মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫ | ৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ফারুকের মৃত্যুতে ফেসবুক যেন শোক বই!

খ্যাতিমান চিত্রনায়ক ফারুকের মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শোকের তীব্রতা ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও। শোকে ফেসবুক যেন হয়ে ওঠেছে শোকবই। শোবিজ তারকাদের পাশাপাশি ফারুকের ভক্ত অনুরাগীরাও জানিয়েছে এই কিংবদন্তি নায়কের প্রতি শোক।

চিত্রনায়িকা অঞ্জনা ফেসবুকে ফারুকের সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে ফেসবুকে লিখেন, 'অপার শ্রদ্ধা হে মহান চিত্রনায়ক ফারুক ভাই ও আমি ‘ভাগ্যলক্ষ্মী’ চলচ্চিত্রের অনবদ্য একটি দৃশপটে।

জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান তার ফেসবুকে শোক জানিয়ে লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের আপামর মানুষ, চলচ্চিত্র জগৎ আজ স্তব্ধ। এক অমলিন শোকের ছায়া সিনেমাপ্রেমীদের মাঝে। ফারুক ভাই চলে গেলেন। আকবর হোসেন পাঠান ফারুক, নাম টাই তো যথেষ্ট, নায়ক, মুক্তিযোদ্ধা, সাংসদ, তার অবদানের পূর্ণতা তার জীবনের মতোই উজ্জ্বল। সেই উজ্জ্বলতাতেই তাকে মনে রাখব। জীবনের ওপারে, অসংখ্য কর্মে তার এক নতুন জীবন। মনের মণিকোঠায় থেকে যাবেন তিনি।’

চিত্রনায়ক ফেরদৌস শোক প্রকাশ করে ফারুকের সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে লিখেন, 'আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন? আর আপনাকে এভাবে জড়িয়ে ধরে হাসতে পারব না, স্পর্শ করতে পারব না, কথা বলতে পারব না, আপনার কণ্ঠস্বর শুনতে পারব না। আপনার প্রয়ানে আমাদের চলচ্চিত্রে যে শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে তা আর কোনোদিন পূরণ হবে না, আমরা একজন চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেতা হারালাম, আমাদের একজন অভিভাবক হারালাম। ফারুক ভাই আমাদের প্রিয় মিয়া ভাই আপনি এই পৃথিবীর সব মায়া ছেড়ে চলে গেলেও আপনি আজীবন থাকবেন আমাদের অন্তরে, শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায় আর দোয়ায়..আমীন’।

অভিনেতা মিশা সওদাগরের শোকবার্তা প্রকাশ করে ফেসবুকে লেখেন, ‘বিদায় মিয়াভাই’। আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় না ফেরার দেশে চলে গেলেন বাংলা চলচ্চিত্রের ‘মিয়াভাই’খ্যাত নায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ঢাকা-১৭ (গুলশান-বনানী) আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক) ভাই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।’

চিত্রনায়ক ওমর সানী লিখেছেন, ‘আল্লাহ আমাদের লিজেন্ড ফারুক ভাইকে জান্নাত নসিব করুন। আমিন।’

অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী লেখেন, ‘বিদায় নায়ক ফারুক। বিনম্র শ্রদ্ধা। আপনার আত্মার শান্তি হোক।’

অভিনেত্রী তারিন জাহান লেখেন, ‘ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। দীর্ঘদিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে আজ ঘণ্টা দুয়েক আগে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় না ফেরার দেশে চলে গেলেন বাংলা চলচ্চিত্রের মিয়া ভাইখ্যাত নায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুক ভাই।’

চিত্রনায়ক রিয়াজ লিখেছেন, ‘ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’

চলচ্চিত্র পরিচালক জাকির হোসেন রাজু লিখেছেন, ‘বাংলা চলচ্চিত্রের মিয়াভাইখ্যাত, তুমুল জনপ্রিয় নায়ক ফারুক ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদ শুনে স্তব্ধ হয়ে থাকলাম কিছুক্ষণ। মৃত্যু অনিবার্য, তবু মৃত্যু আমার ভালো লাগে না। এই সংবাদটি শুনলেই মন বিবশ হয়ে যায়। যে মানুষটি মৃত্যুবরণ করেন, হাজার চেষ্টা করলেও তার সঙ্গে আর কোনো দিন কথা বলা যাবে না। পৃথিবীর কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমেও আর জানা যাবে না-মানুষটি কেমন আছেন! কী ভীষণ অসহায় আমরা মৃত্যুর কাছে।’

বিজরী বরকতুল্লাহ লেখেন, ‘কিংবদন্তি চলচ্চিত্র অভিনেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নায়ক ফারুক সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আল্লাহ তার সকল গুনাহ মাফ করে জান্নাত দান করুন, আমিন।’

চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল লিখেছেন, ‘প্রায় পাঁচ দশক ঢালিউডে অবদান রাখা ঢাকাই সিনেমার কিংবদন্তি চিত্রনায়ক ও ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুক (আমাদের ফারুক ভাই)। এই র্কীতিমান মহান মানুষটির প্রয়াণে গভীর শোক ও বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’

চিত্রনায়ক জায়েদ খান ফারুকের সঙ্গে নিজের একটি ছবি দিয়ে লিখেছেন, 'এতক্ষণ কিছু লিখিনি। কারণ মনে হয়েছে আপনি বেঁচে আছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে চলে গেলেন। এটা তো কথা ছিল না। বলেছিলেন-জায়েদ আসতেছি, আড্ডা হবে। এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না আপনি নেই।’

চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক কয়েকটি কান্নার ইমোজি জুড়ে দিয়ে লিখেন, ‘ ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাইহি রাজিউন। ভালো থাকবেন স্যার।’

এএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করলেন উত্তর সিটির প্রশাসকের উপদেষ্টা ড. আমিনুল

ড. আমিনুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

নিয়োগ ঘিরে চলমান বিতর্ক ও সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের উপদেষ্টা ড. আমিনুল ইসলাম। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৭টা ৩৫ মিনিটে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ওই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আই অলরেডি রিজাইন্ড, পিস।’

গত ১৭ এপ্রিল এক অফিস আদেশে ড. আমিনুল ইসলামকে প্রশাসকের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেয় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। পরে এ নিয়ে অনলাইন এবং অফলাইনে তাকে নিয়োগ দেয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।

অনেকেই তার বাংলাদেশি নাগরিকত্ব ত্যাগসহ নানা ইস্যু নিয়ে সমালোচনা করছেন। কেউ কেউ বলছেন, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার ইচ্ছায় নিয়োগ পেয়েছেন তিনি।

আমিনুলকে উপদেষ্টা নিয়োগের অফিস আদেশে বলা হয়, স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন, ২০০৯ এর ৫৩ নং ধারা অনুযায়ী পরামর্শের প্রয়োজনে প্রশাসক মহোদয়ের অভিপ্রায় অনুযায়ী আমিনুল ইসলামকে উপদেষ্টা হিসেবে নিযুক্ত করা হলো। এটি সম্পূর্ণ অবৈতনিক হিসেবে বিবেচিত হবে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এই আদেশ জারি করা হলো। ড. আমিনুল ইসলামের জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকার নাখালপাড়ায়। ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ থেকে এইচএসসি, সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে সুইডেনে মাস্টার্স এবং ইংল্যান্ড থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন তিনি।

বর্তমানে উত্তর-পূর্ব ইউরোপের দেশ এস্তোনিয়ার এন্টারপ্রেনারশিপ ইউনিভার্সিটিতে টেকসই উন্নয়নে সিনিয়র লেকচারার হিসেবে তিনি কর্মরত আছেন। ২০২৩ সালে তার লেখা প্রবন্ধ ‘লাইফ অ্যাজ ইট ইজ’ রকমারি বেস্ট সেলার পুরষ্কার পেয়েছে। এছাড়াও চলতি বছরেও বইমেলায় প্রকাশিত দুইটি বই ‘নিলী নীলিমা’ ও ‘গ্রীষ্মের ছুটিতে দুঃস্বপ্ন’ পাঠকমহলে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

Header Ad
Header Ad

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে কিনা জানালেন আইন উপদেষ্টা

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে কিনা—এই প্রশ্ন এখন সর্বমহলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। এ বিষয়ে এবার মুখ খুলেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। সম্প্রতি দেশের একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে কথা বলেন তিনি।

সাক্ষাৎকারে ড. আসিফ নজরুল বলেন, আগামী ডিসেম্বরের আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হচ্ছে না। এখনো অনেক সময় বাকি আছে। এ সময়ের মধ্যে বিচারপ্রক্রিয়া এবং জনমতের আরও সুস্পষ্ট প্রকাশ আমরা দেখতে পারব। এটার মধ্য দিয়েই ব্যাপারটা নির্ধারিত হবে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাহী আদেশে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক এজেন্ডায় আসেনি, ওইভাবে আলোচনা হয়নি। বিচারিক প্রক্রিয়া আছে, জনমত আছে, সেগুলোর মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের ভাগ্য নির্ধারিত হবে।

আইন উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের যে টাইমলাইন দিয়েছেন, এর কোনো রকম ব্যত্যয় হবে না।

অন্তর্বর্তী সরকার গঠন প্রক্রিয়ায় আপনার বিশেষ ভূমিকা ছিল। ওই সময়ে আপনার সামনে কী কী চ্যালেঞ্জ ছিল? জবাবে অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেন, আমি এটা নিয়ে এখনই বিস্তারিত বলতে চাই না। কারণ, আমি তো গোপনীয়তার শপথ নিয়েছি। ব্যক্তিগত ভূমিকার চেয়ে সরকারের প্রতি আমার যে দায়িত্বশীলতা, সেটার দিকে বেশি লক্ষ রাখা উচিত। ফলে আমি বিস্তারিত বলব না।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত এ উপদেষ্টা বলেন, শুধু এটুকু বলব, আমার প্রচেষ্টা ছিল অভ্যুত্থানের পক্ষে যত শক্তি আছে, তাদের মধ্যে যেন ঐক্য থাকে এবং গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের ভয়েসটা যেন যথেষ্ট সম্মান ও গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করা হয়, সেই প্রচেষ্টা ছিল। ওই সময় আমি সবার মধ্যে এক ধরনের কঠিন ঐক্য, সমঝোতা, পরস্পরকে বোঝার প্রচেষ্টা, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ দেখেছিলাম।

এ ছাড়া আসিফ নজরুল বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পরবর্তীকালে কোনো কোনো সময়ে যেটার অভাব দেখেছি এবং তা দেখামাত্র আমার মনেই আশঙ্কা তৈরি হয় যে, গণঅভ্যুত্থানের পক্ষশক্তির মধ্যে মতভেদ থাকবে, মতভিন্নতা থাকবে; কিন্তু বড় ধরনের কোনো বিরোধ যেন না থাকে। ওই সময়ে মতবিরোধ থাকলে আমরা কঠিন চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে পারতাম না।

Header Ad
Header Ad

গোবিন্দগঞ্জে ১১ বছর পর আ.লীগের সাবেক এমপিসহ ২২১ জনের বিরুদ্ধে জামায়াতের মামলা

গোবিন্দগঞ্জ থানা। ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর কার্যালয় ভাঙচুর ও দলীয় নেতাকর্মীদের হত্যাচেষ্টার ঘটনায় ১১ বছর পর মামলা হয়েছে। বুধবার (১৯ এপ্রিল) রাতে দায়ের হওয়া এই মামলায় আওয়ামী লীগের গাইবান্ধা-৪ (গোবিন্দগঞ্জ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদসহ ২২১ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার বাদী আজাদুল ইসলাম উপজেলার তালুককানুপুর ইউনিয়নের বেড়ামালঞ্চা গ্রামের ছলিম উদ্দিনের ছেলে।

মামলার আসামিরা হলেন- সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শাকিল আকন্দ বুলবুল, গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র মুকিতুর রহমান রাফি, কামারদহ ইউপি চেয়ারম্যান তৌকির হাসান রচি, সাবেক পৌর কাউন্সিলর শাহিন আকন্দ, গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আতাউর রহমান সরকার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোকাদ্দেস আলী প্রধান বাদু সহ উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, তাঁতীলীগ ও ছাত্রলীগের ২২১ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

এছাড়া আরও ৫০ থেকে ৬০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বুলবুল ইসলাম বলেন, ২০১৪ সালে জামায়াতে ইসলামীর কার্যালয় ভাঙচুর ও নেতাকর্মীদের হত্যাচেষ্টার ঘটনায় মামলা হয়েছে। মামলা নং ৩৭, তারিখ- ১৯.০৪.২০২৫ খ্রি:। আসামিরা আত্মগোপনে আছেন। তাদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করলেন উত্তর সিটির প্রশাসকের উপদেষ্টা ড. আমিনুল
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে কিনা জানালেন আইন উপদেষ্টা
গোবিন্দগঞ্জে ১১ বছর পর আ.লীগের সাবেক এমপিসহ ২২১ জনের বিরুদ্ধে জামায়াতের মামলা
শেখ হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের কথা ভাবছে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়
বিএনপি সবসময় মানবতার পক্ষে কাজ করে: আমিনুল হক
জামিনে মুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের পর্যবেক্ষণে রাখার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
ঢাকায় এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে সেনাবাহিনী
শেখ হাসিনা ও টিউলিপকে দেশে ফেরাতে দুদকের কার্যক্রম শুরু
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের 'রেড নোটিশ' জারি
সংঘর্ষের জেরে সিটি কলেজ দুইদিন বন্ধ ঘোষণা
রাষ্ট্রের বিষয়ে তাড়াহুড়ো নয়, ধীরে সুস্থে আলোচনা করতে চায় বিএনপি
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনা নেবে কাতার
উড্ডয়নের আগে বিমানে আগুন, রক্ষা পেলেন ৩০০ যাত্রী
সায়েন্সল্যাব মোড়ে আগুন জ্বালিয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, বন্ধ যান চলাচল
রাজধানী থেকে ওবায়দুল কাদেরের ‘ভাগনে’ গ্রেপ্তার
পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে
রাজধানীতে ঢাবি শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
অবশেষে খুঁজে পাওয়া গেল পলকের হারানো সেই সোয়েটার
পারভেজ হত্যায় ‘সম্পৃক্ত’ সেই দুই ছাত্রী সাময়িক বহিষ্কার
বার্নলির মাঠে বর্ণবাদী আচরণের শিকার হলেন হামজা