বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চায়না কমলা চাষে কলেজ শিক্ষকের বাজিমাত

দেখতে অনেকটা দেশি কমলার মতো। আসলে এটি চায়না কমলা। লাল ও সবুজ রঙের আকৃতিতে দেখতে খুবই সুন্দর। খেতে মিষ্টি ও রসালো। এই কমলা সাধারণত আমাদের দেশে বেশি হয় না । কমলা চাষের জন্য ভালো মাটি ও আবহাওয়া উপযোগী হওয়া প্রয়োজন। তবে মাগুরায় প্রথমবারের মতো চায়না কমলা চাষ করে বাজিমাত করেছেন আশুতোষ বিশ্বাস। তার কমলা বাগান দেখতে আসছেন এখন দূর-দূরান্তের দর্শনার্থীরা। ভিড় করছে তার বাগানে।

শ্রীপুর উপজেলার চরপাড়া মধুপুর গ্রামের বাসিন্দা আশুতোষ। পেশায় তিনি একজন কলেজ শিক্ষক । ইউটিউব দেখে অনেকটা শখ করে নিজের ৩৩ শতাংশ জমিতে চায়না কমলার চাষ গড়ে তুলেন আশুতোষ। অত্যন্ত নিবিড় পরিচর্যা ও যত্নের সঙ্গে গাছগুলোকে বড় করেন তিনি।

সরেজমিনে মধুপুর গ্রামে গিয়ে কথা হয় শিক্ষক আশুতোষ বিশ্বাসের সঙ্গে। আশুতোষ বলেন, কমলা চাষের ইউটিউব দেখে ২০১৯ সালে মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর থেকে একটি নার্সারি থেকে চায়না জাতের ৬৫টি চারা গাছ সংগ্রহ করেন। এরপর তাদের পরামর্শে নিজের ৩৩ শতাংশ জমি চাষের উপযোগী করে রোপন করেন কমলার চারা। চারা রোপনের পর গাছের পরিচর্যা বাড়ান তিনি। নিয়মিত জৈব সার এবং তার পাশাপাশি সকাল-বিকাল দেখভাল করেন চারা গাছগুলোকে। ১ বছর পর তার ৬২টি চারা গাছ বেঁচে যায়। এ সময় তিনি আরো নিবিড়ভাবে পরিচর্যা করতে থাকেন । ২ বছর পর চারা গাছগুলো একটু বড় হলে তিনি আগাছা পরিস্কার করে গাছের প্রতি আরো যত্নশীল হন । ২ বছর ৬ মাস পর গাছে ফুল আসলে তিনি স্প্রে দেন। এবার ১ মাস পর গাছে ফুল থেকে ফল আসতে শুরু করলে তিনি প্রতিটি গাছে নিয়মিত পানি দেওয়া শুরু করেন। ধীরে ধীরে ফল বড় হতে থাকে। এভাবে ৩ বছর পূর্ণ হলে তার ৫০টি কমলা গাছে পরিপূর্ণ কমলায় রুপান্তরিত হয়। প্রথমে কমলা সবুজ আকার ধারণ করে। তারপর সপ্তাহ খানেক পর হলুদ বর্ণ হয়। বর্তমানে প্রতিটি কমলার গাছে হলুদ- সবুজ কমলা ঝুলছে। যা দেখতে নিজের গ্রামবাসীসহ পাশ্ববর্তী বিভিন্ন স্থান থেকে দর্শনার্থীরা আসছে বলেও জানান তিনি।

আশুতোষ বিশ্বাস আরও বলেন, আমার কমলা বাগানে এখন ৫০টি গাছে পরিপূর্ণ কমলা এসেছে । আমি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে এগুলো বিক্রি করতে চাই। কমলার প্রতিটি গাছে ১২-১৫ করে কমলা ধরেছে। হলুদ-সবুজ বর্ণের এই কমলাগুলো খেতে খুবই সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুন সম্পন্ন । এ কমলা গাছগুলো বড় করতে আমার ৩ বছর পরিচর্যা করতে হয়েছে। নিয়মিত জৈব সারের পাশাপাশি অন্যান্য খরচ বাবদ ১ লাখ থেকে দেড় লাখ টাকা খরচ হয়েছে। আমি একজন কলেজ শিক্ষক। নিজে সময় দিতে পারি না। তাই বাগান দেখাশুনা ও পরিচর্যার জন্য আরো ৩ জন শ্রমিক কাজ করে এখানে। এই বাগান থেকে আমি এবার ৩-৪ লাখ টাকার কমলা বিক্রি করব বলে আশা রাখি। ইতিমধ্যে মাগুরাসহ পাশ্ববতী অনেক জেলার ব্যাপারী আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে।

তিনি বলেন, আমি নিজে প্রায় ২ হাজার চারা তৈরি করেছি। যার প্রতিটি চারা গাছ এখন বিক্রি করছি ১৫০ টাকায়। আমার এ চারা কিনতে দূর-দূরান্তের মানুষ ভিড় করছে বাগানে। আগামীতে কমলার পাশাপাশি অন্যান্য মিশ্র ফলের বাগান করার ইচ্ছা আছে আমার।

মাগুরা কৃষি বিভাগ বলছে, কমলা চাষের জন্য মাগুরার মাটি তেমন ভালো নয়। সাধারণত পাহাড়ি অঞ্চলে এ চাষ ভালো হয়। তবে জেলার কিছু কিছু জায়গার মাটি খুবই ভালো। আমরা শুনেছি আশুতোষের একটি কমলার বাগান রয়েছে। সঠিকভাবে পরিচর্যা করলে কমলার চাষে সাফল্য
আসে। আমরা এ চাষে তাকে উদ্ধুদ্ধ করছি। আশুতোষের মতো মাগুরায় অনেকে এখন এ কমলা চাষের জন্য আমাদের কাছে আসছে। আমরা তাদের উপযুক্ত পরামর্শ দিচ্ছি এবং মাটি পরীক্ষার করে যদি উপযোগী হয় তাহলে চাষ করার পরামর্শ প্রদান করছি।

এসআইএইচ

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া