রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ শুরু, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। ছবি: সংগৃহীত

নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষকদের প্রশিক্ষিত করতে অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে উপজেলা পর্যায়ে শিক্ষক প্রশিক্ষণ শুরু হচ্ছে আজ রোববার। শিক্ষকদের সাত দিনের এ প্রশিক্ষণ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। প্রথম ধাপে ৪৭৭টি উপজেলা-থানায় ৫০৮টি ব্যাচে শিক্ষক প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হবে।

প্রথম পর্যায়ে ইআইআইএন-ধারী (এডুকেশনাল ইনস্টিটিউট আইডেন্টিফিকেশন নম্বর) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন। নির্ধারিত দিনে সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চলবে শিক্ষক প্রশিক্ষণ।

বেলা ১১টায় ১৫ মিনিটের চা-বিরতি, দুপুর ১টায় এক ঘণ্টা নামাজ ও দুপুরের খাবারের বিরতি ও বিকেল সোয়া ৩টায় চা-বিরতি থাকবে। এ প্রশিক্ষণ পরিচালনা নিয়ে গত বৃহস্পতিবার জেলা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছে ডিসেমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিম। এতে প্রশিক্ষণ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হয়েছে।

প্রশিক্ষণে যেসব নির্দেশনা মানতে হবে-

১. প্রশিক্ষণ ব্যয় পরিচালনার জন্য উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় ও ক্ষেত্র বিশেষে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় কস্ট সেন্টার হবে এবং সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও ক্ষেত্র বিশেষে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আয়ন-ব্যয়ন কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করবেন। কোর্স সমন্বয়কদ্বয় কোর্স পরিচালকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রশিক্ষণ পরিচালনা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যাবলি সম্পাদন করবেন।

২. সুষ্ঠুভাবে প্রশিক্ষণ পরিচালনার জন্য এবং স্কিম বাস্তবায়ন ইউনিটের আর্থিক ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা বরাদ্দ বাজেটের প্রকৃত প্রয়োজন অনুযায়ী ঠিক যে পরিমাণ বাজেটের প্রয়োজন, সেই পরিমাণ অর্থ আইবাস থেকে উত্তোলন করবেন। গ. প্রশিক্ষণ কোর্স আয়োজনের জন্য ভেনু্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই পর্যাপ্ত কক্ষ, প্রশিক্ষণ সুবিধা, যোগাযোগ ব্যবস্থা, মাল্টিমিডিয়া ও সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত আলো বাতাসের সুবিধা সংবলিত প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করতে হবে।

৩. প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলাকালে বাজেটে বরাদ্দ করা অর্থ ব্যয়কেন্দ্রগুলোতে পাঠানো হবে। প্রশিক্ষণের প্রাথমিক ব্যয়গুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় নির্বাহ করে প্রশিক্ষণ শেষে প্রকৃত বিল ভাউচার অনুযায়ী প্রয়োজনীয় অর্থ উত্তোলনপূর্বক পরিশোধ করতে হবে এবং অবশিষ্ট অর্থ আইবাসেই রেখে দিতে হবে। ঙ. পরিচালনার সুবিধার্থে প্রশিক্ষক/প্রশিক্ষণার্থীদের দুপুরের আহার ও নাশতা বাবদ বাজেটে বরাদ্দ করা অর্থ প্রশিক্ষণের শেষের দিন তাদেরকে প্রদান করতে হবে। চ. প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষক নির্দেশিকা ও পাঠ্যবইগুলো প্রতি উপজেলায় প্রেরণের বিষয়ে জেলা সংশ্লিষ্ট শিক্ষা কর্মকর্তা সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন।

৪. প্রতিদিন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত চলবে। বেলা ১১টায় ১৫ (পনেরো) মিনিটের চা বিরতি, দুপুর ১টা থেকে ১ (এক) ঘণ্টা নামাজ ও দুপুরের খাবারের বিরতি এবং বিকাল ৩টা ১৫ মিনিটে ১৫ (পনেরো) মিনিটের চা বিরতি থাকবে। জ. প্রশিক্ষণের কার্যকারিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সব প্রশিক্ষকের সমন্বয়ে ওই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালিত হবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন।

৫. বাজেটে তিনজন প্রশিক্ষকের কথা উলেস্নখ থাকলেও ক্ষেত্রবিশেষে তিনের কম বা বেশি প্রশিক্ষককে দায়িত্ব প্রদান করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রশিক্ষকদের দায়িত্ব ও সম্মানী সমহারে বণ্টিত হবে। ঞ. ভিন্ন জেলা থেকে আগত প্রশিক্ষকগণের ভ্রমণ ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে অর্থ বিভাগের বিগত ১৪ জুলাই, ২০২২ স্মারকের নির্ধারিত হার অনুসরণ করতে হবে।

৬. প্রশিক্ষণার্থী ও প্রশিক্ষকদেরকে অবহিতকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে পাঠানো অফিস আদেশের অনুলিপি স্কিম বাস্তবায়ন ইউনিট এ প্রেরণ করবেন। ঠ. ঢাকা থেকে আগত পরিদর্শকদের জন্য সার্কিট হাউজে থাকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ক্ষেত্র বিশেষে, একই মানের এবং নিরাপত্তা সংবলিত জেলা পরিষদ/উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো কিংবা অন্য কোনো রাষ্ট্রীয় রেস্ট হাউসে থাকার ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

৭. প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরুর দিন বিকাল ৪টার মধ্যে প্রশিক্ষণার্থীদের তথ্য সংশ্লিষ্ট কোর্স পরিচালক নির্ধারিত গুগল ফরমের মাধ্যমে [https://forms.gl/CchpM4QZDtFy6dTQ6] স্কিম বাস্তবায়ন ইউনিটে প্রেরণ করবেন।

৮. সব প্রশিক্ষণার্থীর হাজিরা শিট/সম্মানী শিট/ যাতায়াত ভাতা/ আবাসন ভাতা এবং সব বিল ভাউচার, টপ শিট এবং খাতওয়ারি ব্যয় বিবরণসহ সব কপি স্ক্যান করে পিডিএফ ফরম্যাটে প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার ৬ কর্ম দিবসের মধ্যে স্কিমের ই-মেইলে (dnc.ctinfo.23@gmail.com) প্রেরণ করবেন এবং এক সেট অনুলিপি সরকারি রেজিস্টার্ড ডাকে স্কিম ইউনিটে পাঠাতে হবে।

৯. প্রশিক্ষণ শেষে যদি উত্তোলিত অর্থ অব্যয়িত থেকে যায়, তা প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার ছয় কর্ম দিবসের মধ্যে সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে।

১০. প্রশিক্ষণ শেষে দ্রম্নততম সময়ে অডিট কার্যক্রম সমাপ্ত করে অডিট প্রতিবেদন স্কিম পরিচালক বরাবর পাঠাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

থাকবে না সরকারি ছুটি

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

সকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের এমন বক্তব্যের কিছু সময় পরই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল