বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভোগ বিলাসের ভাগাড়ে স্বার্থহীন এক রাজনীতিবিদ

যখন সবখানে মূল্যবোধের অবক্ষয়, ব্যক্তি স্বার্থের হীন প্রতিযোগিতা, ভোগবিলাসের বাগাড়ম্বর, ঠিক তখন বরগুনার একজন মোতালেব মৃধা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা হয়েও ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধে থাকা যায়। উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে সারা দেশের তরুণ প্রজন্মকে তিনি শিখিয়ে দিয়েছেন- মুখে নয়, বুকেও নয়, বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করতে হয় যাপিত জীবনের সাথে। শুধুই মাঠে আর মঞ্চে নয়, বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করতে হয় ব্যক্তি জীবন থেকে পারিবারিক জীবনেও।

ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা হয়েও সারাটা জীবন বেসরকারি একটি এনজিওর চাকরি করে জীবিকা নির্বাহ করেছেন যিনি। প্রাচুর্যকে পায়ে ঠেলে সাদামাটা জীবনকেই বরণ করে নিয়েছেন যিনি। বঙ্গবন্ধুর আহবানে একাত্তরের রণাঙ্গনে গর্জে উঠেছিল যার হাতিয়ার। পঁচাত্তরের নিথর-নির্বাক-বিরান বাংলাদেশের যিনি ছিলেন প্রথম প্রতিবাদকারী। শৈশব থেকে জীবন সায়াহ্নে এসেও যিনি গেয়ে যান সোনার বাংলার গান।

তিনি বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের জৈষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বরগুনা জেলা এনজিও উন্নয়ন ফোরামের সভাপতি, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালেব মৃধা। সমকালীন প্রেক্ষাপটে ক্ষমতাসীন দলের হাজারো নেতৃবৃন্দের মধ্য থেকে সাহসীকতা, সততা আর ত্যাগের নিক্তিতে যদি মাত্র পাঁচ জন নেতাকেও বাছাই করা হয় তবে সেখানেও বরগুনার মোতালেব মৃধা থাকবেন সর্বাগ্রে।

তারুণ্যের স্বর্ণালী সময়ের সবটুকু সময় যিনি উজার করে দিয়েছেন সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে। দেশ-বিদেশের লোভনীয় চাকরি-বাকরি আর ব্যবসা-বাণিজ্যের মোহনীয় হাতছানিকে উপেক্ষা করে যিনি পিছিয়ে পড়া নিজ ইউনিয়নের গরিব দুঃখী মেহনতি মানুষের ভাগ্যন্নোয়নে কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব। সেই থেকে আজ অবধি সুদীর্ঘ এক বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন মোতালেব মৃধার।

মোতালেব মৃধা মনে করেন, রাজনীতি নেশা হতে পারে, তবে কখনোই তা পেশা হতে পারেনা। আর তাই নিজে যেমন সারা জীবন বেসরকারি একটি এনজিওতে চাকরি করে জীবিকা নির্বাহ করেছেন, ঠিক তেমনি নিজের দুই ছেলেকেও গড়ে তুলেছেন তিনি নিজের মত করে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে যারা ছাত্রলীগ আর আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িয়ে ছিলেন ওতোপ্রতোভাবে। কিন্তু ব্যক্তি স্বার্থের কলঙ্ক যাদের তিল পরিমান স্পর্শ করতে পারেনি।

উপকূল বাংলাদেশের অবহেলিত জনপদ বরগুনা ও বরগুনাবাসীর উন্নয়নে সকল প্রকার আন্দোলন সংগ্রামে সর্বাগ্রে যাকে দেখা যায় তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালেব মৃধা। উপকূলীয় জনপদ বরগুনার সুখ দুঃখের চির সাথী তিনি। সত্তরোর্ধ বয়সের রাজর্ষিক এই নেতার ন্যায়নিষ্ঠতা, বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর আর দীর্ঘদেহী সুদর্শন চেহারা যেন তরুণ প্রজন্মের মাঝে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথাই মনে করিয়ে দেয় বারবার।

সম্প্রতি প্রকাশিত বিভিন্ন সংবাদ প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলের সৎ, শিক্ষিত, ত্যাগী ও প্রবীণ নেতাদের মূল্যায়ন করবে আওয়ামী লীগ। সেসব বিবেচনায় বরগুনা জেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে দলীয় মনোনয়ন পেতে মোতালেব মৃধাকে কেন্দ্র করেই এখন আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন তৃনমুল আওয়ামী লীগের একটি বড় অংশের নেতা কর্মীরা। বিশেষ করে ১৯৭৫-এর পর যাঁরা দুঃসময়ে দলের হাল ধরেছিলেন, এখনো এমপি-মন্ত্রী কিংবা জেলা পরিষদের প্রশাসক এমনকি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদকও হতে পারেননি এমন নেতাদের মধ্যে মোতালেব মৃধা অন্যতম প্রধান।

দুই মেয়াদে যাঁরা জেলা পরিষদের দায়িত্বে ছিলেন এবার তাঁদের অধিকাংশই বাদ পড়বেন দলীয় মনোনয়ন থেকে। এবার নতুন মুখ এবং দুঃসময়ের কর্মীদের মূল্যায়ন করতে চান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশেষ করে ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসার পর যখন দেশ চষে বেড়িয়েছেন, তখন যেসব পুরনো নেতা পেয়েছিলেন, যাঁরা এখনো জীবিত, সব ধরনের যোগ্যতা-দক্ষতা থাকার পরেও কিছুই পাননি তাঁদের মধ্যেও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালেব মৃধা রয়েছেন সর্বাগ্রে।

জাতির পিতার হত্যার পর যাঁরা দলের হাল ধরে ছিলেন, নির্যাতন, কষ্ট সহ্য করেছেন, দিনের পর দিন বন্দী থেকেছেন কারাগারে, যাঁরা বুকে পাথর বেঁধে দল করেছেন, এখনও জীবিত রয়েছেন এবং শারীরিকভাবে সক্ষম রয়েছেন সেসব নেতার মধ্যেও মোতালেব মৃধা রয়েছেন সর্বাগ্রে। এসব বিবেচনায় বরগুনা জেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে দলীয় মনোনয়ন পেতে মোতালেব মৃধাকে নিয়ে আশায় বুক বেঁধেছেন মোতালেব মৃধা সমর্থিত আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীরা।
এএজেড

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত