শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

অভাবে মোড়ানো এক নারীর জীবন

ভারতের বিখ্যাত নারী প্রযোজক গুনিত মঙ্গা তার দেশকে দুটি অস্কারটি এনে দেওয়ার গৌরবে ভাসছেন। স্বল্পদৈর্ঘ্য শাখায় এবার তার নির্বাহী প্রযোজিত ‘দ্যা এলিফেন্ট হুইসপারস’ অস্কার নিয়ে ফিরেছে। এই ছবিটিতে আরো টাকা ঢেলেছেন-পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার কার্তিকি গনজালভেস, দুগলাস ব্লুস ও অচিন জৈন।

৩৯ বছরের প্রযোজক গুনিতের একই শাখায় ‘প্রিয়ড: এন্ড অব সেনটেন্স’ একই রকম নির্বাহী প্রযোজনার সূত্রে ৯১তম অস্কারে, ২০১৮ সালে সেরা প্রামাণ্যচিত্রের অস্কার জয় করেছে। তবে জীবন কখনো ফুলের পাপড়ি বেছানো ছিল না গুনিতের জন্য। ভয়াবহ দু:স্বপ্নের মতো মেয়েবেলা কেটেছে। সম্পত্তি নিয়ে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে বিবাদ থাকায় সেগুলো ভোগ করতে পারতেন না তারা। ফলে এক রুমের একটি পাঞ্জাবি ঘরে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের কষ্টের জীবন বেছে নিতে হয়েছে তার বাবা-মাকে। মাকে এত দমন ও নিপীড়নের শিকার হতে হয়েছে যে, একবার মামারা গুনিতের মাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারতে চেষ্টা করেছিল। তারপর তারা বাড়ি ছেড়ে পালালেন। এরপর থেকে তাদের ধার করে, করে জীবনযাপন করতে হয়েছে। অভাবের কোনো সীমা ছিল না। তারা আর পাঞ্জাবে নয়, দিল্লীতে থাকতেন।

গুনিত বলেছেন, ‘বাইরের বিশ্বের কাছে আমরা একটি সুখী পরিবার হিসেবে ছিলাম। তবে কেউই জানতেন না, দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়ার পর আমাদের পরিবারে কী ঘটত? একটি বড় বাড়িতে একটি ঘর নিয়ে আমরা থাকতাম। ভাইদের সঙ্গে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে আমার মাকে যুদ্ধ করে যেতে হয়েছিল। তারা তাকে নিপীড়ন করেছিলেন। আমার মনে পড়ে, একবার তাদের ঝগড়া বিবাদ এমন অবস্থায় পৌঁছালো যে, মামারা মাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারতে চেষ্টা করলেন। এরপর আমার বাবা পুলিশকে ডেকে নিয়ে আসলেন ও আমাদেরকে খাবলে নিয়ে নিলেন এবং তারপর আমাদের সবাইকে নিয়ে দৌড়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেলেন।’

একটি নতুন বাড়িতে ওঠার পর এই পরিবারের সদস্যরা তাদের জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরু করলেন। একানেও তাদের স্বপ্ন দেখানোর নায়িকা তার মা। তিনি নীচতলায় তিনটি শোবার ঘরের একটি বাসার স্বপ্ন দেখে বেড়াতেন। মায়ের এই স্বপ্নকে সত্যি করতে ১৬ বছর বয়স থেকেই গুনিত মঙ্গাকে কাজে নামতে হলো। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আমাদের জীবনকে নতুনভাবে তৈরি করেছি। আমি মায়ের জন্য তিনটি পা দিলেই বাসায় ঢুকে পড়া যায় ও তিনটি শোবার ঘর আছে এমন একটি বাড়ি বাড়ি কিনে দেবার প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। ফলে তখন থেকে আমাকে কাজে নামতে হয়েছিল। বিদ্যালয়ের লেখাপড়াকে ব্যালেন্স করতে হয়েছে ও রাস্তায়, রাস্তায় ঘুরে আমি পনির বিক্রি করতাম। কখনো একজন ঘোষক, কখনো বিক্রেতা, কখনো একজন ডিজে। কলেজে ভতি হওয়ার পর থেকে আমি মুম্বাইতে আসতে শুরু করলাম যেন ছবিতে কাজের সুযোগ পাই। একজন সমন্বয়ক বা কো-অর্ডিনেটর হতে চেয়েছিলাম ফিল্মে, এরপর একজন প্রডাকশন ম্যানেজার। যাই আমি আয় করতাম না কেন, আমার বাবা-মাকে আমাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য দিয়ে দিতাম।’

ধীরে, ধীরে কিছু টাকা জমানোর পর এই পরিবারটি তাদের স্বপ্নটিকে আসলেই সফল করতে পেরেছিল। তারা একটি বাড়ি কেনার জন্য বায়না করেছিলেন। তবে যখন বাড়িটি তাদের হাতে তুলে দেওয়ার সময় হলো, এর ছয় মাসের ব্যবধানে গুনিত মঙ্গা তার বাবা ও মাকে হারিয়েছেন। তার মায়ের গলায় ক্যান্সার হয়েছিল। বাবা মারা গিয়েছেন কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ায়। এরপর তার হৃদয় ভেঙে গেল ও পুরোপুরিভাবে মুম্বাইতে চলে এলেন। একটি পুরোপুরি বদলে যাওয়া জীবনের সন্ধানে তিনি নিজের ব্যাগগুলো গোছালেন এবং বাড়িটি বিক্রি করে দিলেন। তারপর টাকাগুলো নিয়ে বম্বেতে কাজ করতে চলে এলেন। নিজের জন্য সিনেমাতে শক্তি খরচ করার স্বপ্নটি বাতিল করে দিলেন ও এরপর থেকে তার পরিচালকদের স্বপ্নগুলোই হলো তার স্বপ্ন। সবসময় তাকে নিজের শক্তির ওপর নির্ভর করতে হয়েছে ও প্রতিদিন গড়ে ৪ ঘন্টা মোটে ঘুমাতে পারতেন। তখনো তাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল সিনেমা বানানোর স্বপ্নই। কেননা, এই কাজটিকে তিনি সবসময় ভালোবাসতেন। তবে কাজটি তার জন্য কোনোদিনও সহজ ছিল না। দর্শক-তহবিল যোগাড় থেকে আন্তর্জাতিক বিক্রিগুলোর প্রতিটিতে তিনি তার মুখে একটি হাসি নিয়ে সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করেছেন। তবে সবসময় একটিই অভাবে ভুগেছেন, সেটি হলো, তার পিতামাতার প্রশংসা ও তাদের অনুপস্থিতি।

গুনিত মঙ্গা বলেছেন, ‘আমি এখনো মনে করতে পারি, আমার বাবা তার স্বর্ণের খাদা বা শিখ পুরুষদের ধর্মীয় হাতের বালাটি বিক্রি করে দিলেন আমাকে বিদ্যালয়ের হয়ে প্রথম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যেতে। এর কারণটি হলো, তিনি আমাকে বিশ্বটি দেখাতে চেয়েছিলেন। কোনো ব্যাপারই ছিল না তারা কীভাবে এরপর সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করেছেন দুজনে। ফলে আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় সময়গুলো-যেগুলো এসেছে ‘অস্কার’-উৎসবগুলোতে বা যখন আমরা ‘গ্যাংস অব ওয়াসিপুর’ এবং ‘দি লাঞ্চবক্স প্রযোজনা করেছি বা যখন নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি চালু করেছি (অচিন জৈন’র সঙ্গে মিলে তিনি তাদের ‘শিখিয়া এন্টারটেইমেন্ট’ শুরু করেছেন ২০০৮ সালে), সবসময়ই আমার চাওয়া ছিল বাবা-মা পেছনে আছেন।’

ওএফএস/এএস

Header Ad
Header Ad

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  

ব্যবসায়ী আবুল বাসার ওরফে মিন্টু। ছবিঃ সংগৃহীত

রাজশাহী নগরীর পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো একটি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকালে নগরীর লালন শাহ মুক্তমঞ্চ সংলগ্ন এলাকার কাশবন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণা, হত্যা করে কাশবনে ফেলে দেওয়া হয়েছে লাশটি।

নিহত ব্যক্তির নাম আবুল বাসার ওরফে মিন্টু (৩৫)। পেশায় ব্যবসায়ী মিন্টু নগরীর মির্জাপুর পূর্বপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। বিনোদপুর বাজারে তার ইলেকট্রিক ব্যবসার দোকান আছে।

নগরীর রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, কাশবনে ঘুরতে আসা কয়েকজন লাশটি দেখে পুলিশে খবর দেয়। ঘুরতে আসা অনেকে লাশের ছবিটি সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে শেয়ার করে। জানাজানির পর নিহতের পরিবার ঘটনাস্থলে এসে লাশটি শনাক্ত করে।

আশরাফুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে মিন্টুর খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। কাশবনে তার মুখ পলিথিন দিয়ে ঢাকা ছিল। পলিথিনের ওপর স্কচটেপ প্যাঁচানো ছিল।

ওসি আরও বলেন, ‘আলামত দেখে মনে হয়েছে এটি হত্যাকাণ্ড। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে হত্যা মামলা হবে।’

Header Ad
Header Ad

সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত

ওমানের মাসকটে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ওমানের রাজধানী মাস্কাটে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২১ ফেব্রুয়ারি) নয়াদিল্লিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ভারত- বাংলাদেশের মধ্যকার উক্ত বৈঠকের আলোচ্য বিষয়ে কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।

তিনি বলেন, মাস্কাটে ওই বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রসঙ্গটি তুলেছিলেন। দক্ষিণ এশিয়ার সবাই জানে কোন দেশ ও তার কী ধরনের কর্মকাণ্ড সার্ককে কোণঠাসা করে রেখেছে। তৌহিদ হোসেনকে জয়শঙ্কর এ কথাও বলেছেন, সন্ত্রাসবাদের স্বাভাবিকীকরণ করাটা বাংলাদেশের উচিত নয়।

ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের কোনো কোনো উপদেষ্টার কিছু কিছু মন্তব্য নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। জবাবে রণধীর জয়সোয়াল বলেন, ভারত এসব মন্তব্য নজরে রেখেছে। ওই ধরনের মন্তব্য ও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজকর্মে তার প্রভাব–প্রতিক্রিয়ার বিষয়ও ভারতের গোচরে রয়েছে।

তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অবশ্যই সহায়ক নয়। এর প্রতিক্রিয়া কী, তা তাদেরই ভেবে দেখা দরকার।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালকদের বৈঠক সদ্য শেষ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালক এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, বাংলাদেশে ৫ আগস্টের পালাবদলের পর সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগগুলো অতিরঞ্জিত, মিডিয়ার সৃষ্টি।

এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে জয়সোয়াল বলেন, গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কী হয়েছে, সে বিষয়ে সবাই অবগত। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। যুক্তরাষ্ট্রকেও এ বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী

ছবিঃ সংগৃহীত

যানজটে আটকে থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের গাড়ি বহরকে সাইড করে দিতে গিয়ে বাস চাপায় নিহত হয়েছেন জসিম উদ্দিন (৫৩) নামে জামায়াতের একজন কর্মী।

নিহত জসিম উদ্দিন উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের সৈয়দপুর পশ্চিম পাড়ার মৃত আলী আশ্রাফ মোল্লার ছেলে। তার স্ত্রী ও শিশুসহ তিন ছেলে সন্তান রয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই উপজেলার সৈয়দপুর এলাকার ওয়ালটন শো-রুমের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী সৈয়দপুর গ্রামের বাসিন্দা মারুপ সিরাজী বলেন, লক্ষীপুর যাওয়ার পথে জামায়াত আমিরের বহরের ৪টি গাড়ি বাগমারা উত্তরবাজারে যানজটে আটকা পড়লে জামায়াতের নেতাকর্মীরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ তিশা পরিবহনের ঢাকামুখী একটি দ্রুতগতির বাস ধাক্কা দিলে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালনকারী জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দীনের মাথা থেতলে যায়। রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

বাগমারা বাজারের ব্যবসায়ী মফিজুল ইসলাম মুন্না বলেন, কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হলেও বাগমারা বাজার অংশে অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে দুই লেন করা হয়েছে।সে কারণে ২৪ ঘণ্টাই সড়কের এই অংশে যানজট লেগে থাকে। যানজট নিরসনে পুলিশ দায়িত্ব পালন করলে আজ হয়তো এমন মৃত্যু হতো না।

লালমাই উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা ইমাম হোসেন বলেন, আমিরে জামায়াত লক্ষীপুর যাওয়ার পথে বাগমারা উত্তর বাজার বালুর মাঠে পথসভা করেন। পথসভাস্থলে পৌঁছার কিছুক্ষণ আগে তাঁর গাড়ি বহর যানজটে আটকা পড়ে।

তখন আমিসহ সংগঠনের ১৫/২০ জন কর্মী ট্রাফিকের দায়িত্ব শুরু করি। আমরা আমিরে জামায়াতকে নিয়ে পথসভায় চলে যাওয়ার পর জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দিন বাস চাপায় মারা যান।

লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, বাগমারা উত্তরবাজারে বাস চাপায় জসিম উদ্দিন নামের একজন মারা গেছেন। মরদেহ নিহতের বাড়িতে রয়েছে। খবর পেয়েই নিহতের বাড়িতে গিয়েছি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  
সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত
জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  
একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  
আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান
আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১
খিলগাঁওয়ে স-মিলে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ