বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অভাবে মোড়ানো এক নারীর জীবন

ভারতের বিখ্যাত নারী প্রযোজক গুনিত মঙ্গা তার দেশকে দুটি অস্কারটি এনে দেওয়ার গৌরবে ভাসছেন। স্বল্পদৈর্ঘ্য শাখায় এবার তার নির্বাহী প্রযোজিত ‘দ্যা এলিফেন্ট হুইসপারস’ অস্কার নিয়ে ফিরেছে। এই ছবিটিতে আরো টাকা ঢেলেছেন-পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার কার্তিকি গনজালভেস, দুগলাস ব্লুস ও অচিন জৈন।

৩৯ বছরের প্রযোজক গুনিতের একই শাখায় ‘প্রিয়ড: এন্ড অব সেনটেন্স’ একই রকম নির্বাহী প্রযোজনার সূত্রে ৯১তম অস্কারে, ২০১৮ সালে সেরা প্রামাণ্যচিত্রের অস্কার জয় করেছে। তবে জীবন কখনো ফুলের পাপড়ি বেছানো ছিল না গুনিতের জন্য। ভয়াবহ দু:স্বপ্নের মতো মেয়েবেলা কেটেছে। সম্পত্তি নিয়ে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে বিবাদ থাকায় সেগুলো ভোগ করতে পারতেন না তারা। ফলে এক রুমের একটি পাঞ্জাবি ঘরে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের কষ্টের জীবন বেছে নিতে হয়েছে তার বাবা-মাকে। মাকে এত দমন ও নিপীড়নের শিকার হতে হয়েছে যে, একবার মামারা গুনিতের মাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারতে চেষ্টা করেছিল। তারপর তারা বাড়ি ছেড়ে পালালেন। এরপর থেকে তাদের ধার করে, করে জীবনযাপন করতে হয়েছে। অভাবের কোনো সীমা ছিল না। তারা আর পাঞ্জাবে নয়, দিল্লীতে থাকতেন।

গুনিত বলেছেন, ‘বাইরের বিশ্বের কাছে আমরা একটি সুখী পরিবার হিসেবে ছিলাম। তবে কেউই জানতেন না, দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়ার পর আমাদের পরিবারে কী ঘটত? একটি বড় বাড়িতে একটি ঘর নিয়ে আমরা থাকতাম। ভাইদের সঙ্গে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে আমার মাকে যুদ্ধ করে যেতে হয়েছিল। তারা তাকে নিপীড়ন করেছিলেন। আমার মনে পড়ে, একবার তাদের ঝগড়া বিবাদ এমন অবস্থায় পৌঁছালো যে, মামারা মাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারতে চেষ্টা করলেন। এরপর আমার বাবা পুলিশকে ডেকে নিয়ে আসলেন ও আমাদেরকে খাবলে নিয়ে নিলেন এবং তারপর আমাদের সবাইকে নিয়ে দৌড়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেলেন।’

একটি নতুন বাড়িতে ওঠার পর এই পরিবারের সদস্যরা তাদের জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরু করলেন। একানেও তাদের স্বপ্ন দেখানোর নায়িকা তার মা। তিনি নীচতলায় তিনটি শোবার ঘরের একটি বাসার স্বপ্ন দেখে বেড়াতেন। মায়ের এই স্বপ্নকে সত্যি করতে ১৬ বছর বয়স থেকেই গুনিত মঙ্গাকে কাজে নামতে হলো। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আমাদের জীবনকে নতুনভাবে তৈরি করেছি। আমি মায়ের জন্য তিনটি পা দিলেই বাসায় ঢুকে পড়া যায় ও তিনটি শোবার ঘর আছে এমন একটি বাড়ি বাড়ি কিনে দেবার প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। ফলে তখন থেকে আমাকে কাজে নামতে হয়েছিল। বিদ্যালয়ের লেখাপড়াকে ব্যালেন্স করতে হয়েছে ও রাস্তায়, রাস্তায় ঘুরে আমি পনির বিক্রি করতাম। কখনো একজন ঘোষক, কখনো বিক্রেতা, কখনো একজন ডিজে। কলেজে ভতি হওয়ার পর থেকে আমি মুম্বাইতে আসতে শুরু করলাম যেন ছবিতে কাজের সুযোগ পাই। একজন সমন্বয়ক বা কো-অর্ডিনেটর হতে চেয়েছিলাম ফিল্মে, এরপর একজন প্রডাকশন ম্যানেজার। যাই আমি আয় করতাম না কেন, আমার বাবা-মাকে আমাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য দিয়ে দিতাম।’

ধীরে, ধীরে কিছু টাকা জমানোর পর এই পরিবারটি তাদের স্বপ্নটিকে আসলেই সফল করতে পেরেছিল। তারা একটি বাড়ি কেনার জন্য বায়না করেছিলেন। তবে যখন বাড়িটি তাদের হাতে তুলে দেওয়ার সময় হলো, এর ছয় মাসের ব্যবধানে গুনিত মঙ্গা তার বাবা ও মাকে হারিয়েছেন। তার মায়ের গলায় ক্যান্সার হয়েছিল। বাবা মারা গিয়েছেন কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ায়। এরপর তার হৃদয় ভেঙে গেল ও পুরোপুরিভাবে মুম্বাইতে চলে এলেন। একটি পুরোপুরি বদলে যাওয়া জীবনের সন্ধানে তিনি নিজের ব্যাগগুলো গোছালেন এবং বাড়িটি বিক্রি করে দিলেন। তারপর টাকাগুলো নিয়ে বম্বেতে কাজ করতে চলে এলেন। নিজের জন্য সিনেমাতে শক্তি খরচ করার স্বপ্নটি বাতিল করে দিলেন ও এরপর থেকে তার পরিচালকদের স্বপ্নগুলোই হলো তার স্বপ্ন। সবসময় তাকে নিজের শক্তির ওপর নির্ভর করতে হয়েছে ও প্রতিদিন গড়ে ৪ ঘন্টা মোটে ঘুমাতে পারতেন। তখনো তাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল সিনেমা বানানোর স্বপ্নই। কেননা, এই কাজটিকে তিনি সবসময় ভালোবাসতেন। তবে কাজটি তার জন্য কোনোদিনও সহজ ছিল না। দর্শক-তহবিল যোগাড় থেকে আন্তর্জাতিক বিক্রিগুলোর প্রতিটিতে তিনি তার মুখে একটি হাসি নিয়ে সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করেছেন। তবে সবসময় একটিই অভাবে ভুগেছেন, সেটি হলো, তার পিতামাতার প্রশংসা ও তাদের অনুপস্থিতি।

গুনিত মঙ্গা বলেছেন, ‘আমি এখনো মনে করতে পারি, আমার বাবা তার স্বর্ণের খাদা বা শিখ পুরুষদের ধর্মীয় হাতের বালাটি বিক্রি করে দিলেন আমাকে বিদ্যালয়ের হয়ে প্রথম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যেতে। এর কারণটি হলো, তিনি আমাকে বিশ্বটি দেখাতে চেয়েছিলেন। কোনো ব্যাপারই ছিল না তারা কীভাবে এরপর সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করেছেন দুজনে। ফলে আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় সময়গুলো-যেগুলো এসেছে ‘অস্কার’-উৎসবগুলোতে বা যখন আমরা ‘গ্যাংস অব ওয়াসিপুর’ এবং ‘দি লাঞ্চবক্স প্রযোজনা করেছি বা যখন নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি চালু করেছি (অচিন জৈন’র সঙ্গে মিলে তিনি তাদের ‘শিখিয়া এন্টারটেইমেন্ট’ শুরু করেছেন ২০০৮ সালে), সবসময়ই আমার চাওয়া ছিল বাবা-মা পেছনে আছেন।’

ওএফএস/এএস

Header Ad
Header Ad

হাসিনাকে যারা খুনি হতে সাহায্য করেছে, তাদেরও বিচার করতে হবে: সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কড়া বক্তব্য দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, শুধু শেখ হাসিনার বিচার নয়, তাকে 'খুনি হাসিনা'তে পরিণত করতে যারা ভূমিকা রেখেছে, তাদের বিচারও নিশ্চিত করতে হবে।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাজধানীর উত্তরায় এক বিক্ষোভ মিছিল-পূর্ব সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। এই কর্মসূচির মূল দাবি ছিল আওয়ামী লীগের বিচার, রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা, দলটির সংস্কার, এবং একটি নতুন গণপরিষদের নির্বাচন আয়োজন।

সারজিস আলম অভিযোগ করেন, "খুনি হাসিনার দোসররা আবার ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা করছে। তারা ইতিহাস থেকে 'খুনি' শব্দটিই মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে।"
তিনি সতর্ক করে বলেন, যারা গণহত্যা চালিয়েছে, তাদের কোনোভাবেই জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের অধিকার নেই।

জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে হাসিনার বিচারের দাবি জানিয়ে সারজিস আলম বলেন, "যদি তারা নির্বাচনে অংশ নিতে চায়, তবে জনগণ গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাদের রুখে দেবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা আগামী নির্বাচনের আগেই খুনি হাসিনার বিচার দেখতে চাই।"

সংগঠক সারজিস আলম বলেন, যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের আত্মত্যাগ যেন মূল্যহীন না হয়। "দেড় হাজারের বেশি শহীদের জীবনের বিনিময়ে আমরা এই জায়গায় এসেছি। অথচ এখনো কেউ কেউ কেবল নির্বাচনের কথা বলছে—তাদের লক্ষ্য শহীদের রক্ত নয়, কেবল ক্ষমতা।"

তিনি দেশের রাজনৈতিক সংস্কারের জন্য সকলে একসাথে কাজ করার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, খুললো আবাসিক হল

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার। ছবি: সংগৃহীত

কয়েক সপ্তাহের টানা আন্দোলন, আমরণ অনশন ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মুখে অবশেষে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) কর্তৃপক্ষ ৩৭ শিক্ষার্থীর সাময়িক বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করেছে। একই সঙ্গে খুলে দেওয়া হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি আবাসিক হল।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে অনুষ্ঠিত কুয়েটের ১০২তম জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মোহাম্মদ মাছুদ সভায় সভাপতিত্ব করেন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিকেল থেকেই শিক্ষার্থীদের জন্য হলগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।

এর আগে ১৪ এপ্রিলের সিন্ডিকেট সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল, একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হবে ৪ মে এবং হল খোলা হবে ২ মে। তবে আজকের সভায় তা পরিবর্তন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, দ্রুত স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতেই হলগুলো আগেভাগেই খুলে দেওয়া হচ্ছে।

১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় অনেকেই আহত হন। এরপর ২৫ ফেব্রুয়ারি কুয়েট কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম ও হল বন্ধ ঘোষণা করে।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ছিল, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দোষীদের তথ্য থাকা সত্ত্বেও পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্ত নেয় এবং নির্দোষ অনেকে শাস্তির সম্মুখীন হন। সেই প্রেক্ষিতে ১৪ এপ্রিল রাতে জরুরি সিন্ডিকেট সভায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়, যা নতুন করে আন্দোলনের জন্ম দেয়।

বহিষ্কারাদেশের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। এরপর ১৩ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় খোলার আগেই ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে আন্দোলনে গতি আনেন তারা। ২১ এপ্রিল থেকে শিক্ষার্থীরা আমরণ অনশন শুরু করেন এবং উপাচার্যের অপসারণসহ বিভিন্ন দাবিতে সোচ্চার হন।

শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার জানান, “শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবির বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। যাঁরা প্রকৃত দোষী, তাঁদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

তিনি আরও জানান, একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, যার প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

এ সময় তার সঙ্গে খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার এবং জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

কাশ্মীরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, মসজিদে ঘোষণার পর বিক্ষোভ শুরু

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পাহেলগামে ভয়াবহ হামলায় ২৬ জন পর্যটক নিহত হওয়ার পর, আজ বুধবার (২৩ এপ্রিল) অঞ্চলজুড়ে পালিত হচ্ছে সম্পূর্ণ ‘শাটডাউন’। গত ৩৫ বছরে প্রথমবারের মতো এমন স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ দেখা গেছে।

মসজিদের লাউডস্পিকারে জনগণকে শাটডাউনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হলে, সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাস্তায় নেমে আসে। স্থানীয় বাজার, দোকান ও পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ হয়ে যায়, এবং শুরু হয় বিক্ষোভ মিছিল।

মঙ্গলবারের (২২ এপ্রিল) ভয়াবহ হামলায় নিহতদের মধ্যে ছিলেন সৈয়দ আদিল হোসেন শাহ—যিনি পর্যটকদের ঘোড়ায় চড়ার ব্যবস্থা করতেন। জানা গেছে, তিনি হামলাকারীদের প্রতিহত করতে গিয়ে প্রাণ হারান।

এই ঘটনার জেরে পাহেলগামের স্থানীয় দোকানি ও হোটেল মালিকরা একটি প্রতিবাদ মিছিল করেন। তাঁরা ‘হিন্দুস্তান জিন্দাবাদ’ ও ‘আমি ভারতীয়’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে জানান, তারা ক্ষতিগ্রস্ত পর্যটকদের পাশে আছেন। অনেক হোটেল মালিক পর্যটকদের জন্য ১৫ দিনের বিনামূল্যে থাকার ব্যবস্থা করার ঘোষণাও দেন।

স্থানীয় হোটেল মালিক আসিফ বুরজা বলেন, “এটা শুধু পর্যটনের বা অর্থনীতির বিষয় না, এটা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। নিহতদের কথা মনে পড়লেই মাথা নিচু হয়ে আসে। ওদের কী দোষ ছিল? ওরা তো শুধু ভ্রমণে এসেছিল।”

আরেক প্রতিবাদকারী বলেন, “আমরা এই সন্ত্রাস মেনে নেব না। যদি দরকার হয়, আমরা সেনাবাহিনীর পাশে দাঁড়াব। এটি আমাদের অস্তিত্বের ওপর আঘাত।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনাকে যারা খুনি হতে সাহায্য করেছে, তাদেরও বিচার করতে হবে: সারজিস আলম
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, খুললো আবাসিক হল
কাশ্মীরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, মসজিদে ঘোষণার পর বিক্ষোভ শুরু
ইতিহাস গড়ল জিম্বাবুয়ে, ঘরের মাঠে লজ্জার হার বাংলাদেশের
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'এ' ইউনিটে প্রথম আব্দুল্লাহ
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র পারভেজ হত্যা: প্রধান আসামি মেহরাজ গ্রেপ্তার
তুরস্কের ইস্তানবুলে একের পর এক ভূমিকম্প
এবার সেই গৃহকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করলেন পরীমণি
দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন না হলে পুরো অঞ্চল অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে: প্রধান উপদেষ্টা
আমরা সংস্কারও চাই, নির্বাচনও চাই: মির্জা আব্বাস
কাশ্মীরের হামলা ‘সাজানো’ দাবি পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমের
ভাইরাল ভিডিও সমন্বয়ক রুবাইয়ার নয়, দাবি এনসিপি নেতার
স্বৈরাচারের দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে আগুন দিয়েছে: রিজভী
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি
সিলেট টেস্ট চলাকালে হার্ট অ্যাটাক, বিসিবি কর্মকর্তার মৃত্যু
আমাকে দেখলেই মানুষ বলে ‘শাকিব খানের বউ’: টিকটকার রিমু
ভয়েস অফ আমেরিকা বন্ধে ট্রাম্পের প্রচেষ্টা আটকে দিলেন মার্কিন বিচারক
এসএসসি পাসেই বিমানে চাকরি, নেবে ৬৬২ জন
সৌদি সফর কাটছাঁট করে দেশে ফিরেই কঠোর হুঁশিয়ারি মোদির (ভিডিও)
কুয়েট ক্যাম্পাসে শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চলছে আলোচনা