বুধবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৫ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নতুন শো হওয়ার আগে আমি আতঙ্কিত থাকি: ত্রপা মজুমদার

বিশ্বখ্যাত নাট্যকার এ আর গার্নির ‘লাভ লেটারস’-এর পাঠাভিনয়ে দেখা যাবে দেশ বরেণ্য দুই অভিনয়শিল্পী রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারকে। রাজধানীর মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে শুক্রবার (৫ মে) ও শনিবার (৬ মে) সন্ধ্যা ৭টায় নাটকের প্রথম ও দ্বিতীয় প্রদর্শনী হবে। নাটকটির অনুবাদ করেছেন অধ্যাপক আবদুস সেলিম। নাটক ও অন্যান্য প্রসঙ্গে ঢাকাপ্রকাশ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন এই নাটকের নির্দেশক ত্রপা মজুমদার-

ঢাকাপ্রকাশ: ‘লাভ লেটারস’ নাটকটি সম্পর্কে জানতে চাই

ত্রপা মজুমদার: এই নাটকটি আমরা ২০১৭ সালে করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। তখন আলী যাকের একটু অসুস্থ ছিলেন। আমাদের তখন মনে হয়েছিল উনাকে নিয়ে যদি মঞ্চে বিশেষ কিছু করা যায়, যতটুকু উনার শরীর সাপোর্ট করে। লাভ লেটারস যেহেতু বসে পাঠ, সে কারণেই নাটকটি নির্বাচন করা। উনিও পছন্দ করতেন ফেরদৌসী মজুমদারের সঙ্গে অভিনয় করা। মা-ও সহশিল্পী হিসেবে আলী যাকেরকে ভীষণ পছন্দ করতেন। এই কারণেই এই দুজনকে নিয়ে নাটকটি করার পরিকল্পনা করি। তারপর আবদুস সেলিম স্যারকে বলি, স্যারও খুব তাড়াতাড়ি এটাকে বাংলায় রূপান্তর করে দেন। ২০১৭ এর ১৫ অক্টোবর আলী যাকেরের বাড়িতে সেলিম স্যার এটা পড়ে শোনান। এটা শুনে উনি খুব পছন্দ করেন। কাজটি করার জন্য আলী যাকের খুব উৎসাহী ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে শরীরটা একটু বেশি খারাপ হয়ে যায়, বারবার আমরা উদ্যোগ নিয়েও আর কাজটি করতে পারিনি। একটা পর্যায়ে আলী যাকের রামেন্দু মজুমদারকে বলেছিলেন আপনার শুরু করুন। আসলে পরে তো কাজটি করা হয়নি। এখন উনাকে উৎসর্গ করেই নাটকটি আমরা মঞ্চে আনছি রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারকে নিয়ে।

ঢাকাপ্রকাশ: ‘লাভ লেটারস’ প্রথম শো শুক্রবার (৫ মে)। কিংবদন্তি দুজন অভিনেতা অভিনেত্রী আপনার নির্দেশনায় মঞ্চে উঠবে। কোনো ভয় অনুভব হচ্ছে কী?

ত্রপা মজুমদার: আমি তো ভীষণ আতঙ্কিত। যেকোনো নতুন নাটকের শো হওয়ার আগে আমি খুব আতঙ্কিত থাকি। এটার ক্ষেত্রে আমার আরও আতঙ্ক বেশি কারণ, মানুষ এখন খুবই অস্থির, আমরা কিছু দেখতে এলেই প্রতি পলকে পলকে চমক প্রত্যাশা করি। সেখানে একটা ঘন্টা দুটি মানুষ চেয়ারে বসে পাঠ করবেন সেটা কতোটা ধৈর্য্য নিয়ে মানুষ শুনবে এই শঙ্কা আমার মধ্যে কাজ করছে। দেখা যায় শেষ পর্যন্ত কি হয়।

ঢাকাপ্রকাশ: যেহেতু আলী যাকের কাজটি করার কথা ছিল। পরবর্তীতে আলী যাকেরের কথাতেই আপনার বাবাকে তার জায়গায় যুক্ত করেছেন। একজন নির্দেশক হিসেবে আলী যাকেরকে নিয়ে আপনার যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা কি রামেন্দু মজুমদার পূরণ করতে পেরেছে?

ত্রপা মজুমদার: আসলে দুজনতো দুই মানুষ। দুই ধরনের মানুষ। আমি যখন যে অভিনেতাকে নিয়ে কাজ করি তখন তার কাছে তার মতোই প্রত্যাশা করি। আলী যাকেরেরটা আলী যাকেরের মত আর বাবারটা বাবার মতোন। কাজেই এটা আসলে একই প্রত্যাশা বা প্রাপ্তিতে গেলে ভুল হবে। আলী যাকের একজন মহান অভিনেতা।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনি অনেক নাটকের নির্দেশনা দিয়েছেন। আপনার আগের নাটকগুলোকে এই নতুন নাটকটি কতোটা ছাড়িয়ে যেতে পারবে বলে মনে করেন?

ত্রপা মজুমদার: হাহাহা...আমি জানি না। একেবারেই জানি না। এটাতো একেবারেই অন্যরকম, বসে পাঠ, কাজেই ছাড়াছাড়ির বিষয় নাই। আমি চেষ্টা করেছি এই প্রযোজনাটি স্ক্রিপ্টের প্রতি সঠিক বিচার বিশ্লেষন করে কাজটি করার।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার বাবা-মায়ের সঙ্গে এর আগেও অনেক কাজ করেছেন। তাদের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন?

ত্রপা মজুমদার: এটা আসলে আমি সব জায়গায়তেই স্পষ্ট করে বলেছি। আমি যখন কোনো প্রযোজনাতে কাজ করি, তখন বাবা মা ভাই বোন ছেলে মেয়ে এগুলো আমার মাথায় বিন্দুমাত্র কাজ করে না। একদমই কাজ করে না। কারণ আমি যদি অভিনেতা হই তারা তখন আমার সহভিনেতা। আমি যদি নির্দেশক হই তারা তখন আমার অভিনেতা। আমি যদি ব্যাক স্টেজে কাজ করি তাদের মধ্যে কেউ যদি নির্দেশক হয় আমি তাদের ক্রু। কাজেই তখন প্রযোজনায় যার যে ভূমিকা সেটাই মাথায় থাকে, সম্পর্কের কথা ভুলে যাই। অবশ্যই যে বিষয়টা মাথায় কাজ করে ফেরদৌসী মজুমদার-রামেন্দু মজুমদার তারাতো একটা বিষয়, বড় ব্যাপার, কাজেই সেই মানুষগুলোকে নির্দেশনা দিচ্ছি সেটা মাথায় রেখেই কাজটা করি। আর উনারাই আসলে সহজ করে দেন। আর উনাদের দর্শনেই উনারা বিশ্বাস করেন-নির্দেশক আসলে নির্দেশকই সে ছোটো হোক বা বড় হোক। তাই উনারাই কাজটা করতে সহজ করে দেন।

ঢাকাপ্রকাশ: অভিনয়ে আপনি খুব বেশি সরব নন কেন?

ত্রপা মজুমদার: আমি মঞ্চে নিয়মিতই কাজ করি। কিন্তু নির্দেশনার কাজটা, দলে অনেকটাই করি। যখন নির্দেশনা দেই তখন অভিনয়টা করি না। একই সঙ্গে নির্দেশনা ও অভিনয়ের কাজটা খুব একটা করতে চাই না। আসলে একসঙ্গে পারিও না। কারণ নির্দেশনায় এতো বেশি ইনভলমেন্ট থাকে তাতে অভিনয় করতে গেলে চরিত্রের প্রতি সঠিক বিচার করা সম্ভব হয় না। তবে মঞ্চে অভিনয় নিয়মিত করি। কিন্তু টেলিভিশনে বেশি কাজ করা হয় না। যেহেতু আমি অন্য আরও একটা পেশায় যুক্ত। আজকাল যারা স্ত্রিণে কাজ করে তাদের ওটাই প্রফেশন। আমি যে কাজ করতে চাই না তা নয়। এখন অনেক ভালো ভালো কাজ হচ্ছে। স্পেশালি ওটিটিতে অনেক ভালো কাজ হচ্ছে। এসব দেখে কাজ করতে ইচ্ছে করে। স্ক্রিণে কাজ করতে চাই। আর চলচ্চিত্রে কাজ করার বিশাল লোভও আছে আমার। আমি যদি চলচ্চিতে কাজ করতে পারি তবে ভালো লাগবে।

ঢাকাপ্রকাশ: যেহেতু চলচ্চিত্রে কাজের প্রতি আপনার এতো লোভ আছে, তারপরও চলচ্চিত্রের কাজে আপনাকে দেখা যায় না কেন?

ত্রপা মজুমদার: আসলে আমি যেভাবে মনে করছি নির্দেশকরা হয়তো ওভাবে মনে করছে না। তবে আমি চলচ্চিতে কাজ করতে চাই সময় সুযোগ পেলে।

এএম/এএস

Header Ad
Header Ad

আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা রেলের আন্দোলনে: নেতৃত্বে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাব্বানির শ্বশুর

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফদের বিশেষ সুবিধা পুনর্বহালের দাবিতে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া কর্মবিরতির ফলে সারাদেশে রেল চলাচল কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। রানিং স্টাফদের মধ্যে ট্রেনচালক, গার্ড, সহকারী চালক এবং টিটিই অন্তর্ভুক্ত, যারা ট্রেন পরিচালনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। এই কর্মীদের সংখ্যা প্রায় দুই হাজার। তাদের দাবি, ব্রিটিশ আমল থেকে চলে আসা মাইলেজসহ অন্যান্য অর্থনৈতিক সুবিধাগুলো পুনরায় কার্যকর করতে হবে।

এই আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা এবিএম শফিকুল আলম ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানির শ্বশুর। তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক। তার রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, কারণ তিনি আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। ২০২১ সালে তিনি তার ফেসবুকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরসভার মেয়র নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে ভোট চেয়েছিলেন। এছাড়া তার সাম্প্রতিক পোস্টগুলোতেও আওয়ামী লীগ সমর্থনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

আন্দোলনের পেছনে রানিং স্টাফদের দাবি, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে তাদের অনেক সুবিধা বাতিল করা হলেও কিছু সুবিধা পুনর্বহাল করা হয়েছিল। তবে এখন তারা দাবি করছেন, এসব সুবিধা পুরোপুরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ২০২২ সালে এমনই এক কর্মবিরতির মাধ্যমে তাদের কিছু দাবি মেনে নেওয়া হয়েছিল। তবে বর্তমানে তারা পূর্বের সুবিধাগুলো সম্পূর্ণভাবে কার্যকরের বিষয়ে অনড় অবস্থানে রয়েছেন।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অর্থ মন্ত্রণালয় অন্য কোনো সরকারি কর্মচারীদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা অনুমোদন করেনি। তাই রানিং স্টাফদের জন্য এটি চালু রাখার বিষয়ে আপত্তি রয়েছে। একই সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে এমন আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।

এদিকে, এই আন্দোলনের ফলে যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় দেশের পরিবহন খাতেও অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষ আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছে, তবে মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কোনো সুরাহা হয়নি। রানিং স্টাফ ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান জানিয়েছেন, তারা গত ১৭ বছর ধরে এই দাবিতে আন্দোলন করছেন এবং বর্তমান আন্দোলন তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে।

Header Ad
Header Ad

বেরোবিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত

ছবি: সংগৃহীত

রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে একটি সেমিনারের আয়োজন করেছে।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের গ্যালারিরুমে “দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা: কী চাই এবং কেনো-কর্তৃত্ববাদ, ফ্যাসিবাদ না গণতন্ত্র” শীর্ষক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

সেমিনারে মূল বক্তা ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সমাজ-রাজনীতি বিশ্লেষক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। সেমিনারের সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী গোলাম মোস্তফা কামাল।

কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান দক্ষিণ এশিয়ার গণতান্ত্রিক অগ্রগতি তুলে ধরে বলেন, “মালদ্বীপ, পাকিস্তান এবং ভারতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা বিফল হয়েছে। মালদ্বীপ রাজতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রের পথে এগিয়েছে। তবে ভারতবর্ষের মানুষ শাসনকে ভয় পায়, যা ফ্যাসিবাদের জন্ম দেয়।”

তিনি আরও বলেন, “গত ১৫ বছর ধরে শিক্ষক, ছাত্র, গণমাধ্যমসহ অনেকে সরকারের তোষামোদ করেছেন। এতে শাসকের কার্যক্রমের সমালোচনা কম হয়েছে, যা ফ্যাসিবাদের বিকাশে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশে গত তিনটি নির্বাচন জনগণের মূল্যায়ন ছিল না।”

সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী রেজুয়ান হোসেন, সহকারী অধ্যাপক মোছা. রাজিয়া সুলতানা ও মো. সাইফুল ইসলাম, প্রভাষক মুনমুন আক্তার এবং জামিলুর রহমান।

এ সেমিনারটি দক্ষিণ এশিয়ার বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে গোমূত্রের পর এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে বাঘমূত্র!

ছবি: সংগৃহীত

ভারতে গোমূত্র নিয়ে ব্যাপক চর্চার পর এবার চীনে শুরু হয়েছে বাঘমূত্র বিক্রি। বাঘমূত্রকে বাতজনিত রোগের কার্যকরী ওষুধ হিসেবে দাবি করছে চীনের সিচুয়ানের একটি চিড়িয়াখানা।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

চীনের সিচুয়ান প্রদেশের ইয়ান বিফেংশিয়া ওয়াইল্ডলাইফ জু নামে একটি চিড়িয়াখানা বোতলজাত বাঘমূত্র বিক্রি করছে। ২৫০ মিলিলিটারের প্রতিটি বোতলের দাম ধরা হয়েছে ৫০ ইউয়ান (প্রায় ৮৪৭ টাকা)।

ওই চিড়িয়াখানা দাবি করেছে, বাঘমূত্র বাতজনিত রোগ বা রিউম্যাটিজম সারাতে সহায়ক। ব্যবহারের জন্য মূত্রের সঙ্গে সামান্য হোয়াইট ওয়াইন এবং আদাকুচি মিশিয়ে ব্যথার জায়গায় প্রয়োগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, কেউ চাইলে মূত্র পান করেও ব্যথা কমাতে পারেন বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে বাঘমূত্র সেবনের পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

চিড়িয়াখানার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাঘেরা যে বেসিনে প্রস্রাব করে, সেখান থেকে মূত্র সংগ্রহ করা হয়। তবে এটি খুব সীমিত পরিমাণে বিক্রি হয়। প্রতিদিন মাত্র দুই বোতল বাঘমূত্র বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ভারতের মতো চীনের এই ঘটনা নিয়েও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষত, বাঘমূত্রের ওষুধ হিসেবে কার্যকারিতা নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি এবং কৌতূহল দুটোই লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা রেলের আন্দোলনে: নেতৃত্বে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাব্বানির শ্বশুর
বেরোবিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
ভারতে গোমূত্রের পর এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে বাঘমূত্র!
ব্রাজিল বাংলাদেশে নির্বাচন দেখতে চায়: আমীর খসরু
ছাত্র আন্দোলনের মুখে সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আইনি লড়াইয়ে নয়নতারার বিপক্ষে ধানুশের বড় জয়
দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জামায়াতের নিয়ন্ত্রণে চলছে: রিজভী
জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে ৫ আগস্টের মতো পরিণতি হবে: তারেক রহমান
ধূমপানে ক্ষতিগ্রস্ত ফুসফুসকে রক্ষা করতে চান? জেনে নিন উপায়
৩৩৭ জনকে নিয়োগ দেবে বন অধিদপ্তর, আবেদন অনলাইনে
নবাবগঞ্জে বিদেশি পিস্তল, গুলি ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, আটক ১
সব ইবতেদায়ী মাদরাসা জাতীয়করণের সিদ্ধান্ত
টাঙ্গাইলে দুই গ্রামের বিরোধের জেরে হামলা, বাবা-ছেলেসহ আহত ৩
ট্রেন ধর্মঘটে বেনাপোল স্টেশন ফাঁকা
দেশে ফিরেই গ্রেপ্তার সাদ্দাম হোসেন
বিএনপির সাবেক এমপি আব্দুল মোমেন তালুকদার মারা গেছেন
ভারতে লাড্ডু বিতরণের সময় ভেঙে পড়ল ৬৫ ফুট উঁচু মঞ্চ, নিহত ৭
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনে লাখ টাকার সিগারেট বিক্রি!
‘জবাই করা লাশ উদ্ধারসহ দাফন কাফন কাজে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করেছে আসামিরা’
প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে