শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

কোক স্টুডিও কনসার্টে থাকছেন না জেমস

ছবি সংগৃহিত

বেশ ক’দিন ধরে গানবাজারে প্রচলিত রয়েছে এবারের ‘কোক কনসার্ট’-এর আর্মি স্টেডিয়াম আয়োজনে ‘সারপ্রাইজ গেস্ট’ হিসেবে হাজির হবেন রকস্টার জেমস। এমন আভাস ধরে গত ৫ দিন ধরে নগরবাউল রয়েছেন সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে।

অথচ রবিবার (২৯ অক্টোবর) নাগাদ নিশ্চিত হওয়া গেলো, সারপ্রাইজ তো দূরের কথা স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেও ১০ নভেম্বরের আর্মি স্টেডিয়াম কনসার্ট-এ অংশ নিচ্ছেন না জেমস ও তার দল। গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দলটির মুখপাত্র রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন।

তিনি বলেন, ‘এই কনসার্টে অংশ নেওয়ার বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কোক কর্তৃপক্ষের আলাপ হয়েছে ঠিকই। তবে সেটি কখনোই চূড়ান্ত ছিলো না। কারণ, আমরা বলেছি সেদিন সম্ভব নয়। একই দিন (১০ নভেম্বর) আমরা বরিশালে শো কনফার্ম করেছি। সেখানেই অংশ নেবো সেদিন। যদিও এরমধ্যে আমরা লক্ষ্য করছি, আমাদের নাম ও ছবি দিয়ে প্রচারণা চলছে হরদম! গণমাধ্যমেও খবর দেখছি তিন/চার দিন ধরে। প্রতিটি খবরের শিরোনাম ও ছবি জেমস ভাইয়ের। এটা আমাদের জন্য খুবই বিব্রতকর ও বাজে অভিজ্ঞতা হলো। এমনটা আশা করিনি কোক বাংলা আর গণমাধ্যমের কাছে।’

অভিযোগ রয়েছে, জেমসকে ঘিরে ফেসবুক প্রচারণা ও খবর প্রকাশের মধ্য দিয়ে ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ কর্তৃপক্ষ চালাচ্ছে ‘জেমস’ বাণিজ্য!

তাহলে কেন ও কিভাবে এমন খবর ছড়ালো সোশ্যাল হ্যান্ডেল ও গণমাধ্যমে? চেক করে দেখা গেছে, কোক স্টুডিও বাংলা’র ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজজুড়ে এই কনসার্টের নানা প্রচারণা চলছে। যেখানে অবশ্য কনসার্টে অংশ নেওয়া শিল্পীদের নাম-পরিচয়ের চেয়ে বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপন বা অফারের প্রচারণাই চোখে পড়ছে বেশি। আলাদা করে এই কনসার্টের প্রচারণায় দেখা গেছে অর্ণব, ফুয়াদ ও ইমন চৌধুরীকে। বাদবাকি সব প্রচারণায় উঠে এসেছে ‘পাগলা বাবুর্চি’ থেকে ‘ফুড পাণ্ডা’র নানাবিধ অফার। যেগুলো এমন, ‘কম্বো বার্গার খাও, কনসার্টের টিকিট বুঝে নাও’। তবে এসব বাণিজ্যের ভিড়ে জেমস-এর নাম এখন আর খুঁজে পাওয়া যায়নি পেজটিতে। যদিও কেউ কেউ বলছেন, শুরুতেই কনসার্ট ঘোষণায় জেমস-এর নামও পাওয়া গিয়েছিলো, সেখান থেকেই খবরটি ছড়ায় গণমাধ্যমে। যা পরে মুছে ফেলা হয়েছে ফেসবুক পেজ থেকে। যদিও কোক কর্তৃপক্ষ সেটির সত্যতা স্বীকার করেনি।

এসব বিষয়ে নিশ্চিত হতে যোগাযোগ করা হয় কোক স্টুডিও বাংলা’র ইভেন্ট পিআর বেঞ্চমার্ক-এর সঙ্গে। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাসিসটেন্ট ম্যানেজার (পাবলিক রিলেশন) ইমরান হোসাইন মিলন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সত্যি বলতে জেমস ভাইর খবরটি আমি নিজেও ক’দিন ধরে দেখছি সংবাদ মাধ্যমে। তবে এই সংবাদ আমরা কাউকে পাঠাইনি, পাঠালে সকলেই পেতেন। এমনকি আমি যতদূর জেনেছি, কোক কর্তৃপক্ষও এমন কোনও ঘোষণা দেয়নি কনসার্টের এবং লক্ষ্য করবেন, পত্রিকার খবরগুলোতে কোনও সূত্র বা কারও মন্তব্য নেই। ফলে এই খবর কেন ও কিভাবে গণমাধ্যমে এভাবে নিয়মিত প্রকাশ হলো, সে বিষয়ে আমি কিছুই জানি না।’

মিলন নিশ্চিত করেন, শুধু বেঞ্চমার্কই নয়; কোক স্টুডিও বাংলার ফেসবুক পেজ কিংবা এই ইভেন্টের সঙ্গে জড়িত কেউই ‘জেমস’-এর খবরটি কোথাও প্রকাশ করেনি। আবার এটাও জানালেন, জেমস এই কনসার্টে অংশ নেবেন কি নেবেন না, সেটাও তিনি জানেন না। তালিকা চূড়ান্ত হলেই জানাবেন, দিলেন নিশ্চয়তা।

সংশ্লিষ্টদের এই ‘না জানা’র মধ্যেই রয়েছে ‘বাণিজ্যিক ভূত’, মনে করছে নগর বাউল কর্তৃপক্ষ। কারণ, দিনশেষে বড় তারকা কনসার্টের ব্যানারে থাকলে টিকিট বিক্রিটা বাড়ে হু..হু করে, লোকে বলে।

গত বছর ৯ জুন একই ভেন্যুতে প্রথম কনসার্ট করে ‘কোক স্টুডিও বাংলা’। যেখানে প্রথম সিজনের শিল্পীদের সঙ্গে বাড়তি চমক হিসেবে ছিলেন জেমস। আয়োজকরা এবারও সেই ধারা অব্যাহত রাখার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন, যদিও এগিয়ে থাকলেন ভৌতিক অথবা বাণিজ্যিক প্রচারণায়!

‘কোক স্টুডিও বাংলা’র দ্বিতীয় মৌসুমে ‘কথা কইয়ো না’, ‘নদীর কূল’, ‘দেওরা’, ‘দাঁড়ালে দুয়ারে’, ‘দিলারাম’ গানগুলো প্রকাশ করা হয়েছে।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো যাত্রা করে ‘কোক স্টুডিও বাংলা’। গত বছরই প্রথম মৌসুমে বেশ কিছু আলোচিত গান করেছে প্ল্যাটফর্মটি; এই বছর দ্বিতীয় মৌসুমও শেষ হয়েছে। প্রস্তুতি চলছে তৃতীয় মৌসুমের।

জানা গেছে, ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ সিজন-২-এর শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এবারের কনসার্ট। এবার গান করবেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব, সুনিধি নায়েক, ইসলাম উদ্দিন পালাকার, প্রীতম হাসান, হামিদা বানু, মেঘদল, ফুয়াদ লাইভ, ইমন চৌধুরী, অনিমেষ রায়, ডটার অব কোস্টাল, ফাইরোজ নাফিজা ও শুভেন্দু দাস।

একটি সূত্র জানিয়েছে, এবার তৃতীয় আসরের প্রস্তুতি নিচ্ছে কোক স্টুডিও বাংলার কর্তৃপক্ষ। শিগগিরই এর কাজ শুরু হবে।

 

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি

ফাইল ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সারাদেশে দায়ের হওয়া একের পর এক মামলায় এজাহারভুক্ত আসামিদের গ্রেফতার নিয়ে বিতর্ক ও অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। এখন থেকে এসব মামলায় কাউকে গ্রেফতারের আগে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে, এবং গ্রেফতারের জন্য উপযুক্ত ও পর্যাপ্ত প্রমাণ পেশ করাও হবে বাধ্যতামূলক।

গত বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।

অফিস আদেশে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রুজু করা মামলাগুলোর অধিকাংশেই এজাহারভুক্ত আসামির সংখ্যা অত্যাধিক। এসব মামলায় আসামি গ্রেফতারের আগে তদন্তে প্রাপ্ত প্রমাণ যেমন—ভিকটিম, বাদী, প্রত্যক্ষদর্শী, ভিডিও, অডিও, স্থিরচিত্র, মোবাইল কললিস্ট (সিডিআর) ইত্যাদি সংগ্রহ করে, তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে উপস্থাপন করতে হবে। অনুমোদন ছাড়া কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না।

শনিবার (১২ এপ্রিল) গণমাধ্যমে এই বিষয়ে জানতে চাইলে যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন বলেন, “কোনো নিরাপরাধ ব্যক্তি যেন হয়রানির শিকার না হন এবং প্রকৃত অপরাধীরা যেন ছাড়া না পান—সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে দেশের বিভিন্ন জেলায় ব্যাপক হারে মামলা দায়ের করা হয়। অনেক ক্ষেত্রেই একেকটি মামলায় হাজারের বেশি লোককে আসামি করা হয়েছে, যাদের অনেকের বিরুদ্ধে কোনো সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি—এমন তথ্য উঠে এসেছে প্রাথমিক অনুসন্ধানে।

এই ধরনের মামলায় শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নয়, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, এমনকি ব্যক্তি বিরোধ বা প্রতিপক্ষতার জেরে নাম জুড়ে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। আসামি করার বিনিময়ে আর্থিক লেনদেন বা “মামলা বাণিজ্য”-এর কথাও উঠে এসেছে বিভিন্ন মহলের বক্তব্যে।

এর আগেও, পুলিশ সদরদপ্তর থেকে গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর একটি সার্কুলারে বলা হয়েছিল, সঠিক তথ্য-প্রমাণ ছাড়া কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও গ্রেফতার করা যাবে না। এমনকি প্রাথমিক তদন্তে কোনো ব্যক্তির সম্পৃক্ততা না থাকলে, তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কথাও বলা হয়।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকেও বারবার জানানো হয়েছে—“মামলা হলেই গ্রেফতার করতে হবে—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।”

Header Ad
Header Ad

‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের রক্তমাখা ভূমির প্রতি সংহতি জানাতে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমেছে ইতিহাসের আরেকটি দৃশ্য। ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে হাজারো মানুষের ঢল যেন শুধু একখণ্ড প্রতিবাদ নয়—এ এক ঐক্যের বয়ে চলা নদী।

এই কর্মসূচিকে নিছক একটি পদযাত্রা হিসেবে দেখছেন না বিশিষ্ট ইসলামিক বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি।

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লেখেন, “আজকের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিছক কোনো পদযাত্রা নয়। এটি আমাদের এই অঞ্চলের মুসলিমদের ঐক্যের এক নতুন সেতু বন্ধন রচনা করবে ইনশাআল্লাহ।”

এর আগে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে যোগ দিতে রওনা হয়েছেন আলোচিত ইসলামিক বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি ও ইসলামিক স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ। কর্মসূচিতে যোগ দিতে সবার প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন তারা।

এদিন সকালে নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া স্ট্যাটাসে তারা এই আহ্বান জানান।

ড. মিজানুর রহমান আজহারি লেখেন, ‘মজলুম গাজাবাসীর প্রতি সংহতি জানাতে, এই মুহূর্তে আছি ‘মার্চ ফর গাজা’র পথে। মানবতার এ মিছিলে আপনিও আসুন প্রিয়জনদের সাথে নিয়ে।’

শায়খ আহমাদুল্লাহ লেখেন, ‘মজলুম গাজাবাসীর প্রতি সংহতি জানাতে এই মুহূর্তে আছি ‘মার্চ ফর গাজা’র পথে। মানবতার এ মিছিলে আপনিও আসুন সন্তানকে সাথে নিয়ে।’

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি দিয়েছে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম। কর্মসূচির মূল অনুষ্ঠান বিকালে হলেও সকাল থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রতিটি গেটেই মানুষের ঢল নেমেছে। সকাল থেকেই ছোট-বড় মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ। মিছিলে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকের হাতে রয়েছে লাল সবুজ পতাকা ও ফিলিস্তিনের পতাকা।

Header Ad
Header Ad

ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি

ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি। ছবি: সংগৃহীত

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে শুধু টাকা-পয়সা নয়, দান করা হয়ে থাকে মানুষদের না বলা গল্প, ব্যক্তিগত প্রার্থনা, আর কিছু অসমাপ্ত স্বপ্নের চিরকুটও। এবার এমনই একটি চিরকুট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে একজন সাধারণ নাগরিক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার জন্য আকুতি জানিয়েছেন আল্লাহর দরবারে।

সেখানে নাম পরিচয়হীন অজ্ঞাত এক ব্যক্তির দেওয়া চিরকুটে লেখা- ‘ড. ইউনূস স্যারকে আরও ৫ বছর চাই- সাধারণ জনগণ। আল্লাহ তুমি সহজ করে দাও।’

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকাল ৭টার দিকে কিশোরগঞ্জের বিখ্যাত পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্স খোলা হয়।

অন্যান্যবারের মতো এবারও কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে চলে এই কার্যক্রম। সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসার, এপিপিএন—সব বাহিনীই ছিল সতর্ক অবস্থানে। গণনার জন্য যুক্ত হন প্রায় চার শতাধিক শিক্ষক, ছাত্র ও মসজিদ কর্তৃপক্ষ।

মসজিদ কমিটি জানায়, ৪ মাস ১২ দিন পর দানবাক্স খোলা হলো, আর এবার বের হয়েছে ২৮ বস্তা টাকা! সেই সঙ্গে উঠে এসেছে নানা ধরণের চিঠি ও আকুতি—যার মধ্যে ড. ইউনূসকে ঘিরে সাধারণের চাওয়া মিশে গেছে ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান জানান, মসজিদের দোতলায় বসে গণনার কাজ এখনো চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
১০ জনের পরিবারের সবাইকে হত্যা করল ইসরায়েল
পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন
পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা
চারুকলায় আগুন, নববর্ষের দুদিন আগে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার