মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

২২ বছরেও ভাতার কার্ড মেলেনি বাঘবিধবা রহিমার

'সুন্দরবনে মধু আহরণ করতে গিয়ে বাঘের আক্রমণে প্রাণ হারিয়েছেন স্বামী। এরপর কেটে গেছে ২২ বছর। আজও ভাতার কার্ড কিংবা সরকারি কোনো সহায়তা পাইনি। মাছ ধরে, মানুষের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালাচ্ছি’- এভাবেই নিজের জীবন সংগ্রামের বর্ণনা দিলেন সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার দ্বীপ ইউনিয়ন গাবুরা ইউনিয়নের বাঘবিধবা রহিমা খাতুন।

তিনি বলেন, ‘মানুষ মৃত্যুর আগে বুঝতে পারে যে তার শেষ সময় চলে এসেছে। আমার স্বামীও বুঝতে পেরেছিলেন। মধু আহরণ করতে সুন্দরবনে যাবেন না, এ নিয়ে বড় ভাইয়ের (ভাশুর) সঙ্গে মারামারি করে বাড়ি থেকে চলে যান। ফিরে আসার পর আমার শ্বাশুড়ি বলেন, বড় ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করেছিস, সুন্দরবনে গেলে যেন তোরে বাঘে খায়।’

রহিমা খাতুন জানান, মা ও বড় ভাইয়ের বকাঝকা শুনে তিন দিন পর সুন্দরবনে মধু আহরণ করতে যান রেজাউল করিম। সেদিনই তাকে বাঘে ধরে নিয়ে যায়। বাঘের আক্রমণের মুখে বড় ভাইকে বলেছিলেন, তিনি আর বাঁচবেন না। ছেলেমেয়েকে দেখে রাখতে। ওই রাতে ভাই ও সঙ্গীরা ফিরে এলেও ফেরেননি রেজাউল।

রহিমা খাতুন বলেন, এরপর স্বামীর মৃত্যুর দায় আমার উপরে চাপিয়ে দেওয়া হয়। হতভাগা অপবাদ দিয়ে শ্বশুরবাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়। তখন তিন শিশুসন্তান নিয়ে বাবার বাড়ি চলে আসি। আর সেই সময় থেকে এখনও সুন্দরবনের নদীতে মাছ ধরে, মানুষের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালাচ্ছি। মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। দুই ছেলে আমার সঙ্গে ছিল। কয়েক বছর আগে ছেলেরা আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। খুব কষ্টে দিন কাটাচ্ছি। আজ পর্যন্ত সরকারি কোনো সহায়তা পাইনি।’

বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা লিডার্সের তথ্য অনুযায়ী, ২০০১ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে বাঘের আক্রমণে মারা গেছেন ৫১৯ বনজীবী। ২০১২ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বাঘের আক্রমণে কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। তবে ২০১৭ সালে তিনজনের মৃত্যু ও একজন আহত হওয়ার খবর জানা গেছে। ২০২১ সালে পাঁচ এবং ২০২২ সালে দুইজন সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে বাঘের আক্রমণে মারা গেছেন।

সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায় বাঘের আক্রমণে স্বামীর মৃত্যুতে বিধবা নারীর সংখ্যা এক হাজারের ওপরে বলে জানিয়েছেন সুন্দরবন বিশেষজ্ঞ পিযুষ বাউলিয়া পিন্টু। তবে সরকারি হিসাবে সুন্দরবনে বাঘের আক্রমণে প্রাণ হারানো মানুষের সংখ্যা অনেক কম।

কারণ হিসেবে সুন্দরবন নিয়ে কাজ করা সংস্থাগুলো বলছে, মধু সংগ্রহ বা মাছ ধরার মতো কাজে যারা সুন্দরবনে যান, তাদের অনেকে সরকারি নিয়ম অনুসরণ করেন না। অনেকে অন্যের পাস ব্যবহার করে সুন্দরবনে যান। ফলে বাঘের আক্রমণে মারা গেলে তাদের নাম সরকারি খাতায় ওঠে না।

পিযুষ বাউলিয়া পিন্টু বলেন, ‘সুন্দরবনের সবচেয়ে বেশি মধু আহরণ হয় পশ্চিম রেঞ্জ তথা সাতক্ষীরা এলাকায়। এখানে বাঘের বিচরণ বেশি। মধুর চাক বেশি পাওয়া যায় জঙ্গল এলাকায়। বাঘও জঙ্গলে থাকে। মৌয়ালরা চাক খুঁজতে জঙ্গল গিয়ে বাঘের আক্রণের মুখে পড়ে প্রাণ হারান।’

গাবুরা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবিয়ার রহমান বলেন, ‘আগে কেউ সুন্দরবনে গিয়ে বাঘের আক্রমণে মারা গেলে স্ত্রীকে দোষ দেওয়া হতো। মানুষ আগের তুলনায় এখন অনেক সচেতন। আমার এলাকায় একাধিকবার মাইকিং করেছি। ৪০ বছরের ঊর্ধ্বে যেসব বিধবা আছেন, তাদের কার্ড করে দেওয়া হয়েছে। এই ওয়ার্ডে ৫৫ জন নারী আছেন, যাদের স্বামী বাঘের আক্রমণে মারা গেছেন। রহিমা আমার চাচাতো বোন, কীভাবে বাদ পড়লেন জানি না। দ্রুত সময়ের মধ্যে সমাজসেবা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে তাকে ভাতার কার্ড করে দেওয়ার ব্যবস্থা করব।’

গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাসুদুল আলম বলেন, ‘সরকারি সহায়তা থেকে কেউ যাতে বাদ না যায় সেজন্য আমরা সব এলাকায় মাইকিং করেছি। মসজিদের মাইকে পর্যন্ত ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তারপরও না কেন রহিমা খাতুন ভাতার কার্ড পেলেন না বুঝতেছি না। তাকে কার্ড করে দেব।’

শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আক্তার হোসেন বলেন, ‘এখন কেউ বাঘের আক্রমণে মারা গেলে দ্রুত সময়ের মধ্যে পরিবারকে সরকারি সহায়তা দেওয়া হয়। তবে রহিমা খাতুন এত বছরেও কেন ভাতার কার্ড পাননি বিষয়টি খতিয়ে দেখব। আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাকে অবশ্যই ভাতার কার্ড করে দেওয়া হবে।'

এসএন

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

দীপ্ত টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ বন্ধ করার বিষয়ে সরকার কোনো নির্দেশনা দেয়নি বা ফোনও করেনি বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সচিবালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ফ্যাসিবাদের ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বাস্তবতা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মাহফুজ আলম বলেন, “আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে কোনো কল দিইনি। দীপ্ত টিভির একজন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং সংবাদ বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে— এতে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে যে এটি সরকারের নির্দেশে হয়েছে। অথচ এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”

সভায় সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরে মাহফুজ আলম বলেন, “গত বছরের জানুয়ারিতে আমি নিজে একটি টিভি চ্যানেলে চাকরির জন্য গিয়েছিলাম। আমাকে মাত্র ১৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই অল্প বেতনে একজন মানুষ ঢাকা শহরে কীভাবে জীবন চালাবে, পরিবারকে কীভাবে দেখবে?”

তিনি আরও বলেন, “গণমাধ্যমের টেকসই উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি গঠনমূলক রোডম্যাপ তৈরি করছে।”

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, একাডেমিক, মানবাধিকারকর্মীসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তি। আলোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মালিকপক্ষের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ, সাংবাদিকদের চাকরির নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে আসে।

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

প্রকল্প বাস্তবায়ন না করেই বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে টাঙ্গাইল এলজিইডিতে অভিযান পরিচালনা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই অভিযানে তারা বিভিন্ন প্রকল্পের নামে আসা বরাদ্দকৃতের অর্থ আত্মসাতসহ নানা অনিয়ম, দুর্নীতির প্রাথমিত প্রমাণ পেয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে টাঙ্গাইল এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ কামরুজ্জামানের উপস্থিতিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। 

প্রাথমিকভাবে অভিযোগের দুদক জানায়, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতি, একাধিক প্রকল্পের কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন না করেই বিধিবহির্ভূতভাবে অগ্রিম বিল উত্তোলন, এলজিইডি'র তত্ত্বাবধানে গ্রাম-গঞ্জের রাস্তা এবং ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণকাজে নিম্নমাণের সামগ্রী ব্যবহার ও কাজের গুণগতমান বজায় না রাখা এবং উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে এলজিইডির বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ কর্তৃক নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

টাঙ্গাইল দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নুর আলম জানান, দুদকের প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশ মোতাবেক টাঙ্গাইল এলজিইডিতে আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি। অভিযানে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। সেগুলো সরেজমিনে মাঠ পর্যায়ে গিয়ে যাচাই-বাছাই করব এবং পরে এ বিষয়গুলো কমিশনকে জানাবো।

তিনি আরও জানান, একদিনে জেলার সবগুলো উপজেলায় যাওয়া সম্ভব না। তাই পরবর্তীতে অন্যান্য উপজেলাগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট