মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পাঁচ বছরের ‘গোপন’ সম্পর্কের ইতি টানলেন আরবাজ-জর্জিয়া

আরবাজ-জর্জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

মালাইকা-আরবাজের দীর্ঘ ১৮ বছরের সংসার ভেঙেছে ২০১৭ সালে। এরপর বলিউডের আরেক অভিনেতা অর্জুন কাপুরের সঙ্গে সম্পর্ক জড়ান মালাইকা। তখন এক বিদেশিনীর সঙ্গে প্রেমে জড়িয়েছিলেন বলিউড অভিনেতা আরবাজ। তিনি হলেন জর্জিয়া আদ্রিয়ানি। পাঁচ বছর ধরে সম্পর্কে ছিলেন আরবাজ-জর্জিয়া। তবে সেই সম্পর্করও সমাপ্তি ঘটেছে।

মালাইকা-আরবাজ

 

বিচ্ছেদের কথা সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জানালেন জর্জিয়া নিজেই। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে আইপিএলের একটি ম্যাচে আরবাজ এবং জর্জিয়াকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল। তার পর আর অভিনেতাকে তার প্রেমিকার সঙ্গে কোথাও দেখা যায়নি।

বলিপাড়ায় বহু দিন ধরেই আরবাজ এবং জর্জিয়ার বিচ্ছেদ নিয়ে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু দু’জনের কেউই এই বিষয়ে মুখ খুলছিলেন না। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তাদের বিচ্ছেদ নিয়ে শেষ পর্যন্ত মন্তব্য করেন জর্জিয়া।

আরবাজ-জর্জিয়া

 

সালমান খানের ভাই আরবাজ কেমন প্রেমিক জানিয়েছেন জিওর্জিয়া। বলেন, আমার বন্ধু আরবাজ। কেবল বন্ধু নন, তিনি আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। আমাদের প্রেমের সম্পর্কটা আর নেই। কিন্তু তাতে আমাদের সম্পর্কের রসায়নে কোনো ফারাক তৈরি হয়নি। আমি ও আরবাজ এখনও খুব ভাল বন্ধুই আছি।

জর্জিয়া

 

এদিকে সম্পর্ক ভাঙল কেন তা খোলসা করেছেন তিনি। বলেন, যদি কোনো ব্যক্তি টক্সিক সম্পর্কে থাকেন, তা হলে প্রেম ভেঙে যাওয়ার পর বন্ধুত্ব থাকে না। কিন্তু আরবাজ একেবারেই টক্সিক নন। তিনি খুবই মিষ্টি মানুষ। আমাদের মধ্যে বোঝাপড়া হচ্ছিল না। মতের অমিল হচ্ছিল। তাই সম্পর্কটা ভেঙেছে। আরবাজ আমার সঙ্গে বিষয়টা নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেছেন। দীর্ঘ আলোচনার পরই ছাড়াছাড়ির কথা ভেবেছি আমরা।

জর্জিয়া

 

উল্লেখ্য, ১৯৮৯ সালের ২১ মে ইটালির মিলানোয় জন্ম জর্জিয়ার। লন্ডন এবং ইটালিতেই শৈশবের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেন তিনি। মডেল হিসাবে কেরিয়ার শুরু করেন জর্জিয়া। বিভিন্ন নামী ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপনে অভিনয়ও করতে দেখা যায় তাকে। ২০১৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘গেস্ট ইন লন্ডন’ ছবির মাধ্যমে বলিপা়ড়ায় আত্মপ্রকাশ করেন জর্জিয়া। ‘আই লভ ইউ ট্রুলি’ নামের একটি স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিতেও অভিনয় করেন তিনি।

দেশ-বিদেশের নানা জায়গায় ঘুরতে ভালবাসেন জর্জিয়া। সমাজমাধ্যমে বেশ সক্রিয় তিনি। তার অনুরাগীসংখ্যাও নজরে পড়ার মতো। ইতিমধ্যেই ইনস্টাগ্রামে জর্জিয়ার অনুরাগীর সংখ্যা ১৬ লক্ষের গণ্ডি পার করে ফেলেছে। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা

Header Ad

বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বেনাপোলে বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষদের সাথে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর আলোকে সচেতনতামূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে বেনাপোল "পৌর বিয়ে বাড়ি' কমিউনিটি সেন্টারে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) মুহাম্মদ আলীম আক্তার খান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

যশোরের জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভোক্তা অধিকারের পরিচালক ফকির মোহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন, শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী সাজিব নাজির, শার্শা উপজেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং ভূমি কর্মকর্তা নুসরাত ইয়াসিন, বিএনপি নেতা খায়রুজ্জামান মধু, জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য মাওলানা আজিজুর রহমান সহ আরও অনেকে। উপস্থিত বক্তাগন বেনাপোল বন্দরে যানজট নিরসন, দ্রব্যমুল্য নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা অধিদপ্তরের চলমান কার্যক্রমকে আরও দায়িত্বশীল ভুমিকা পালন করার আহবান জানান।

পরিচালক ফকির মোহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমদানিকৃত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে কাষ্টমস বা বন্দর কর্তৃপক্ষ কোন রকম হয়রানি করলে ছাড় দেয়া হবেনা।

ভোক্তার অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে প্রেসক্লাব বেনাপোলের সাধারণ সম্পাদক বকুল ও বক্তব্য রাখেন।

মতবিনিময় সভায় বক্তারা জানান, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের দেশব্যাপী এ কার্যক্রমে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের মাঝে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। এ পরিবর্তনের ধারা সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের অংশগ্রহণের কোনো বিকল্প নেই।

Header Ad

গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে

ছবি: সংগৃহীত

গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, গুম সংক্রান্ত কমিশনে অভিযোগ জমা দেওয়ার সময় শেষ হয়েছে গত ৩১ অক্টোবর। এই সময়ের মধ্যে ১ হাজার ৬০০-এর বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে। ১৪০ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৪০০ অভিযোগ খতিয়ে দেখা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে কমিশন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

৪০০ অভিযোগের মধ্যে ১৭২টি অভিযোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব)। কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ৩৭টি অভিযোগের সঙ্গে। ডিবির (গোয়েন্দা পুলিশ) সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ৫৫টির সঙ্গে। প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদফতরের (ডিজিএফআই) সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ২৬টির সঙ্গে। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ২৫টি অভিযোগের সঙ্গে।

অন্যান্য ক্যাটাগরির মধ্যে ফেলা হয়েছে বাকি অভিযোগ গুলো। যেগুলোর ক্ষেত্রে পরিচয় দেয়নি। শুধু বলেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নেওয়া হয়েছে।

কমিশনের সভাপতি জানিয়েছেন, গুমের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৭ সদস্যকে ডাকা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পর্যায়ক্রমে অভিযুক্ত অন্যদেরও ডাকা হবে।

গুম হওয়া ব্যক্তিদের যেসব গোপন বন্দিশালায় রেখে নির্যাতন করা হতো সেগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। আলামত নষ্ট করা হয়েছে। তবে যারা আলামত নষ্ট করছেন, তাদের সতর্ক করেছে কমিশন৷ যারা আালমত ধ্বংস করছেন, তারা গুমের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সহযোগী হিসেবে বিবেচিত হবেন বলেও সতর্ক করা হয়েছে। আলামত ধ্বংস না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

কমিশনের সদস্য নূর খান লিটন বলেন, কতো নিষ্ঠুরভাবে মানুষের ওপর নির্যাতন চালানো হয়েছে, বোঝানো যাবে না।

কমিশন সদস্য ড. নাবিলা ইদ্রিস বলেন, এখন পর্যন্ত গুমের চারটি কারণ খুঁজে পাওয়া গেছে। রাজনৈতিক কারণে বিশাল সংখ্যক মানুষকে নেওয়া হয়েছে। প্রমাণিত না হলেও জঙ্গি সন্দেহে বড় একটা সংখ্যক নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ব্যবসায়িক এবং পারিবারিক কারণেও গুম করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত বিচারপতি মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী, মানবাধিকারকর্মী নূর খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাবিলা ইদ্রিস ও মানবাধিকারকর্মী সাজ্জাদ হোসেন স্বাধীন।

গত ২৭ আগস্ট ওই গুম কমিশন গঠন করে সরকার। এই কমিশনের কাছে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে গুমের ঘটনার অভিযোগ জানানোর সুযোগ রয়েছে।

Header Ad

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। সোমবার (৪ নভেম্বর) নিজের ফেসবুক ওয়ালে এ তথ্য জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এই অধ্যাপক।

ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, আজ সকাল ১০ টার দিকে আমাকে দেশে ব্যবহৃত একটি বিদেশি নাম্বার থেকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কারের উদ্দেশ্যে গতকালের সিন্ডিকেটে কিছু অপ্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণই এই হুমকির মূল কারণ বলে মনে হচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে সারাদেশের কলেজগুলোকে নিয়ন্ত্রণের ভিতর নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি। দেশের এলোমেলো হয়ে যাওয়া শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নেও ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। দিনরাত মিলে ১৮ ঘণ্টা কাজ চলছে এখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে অনেকেরই সহজ রোজগারের পথ বন্ধ হতে যাচ্ছে।

তিনি আরও লেখেন, মাত্র দুইমাসে আমরা প্রায় দুই হাজারের অধিক কলেজে ‘পরিচালনা কমিটি’ সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছি। আমার অফিসের কোন কর্মকর্তা কর্মচারী এ কমিটি করতে গিয়ে কারো কাছ থেকে এক কাপ চাও খায় নাই এটি আমি বিশ্বাস করি। এ ব্যাপারে কোন প্রমাণ কেউ হাজির করতে পারলে তাকে সরিয়ে দিয়ে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে।

হত্যার হুমকি দিলেও কোন লাভ নেই জানিয়ে এই অধ্যাপক লেখেন, অতএব এসব হত্যার হুমকি, পত্রিকায়, সোশ্যাল মিডিয়ায় বাজে কিচ্ছা কাহিনি লিখে আমার এবং আমার সহকর্মীদের সম্মান নষ্ট করার হুমকি দিয়ে কোন লাভ হবে না।

অধ্যাপক আমানুল্লাহ লেখেন, হত্যার হুমকি দেওয়ায় তিনি জিডি করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি লেখেন, হত্যার হুমকি নিয়ে জিডি করছি, সম্মানিত উপদেষ্টাদেরকে বিষয়টি জানিয়েছি, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সচিবকেও বিষয়টা জানিয়েছি। এজেন্সিগুলোও জানে ব্যাপারটা। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কারের ৮০ শতাংশই হলো প্রাথমিক শিক্ষা এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার। দেখি আমরা এর কোন একটা বিহিত করতে পারি কিনা। আপনাদের দোয়া এবং সমর্থন চাই।

তবে এ বিষয়ে কথা বলতে উপাচার্য ড. এ এস এম আমানুল্লাহর সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কোন সাড়া দেননি।

এদিকে এ ঘটনার নিন্দা প্রকাশ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী, শিক্ষার্থীসহ দেশের অনেক শিক্ষাবিদ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বার্তায় এ নিন্দা জানানো হয়।

বার্তায় বলা হয়, উপাচার্য যখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংস্কার কার্যক্রমের উদ্যোগ গ্রহণ, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সব বৈষম্য দূরীকরণের পদক্ষেপ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতিরোধ, বিগত সময়ের দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের গভর্নিং বডি গঠনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন এবং অধিভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যখন সুফল পেতে শুরু করেছে ঠিক সেই সময় একটি স্বার্থান্বেষী মহল এ সংস্কার ও সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমকে ব্যর্থ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে হুমকি দিয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধের কার্যক্রমকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
এলপি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন সুচরিতা-নাঈম
টাঙ্গাইলে নিজ ঘরে স্কুল শিক্ষকের আত্মহত্যা
ইসলামি মহাসম্মেলন: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল
সাংবাদিক নেতা মোল্লা জালাল গ্রেপ্তার
গাজায় থামছেই না ইসরায়েলি আগ্রাসন, নিহত আরও ৩৩