রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অভাবে মোড়ানো এক নারীর জীবন

ভারতের বিখ্যাত নারী প্রযোজক গুনিত মঙ্গা তার দেশকে দুটি অস্কারটি এনে দেওয়ার গৌরবে ভাসছেন। স্বল্পদৈর্ঘ্য শাখায় এবার তার নির্বাহী প্রযোজিত ‘দ্যা এলিফেন্ট হুইসপারস’ অস্কার নিয়ে ফিরেছে। এই ছবিটিতে আরো টাকা ঢেলেছেন-পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার কার্তিকি গনজালভেস, দুগলাস ব্লুস ও অচিন জৈন।

৩৯ বছরের প্রযোজক গুনিতের একই শাখায় ‘প্রিয়ড: এন্ড অব সেনটেন্স’ একই রকম নির্বাহী প্রযোজনার সূত্রে ৯১তম অস্কারে, ২০১৮ সালে সেরা প্রামাণ্যচিত্রের অস্কার জয় করেছে। তবে জীবন কখনো ফুলের পাপড়ি বেছানো ছিল না গুনিতের জন্য। ভয়াবহ দু:স্বপ্নের মতো মেয়েবেলা কেটেছে। সম্পত্তি নিয়ে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে বিবাদ থাকায় সেগুলো ভোগ করতে পারতেন না তারা। ফলে এক রুমের একটি পাঞ্জাবি ঘরে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের কষ্টের জীবন বেছে নিতে হয়েছে তার বাবা-মাকে। মাকে এত দমন ও নিপীড়নের শিকার হতে হয়েছে যে, একবার মামারা গুনিতের মাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারতে চেষ্টা করেছিল। তারপর তারা বাড়ি ছেড়ে পালালেন। এরপর থেকে তাদের ধার করে, করে জীবনযাপন করতে হয়েছে। অভাবের কোনো সীমা ছিল না। তারা আর পাঞ্জাবে নয়, দিল্লীতে থাকতেন।

গুনিত বলেছেন, ‘বাইরের বিশ্বের কাছে আমরা একটি সুখী পরিবার হিসেবে ছিলাম। তবে কেউই জানতেন না, দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়ার পর আমাদের পরিবারে কী ঘটত? একটি বড় বাড়িতে একটি ঘর নিয়ে আমরা থাকতাম। ভাইদের সঙ্গে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে আমার মাকে যুদ্ধ করে যেতে হয়েছিল। তারা তাকে নিপীড়ন করেছিলেন। আমার মনে পড়ে, একবার তাদের ঝগড়া বিবাদ এমন অবস্থায় পৌঁছালো যে, মামারা মাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারতে চেষ্টা করলেন। এরপর আমার বাবা পুলিশকে ডেকে নিয়ে আসলেন ও আমাদেরকে খাবলে নিয়ে নিলেন এবং তারপর আমাদের সবাইকে নিয়ে দৌড়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেলেন।’

একটি নতুন বাড়িতে ওঠার পর এই পরিবারের সদস্যরা তাদের জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরু করলেন। একানেও তাদের স্বপ্ন দেখানোর নায়িকা তার মা। তিনি নীচতলায় তিনটি শোবার ঘরের একটি বাসার স্বপ্ন দেখে বেড়াতেন। মায়ের এই স্বপ্নকে সত্যি করতে ১৬ বছর বয়স থেকেই গুনিত মঙ্গাকে কাজে নামতে হলো। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আমাদের জীবনকে নতুনভাবে তৈরি করেছি। আমি মায়ের জন্য তিনটি পা দিলেই বাসায় ঢুকে পড়া যায় ও তিনটি শোবার ঘর আছে এমন একটি বাড়ি বাড়ি কিনে দেবার প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। ফলে তখন থেকে আমাকে কাজে নামতে হয়েছিল। বিদ্যালয়ের লেখাপড়াকে ব্যালেন্স করতে হয়েছে ও রাস্তায়, রাস্তায় ঘুরে আমি পনির বিক্রি করতাম। কখনো একজন ঘোষক, কখনো বিক্রেতা, কখনো একজন ডিজে। কলেজে ভতি হওয়ার পর থেকে আমি মুম্বাইতে আসতে শুরু করলাম যেন ছবিতে কাজের সুযোগ পাই। একজন সমন্বয়ক বা কো-অর্ডিনেটর হতে চেয়েছিলাম ফিল্মে, এরপর একজন প্রডাকশন ম্যানেজার। যাই আমি আয় করতাম না কেন, আমার বাবা-মাকে আমাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য দিয়ে দিতাম।’

ধীরে, ধীরে কিছু টাকা জমানোর পর এই পরিবারটি তাদের স্বপ্নটিকে আসলেই সফল করতে পেরেছিল। তারা একটি বাড়ি কেনার জন্য বায়না করেছিলেন। তবে যখন বাড়িটি তাদের হাতে তুলে দেওয়ার সময় হলো, এর ছয় মাসের ব্যবধানে গুনিত মঙ্গা তার বাবা ও মাকে হারিয়েছেন। তার মায়ের গলায় ক্যান্সার হয়েছিল। বাবা মারা গিয়েছেন কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ায়। এরপর তার হৃদয় ভেঙে গেল ও পুরোপুরিভাবে মুম্বাইতে চলে এলেন। একটি পুরোপুরি বদলে যাওয়া জীবনের সন্ধানে তিনি নিজের ব্যাগগুলো গোছালেন এবং বাড়িটি বিক্রি করে দিলেন। তারপর টাকাগুলো নিয়ে বম্বেতে কাজ করতে চলে এলেন। নিজের জন্য সিনেমাতে শক্তি খরচ করার স্বপ্নটি বাতিল করে দিলেন ও এরপর থেকে তার পরিচালকদের স্বপ্নগুলোই হলো তার স্বপ্ন। সবসময় তাকে নিজের শক্তির ওপর নির্ভর করতে হয়েছে ও প্রতিদিন গড়ে ৪ ঘন্টা মোটে ঘুমাতে পারতেন। তখনো তাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল সিনেমা বানানোর স্বপ্নই। কেননা, এই কাজটিকে তিনি সবসময় ভালোবাসতেন। তবে কাজটি তার জন্য কোনোদিনও সহজ ছিল না। দর্শক-তহবিল যোগাড় থেকে আন্তর্জাতিক বিক্রিগুলোর প্রতিটিতে তিনি তার মুখে একটি হাসি নিয়ে সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করেছেন। তবে সবসময় একটিই অভাবে ভুগেছেন, সেটি হলো, তার পিতামাতার প্রশংসা ও তাদের অনুপস্থিতি।

গুনিত মঙ্গা বলেছেন, ‘আমি এখনো মনে করতে পারি, আমার বাবা তার স্বর্ণের খাদা বা শিখ পুরুষদের ধর্মীয় হাতের বালাটি বিক্রি করে দিলেন আমাকে বিদ্যালয়ের হয়ে প্রথম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যেতে। এর কারণটি হলো, তিনি আমাকে বিশ্বটি দেখাতে চেয়েছিলেন। কোনো ব্যাপারই ছিল না তারা কীভাবে এরপর সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করেছেন দুজনে। ফলে আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় সময়গুলো-যেগুলো এসেছে ‘অস্কার’-উৎসবগুলোতে বা যখন আমরা ‘গ্যাংস অব ওয়াসিপুর’ এবং ‘দি লাঞ্চবক্স প্রযোজনা করেছি বা যখন নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি চালু করেছি (অচিন জৈন’র সঙ্গে মিলে তিনি তাদের ‘শিখিয়া এন্টারটেইমেন্ট’ শুরু করেছেন ২০০৮ সালে), সবসময়ই আমার চাওয়া ছিল বাবা-মা পেছনে আছেন।’

ওএফএস/এএস

Header Ad

বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ও বেলজিয়ামের মধ্যে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের দ্বিতীয় রাজনৈতিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে আজ। এতে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্ক নানা দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে।

রোববার (২৪ ন‌ভেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতি‌থি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের মধ্যে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।

এতে বাংলা‌দে‌শের প‌ক্ষে অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম ও বেলজিয়াম সরকারের পক্ষে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দ্বিপাক্ষিকবিষয়ক মহাপরিচালক রাষ্ট্রদূত জেরোএন কুরম্যান নেতৃত্ব দে‌বেন।

এরইমধ্যে আজ ভোরে কুরম্যান তার প্রতি‌নি‌ধিদল নিয়ে ঢাকায় পৌঁছেছেন বলে জানা গেছে।

এর আগে, বৃহস্প‌তিবার (২১ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মো. তৌফিক হাসান জানান, সংলাপে দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্কের নানা দিক নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। পাশাপাশি ইইউ-বাংলাদেশ সম্পর্ক এবং বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় হবে।

Header Ad

রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭

ফাইল ছবি

রাজধানীর মিরপুরের একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় নারী-শিশুসহ সাত জন দগ্ধ হয়েছেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোরের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে তাদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তারা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

দগ্ধরা হলেন—আব্দুল খলিল (৪০), মোছাম্মদ রুমা আক্তার (৩২), আব্দুল্লাহ (১৩), মোহাম্মদ (১০), ইসমত (৪), স্বপ্না (২৫) ও শাহ্জাহান (৩৪)।

তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, মিরপুর থেকে আসা দগ্ধ সাত জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে আব্দুল খলিলের শরীরের ৯৫ শতাংশ, আব্দুল্লাহর ৩৮ শতাংশ এবং মোহাম্মদের শরীরের ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

Header Ad

জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

অ্যান্টিগা টেস্টের শুরুতে নতুন বলে কিছুটা রয়ে-সয়ে দেখে খেলেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনাররা। তবে সময় গড়ানোর সাথে সাথে ঠিকই রানের গতি বাড়ান ক্যারিবিয়ানরা। প্রথম দিনে ৫ উইকেটে ২৫০ রান সংগ্রহ করে দিন শেষ করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই ক্যারিবিয়ান শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন হাসান মাহমুদ। পরবর্তীতে তাদের সর্বোচ্চ রানের জুটিটা এসেছে অষ্টম উইকেটে। টেল-এন্ডার কেমার রোচকে সঙ্গে নিয়ে সেঞ্চুরি করা জাস্টিন গ্রিভস ১৪১ রানের জুটি গড়েন। এরপর ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ সুবিধা করতে পারেনি। চিরাচরিত ধারায় ২১ রানেই হারিয়েছে ২ উইকেট!

স্যার ভিভিয়ান রিচার্ড স্টেডিয়ামে দিনের ২০ ওভারেরও বেশি সময় বাকি থাকতে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিক ক্যারিবীয়রা। তার আগে ৯ উইকেটে তাদের সংগ্রহ ৪৫০ রান। আগেরদিনই নিজেদের চারশ রানের লক্ষ্য জানিয়েছিলেন উইন্ডিজ ব্যাটার মিকাইল লুইস। এমনকি নিজের সেঞ্চুরির আক্ষেপও অন্য কেউ ঘোচাবেন, এমন বিশ্বাসই ছিল তার। দুটিই ঘটেছে গ্রিভসের কল্যাণে। দলীয় পুঁজি সাড়ে চারশ করে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করা এই ডানহাতি ব্যাটার অপরাজিত থেকে মাঠ ছেড়েছেন।

বিপরীতে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনারই ফিরেছেন মাত্র ২১ রানে। ইনিংসের দশম ওভারে জেইডেন সিলসের বলে জাকির হাসান ১৫ রান করে বোল্ড হয়ে যান। অফ স্টাম্পের ওপর দিয়ে যেতে থাকা বলে ব্যাট চালিয়ে এডজ হয়ে মিডল ও লেগ স্টাম্প হারান এই বাঁ-হাতি ব্যাটার। আরেক ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় জীবন পেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি, আলজারি জোসেফের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ৫ রান করে।

দ্বিতীয় দিন শেষ হওয়ার আগে ১৯ রানের জুটি গড়ে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন মুমিনুল হক (৭) ও শাহাদাত হোসেন (১০)। ফলে ক্যারিবীয়দের চেয়ে সফরকারীরা এখনও ৪১০ রানে পিছিয়ে আছে। তৃতীয় দিন উইন্ডিজদের দেখানো পথেই বড় জুটি গড়তে হবে টাইগারদের। দুটি টেস্ট এবং টানা চতুর্থ সিরিজ হারের পর এটাই যে মেহেদী হাসান মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্যারিবীয় সফর!

এর আগে ৫ উইকেটে ২৫০ রান নিয়ে দিন শুরু করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ কাল টেস্টের দ্বিতীয় দিনে মাত্র ১১ রান যোগ করতেই হারিয়ে ফেলেছিল আরও ২ উইকেট। এরপরের গল্পটা স্বাগতিকদের দাপটের। বাংলাদেশকে হতাশ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্কোরবোর্ড ক্রমাগত শক্তিশালী করেছে। গ্রিভস ও রোচের ১৪০ রানের রেকর্ড অষ্টম উইকেট জুটিই মূলত ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে। ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ৪৭ রান করে হাসান মাহমুদের শিকার হয়েছেন কেমার রোচ।

অন্যদিকে মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলতে নেমেই ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করার পর ১১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন গ্রিভস। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে হাসান মাহমুদ সর্বোচ্চ তিনটি এবং তাসকিন আহমেদ ও মিরাজ দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন। হাসান দুই উইকেটের কল্যাণে ইতিহাসে নাম লিখিয়েছেন। এক ক্যালেন্ডার বছরে বাংলাদেশি পেসারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক এখন এই ডানহাতি বোলার। চলতি বছরেই টেস্টে অভিষেক হওয়ার পর ক্যারিয়ারের ৮ম ম্যাচে এসে পেয়েছেন ২৫তম উইকেট।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব