শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চরের বানভাসীদের দুঃখমোচনের সংগ্রাম

লেখা ও ছবি : রাজিবুল ইসলাম, ঢাকা প্রকাশ প্রতিনিধি, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

নদীর নাম ‘যমুনা’। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধান ত্রয়ী নদীর অন্যতম। ভারতের ব্রক্ষপুত্র নদের প্রধান শাখা। আমাদের দেশে যমুনা ও ব্রক্ষ্মপুত্র দুই-ই আছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নদী নম্বর ৭৬ হলে কী হবে, প্রমত্তা যমুনা আমাদের অন্যতম জলজ জীবনপ্রবাহ। নদীটির ওপরই আছে ‘বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতু’। এই রেল ও সড়ক সেতু দক্ষিণ এশিয়া ও বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম। নদীটির শাখা নদীগুলোও পূর্ণ নদী। এবারের বন্যায় যমুনায় ঢল নেমেছে-বলেছেন বাংলার মানুষ।
প্রায় দুই সপ্তাহ পানি বন্দী হয়ে থেকেছেন বগুড়ার চর ও গ্রামের মানুষরা। গিয়েছেন বিদ্যালয়, উচ্চমাধ্যমিক ও মহাবিদ্যালয়গুলোতে। সেগুলোই বানভাসিদের আশ্রয়কেন্দ্র। পেয়েছেন সাহায্য, সহযোগিতা। এরপর ফিরেছেন ভিটায়। তাদের সাহায্য করেছেন নানাজনে।
সারিয়াকান্দি উপজেলার চালুয়া বাড়ি ইউনিয়নের একটি দুর্গম চর যমুনার। নাম কুরি পাড়া, কাজলা ইউনিয়ন। আছেন এক হাজারের বেশি মানুষ। তারা এবারের বন্যাকবলিত ১শ পরিবার। তাদের সাহায্য করেছে সুগন্ধা প্রপাটি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। সাহায্য করেছেন ও নিয়ে গিয়েছেন নিজেদের ইউনিয়নের চলতি দায়িত্বে চেয়ারম্যান শওকত আলী, পাশের কাজলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী সারিয়াকান্দি শাখার সাধারণ সম্পাদক সাহাদত জামান, প্রথম আলোর বগুড়া প্রতিনিধি ও বিখ্যাত সাংবাদিক আনোয়ার পারভেজ, বগুড়া ফটোগ্রাফিক ক্লাব (বিপিসি)’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তৌহিদ পারভেজ বিপ্লব, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী সাঈদ খান নোমান, ধুনট উপজেলার ‘ধুনট ফটোগ্রফিক সোসাইটি (ডিপিসি)’র সাংগঠনিক সম্পাদক নিত্যানন্দ শীল, ঢাকা প্রকাশের সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি, সিলেট কষি বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটির অন্যতম সদস্য রাজিবুল ইসলাম, বগুড়ার আলোকচিত্রীদের সংগঠনগুলোর সদস্য সুজিত আনোয়ার, জোবায়ের রহমান।
বন্যায় কীভাবে জীবনযাপন করেছেন জানতে গিয়ে ঢাকা প্রকাশ ২৪.কমের সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি তার জন্মস্থান বগুড়ায় ইদ ও বন্যার ছুটিতে গিয়ে এই কাজ করতে গিয়ে কথা বলেছেন গোলাপী বেগমের সঙ্গে।
এই নারী জানালেন কাঁদতে, কাঁদতে, ‘আমার ঘরে ১০টি দিন এক বুক পানি ছিল। আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি। মেয়েটিকে নিয়ে চলে গেলাম বেড়িবাঁধে বাঁচার জন্য।’
‘সুগন্ধা প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট’ তাদের সবাইকে সাহায্য করেছে। দিয়েছে পরিবার প্রতি পযাপ্ত চাল, ডাল, ছোলা, আলু, চিড়ার মতো শুকনো খাবার। সঙ্গে পানিবাহিত রোগের হাত থেকে বাঁচতে ও শরীর ঠিক রাখতে খাওয়ার স্যালাইন।
ফলে খুব খুশি এই মা, ‘অনেক কষ্টের পর আজ কয়ডা চাল, ডাল ইত্যাদি খাবার পেলাম। আমি খুব খুশি হয়েছি। কয়টা দিন ভালো চলতে পারব। তোমরা বেঁচে থাক বাবা।’
তখন চোখে পানি চলে এলো সুগন্ধার হয়ে ত্রাণ বেলানো ত্রাণ ‘বগুড়া ফটোগ্রাফিক ক্লাব (বিপিসি)’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তৌহিদ পারভেজ বিপ্লবের, “বন্যাদুর্গত অসহায় এই নারী, পুরুষ, বৃদ্ধ, বৃদ্ধা ও শিশু-কিশোরকে সুগন্ধার মাধ্যমে সাহায্য বিলিয়ে দিলাম করলাম।’
তিনি জানালেন প্রত্যক্ষ স্মৃতি, ‘চরাঞ্চলের বানভাসী মানুষের দুঃখ অবর্ণনীয়। বন্যার্তদের সহযোগিতায় আমাদের সবার সবসময় এগিয়ে আসা উচিৎ।’
তারা সবাই ভোর থেকে বিকেল পর্যন্ত দুর্গম চরগুলোতে বড় নৌকা নিয়ে গিয়েছেন। বিকেল পর্যন্ত সহযোগিতা করেছেন।
মানুষের পাশে দুঃখমোচনের জন্য দাঁড়াতে পেরে তারাও খুব খুশি হয়েছেন। এরপর নিজেদের ছবিও তুলেছেন তরুণ সমাজসেবীরা।
কুড়িপাড়াতেই নয়, বগুড়ার বন্যা কবলিত বিভিন্ন এলাকায় কষ্ট করে গিয়েছেন খ্যাতিমান এই সমাজসেবকরা।
তাদের সঙ্গে সুগন্ধা প্রপাটি ডেভেলপমেন্টের কর্মকর্তা, কর্মচারীরাও ছিলেন।
বিপিসির সভাপতি তৌহিদ পারভেজ বিপ্লব জানিয়েছেন তারা শুকনো খাদ্যসামগ্রীগুলো সবখানে বিলিয়েছেন।
হাটবাড়ি চরে ৪শ, চর দলিকায় ১শ, চর ফাজিলপুরে ১শ, শেরপুর ইউনিয়নের দীঘা পাড়া চরে ৫০, নয়া পাড়া চরে ৫০, চর করমজা পাড়ায় ১শ মানুষকে পরিবার হিসেবে তারা সাহায্য করেছেন বলে জানিয়েছেন।
কাজলা ইউনিয়নের অন্য চরগুলো-বেনীপুরে ৫০, চর টেংরাকুড়ায় ২শ দুর্গত মানুষের কাছেও ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন তারা।
ওএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত