বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | ৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ছেলেকে দেখতে এসে যুদ্ধাপরাধী মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

তাবলিগ দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় আত্মগোপনে ছিলেন একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আব্দুল ওয়াহেদ মণ্ডল (৭০)। ছদ্মনামে তাবলিগ দলের সঙ্গে নিয়মিত স্থান পরিবর্তন করতেন তিনি। পরিবারের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে ব্যবহার করতেন অন্যের নামে রেজিস্ট্রেশন করা সিম।

দীর্ঘ নজরদারির পর অবশেষে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ওয়াহেদকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-৩)। বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে রাজধানীর মুগদা থানাধীন মান্ডা এলাকায় ছেলের বাসায় দেখা করতে গেলে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক (সিও) লেফটেনেন্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ।

তিনি জানান, গ্রেপ্তার ওয়াহেদের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে হত্যা, গণহত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের ৭টি অভিযোগ আনা হয়। ১৯৭১ সালে গঠিত জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী আব্দুল ওয়াহেদ সংগঠনের গাইবান্ধা সদরের সদস্যসচিব ছিলেন।

র‍্যাব জানায়, তার বাবা আব্দুল জব্বারও একই মামলার মৃতুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। জব্বার গাইবান্ধা সদর এলাকার শান্তি কমিটি এবং সশস্ত্র রাজাকার বাহিনীর প্রধান সংগঠক ছিলেন। পিতার যোগসাজসে আব্দুল ওয়াহেদ ও তার ভাই দুজনেই শান্তি কমিটির সক্রিয় সদস্য হিসেবে এলাকায় লুটপাট ও বিভিন্ন ধরনের নাশকতামূলক কার্যক্রম চালায়।

লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালে গাইবান্ধা নিম্ন আদালতে আব্দুল ওয়াহেদসহ ৫ জনকে আসামি করে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে একটি মামলা দায়ের করেন আব্দুর রউফ। পরে ২০১৪ সালে মামলাটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হয়।

বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু হলে আব্দুল ওয়াহেদসহ অন্যান্য আসামিরা ২০১৬ সাল পর্যন্ত জামিনে থাকেন। ২০১৬ সালে জামিনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে এবং পরবর্তী জামিনের আবেদন নামঞ্জুর হলে আসামিরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। পরবর্তী তদন্তে আসামিদের বিরুদ্ধে আনা প্রতিটি অভিযোগ প্রমাণিত হলে ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন। রায় হওয়ার পর পলাতক অবস্থায় দুই আসামি আব্দুর জব্বার ও রঞ্জু মিয়া মারা যায়। আরও দুইজন আসামি জাছিজার রহমান ও মোন্তাজ আলী বর্তমানে পলাতক রয়েছেন।

র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, ২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলার শুনানিতে হাজিরা না দেওয়ায় আব্দুল ওয়াহেদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এর পরপরই নিজ এলাকা ছেড়ে ঢাকায় চলে আসেন এবং সাভার এলাকায় কিছুদিন আত্মগোপনে থাকেন। এরপর তিনি একটি তাবলিগ দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় জেলায় তাবলিগ করে আত্মগোপনে থাকেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি নিয়মিত তাবলিগ দলের সঙ্গে স্থান পরিবর্তন করতেন। এসময় তিনি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে অন্যের রেজিস্ট্রেশন করা সিম দিয়ে মোবাইল ব্যবহার করতেন।

আত্মগোপনে থাকাকালীন ব্যক্তিগত পরিচয় গোপন রেখে ছদ্মনাম ব্যবহার করতেন ওয়াহেদ। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা চলমান রয়েছে বলে জানান র‍্যাবের এই কর্মকর্তা।

কেএম/এসজি

Header Ad
Header Ad

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বেনাপোল দিয়ে ভারতীয় চাল আমদানি বন্ধ

ছবি: সংগৃহীত

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় চাল আমদানি সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে। ফলে ভারত থেকে চাল আনতে আসা ব্যবসায়ীরা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

সরকার গত বছরের ১৭ নভেম্বর মোট ৯২ জন আমদানিকারককে সেদ্ধ চাল ২ লাখ ৭৩ হাজার মেট্রিক টন এবং আতপ চাল ১ লাখ ১৯ হাজার মেট্রিক টন আমদানির অনুমোদন দেয়। বেঁধে দেওয়া সময় অনুযায়ী আমদানি কার্যক্রম শুরুর পর পাঁচ মাসে বেনাপোল বন্দর দিয়ে মোট ২১ হাজার ৩৬০ মেট্রিক টন চাল দেশে প্রবেশ করে। সর্বশেষ গত রবিবার, ১৩ এপ্রিল রাত সাড়ে ৯টার দিকে ২০০ মেট্রিক টন চাল দেশে আসে।

প্রথমে অনুমতির মেয়াদ ছিল ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত, তবে আশানুরূপ আমদানি না হওয়ায় চার ধাপে মেয়াদ বাড়ানো হয়। শেষ পর্যন্ত চতুর্থ মেয়াদের সময়সীমা ছিল ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত। ব্যবসায়ীরা আরো ১৫ দিনের সময় বাড়ানোর আবেদন করলেও এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া মেলেনি।

চাল আমদানিকারক আলাউদ্দিন জানান, সরকারের চুক্তি অনুযায়ী ১৫ এপ্রিল ছিল চাল আমদানির শেষ সময়। অথচ এখনো ভারতীয় সীমান্তে তার এক হাজার মেট্রিক টন চাল দেশের প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে।

আরেক আমদানিকারক মো. মোশাররফ হোসেন জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি করা মোটা চাল পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি ৫৩ টাকায় এবং চিকন চাল ৬৫ থেকে ৭২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে মোটা চালের মূল্য প্রতি মেট্রিক টন ৩৯০ থেকে ৪০০ মার্কিন ডলার এবং চিকন চালের মূল্য ৪৫০ থেকে ৪৭০ মার্কিন ডলারের মধ্যে ছিল। এসব চাল আমদানির ক্ষেত্রে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়েছে।

বেনাপোল বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) শামীম হোসেন জানান, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার আলোকে মঙ্গলবার থেকে ভারতীয় চাল আমদানি বন্ধ হয়ে গেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।

এ বিষয়ে বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার মো. কামরুজ্জামান বলেন, "চাল আমদানির চতুর্থ ও সর্বশেষ বর্ধিত মেয়াদ শেষ হয়েছে ১৫ এপ্রিল। এই সময়সীমার মধ্যে ২১ হাজার ৩৬০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে।"

চাল আমদানির অনিশ্চয়তা এবং সময়মতো সিদ্ধান্ত না আসায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন আমদানিকারকরা। ব্যবসায়ীরা দ্রুত নতুন নির্দেশনার আশায় রয়েছেন, যাতে করে সীমান্তে আটকে থাকা চাল দেশে প্রবেশ করানো যায় এবং বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা সম্ভব হয়।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে পহেলা বৈশাখে দিন ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী, অভিযুক্ত প্রেমিক কারাগারে

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তাদের পরিচয়। একপর্যায়ে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। গত ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখের দিন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বেড়ানোর কথা বলে পরিত্যক্ত একটি ঘরে জোরপূর্বক ধর্ষণের শিকার হন এক স্কুলছাত্রী। এ সময় বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয়রা প্রেমিককে আটকে রেখে মারধরের পর পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন।

গত সোমবার (১৪ এপ্রিল) বিকালে টাঙ্গাইলের বাসাইলে এমন ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত প্রেমিকের নাম ফয়সাল মিয়া। তিনি মির্জাপুুর উপজেলার হাটফতেপুর উত্তরপাড়া গ্রামের আব্দুল কাদের মিয়ার ছেলে।

এ ঘটনায় মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বিকালে ভুক্তভোগী ওই স্কুলছাত্রী নিজেই বাদী হয়ে ফয়সাল মিয়ার বিরুদ্ধে বাসাইল থানায় মামলা দায়ের করেন।

এরপর বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে অভিযুুক্ত ফয়সাল মিয়াকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। এদিন রাতে বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জালাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ভুক্তভোগী ওই স্কুলছাত্রী বাসাইল পৌর এলাকার একটি বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী এবং উপজেলার কাউলজানী ইউনিয়নের বাসিন্দা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রায় পাঁচ মাস আগে ওই শিক্ষার্থীর সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুুকে পরিচয় হয় ফয়সালের। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।

গত পহেলা বৈশাখ সোমবার (১৪ এপ্রিল) বিকেলে ওই ছাত্রীকে বেড়ানোর কথা বলে মোটরসাইকেলযোগে বাসাইল পূর্ব-মধ্যপাড়া এলাকায় বাসাইল মুজিব হাবিব ইসলামীয়া দাখিল মাদরাসার পেছনে নিয়ে যায়। সেখানে মজিবুুর রহমানের পুকুরের পূূর্বপাশে একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ওই ছাত্রীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।

এসময় স্থানীয়রা বিষয়টি টের পেয়ে প্রেমিক ফয়সাল মিয়াকে আটকে রেখে মারধর করে। পরে অভিযুক্ত প্রেমিক ফয়সাল মিয়াকে পুুলিশের কাছে সোপর্দ করে স্থানীয়রা।

এ ব্যাপারে বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জালাল উদ্দিন বলেন, অভিযুক্তকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে স্থানীয়রা। এ ঘটনায় একটি মামলা হওয়ার পর অভিযুক্ত আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের মন্দিরে গোপনে তরুণীর ছবি তুলে তোপের মুখে মধ্যবয়সী ব্যক্তি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের রাজস্থান রাজ্যের মাউন্ট আবুর বিখ্যাত দিলওয়ারা জৈন মন্দিরে এক মধ্যবয়সী ব্যক্তির গোপনে তরুণীর পায়ের ছবি তোলার ঘটনায় তীব্র সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, শর্ট স্কার্ট পরা এক তরুণীকে লক্ষ্য করে গোপনে তাঁর পায়ের ছবি তুলছিলেন ওই ব্যক্তি। বিষয়টি বুঝতে পেরে তরুণী সরাসরি প্রতিবাদ করেন এবং তার মোবাইলে ধারণকৃত ছবি দেখিয়ে লোকটিকে একহাত নেন।

ভিডিওতে দেখা যায়, তরুণী অভিযুক্ত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করছেন, "আঙ্কেল, এটা কী? আপনি আমার পায়ের ছবি কেন তুলছেন?" প্রথমে ব্যক্তি অস্বীকার করলেও, পরে তাঁর মোবাইলের গ্যালারিতে তরুণীর বেশ কয়েকটি ছবি পাওয়া যায়। এতে তরুণী ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, "আপনার কি লজ্জা নেই? মন্দিরের মতো পবিত্র স্থানে আপনি এমন কাজ করছেন!"

এই ঘটনার ভিডিও তরুণীর এক বন্ধু ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করলে তা দ্রুতই ভাইরাল হয়ে যায়। ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা হয়, "আমার বন্ধু মন্দিরের বাইরে মা-বাবার জন্য অপেক্ষা করছিল, তখন এক বৃদ্ধ ব্যক্তি অস্বস্তিকরভাবে তার দিকে তাকাচ্ছিল এবং অনুমতি ছাড়াই তার পায়ের ছবি তোলে। সে যখন প্রতিবাদ করে, তখন কেউ এগিয়ে আসেনি।"

এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর নেটিজেনদের মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার হয়। অনেকে রাজস্থান পুলিশ ও পর্যটন দপ্তরকে ট্যাগ করে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান।

একজন মন্তব্য করেন, "এই লোক কারও বাবা, ভাই বা স্বামী। এত বয়সেও নারীদের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি এমন কেন!"
আরেকজন লেখেন, "দয়া করে কেউ যদি এই ব্যক্তিকে চিনে থাকেন, তাহলে ভিডিওটি তার পরিবারের কাছে পাঠান। সমাজে এমন আচরণের পরিণতি বুঝতে হবে সবাইকে।"

অন্য একজন বলেন, "এমন লোকদের মন্দিরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা উচিত।"

তবে এখনো পর্যন্ত স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বেনাপোল দিয়ে ভারতীয় চাল আমদানি বন্ধ
টাঙ্গাইলে পহেলা বৈশাখে দিন ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী, অভিযুক্ত প্রেমিক কারাগারে
ভারতের মন্দিরে গোপনে তরুণীর ছবি তুলে তোপের মুখে মধ্যবয়সী ব্যক্তি
চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে বাংলাদেশিদের পছন্দ এখন থাইল্যান্ড
ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু
পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
অসত্য সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে বিরামপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
চীনা পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ২৪৫ শতাংশ করলেন ট্রাম্প
গাইবান্ধার সাবেক এমপি সারোয়ার কবিরকে কারাগারে প্রেরণ
প্রখ্যাত ইসলামী বক্তা বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা
দারিদ্র্যপীড়িত রাজিবপুরে শিক্ষার্থীদের পকেট কাটছে রাজিবপুর সরকারি কলেজ
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
গোবিন্দগঞ্জে স্কুলছাত্র সাব্বির হত্যার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ, দোষীদের শাস্তির দাবি
৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
৮৬ জনকে চাকরি দেবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
নওগাঁ শহরে বাসায় ঢুকে এক তরুণকে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা
আরাকান আর্মির হাতে জিম্মি ৫৫ জেলেকে ফেরত আনল বিজিবি
মেহেরপুরে ছাত্রদলের দুই নেতাকে কারাগারে প্রেরণ