বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নতুন শো হওয়ার আগে আমি আতঙ্কিত থাকি: ত্রপা মজুমদার

বিশ্বখ্যাত নাট্যকার এ আর গার্নির ‘লাভ লেটারস’-এর পাঠাভিনয়ে দেখা যাবে দেশ বরেণ্য দুই অভিনয়শিল্পী রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারকে। রাজধানীর মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে শুক্রবার (৫ মে) ও শনিবার (৬ মে) সন্ধ্যা ৭টায় নাটকের প্রথম ও দ্বিতীয় প্রদর্শনী হবে। নাটকটির অনুবাদ করেছেন অধ্যাপক আবদুস সেলিম। নাটক ও অন্যান্য প্রসঙ্গে ঢাকাপ্রকাশ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন এই নাটকের নির্দেশক ত্রপা মজুমদার-

ঢাকাপ্রকাশ: ‘লাভ লেটারস’ নাটকটি সম্পর্কে জানতে চাই

ত্রপা মজুমদার: এই নাটকটি আমরা ২০১৭ সালে করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। তখন আলী যাকের একটু অসুস্থ ছিলেন। আমাদের তখন মনে হয়েছিল উনাকে নিয়ে যদি মঞ্চে বিশেষ কিছু করা যায়, যতটুকু উনার শরীর সাপোর্ট করে। লাভ লেটারস যেহেতু বসে পাঠ, সে কারণেই নাটকটি নির্বাচন করা। উনিও পছন্দ করতেন ফেরদৌসী মজুমদারের সঙ্গে অভিনয় করা। মা-ও সহশিল্পী হিসেবে আলী যাকেরকে ভীষণ পছন্দ করতেন। এই কারণেই এই দুজনকে নিয়ে নাটকটি করার পরিকল্পনা করি। তারপর আবদুস সেলিম স্যারকে বলি, স্যারও খুব তাড়াতাড়ি এটাকে বাংলায় রূপান্তর করে দেন। ২০১৭ এর ১৫ অক্টোবর আলী যাকেরের বাড়িতে সেলিম স্যার এটা পড়ে শোনান। এটা শুনে উনি খুব পছন্দ করেন। কাজটি করার জন্য আলী যাকের খুব উৎসাহী ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে শরীরটা একটু বেশি খারাপ হয়ে যায়, বারবার আমরা উদ্যোগ নিয়েও আর কাজটি করতে পারিনি। একটা পর্যায়ে আলী যাকের রামেন্দু মজুমদারকে বলেছিলেন আপনার শুরু করুন। আসলে পরে তো কাজটি করা হয়নি। এখন উনাকে উৎসর্গ করেই নাটকটি আমরা মঞ্চে আনছি রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারকে নিয়ে।

ঢাকাপ্রকাশ: ‘লাভ লেটারস’ প্রথম শো শুক্রবার (৫ মে)। কিংবদন্তি দুজন অভিনেতা অভিনেত্রী আপনার নির্দেশনায় মঞ্চে উঠবে। কোনো ভয় অনুভব হচ্ছে কী?

ত্রপা মজুমদার: আমি তো ভীষণ আতঙ্কিত। যেকোনো নতুন নাটকের শো হওয়ার আগে আমি খুব আতঙ্কিত থাকি। এটার ক্ষেত্রে আমার আরও আতঙ্ক বেশি কারণ, মানুষ এখন খুবই অস্থির, আমরা কিছু দেখতে এলেই প্রতি পলকে পলকে চমক প্রত্যাশা করি। সেখানে একটা ঘন্টা দুটি মানুষ চেয়ারে বসে পাঠ করবেন সেটা কতোটা ধৈর্য্য নিয়ে মানুষ শুনবে এই শঙ্কা আমার মধ্যে কাজ করছে। দেখা যায় শেষ পর্যন্ত কি হয়।

ঢাকাপ্রকাশ: যেহেতু আলী যাকের কাজটি করার কথা ছিল। পরবর্তীতে আলী যাকেরের কথাতেই আপনার বাবাকে তার জায়গায় যুক্ত করেছেন। একজন নির্দেশক হিসেবে আলী যাকেরকে নিয়ে আপনার যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা কি রামেন্দু মজুমদার পূরণ করতে পেরেছে?

ত্রপা মজুমদার: আসলে দুজনতো দুই মানুষ। দুই ধরনের মানুষ। আমি যখন যে অভিনেতাকে নিয়ে কাজ করি তখন তার কাছে তার মতোই প্রত্যাশা করি। আলী যাকেরেরটা আলী যাকেরের মত আর বাবারটা বাবার মতোন। কাজেই এটা আসলে একই প্রত্যাশা বা প্রাপ্তিতে গেলে ভুল হবে। আলী যাকের একজন মহান অভিনেতা।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনি অনেক নাটকের নির্দেশনা দিয়েছেন। আপনার আগের নাটকগুলোকে এই নতুন নাটকটি কতোটা ছাড়িয়ে যেতে পারবে বলে মনে করেন?

ত্রপা মজুমদার: হাহাহা...আমি জানি না। একেবারেই জানি না। এটাতো একেবারেই অন্যরকম, বসে পাঠ, কাজেই ছাড়াছাড়ির বিষয় নাই। আমি চেষ্টা করেছি এই প্রযোজনাটি স্ক্রিপ্টের প্রতি সঠিক বিচার বিশ্লেষন করে কাজটি করার।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার বাবা-মায়ের সঙ্গে এর আগেও অনেক কাজ করেছেন। তাদের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন?

ত্রপা মজুমদার: এটা আসলে আমি সব জায়গায়তেই স্পষ্ট করে বলেছি। আমি যখন কোনো প্রযোজনাতে কাজ করি, তখন বাবা মা ভাই বোন ছেলে মেয়ে এগুলো আমার মাথায় বিন্দুমাত্র কাজ করে না। একদমই কাজ করে না। কারণ আমি যদি অভিনেতা হই তারা তখন আমার সহভিনেতা। আমি যদি নির্দেশক হই তারা তখন আমার অভিনেতা। আমি যদি ব্যাক স্টেজে কাজ করি তাদের মধ্যে কেউ যদি নির্দেশক হয় আমি তাদের ক্রু। কাজেই তখন প্রযোজনায় যার যে ভূমিকা সেটাই মাথায় থাকে, সম্পর্কের কথা ভুলে যাই। অবশ্যই যে বিষয়টা মাথায় কাজ করে ফেরদৌসী মজুমদার-রামেন্দু মজুমদার তারাতো একটা বিষয়, বড় ব্যাপার, কাজেই সেই মানুষগুলোকে নির্দেশনা দিচ্ছি সেটা মাথায় রেখেই কাজটা করি। আর উনারাই আসলে সহজ করে দেন। আর উনাদের দর্শনেই উনারা বিশ্বাস করেন-নির্দেশক আসলে নির্দেশকই সে ছোটো হোক বা বড় হোক। তাই উনারাই কাজটা করতে সহজ করে দেন।

ঢাকাপ্রকাশ: অভিনয়ে আপনি খুব বেশি সরব নন কেন?

ত্রপা মজুমদার: আমি মঞ্চে নিয়মিতই কাজ করি। কিন্তু নির্দেশনার কাজটা, দলে অনেকটাই করি। যখন নির্দেশনা দেই তখন অভিনয়টা করি না। একই সঙ্গে নির্দেশনা ও অভিনয়ের কাজটা খুব একটা করতে চাই না। আসলে একসঙ্গে পারিও না। কারণ নির্দেশনায় এতো বেশি ইনভলমেন্ট থাকে তাতে অভিনয় করতে গেলে চরিত্রের প্রতি সঠিক বিচার করা সম্ভব হয় না। তবে মঞ্চে অভিনয় নিয়মিত করি। কিন্তু টেলিভিশনে বেশি কাজ করা হয় না। যেহেতু আমি অন্য আরও একটা পেশায় যুক্ত। আজকাল যারা স্ত্রিণে কাজ করে তাদের ওটাই প্রফেশন। আমি যে কাজ করতে চাই না তা নয়। এখন অনেক ভালো ভালো কাজ হচ্ছে। স্পেশালি ওটিটিতে অনেক ভালো কাজ হচ্ছে। এসব দেখে কাজ করতে ইচ্ছে করে। স্ক্রিণে কাজ করতে চাই। আর চলচ্চিত্রে কাজ করার বিশাল লোভও আছে আমার। আমি যদি চলচ্চিতে কাজ করতে পারি তবে ভালো লাগবে।

ঢাকাপ্রকাশ: যেহেতু চলচ্চিত্রে কাজের প্রতি আপনার এতো লোভ আছে, তারপরও চলচ্চিত্রের কাজে আপনাকে দেখা যায় না কেন?

ত্রপা মজুমদার: আসলে আমি যেভাবে মনে করছি নির্দেশকরা হয়তো ওভাবে মনে করছে না। তবে আমি চলচ্চিতে কাজ করতে চাই সময় সুযোগ পেলে।

এএম/এএস

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪