শারীরিক প্রতিবন্ধকতার কাছে হার মানেননি মারুফ
একটি হাত নেই। তবু থেমে থাকেনি মারুফের জীবন। বেঁচে থাকার সংগ্রামে রাজপথে মারুফ। বাসচালকের সহকারীর কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছেন মারুফ।
২৩ বছরের যুবক মারুফ হাসানের বাড়ি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার সরাইচন্ডী গ্রামে। বাবা সালাম মণ্ডল। চার ভাই-বোনের মধ্যে মারুফ তৃতীয়। শ্যামপুর দাখিল মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছিলেন মারুফ। সব কিছু চলছিল ভালোই। কিন্তু বিধি বাম। ৭/৮ বছর আগে হঠাৎ এক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মারুফ হারান তার শরীরের মূল্যবান একটি অঙ্গ। ভর্তি করা হলো হাসপাতালে। দীর্ঘদিন চিকিৎসার পর সুস্থ হন। ওই দুর্ঘটনায় কেটে ফেলতে হয় তার একটি হাত।
পড়ালেখার ইতি ঘটে সেখানেই। শুরু করেন বাসচালকের সহকারীর কাজ। সময় গড়ানোর সঙ্গে বদলে গেছে পদ। এখন তিনি বাসের কনডাক্টর।
মারুফ হাসান বলেন, ‘হেলপারি করব, কখনও ভাবতে পারিনি। আল্লাহর ইচ্ছা হয়ত, সেইজন্যই আজ এ পেশায়। এখনও বিয়ে করিনি। তাই হয়তো কোনো রকমে দিনের খরচ চলছে।
এসএন