বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইতিহাসের প্রথম গবেষণা প্রদর্শনী

ফিচার ডেস্ক
আমাদের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে কত গল্প। নানা লেখা ছাপানো হয় এখানে, সেখানে। নিয়মিতভাবে আমি জুনায়েদ খান লিখি ঢাকাপ্রকাশে। জ্ঞানের গর্বের খবর যেমন থাকে, তেমনি নানা সমস্যার কথাও লিখতে হয় নিয়মিত। তবে এই খবরটি একেবারেই অন্যরকম। বাংলাদেশের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আদর্শ। বারবার আমরা খবরের কাগজে, অনলাইনে, টিভিতে দেখি-অধ্যাপকরা, উপাচার্যরা, নামী মানুষরা বলছেন, প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় হলো গবেষণার ক্ষেত্র। তবে কোন বিশ্ববিদ্যালয় কতটুকু গবষেণা করে, সেগুলোর কতগুলো মানুষের সামনে প্রকাশ করে?
এই দারুণ কাজটি করে দেখালো আমাদের প্রিয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। আজ ২৪ মার্চ সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলেছে ছাত্র, ছাত্রী, গবেষক ও সারা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের গবেষণা প্রদর্শনী। চলবে ২৮ মার্চ পযন্ত। এই বিশেষ আয়োজনটি হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে ও চাকসু (চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) ভবনের পাশের খোলা জায়গায়। একে আমরা সবাই চিনি জারুলতলা নামে। আয়োজন করেছে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটি। সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন এমন অসাধারণ আয়োজন করতে পেরে খুব খুশি। তিনি অনেক দিন ধরে এমন একটি গবেষণা উপস্থাপনের আয়োজন করতে চেয়েছিলেন বলে জানালেন। তবে করোনাভাইরাসের আক্রমণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় করতে পারেননি। ড. আবুল হোসেন বলেছেন, ‘আজ থেকে আমরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগুলো পোস্টারের মাধ্যমে উপস্থাপনের প্রদর্শনী শুরু করলাম। খুব ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে।’ ছাত্র, ছাত্রীরা উপচে পড়া ভীড় করেছেন এই প্রদর্শনীতে। তারা সবাই অবাক হয়ে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগুলো দেখছেন। নানা অজানা তথ্য জেনে নিজেকে সমৃদ্ধ করছেন। ঘুরে, ঘুরে তারা বেলা পাঁচটা পর্যন্ত গবেষণাগুলো সম্পকে জানছেন। শিক্ষকরা-নানা বিভাগের এসে তাদের কাজ দেখছেন। গবেষক ছাত্র, ছাত্রীরা ভীড় করে আছেন। ছাত্র, ছাত্রীদের নানা কিছু বলে দিচ্ছেন, বুঝিয়ে দিচ্ছেন অধ্যাপকরা। কোন গবেষণায় কী আছে? কোনটি কীভাবে করা হয়েছে? সবই জানতে পারছেন ছেলেমেয়েরা। জানলে অবাক হবেন-মোট ১শ ৫টি গবেষণা রয়েছে এই বিশেষ প্রদর্শনীতে। করেছেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২শ ৫৭ জন মিলে। আরো বিশেষ ব্যাপার হলো-চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রদর্শনীর কোনোটিই এর আগে কোথাও প্রকাশিত হয়নি। অনন্য এই উদ্যোগ ও বিশেষ আয়োজনের আইকিউএসসিকে ধন্যবাদ জানাতেই হয়। জানা গেল, সবচেয়ে বেশি গবেষণা এসেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বন ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ থেকে। তারা মোট ১৭টি গবেষণা জমা দিয়েছেন এই আয়োজনে। অথনীতি দ্বিতীয় হয়েছে ১২টি গবেষণাপত্রে। প্রায় সব বিভাগের গবেষণাই আছে এই আয়োজনে।

একজন গবেষকের সঙ্গে আলাপ হলো। তিনি সমরেশ্বর সিনহা। জানালেন, ‘আমরা চট্টগ্রাম শহরের গাছের প্রজাতিগুলোর বৈচিত্র্যতা ও এভাবে তাদের কার্বন-ডাই-অক্সাইড ধারণ ক্ষমতার পার্থক্য নিয়ে গবেষণা করেছি। গবেষণায় স্থান পেয়েছে চট্টগ্রাম শহরের পাঁচটি এলাকার গাছ। সেগুলোর মধ্যে আছে পার্ক, সমাধিস্থল এমনকি সড়ক বিভাজনের গাছগুলোও।’ সমরেশ্বর পড়েন ইনস্টিটিউট অব ফরেস্ট্রি অ্যান্ড এনভায়মেন্টাল সায়েন্স অনুষদে। ২০১৪-’১৫ শিক্ষাবষের ছাত্র। আরেকজন গবেষকের সঙ্গে আলাপ হলো। তিনি আমাদের পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মনিরুজ্জামান। বলেছেন, তার গবেষণায় আছে চট্টগ্রাম বিভাগের নারীদের দেনমোহর বঞ্চনার কারণ ও প্রতিকার। তবে তাদের অসুবিধা হতে পারে বলে তিনি এর বিস্তারিত মুখে জানাতে রাজি হলেন না। বলেছেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো গবেষণার তীর্থভূমি। আমরা অধ্যাপকরা আশা করছি, আমাদের এই আয়োজনের মাধ্যমে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, ছাত্রীদের মধ্যে গবেষণা ও গবেষণামূলক কাজের প্রতি আগ্রহ অনেক বাড়বে। ফলে গবেষকের দৈন্যতা লাঘব হবে। তাতে বিশ্ববিদ্যালয়, সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়ন ঘটবে।’

অধ্যাপক মনিরুজ্জামান আরো জানিয়েছেন, ‘ছাত্র, ছাত্রীরা ঘুরে দেখার ফলে তাদের মধ্য থেকে আগামী দিনের উজ্জ্বল গবেষক জন্ম লাভ করবেন। তারা এখন অনুপ্রেরণা লাভ করছে।’ স্যার মন খারাপ করলেন, ‘আমাদের দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মতো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ও গবেষণাখাতের তালিকাতে পিছিয়ে আছে দেশে এবং বিদেশে। এই বিশেষ আয়োজনের মাধ্যমে বিশেষ খাতেও নতুন গবেষকের জন্ম হবে। ফলে আমরা গবেষণা র‌্যাংকিংসহ সব তালিকাতেই এগিয়ে যাবো অনেক।’
ওএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত