বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইঁদুর ধরাই আনোয়ারের পেশা

পুব আকাশে যখন সূর্য উঁকি দেয় তখন সাতসকালে ঘুম থেকে উঠে কোদাল, সাবোল ও লোহার কাঁচা নিয়ে ফসলি জমিতে কিংবা রাস্তার ধারে ধারে ইঁদুর ধরতে বের হন জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার ভট্টপলাশী গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন। তিনি মাটির গন্ধ শুঁকে বলে দিতে পারেন ইঁদুর আছে কি না। তারপর কোদাল দিয়ে মাটির গর্ত থেকে টেনে আনেন ইঁদুর। তার নেশা ইঁদুর ধরে ফসল নষ্ট হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করা।

সরজমিনে জানা যায়, আক্কেলপুরের আনোয়ার হোসেন ছিলেন রাখাল। পরিবারের বড় সন্তান তিনি। অভাবের সংসারে পেটভরে খাবার জুটত না। সেজন্য আনোয়ার অন্যের বাড়িতে রাখাল হিসেবে কাজ করেছিলেন। মাঠে মাঠে গরু চরানোর সময় ধান কাটা খোলা মাঠে খুঁজে বের করতেন ইঁদুরের গর্ত। পরে সেই গর্ত থেকে ইঁদুর ধরতেন এবং গর্ত থেকে ধান সংগ্রহ করতেন। সেই ধান বিক্রি করে মোয়া কিনে খেতেন। এভাবেই গর্ত থেকে ইঁদুর সরিয়ে ধান সংগ্রহ করতে করতে ধান বের করার বিশেষ কৌশল রপ্ত করেন। তখন থেকে বয়স বাড়ার সঙ্গে দক্ষ হয়ে ওঠেন ইঁদুর নিধনে।

১৯৯৫ সাল থেকে ইঁদুর ধরা পেশায় নিয়োজিত আছেন আনোয়ার হোসেন। এভাবেই তার নেশা থেকে হয়ে ওঠে পেশা। সেই সঙ্গে তিনি নিজ জেলা ছেড়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় ইঁদুর নিধনের ওষুধও বিক্রি করেন। তার এমন ব্যতিক্রমী বিশেষ কায়দায শিখতে পাশের জেলা থেকে ছুটে আসে বিভিন্ন বয়সের মানুষ।

প্রতি বছর স্থানীয় কৃষি অফিসে ৫-৭ হাজার ইঁদুরের লেজ জমা দেন আনোয়ার। এ পর্যন্ত তিনি প্রায় ৫ লাখ লেজ জমা দিয়েছেন। ইঁদুর নিধনে বিশেষ অবদান রাখায় তিনি ২০০৪ সালে জাতীয় পর্যায়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে ১৪ ইঞ্চি রঙিন টেলিভিশনসহ পেয়েছিলেন আরও পুরস্কার। এখন ইঁদুর ধরতে জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে তার অনেক ডাক আসে। এর বিনিময়ে তাকে দেওয়া হয় চাল, খাবারসহ কিছু টাকা পয়সা।

আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘প্রায় ২৮ বছর আগে রাখাল ছিলাম। অন্যের গরু মাঠে চরায়ে পেটের ভাত জোগাড় করতাম। পাশাপাশি ফসলি জমির পাশে গর্তের মধ্যে ধান সংগ্রহ করতাম। সেই ধান বিক্রি করে মোয়া কিনে খেতাম। ইঁদুর ধরে ধান বের করা ভালোই লাগত। ঘরের আসবাবপত্র, ক্ষেতের ফসল নষ্ট করে ইঁদুর। বাড়ির কিংবা ক্ষেতের ইঁদুর মেরে বিনিময়ে পাই পান, চাল অথবা টাকা। তা দিয়েই দুই সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে চলে তার সংসার। ইঁদুর মারার কারণে গ্রামের সবাই ইঁদুর আনোয়ার বলেই ডাকেন।‘

তিনি বলেন, কৃষকরা আমাকে ডেকে নিয়ে যান ইঁদুর ধরার জন্য। আমি কৃষকের ফসলের ক্ষেত ও বাড়ি থেকে ইঁদুর ধরে মৃত ইঁদুরের লেজ সংগ্রহ করি। এতে কৃষকরা খুশি হয়ে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত বকশিশ দিয়ে থাকেন।’

ভট্টপলাশী গ্রামের বাসিন্দা ফেরদৌস মণ্ডল বলেন, দূর-দূরান্ত থেকে ডাক আসে ইঁদুর ধরার জন্য। যেকোনো ধরনের ফসলের ক্ষেত, বাড়ি কিংবা গাছের ইঁদুর ধরতে পারেন তিনি। এখন গ্রামের উৎসাহীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। ইঁদুর নিধনের মাধ্যমে ফসল রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন আনোয়ার।

কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, প্রতি বছর দেশে উৎপাদিত ফসলের ১৫ থেকে ২০ ভাগই চলে যায় ইঁদুরের পেটে। প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার ফসল, আসবাবপত্র ও অন্যান্য জিনিসপত্র নষ্ট করে ইঁদুর। নানা উপায়েও যখন ক্ষতি থামানো যাচ্ছে না, তখন ইঁদুর নিধনের দারুন কৌশল রপ্ত করেছেন। প্রতি বছর ২ থেকে ৪ লাখ ইঁদুর নিধন করেন। যার করণে গত বছর এ জেলায় ৯০ হাজার টন ফসল রক্ষা করা গেছে। ফলে নেশা থেকে একসময় ইঁদুর ধরাই তার পেশা হয়ে দাঁড়ায়।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক রাহেলা পারভীন জানান, আনোয়ার হোসেন প্রাকৃতিকভাবে ইঁদুর ধরার অনেক কৌশলও রপ্ত করেছেন। যার মাধ্যমে তিনি জীবিকা নির্বাহ করেন। এর আগে সর্বোচ্চ ইঁদুর নিধনের জন্য পুরস্কৃত হয়েছিলেন। আবারও সর্বোচ্চ ইঁদুর নিধন করতে পারলে পুরস্কার পাবেন।

এসএন

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪