বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এখন আমাদের প্রিয় ভুবন

বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতার জমে এখানে, সেখানে, পথের ধারে; বিভাগ, অনুষদের ক্যান্টিনে। টিএসসিতে। তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে। সে গল্প

আমি সফিকুল আহসান ইমন। পড়ি পরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগে-‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’-এ। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়টি খুব ভালো। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অন্যতম সেরা। অনেকেই জানেন না, বঙ্গবন্ধুর নামে বেশ কটি বিশ্ববিদ্যালয় হলেও একমাত্র আমাদেরটিই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি হিসেবে তার জন্মস্থান গোপালগঞ্জে আছে। আরেকটি হলো, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। সবার মতো আমরাও রোজার দিনে ক্যাম্পাসে ইফতার করি-যারা থাকি হলে, কাজ করেন আমার মতো ক্যাম্পাসে আবার ক্যাম্পাস ছাড়তে, ছাড়তে যেসব আড্ডাবাজের বেলা হয়ে যায়। তবে এখানে কেন্দ্রীয় খেলার মাঠই আমাদের রোজার সবচেয়ে বড় আনন্দ আয়োজনের কেন্দ্র। ওখানেই ইফতার করি সবাই মিলে। শত, শত বন্ধু-স্বজন। দাওয়াত রইলো। এই মাঠটি নিয়ে বলি, এটি আমাদের খেলার মাঠ। যেকোনো অন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার কেন্দ্র। খেলাগুলো হয় বিভাগগুলোর মধ্যে। তার বাদে, প্রতি সন্ধ্যায় অন্যান্য সময়ে, এখন তো বটেই ঘাসের ওপর বসে, শুয়ে আড্ডা, গিটারের গান, খালি গলার সঙ্গীত, প্রেম, গুলতানি, জ্ঞান বিতরণ, পিকনিকও হয়। তবে এখন শুরু থেকে প্রতি দুপুর থেকে আমরা চলে আসি কজনের বা অনেকের দলে এই মাঠে। এখানে-সেখানে কিনে আনা, বান্ধবীদের বানানো ইফতারগুলো সাজানো হতে থাকে। বেলা গড়ায়, সময় আগায়, আমাদের শরীর ক্লান্ত এগুতে চায় না। ফলে মাগরিবের আজানের আগে, আগে সময় থমকে থাকে। আমাদের অপেক্ষার পালা মুয়াজ্জিনের আজানের সুমধুর ধ্বনির জন্য। অনেকেই জানেন, প্রায় সবার অভিজ্ঞতায় আছে, ছাত্র-ছাত্রীরা কোনো কিছু ভাগ না করে খেতে পারেন না। চিরকালের অভাবী মানুষগুলোর যে জীবন, তার সাথে আমাদের প্রায়ই হয় দেখা। ফলে এখানেও তাই। গোল হয়ে, বইয়ের ভাষায় বর্গাকারে ছোট, ছোট কাছাকাছি দলে প্রায় দিনই বসি। আমার কথা বাদ-অনলাইনে লিখতে হয় বলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের খোঁজ-খবর রাখতে গিয়ে, সবাইকে জানাতে গিয়ে, নানা অনিয়ম ও অন্যায়ের বিপক্ষে কলম ধরতে, ধরতে দম ফেলার সময় থাকে না কোনো, কোনো দিন। অন্য সময়ও নানা খবরের খোঁজে ছুটতে হয়। তাই সবাই খুব ভালোবাসেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিক হিসেবে এ আমার কাজ, পবিত্র দায়িত্ব। তবে অন্যসময় আসি বন্ধুদের ভুবনে। জুনিয়ররা থাকে, সিনিয়ররাও আসেন। সবাই চেনেন, জানেন। বাকিদের মতো ফ্রি থাকলে কাজ করি দেদার। খবরের কাগজ বা পাতলা ওয়ান টাইমের থালা কিনে আনি। সব বাংলাদেশীর মতো আমি, আমরাও খাই-ছোলা, মুড়ি, পেঁয়াজু, বেগুনী, আলুর চপ, জিলাপি মিশিয়ে। দারুণ মজা। কোনো বান্ধবীকে যদি পাই পরিবেশনে, তাহলে তো খুব, খুবই মজা হয়। তারা যদি বানিয়ে আনে হল থেকে, কোনো সিনিয়র বা জুনিয়র যদি দেন-আরো ভালো হয় খেতে। মফস্বল শহরে ফলের আকাল নেই, দামও নেই শহর ঢাকার মতো। ফলে তরমুজ, আনারস, পেয়ারা তো পেটে পড়েই, ভালো, ভালো দেশী ফল খাই জুত করে। আপনারা কী খান? এবার বলি, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগঠনগুলোর প্রাণকেন্দ্র কিন্তু এই আড্ডাগুলো। ফলে তাদের ইফতার আয়োজন হয়। নানা জেলা এবং গোপালগঞ্জের ছেলেমেয়েদের মিলনমেলায় ইফতারের জুড়ি নেই। অপ্রতিদ্বদ্বী তারা এমন আয়োজনে। ইফতার হয় আরো অনেক জায়গাতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে। প্রশাসন ভবনের মাঠে, আমাদের লেকের ধারে, টিলার নীচে, ওপরে, ফুড পয়েন্টে। সেসবের প্রতিটিতে আড্ডা জমে টানা। আসবেন নাকি? এখানেও আমার সাংবাদিকতা। পেট পূজার গল্প হলো না। হায় কপাল! আমার এক বছরের জুনিয়র বিভাগের সাইম রায়হানের কাছ থেকে লেখার জন্য মন্তব্য চাইলাম। খুব ভালো ছাত্র সে। বলে দিলো পাকা-‘ইফতার করতে ক্যাম্পাসে এই মাঠই আমার মতে সেরা ও সবচেয়ে ভালো লাগে। বন্ধুদের নিয়ে খাওয়ার মজাই অন্যরকম, দারুণ। সারা দিন রোজা রেখে সবাই মিলে ইফতার করতে খুব ভালো লাগে।’ তার এক বছরের জুনিয়র পরিসংখ্যান প্রথম বর্ষের রাব্বি বলেছে, ‘ভাইয়া, আপনাকে আমার মতামত নেবার জন্য থ্যাংকস। আমারও খুব ভালো লাগে। বলে বোঝানোর মতো নয়, তারও বেশি। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ব বাসনাটি আমারও ছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রযুক্তিভিত্তিক, বিজ্ঞানের ভুবনে পড়ার সুযোগ পেয়ে নিজেকে কৃতার্থ মনে করছি। এবার বলি, ইন্টারমিডিয়েট থেকেই, ভর্তির আগে তো বটেই- ফেসবুক ও খবরের পাতায় ফিচার অনেক পড়েছি ছাত্র, ছাত্রীরা টিএসসি, ক্যাম্পাসের নানা ক্যাফেটোরিয়াতে, মাঠে ইফতার করেন। আমাদের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ সে তুলনায় অনেক ভালো। সেসব আশার দিনের পূর্ণতায় নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে হয়।’

ওএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত