বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি তৌহিদ আফ্রিদি, তবে পাত্রী কে?

বামে আফ্রিদির সঙ্গে তার স্ত্রী রামিসা এবং ডানে রাইসা ও তার স্বামীর বিয়ের মুহূর্ত। ছবি: সংগৃহীত

সোশ্যাল মিডিয়ায় বিয়ের ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর আলোচিত ইউটিউবার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদির বিয়ের খবর চাউর হয় চারপাশে। গত সপ্তাহের বুধবার সারা দিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আফ্রিদির বিয়ের খবর চর্চিত হয়েছে।

কিন্তু সেই খবরের তিন দিন পর জানা গেলো নতুন তথ্য। তৌহিদ আফ্রিদি আসলে টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি। এ তথ্য রাইসা নিজেই জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত ফেসবুক একাউন্টে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে। শুধু তাই নয়, তিনি আরও বলেছেন যে তিনি অনেক আগেই বিবাহিত। ফলে আফ্রিদির সঙ্গে তার বিয়ে কেন হবে?

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রাইসার বিয়ে এক বছর আগেই হয়ে গেছে।

রাইসা ও রামিসা জমজ বোন। ছবি: সংগৃহীত

আরও জানা যায়, রাইসা ও রামিসা জমজ বোন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাইসা খুব পরিচিত মুখ। তাই সবাই ধরে নিয়েছিলো রাইসাকেই আফ্রিদি বিয়ে করেছেন। তবে পারিবারিক সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, রাইসাকে বিয়ে করেননি আফ্রিদি। আফ্রিদির সঙ্গে যার কাবিন হয়েছে তিনি রাইসার জমজ বোন রামিসা।

এদিকে আফ্রিদি জানিয়েছেন, মেয়ের বাড়িতে তাকে দেখতে গিয়ে বিয়ে করে ফেলেছেন তিনি। পারিবারিক সে আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন দুই পরিবারের সদস্য ও তার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন মানুষ। পরে বড় পরিসরে বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।

প্রসঙ্গত, শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে অনেকটা লোকচক্ষুর আড়ালে তৌহিদ আফ্রিদি। এরমধ্যে তার বিয়ের ছবি প্রকাশ্যে এলো। ২০১৫ সাল থেকে ভ্লগিং শুরু করেন তৌহিদ আফ্রিদি। তার চ্যানেলের ফলোয়ারের সংখ্যা ৬৩ লাখের বেশি।

Header Ad
Header Ad

সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর ডাকাতদের আত্মসমর্পণ, ভল্ট ও জিম্মিরা অক্ষত

র‌্যাব-১০ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার তাপস কর্মকার। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরাণীগঞ্জে রূপালী ব্যাংকে হানা দেওয়া ডাকাতরা সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর আত্মসমর্পণ করেছে; জিম্মিদশা থেকে অক্ষত অবস্থায় মুক্ত হয়েছে গ্রাহক-কর্মীদের সবাই। ব্যাংকের ভল্টও সুরক্ষিত আছে।

র‌্যাব-১০ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার তাপস কর্মকার বলেন, “রূপালী ব্যাংকে ঢুকে ১৫ লাখ টাকা দাবি করা তিন ডাকাত ৩টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। তাদেরকে কেরাণীগঞ্জ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।”

বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে কেরাণীগঞ্জের চুনকুটিয়া এলাকায় রূপালী ব্যাংকের জিনজিরা শাখায় হানা দেয় একদল সশস্ত্র ডাকাত। তাতে ব্যাংকের গ্রাহক ও কর্মী মিলে ১৬ জন ভেতরে জিম্মি দশায় পড়েন।

বিকাল সাড়ে ৫টায় তিন ডাকাত আত্মসমর্পণ করে জানিয়ে র‌্যাব কর্মকর্তা তাপস কর্মকার বলেন, “ভেতরে ১৬ জন জিম্মি ছিলেন, যাদের মধ্যে চারজন ব্যাংক কর্মকর্তা আর বাকি ১২ জন গ্রাহক। প্রত্যেকেই অক্ষত রয়েছেন। বিনা রক্তপাতে তিন ডাকাতকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।”

ডাকাতদের আত্মসমর্পণের ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, প্রথমে আমরা তাদের সঙ্গে আত্মসমর্পণের জন্য প্রস্তাব দেই। আলোচনায় এক পর্যায়ে তারা আমাদের কাছে আত্মসমর্পণের জন্য রাজি হন।

তবে বিক্ষুব্ধ জনতার কাছ থেকে নিরাপদে তাদেরকে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দেন। একটি বন্দুক জানালা দিয়ে ফেলা হয় তারা আত্মসমর্পন করেন। বাকি অস্ত্র ব্যাগে ভরে বাইরে ফেলে দেয় ডাকাত দলের সদস্যরা। পরে একে একে ডাকাত দলের সদস্যরা বেড়িয়ে আসে। তখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তিন ডাকাত সদস্যকে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়।

কেরাণীগঞ্জ মডেল থানার ওসি সোহরাব আল হোসাইন বলেন, “তিন ডাকাত আমাদের হেফাজতে রয়েছে। তাদের কাছ থেকে বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে।”

পুলিশের কেরাণীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ডাকাত পড়ার খবর পেয়ে প্রথমে স্থানীয়রা জড়ো হয়ে ব্যাংকের গেইটে বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেয়।

পরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা গিয়ে ব্যাংকের ওই শাখার চারপাশে অবস্থান নেয়। তারা আলোচনার মাধ্যমে ডাকাতদের আত্মসমর্পণ করানোর চেষ্টা চালান।

ব্যাংকে ডাকাত দলের হানা দেওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সেখানে উৎসুক জনতা ভিড় করে। ব্যাংকের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। পুলিশ, র‌্যাব ও সেনা সদস্যরা তাদের বার বার দূরে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ডাকাত দলের সদস্যরা চিরকূটের মাধ্যমে নিজেদের মোবাইল নম্বর দিয়েছিল। সেই মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে ডাকাত দলের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। তিন ডাকাত সদস্যেরই বয়স ১৮ থেকে ২২ বছরের মধ্যে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে ডাকাত সদস্যদের বিস্তারিত পরিচয় জানানো হয়নি।

এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে ডাকাতরা ব্যাংকে ঢোকে। এ সময় পাশের মসজিদের মাইক থেকে ডাকাতির খবর জানানো হলে স্থানীয় কয়েকশ লোক ব্যাংকের ওই শাখা ঘিরে ফেলেন ও বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেন। পরে পুলিশ, র‍্যাব, ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে ব্যাংকটি ঘেরাও করে রাখে।

Header Ad
Header Ad

সাবেক এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক

এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ঘুষ, দুর্নীতি, বদলি বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সম্পদ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, গত ৮ অক্টোবর একটি জাতীয় দৈনিকে ঘুষ, দুর্নীতি, বদলি বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ওঠে এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নজিবুরের আমলে প্রতিটি কাস্টম হাউস, ভ্যাট কমিশনারেট ও কর অঞ্চলের কমিশনারদের প্রতি মাসে ৫০ লাখ টাকা করে দিতে বাধ্য করা হতো। এ ক্ষেত্রে তিনি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ও আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার মতো দপ্তরগুলোতে নিজের পছন্দের লোকদের নিয়োগ দিতেন।

দেশের কয়েকজন ব্যবসায়ীকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আর্থিক সুবিধা নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে নজিবুরের বিরুদ্ধে। একটি গ্রুপকে উচ্চ শুল্ক এড়িয়ে গিয়ে ডাম্পিং ট্রাক আমদানির সুযোগ দিয়েছিলেন তিনি। পরবর্তী সময়ে তা লরিতে রূপান্তর ও বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। এতে সরকার বঞ্চিত হয়েছে কয়েকশ কোটি টাকার রাজস্ব। পরে নজিবুরের পকেটে গেছে ৫০ কোটি টাকা। এ ছাড়া আরও তিনটি গ্রুপকে তিনি অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন সুবিধা দিয়েছেন।

জানা গেছে, তার স্ত্রীর আয়কর ফাইলে তিনি ৬০ কোটি টাকা ট্রান্সফার করেন। এটা নিয়ে সংশ্লিষ্ট আয়কর কর্মকর্তা আপত্তি জানান। পরে সেই কর্মকর্তাকে তিনি শাস্তিস্বরূপ দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেন। সেই ফাইল নিয়ে এখনো এনবিআর কাজ করছে। তার তিন অর্থবছরের মেয়াদে ৩৩ হাজার ৩৬৫ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় দেখানো হয়েছে, যা পরে হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের (সিজিএ) পর্যবেক্ষণে ধরা পড়েছে।

আরও জানা গেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুই ছেলের নামে বেস্ট হোল্ডিংয়ের ১০ লাখ প্লেসমেন্ট শেয়ার নেন তিনি। এর মধ্যে ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে ফারাবি এন এ রহমান পাঁচ লাখ এবং ফুয়াদ এন এ রহমানের নামে পাঁচ লাখ শেয়ার নেন। কোম্পানিটির মূল্য নির্ধারণে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে এই শেয়ারের কাট অব প্রাইস (প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মূল্য) নির্ধারণ করা হয় ৩৫ টাকা। এর মানে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ১০ লাখ শেয়ার কিনতে সাড়ে তিন কোটি টাকা লেগেছে। এর বিনিময়ে এই প্রতিষ্ঠানকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করতে সহায়তা করেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।

গত ৬ অক্টোবর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দুবছর আগে বিএনপির কার্যালয়ে পুলিশের অভিযানে গুলিতে মকবুল নামে দলটির কর্মী নিহতের ঘটনায় করা মামলায় তাকে আসামি দেখানো হয়।

Header Ad
Header Ad

কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে ডাকাত; ভেতরে জিম্মি ১৫ জন

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জে রূপালী ব্যাংকের জিনজিরা শাখায় ডাকাতির চেষ্টা করা হয়েছে। এসময় তারা ব্যাংক কর্মকর্তা ও গ্রাহকদের প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা জিম্মি করে রাখে। পরে যৌথ বাহিনীর তৎপরতায় ৩ ডাকাতকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করা হয়।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে ডাকাতদল ব্যাংক ভবনে প্রবেশ করে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ উপস্থিত সবাইকে জিম্মি করে ফেলে।

এ ঘটনার সবশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে গণমাধ্যমকে কিছুক্ষণ আগে দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম বলেছেন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ রুপালী ব্যাংক শাখা জিম্মি করে রাখা ডাকাতদের সঙ্গে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর আলোচনা চলছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় তাদের আত্মসমর্পণ করানোর চেষ্টা চলছে।

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) পীযূষ জানান, বিকেল ৩টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ডাকাতদল ব্যাংকের ভিতরে অবস্থান করছে। বাহিরে পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তৎপর আছেন, তবে ভেতরে কতজন ডাকাত রয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি।

প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, দুপুরে ছয়-সাতজনের একটি ডাকাত দল ব্যাংকটির ভিতরে ঢুকে পড়ে এবং হঠাৎ করেই ব্যাংক এলাকা থেকে ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা দৌড়ে আসেন। এরপর আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। কিছু সময় পর র‍্যাব ও সেনাবাহিনীও সেখানে উপস্থিত হয়।

ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি আওলাদ হোসেন বলেছেন, কেরানীগঞ্জের রুপালী ব্যাংকে ১০ থেকে ১৫ জনের মতো জিম্মি আছে। তাদের উদ্ধারে পুলিশ কাজ করছে। ডাকাত দলের সদস্যরা দুটি দাবি করেছে। প্রথমটি হচ্ছে লুট করা ১৫ লাখ টাকা তারা নিতে চায়, দ্বিতীয়ত তাদেরকে নিরাপদ স্থানে ছেড়ে দিতে হবে। পুলিশ নেগোশিয়েশন ও গ্রেপ্তার দুটি নিয়েই কাজ করছে।

ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আহমেদ মুয়িদ বলেন, ডাকাতদের হাতে অস্ত্র রয়েছে, তাই নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে তাদের আত্মসমর্পণ করানোর চেষ্টা চলছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর ডাকাতদের আত্মসমর্পণ, ভল্ট ও জিম্মিরা অক্ষত
সাবেক এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে ডাকাত; ভেতরে জিম্মি ১৫ জন
পিলখানা হত্যাকাণ্ড: হাসিনাসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ
ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ কুবিতে ছাত্রদলের ব্যানারে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ
রাজশাহীতে বিএনপির মাইকে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গান, দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোল  
সেন্টমার্টিনে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে রূপালী ব্যাংকে ডাকাত, ঘিরে রেখেছে র‍্যাব-পুলিশ
সংস্কারপন্থীদের কারণে বিভেদ বিএনপিতে, ত্যাগীদের ক্ষোভ
লোকসভায় ধস্তাধস্তি; রাহুলের ‘আঘাতে’ বিজেপির ২ এমপি আহত
এক হাজার ৯২ কোটি টাকার মামলা এস আলমের ছেলের বিরুদ্ধে
প্রতিপক্ষের বুটের আঘাতে রক্তাক্ত দোন্নারুম্মার মুখ
শনিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না খালেদা জিয়া
কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
আফগানিস্তানে দু’টি বাস দুর্ঘটনায় ৪৪ জন নিহত
পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
২৩৮ পদে জনবল নিচ্ছে ভূমি মন্ত্রণালয়, আবেদন অনলাইনে
শেখ হাসিনার নির্দেশেই ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছিল, পলকের স্বীকারোক্তি
এক বছর লিভ টুগেদারের পর পার্টনার পছন্দ করেছি: স্বাগতা
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে হতাশ বিএনপি