মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

লতা মঙ্গেশকরের সম্পত্তি

কিংবদন্তী গায়িকা লতা মঙ্গেশকর তাকে মনে রাখার বা মনে পড়ার জন্য কেবল স্মরণীয় গানগুলোকেই রেখে যাননি, ফেলে গিয়েছেন বিলাসবহুল কারের ব্যক্তিগত সংগ্রহশালা ও একগুচ্ছ সম্পদ। ৬ ফেব্রুয়ারি সব পরিজনকেও রেখে চলে গেলেন। তবে এই সম্পদশালী মানুষটির জীবন একেবারে দারিদ্রতায় শুরু হয়েছিল। ভালো করে খেতে পারেন না, ভাইবোন অনেক; রোজগারের জন্য পথে নামতে হলো ছোট্ট বয়সে বাবা চলে যাওয়ায়। ১৯৪২ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে উপার্জন শুরু করলেন লতা মঙ্গেশকর। তখন তার আয় ছিল মোটে ২৫ রূপী। এখন রেখে গিয়েছেন কয়েক মিলিয়ন রূপীর বিপুল সম্পত্তি। উপাজন করেছেন ৯২টি বছরে। তিনি মাসে আয় করতেন প্রায় চার লাখ রূপী। লতার বেশিরভাগ আয় ও সম্পদ ছিল তার গানগুলোর রয়ালিটির টাকা। তার সম্পত্তিগুলোও টাকা এনে দিত। অনেককিছুর মালিক ছিলেন। যে অত্যন্ত ব্যয়বহুল কারগুলোর জন্য লতা শখের ভিন্নতর গল্পে নাম করেছিলেন, তার শুরুতে শ্যাভরিলে নামের একটি গাড়ি কিনেছিলেন, তার মুম্বাইতে সিনেমায় গান শুরু করার পেশাজীবনে সাফল্য পেয়ে। কারটি দেখতে ও স্টাইলের জন্য ভারতে একসময় খুব জনপ্রিয় ছিল। তার কেনা যেমন আছে, তেমনি তাকে যশ চোপড়া উপহার দিয়েছিলেন ই-ক্লাস মাসিডিজ কারটি, ভীর জারা ছবিতে বিস্ময়কর সুন্দর গানটি গাওয়ায়। তার একটি ক্লাইজলার কার আছে। বিলাসবহুল কারটি খুব জনপ্রিয় ছিল, ভারতের বাজারে প্রচুর দেখা গিয়েছে। আরেকটি কার তার সংগ্রহশালার বিউয়েক। এটিও বিলাসবহুল। অনেকগুলো বহুমূল্যের অংশ আছে ভেতরে, ফলে খুবই পছন্দ করতেন গাড়িপ্রেমীরা। গাড়ি কেনা বাদে, তিনি ছবি তুলতে পছন্দ করতেন। উপভোগ করতেন খুব। ফলে অনেকগুলো দামী পেশাদার ক্যামেরা কিনেছিলেন লতা। কিংবদন্তী এই শিল্পী একটি অত্যন্ত দামী বাড়ি কিনেছিলেন দক্ষিণ মুম্বাইয়ের ধনীদের একটি এলাকাতে। সেই বাড়ি থেকে বিশেষ আকর্ষণ বারান্দাটিতে দাঁড়িয়ে পেডার রোডের অসম্ভব সৌন্দয দেখতেন। পেডার রোডের বাড়িটির নাম রেখেছিলেন তিনি ‘প্রভু ক্ঞ্জু’। তিনি তার বাড়িতে নানা উপলক্ষে মানুষকে দাওয়াত করতে পছন্দ করতেন। গানে তার পেশাজীবনটি আটটি দশক ধরে চলেছে। তখন লতা মঙ্গেশকর হিন্দি, তামিল, তেলেগু ও মারাঠি ভাষায় অনেক গান গেয়েছেন। তবে তিনি অনন্য সাধারণ অবদান রেখেছেন ভারতীয় হিন্দি ছবির গানগুলোতে। এই ছবিগুলোতেই যে ক্লাসিক গানগুলো গেয়েছেন, সেগুলো তখন যেমন মনমোহন করেছে; আজও করে যাচ্ছে, ভবিষ্যতেও তাই ঘটবে। এই কন্ঠটি সিনেমাগুলোতে যেমন, তেমনি দেশে ও সারা বিশ্বে ভিন্ন একটি পরিচয় ও প্রতিভা হিসেবে নিজেকে বিকশিত করেছে। তবে মানুষটি খুব সাদামাটা ও সাধারণ জীবন যাপন করে গিয়েছেন। সিনেমাতে তাকে পরের দিকে শাহরুখ খান, প্রীতি জিনতা ও রাণী মুখাজি সবসময় গাইয়েছেন। হিন্দি ছবির জন্য তিনি হাজারেরও বেশি সিনেমায় গান করেছেন। ভারতের ৩৬টির বেশি আঞ্চলিক ভাষায় গান রেকড করেছেন, অনেকগুলো বিদেশী ভাষায়ও তার গান আছে। কেউ, কেউ বলেছেন মোট প্রায় ৩শ ৬০ কোটি টাকার মালিক ছিলেন তিনি। তবে বেশিরভাগের মতে, তিনি ১শ ৮ থেকে ১শ ১৫ কোটি রূপীর সম্পদের মালিক ছিলেন। তার এই সম্পদের পুরোটা অসাধারণ সুন্দর কন্ঠটির জন্য, গান গেয়ে রোজগার করা। তাকে অনেকে ‘ভয়েজ অব মিলেনিয়াম’ বলতেন। তবে কখনো বিয়ে না করায়, ছেলেমেয়ে নেই বলে তিনি তার আত্মীয়স্বজনের জন্য সম্পদের পুরোটাই রেখে গিয়েছেন। লতা মঙ্গেশকরের শেষকৃত্য করেছেন তার ভাই গীতিকার হৃদয়নাথ মঙ্গেশকর। তিনিই মরে যাওয়া বিশ্বখ্যাত এই গায়িকার সম্পদরাজির প্রধান উত্তরাধিকারী হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবারটি নিশ্চিত করেনি। এই ভাইটির সঙ্গে খুব বেশি ঘনিষ্ট ছিলেন তিনি। যখন ছোট ছিল, তাকে নিয়েই সবখানে যেতেন লতা মঙ্গেশকর। বোনকেও গভীর শ্রদ্ধা করতেন হৃদয়নাথ। ফিল্মফেয়ারের সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে এমনও বলেছেন, আমাকে মানুষকে ও নিজেকে সম্মান করা এবং ইগোগুলোকে দমন করাও শিখিয়েছেন তিনি। তার সঙ্গীতের গুরুও লতা মঙ্গেশকর। জানিয়েছেন, গান তিনি আমাকে শিখিয়েছেন, তারচেয়েও মূল্যবান এই কাজগুলো শিখিয়ে দিয়েছেন। তার চেয়েও অনন্য ছিলেন এইসব দিকে লতা মঙ্গেশকর। তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র ও বিনয়ী ছিলেন। কেউই তার এই গুণগুলোকে কোনোদিন ভুলতে পারবেন না। আর কী ব্যতিক্রমী গায়িকা ছিলেন সেটি বলা বাহুল্য।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো

নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ছবি: সংগৃহীত

বারবার নিলাম ডেকেও এস আলম গ্রুপের বন্ধকী সম্পত্তির কোনো ক্রেতা খুঁজে পাচ্ছে না দেশের ব্যাংকগুলো। ফলে ঋণ আদায়ে এখন বাধ্য হয়ে অর্থ ঋণ আদালতের শরণাপন্ন হচ্ছে তারা। এতে পুরো প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত ও জটিল হয়ে পড়েছে।

চট্টগ্রামভিত্তিক এই শিল্পগোষ্ঠী ইসলামী ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক থেকে হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে খেলাপি হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, জনতা ব্যাংক ১০,৭০০ কোটি টাকার বিপরীতে ছয়বার নিলাম ডেকেও কোনো সাড়া পায়নি। একইভাবে ইসলামী ব্যাংকও সাত দফা নিলাম আয়োজন করেও ব্যর্থ হয়েছে, যার মধ্যে আইডিয়াল ফ্লাওয়ার মিলসের ১,১০০ কোটি টাকার ঋণ সংক্রান্ত নিলামও অন্তর্ভুক্ত।

সাম্প্রতিক সময়ে এস আলম গ্রুপের একাধিক স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও জমি নিলামে তোলা হলেও দরপত্র জমা পড়েনি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, আইনি প্রক্রিয়া পূরণের জন্যই তারা এসব নিলাম ডাকছেন, যদিও আগ্রহী ক্রেতার দেখা মিলছে না। অনেকেই এই বিষয়টিকে ভয় পাচ্ছেন বলে উল্লেখ করেন তারা।

অভিযোগ রয়েছে, এস আলম গ্রুপ সরাসরি ও পরোক্ষভাবে ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রায় ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে, যার বড় একটি অংশ বিদেশে পাচার হয়েছে। সরকার পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়ে গ্রুপটির নিয়ন্ত্রণ জব্দ করে।

বর্তমানে এস আলম গ্রুপের ওপর কেন্দ্রীয়ভাবে তদন্ত ও আইনি পদক্ষেপ নিচ্ছে ১৪ সদস্যের বিশেষ লিগ্যাল টিম। একই সঙ্গে তাদের জব্দকৃত শেয়ার বিক্রির জন্য আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য