শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘পড়ালেখায় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিযোগিতাপরায়ণ হতে হবে’

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথম ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে প্রভাষক পদে নিয়োগ পেয়েছেন ফাহিমা ইয়াসমিন ও প্রজ্ঞা পারমিতা বোস। দুজনেই ইংরেজি বিভাগের। প্রথমজন প্রথম ব্যাচের আর দ্বিতীয়জন দ্বিতীয় ব্যাচের। তাদের একজন প্রজ্ঞার সঙ্গে আলাপ করেছেন সায়ন্তনী রাখী। মেধাবী, চৌকস মেয়েটির ক্যাম্পাস জীবনের রঙিন গল্পগুলো শুনেছেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সজীব ঘাসে মোড়া সবুজ কার্পেটে হাঁটতে, হাঁটতে গল্প করেছেন। জুড়ে গেল শিক্ষাজীবনের চমৎকার কটি গল্পের সমাহার।

আপনার জীবন?
জন্ম বরিশাল সদর উপজেলায়। শিক্ষাজীবনে ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত স্কুল বদলাতে হয়েছে বারংবার। এরপর সপ্তম শ্রেণীতে একেবারে বিদেশে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার আদিত্য একাডেমিতে। আবার দেশে ফিরে পড়েছেন বরিশাল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে। এখানেই মাধ্যমিক। উচ্চমাধ্যমিক করেছি বরিশাল সরকারি মহিলা কলেজে।

বিশ্ববিদ্যালয়?
ভাগ্যক্রমে পা রাখলাম স্থানীয় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে। ইংরেজী বিভাগের দ্বিতীয় ব্যাচের ছাত্রী। স্নাতক ২০১২-’১৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়েছি, ২০১৬-’১৭ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম। পড়ালেখার পাশাপাশি বিতর্ক, উপস্থিত বক্তৃতা, গান, চিত্রাঙ্কন, নাচসহ আরও কটি সহপাঠ্য কার্যক্রমে যুক্ত ছিলাম। ভালো করেছি। বহুমুখী প্রতিভায় বিভিন্ন বিষয়ে পারদর্শী হওয়ায় শিক্ষকরা থেকে সিনিয়র-জুনিয়র সকলেই একনামে চিনতেন।

পরিবার কীভাবে সাহায্য করেছে?
আমাদের পরিবারে প্রায় সবাই-ই ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার। কেবল বড় মামাই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। তিনি পররাষ্ট্র সচিব। মামার পর আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি নিয়ে পড়ালেখা। জানি, ডাক্তার হলে মা-বাবা বেশী খুশী হতেন। তারা চেয়েওছিলেন ডাক্তারি পড়ি, প্রাইভেটে হলেও। ডাক্তারদের মধ্যে থেকে, প্রাইভেট থেকে ডাক্তারি পড়তে চাইনি। ফলে নিজেকে বহুবার প্রমাণ করতে হয়েছে। জীবনে না পাওয়া অনেককিছুকে পেছনে ফেলে মা-বাবার ভালোবাসা ও ঈশ্বরে বিশ্বাস রেখে সামনে হেঁটেছি। অসংখ্য হোঁচট খেয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছি। নিজের প্রতি কখনো বিশ্বাস হারাইনি। ফলে স্বপ্নকে ছুঁতে পেরেছি। তৃতীয় বর্ষ থেকে বিয়ে করার উপদেশ, আদেশ আর এজন্য চাপ এসেছে। নিজেকে খোঁজার আর বোঝার যাত্রায়, এখনও তা এড়িয়ে চলতে হয়।

ইংরেজিতে পড়ালেখায় কী, কী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয়েছে?
হঠাৎ বাংলা থেকে ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালেখা শুরু করতে হয়েছে। বেশ কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে তো। পরিবারে পড়ালেখা বলতে সবাই সায়েন্সকে বোঝেন। তাই সাহিত্য নিয়ে বেশ লড়াই করতে হয়েছে বৈ কি! শুধু জানতাম ইংরেজি তো সবার প্রয়োজন হয়-কী ডাক্তার আর কী ইঞ্জিনিয়ার। কখনো আমি নিজেকে সাহস দেওয়া ছাড়িনি।

শুরুর কর্মজীবন?
প্রথমে বরিশাল সরকারি মহিলা কলেজে। ইংরেজি বিভাগে খন্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছি, তারপরে বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (বাউয়েট)'র ইংরেজি বিভাগে স্থায়ী পদে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলাম।

এত ভালো করার রহস্য?
সবকিছুর ওপর মাথায় একটা বিষয় ছিল যে, যে বারান্দায় শিক্ষার্থী হিসেবে হেঁটেছি, সেখানে শিক্ষক হিসেবে হাঁটতে হবে। আজকে আমার যতটুকু যা অর্জন, তার পেছনে আছেন ঈশ্বর, আমার মা-বাবা, শিক্ষক, অন্যান্য গুরুজনসহ সকল শুভার্থীদের অফুরান আশীর্বাদ। মা-বাবাকে আমি সুখী করতে পেরেছি।

বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার জন্য পরামর্শ?
খুব ভালোভাবে, মনোযোগ দিয়ে প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন পড়তে হবে। শিক্ষকদের পড়ানো অনুসরণ করতে হবে। পরীক্ষাগুলো মনোযোগ ও খুব ভালোভাবে দিতে হবে। ক্লাসে পূর্ণ মনোযোগী হয়ে থাকতে হবে। ক্লাস নোটকে বিশেষ প্রাধান্য দিতে হবে। বিষয়ভিত্তিক মূল বইগুলো সংগ্রহ করতে হবে। অনলাইন আছে, সেখান থেকে তথ্য নিয়ে নিজেকে প্রতিটি টপিকে আপ টু ডেট রাখতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখায় প্রতিযোগিতাপরায়ণ হতে হবে।

মেয়েদের জন্য সাজেশন?
একটা কথাই মনে রাখতে হবে, যে যা-ই বলুক আর যা-ই হোক, আমি পারব, আজ না হয় কাল। থামা যাবে না। তবে বিশ্রামে ক্ষতি নেই। সবচাইতে প্রয়োজন, আত্মবিশ্বাসী হওয়া। পরিচয়টা মানুষ হিসেবে হোক, মেয়ে হিসেবে নয়। তাহলে আর কোনদিকে তাকাতে হবে না।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত