প্রাক্তনকে বুকে নিয়ে সৃজিতের সেলফি
দক্ষিণ আফ্রিকার সোনার খনিতে মৃতদেহের ছড়াছড়ি: অন্তত ১০০ জনের প্রাণহানি