বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রংপুরে সুইসাইড ট্রি ঘিরে নানান রহস্য

রংপুর নগরীর একটি সুইসাইড ট্রি গাছকে ঘিরে জনমনে নানান রহস্য সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই বলছেন এটি সুইসাইড ট্রি। এই গাছের কারণে মানুষ আত্মহত্যা করেন। গাছটির জন্ম হয়েছে নগরীর ব্যস্ততম রংপুর কুড়িগ্রাম সড়কের সিটি কলেজের সামনে। গাছে গোল আকৃতির ফল ধরেছে। ফলগুলো দেখতে অনেকটাই মেহগনি ফলের আকৃতি। এই গাছটির কারণে এখন পর্যন্ত কেউ আত্মহত্যা করেছেন-এমন তথ্য জানা যায়নি।

রংপুর বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেছেন, আমরা ওই গাছের পরিচয় নির্ধারণের জন্য কাজ করছি। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এই জাতীয় গাছ সুন্দরবনে রয়েছে। সুইসাইড ট্রি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত এ ধরনের গাছের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। খুব দ্রুতই ওই গাছ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।

গাছ রোপনকারী কবির মিয়া নামে এক ব্যক্তি বলেন, এ পর্যন্ত ওই গাছে কোনো পাখি কিংবা কোনো প্রাণীকে বসতে দেখিনি। এমনটি পিঁপড়াকেও কখনো ওই গাছের উপরে দেখিনি। নগরীতে গাছের পাশেই চা-দোকানি আবদুল হান্নান জানান, অনেকে এসে এই গাছটিকে সুইসাইড গাছ বলেন। তিনি এই অঙ্গত গাছটি ছোট থেকেই দেখছেন। কখনো জানার কৌতুহল মনে জাগেনি।

এ প্রসঙ্গে কবির মিয়া নামে এক ব্যক্তি বলেন, রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়ক নির্মাণের সময় স্থানীয় গাছটি লাগিয়েছি। গাছটির অবস্থান থেকে কিছুটা দূরে কবির মিয়ার বাড়ি। গাছটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সড়ক বিভাগের এক কর্মকর্তা আমাকে ওই গাছের চারা দিয়ে বলেছিলেন এটি বিদেশি গাছ। গাছটি তুমি রোপণ কর। ওই কর্মকর্তার কথায় গাছ লাগিয়েছি। ওই গাছের বয়স ৩৫/৪০ বছর হবে। এ পর্যন্ত ওই গাছে কোনো পাখি কিংবা কোনো প্রাণীকে বসতে দেখিনি। এমনটি পিঁপড়াকেও কখনো ওই গাছে দেখিনি। তিনি বলেন, অনলাইনে সার্চ দিয়ে জানতে পারি, এ ধরনের গাছকে নাকি সুইসাইড ট্রি বলা হয়। এটি সুইসাইড ট্রি হলে মানুষের ক্ষতি হতো। কিন্তু এখন পর্যন্ত ওই গাছের কারণে কারও ক্ষতি হয়েছে কিনা আমার জানা নেই।

রংপুরের ফসল ও উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে সুইসাইড ট্রি নামে গাছ আছে। তবে বিভিন্ন অঞ্চলে গাছটি বিভিন্ন নামে পরিচিত। ভারতের কেরালায় এর নাম ওথালাঙ্গা মারাম, তামিলনাড়ুতে এর নাম কাট্টু আড়ালি। মাদাগাস্কারে ফামেন্ডনা ট্যাংগেনা নামে পরিচিত। শ্রীলঙ্কায় একে ‘পং-পং’ ‘বিন্ডোরো’ কিংবা ‘নয়ন’ নামে ডাকা হয়। সিংহলিজ ভাষায় এর নাম গন কাদরু। এই গাছটি প্রাকৃতিক ভাবেই দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে জন্মায়। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে কেরালার উপকূলীয় অঞ্চলেই এই গাছটি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। গাছটিতে ‘কার্ডেনোলাইড’ এবং ‘কার্ডিয়া গ্লাইকোসাইড’ নামক বিষাক্ত টক্সিন রয়েছে, যা মানুষের শরীরে প্রবেশ করলে হৃদ স্পন্দন বেড়ে যায় এবং শরিলের পেশির কার্যক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। ফলে অনিয়মিত হৃদস্পন্দন শুরু হয় মানব দেহে। অনেক সময় গাছের সংস্পর্শে এসে অসহ্য যন্ত্রণা থেকে মুক্তির জন্য মানুষের আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে।

রংপুর বন বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, গাছের ছবি পেয়েছি ওই গাছের বিষয়ে আমরা সার্চ করছি। কী প্রজাতির গাছ তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত ওই গাছটির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বেগম রোকেয়া কলেজের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যপক ও পরিবেশ কর্মি ড. তুহিন ওয়াদুদ বলেছেন, গাছটি আমি দেখেছি। সুইসাইড ট্রি বিশ্বের অন্যান্য দেশে রয়েছে। তবে এটি সুইসাইড ট্রি কি না বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া জরুরি।

রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘কার্ডেনোলাইড’ এবং ‘কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড’ নামক বিষাক্ত টক্সিন দিয়ে মানব দেহের হার্ডের রোগীর চিকিৎসার কাজে পরিমিত মাত্রায় প্রয়োগ হয় এবং এন্টিভেনাম ঊষধ তৈরী হয়। যদি ‘কার্ডেনোলাইড’ এবং ‘কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড’ নামক বিষাক্ত টক্সিন মানব দেহে বেশি পরিমানে প্রয়োগ হয় তাহলে তার মৃত্যু নিশ্চিত। তবে এই গাছটি সুইসাইড ট্রি কি না বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া জরুরি।

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত