সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পাখিরাই দুলালের সন্তান

নাটোরের সিংড়া উপজেলার জোড়মল্লিকা গ্রামের কাচু প্রমাণিকের ছেলে দুলাল হোসেন। পেশায় ঝাঁলমুড়ি বিক্রেতা। সারাদিন ওই ঝাঁলমুড়ি বিক্রি করে যা আয় করেন তা দিয়েই চলে তার সংসার। স্ত্রী, এক ছেলে আর এক মেয়ে নিয়ে তার সুখের সংসার। তার নেই কোনো উচ্চাকাঙ্খা। নেই কোনো অভিযোগ। শখ বলতে বনের পাখিদের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা। প্রতিদিন তাকে পাখিদের সঙ্গে কথা বলতেই হবে। তাদের আদর করে ডেকে খাবার খাওয়াতে হবেই। আর এ কারণে এলাকার মানুষের কাছে তিনি পাখিপ্রেমী হিসেবেই পরিচিত।

স্থানীয়দের দাবি, প্রতিদিন সকাল-বিকাল দু-বেলা পাখিদের লক্ষ্য করে দুলালের আদরের ডাক শুরু হয়। 'তোতা-ময়নারা আয় আয় আয়। জান ময়নারা আয় আয় আয়। খেয়ে যা খাবার। সময় হয়েছে। আয় আয় আয়। ভয় নাই। আমি আছি, আয়।’ দুলালের ওই ডাক শুনে বিভিন্ন গাছ থেকে নিচে নামতে থাকে পাখির দল। ছুটে আসে শালিক, বুলবুলি, চড়ুই, ময়নাসহ নানা প্রজাতির শত শত পাখি। ওই পাখিরা কাছে আসতেই হাত দিয়ে ছিটিয়ে তাদের খাবার দিতে থাকেন দুলাল। পাখিরা খাবার খেয়ে কৃতজ্ঞতার ডাক দিতে থাকে। সেইসঙ্গে দুলালের দিকে তারা ঘার ঘুড়িয়ে তাকায় আর ডাকে। আর ওই দৃশ্য দেখে দুলালের মুখে ফোটে হাঁসি।

জানা যায়, পাখিদের খাবার দেওয়া শেষ হলে তারা উড়ে যায় গাছের শাখে, আকাশে। তখন দুলালও চলে যান নিজ কাজে। এভাবেই চলছে গত ৫টি বছর। এমনকি এলাকায় কেউ পাখি ধরতে বা শিকার করতে চাইলে তাদের বিরুদ্ধেও রুখে দাঁড়ান দুলাল।

সরেজমিনে দেখা যায়, জোড়মল্লিকা সেতুর পাশে একটি ঝুপড়ি ঘরে ঝাঁলমুড়ির পসরা সাজিয়ে বসেছেন দুলাল। সময় বিকাল প্রায় ৪টা। হঠাৎ নজরে এলো উপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের তার। সেখানে এক এক করে এসে বসছে শালিক, বুলবুলি, চড়ুই, বাবুইসহ নানা পাখি। ওদের দেখেই মুচকি হাঁসির ঝিলিক দেখা যায় দুলালের মুখে। নিমিষেই নিজের হাতের মুঠোয় পুরে নিলেন বয়ামে রাখা চানাচুর। ছিটিয়ে দিলেন মাটিতে। আবারও হাতের মুঠোয় চানাচুর নিয়ে মাটিতে ছিটাতে ছিটাতে সজোরে ডাকতে লাগলেন পাখিদের।

পাখিদের খাবার শেষে কথা হয় দুলালের সঙ্গে। জানা যায়, ৬ বছর আগে ইউপি সদস্য পদে নির্বাচন করেছিলেন দুলাল। আশা করেছিলেন নির্বাচিত হবেন। কিন্তু শেষ অবধি নির্বাচিত হননি। কারণ মানুষ তাকে আশা দিয়েও ভোট দেয়নি। এর পর থেকেই তার মনে হতে থাকে মানুষের চেয়ে পাখিরাই ভালো। তখন থেকেই পাখিদের নিয়মিত খাবার খাওয়ানো শুরু করেন তিনি।

পাখিপ্রেমী দুলাল হোসেন জানান, ছোটবেলা থেকেই পাখিদের প্রতি তার একটা টান ছিল। প্রথম দিকে খাবার ছিটালে কিছু পাখি আসত। তবে তার সঙ্গে পাখিদের সম্পর্ক এখন মধুর। তাই তার ডাকে এখন শত শত পাখি হাজির হয়।

তিনি আরো জানান, দিনে দিনে তার কাছে আসা পাখির সংখ্যা বাড়ছে। নিজের পরিশ্রমের অর্থ দিয়ে তাদের খাবারের ব্যবস্থা করে শান্তি পাই। কখনো কখনো নিজে না খেয়েও তাদের খাবার জোগাড় করি। তারা খেলে আমার প্রশান্তি লাগে, মনে তৃপ্তি লাগে।

পাখিদের প্রতি ঝাঁলমুড়ি বিক্রেতা দুলালের এমন ভালোবাসা দেখে মুগ্ধ স্থানীয়রা। পাখিদের সঙ্গে তার ওমন মধুর সম্পর্ক এলাকায় বেশ আলোচনার সৃষ্টি করেছে।

স্থানীয় অধিবাসী কালাম ও জাফর জানান, পাখিদের সঙ্গে দুলালের ওই সম্পর্ক না দেখলে বিশ্বাস হবে না। তার এমন কাজে আমরাও খুঁশি। আমারাও এখন অনুভব করি পাখির প্রতি ভালোবাসা।

তরুণ আল আমিন জানান, ওই দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে। মাঝে মাঝেই বন্ধুদের সাথে ওই দৃশ্য দেখতে আসি।

এ ব্যাপারে সিংড়ার পরিবেশ ও প্রকৃতি আন্দোলনের সভাপতি মোল্লা মো. এমরান আলী রানা বলেন, দুলাল হোসেন একজন বৃদ্ধ মানুষ হিসেবে পাখির প্রতি যে ভালোবাসা দেখিয়েছেন তা অনন্য। পরিবেশ ও প্রকৃতি বাঁচাতে তিনি এগিয়ে এসেছেন। পাখিসহ সকল জীববৈচিত্র রক্ষায় সবার এগিয়ে আসা দরকার। আমাদের উচিত জীবের প্রতি ভালোবাসা ও সহমর্মিতা দেখানো। পাখিদের খাওয়ানোর মাঝে আনন্দ পান ঝালমুড়ি বিক্রেতা দুলাল। তাকে দেখে সমাজের অনেক ব্যক্তি পাখিসহ জীববৈচিত্র রক্ষায় এগিয়ে আসবে বলে আশা করেন তিনি।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা